খান রফিক, বরিশাল
বরিশাল-ঢাকা মহাসড়কে বাস, ট্রাকের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলছে তিন চাকার যানবাহন। এতে ঘটছে দুর্ঘটনা। উচ্চ আদালতের নির্দেশনা না মেনে মহাসড়কে বেপরোয়াভাবে মাহিন্দ্র, অটো, টেম্পোসহ নানা নামের থ্রি হুইলার চলার অভিযোগ পাওয়া গেছে। তবে থ্রি হুইলার মালিক ও শ্রমিকদের দাবি, বরিশাল-ঢাকা মহাসড়কের জিরো পয়েন্ট থেকে বাবুগঞ্জের রহমতপুর পর্যন্ত মেট্রো এলাকা হওয়ায় চলাচলে বাধা নেই। বরিশাল মেট্রোপলিটন ট্রাফিক পুলিশ সূত্রও জানিয়েছে, মহাসড়ক হলেও আইনের ফাঁকফোকর দিয়ে দীর্ঘ এ পথে ঝুঁকি নিয়ে চলছে থ্রি হুইলার।
বরিশাল-ঢাকা মহাসড়কের আমতলার মোড় থেকে বাবুগঞ্জের ক্যাডেট কলেজ পর্যন্ত গতকাল ঘুরে দেখা গেছে, সব ধরনের থ্রি হুইলার চলছে খেয়াল-খুশিমতো। এই মহাসড়কে বাস, ট্রাকসহ ভারী যানবাহনের পাশাপাশি পাল্লা দিয়ে চলছে এসব ছোট যান। যখন-তখন থামিয়ে তোলা হচ্ছে যাত্রী।
নগরীর থানা কাউন্সিলের সামনে কথা হয় অটোরিকশা চালক মজিব উল্লাহর সঙ্গে। তিনি বলেন, ফোর লেনের থ্রি হুইলার চলাচলের লেন ভাঙা, যাত্রীর চলতে কষ্ট হয়।
যদিও নগরীর ভেতরের ৪ কিলোমিটারের ফোর লেনে থ্রি হুইলার চলার পৃথক লেন করে দিক নির্দেশনা দেওয়া আছে। কিন্তু এই নির্দেশনা মানছেন না কেউ। ক্যাডেট কলেজ ছাড়িয়ে মহাসড়কে দেখা গেছে একইভাবে পাল্লা দিয়ে চলছে মাহিন্দ্র ও অটো।
নথুল্লাবাদ বাস টার্মিনালের দূরপাল্লার বাস সাউদিয়া পরিবহনের এক চালক জানান, বাস চলাচলের সময় এসব ছোট যানবাহন সামনে পড়লে নিয়ন্ত্রণ রাখা মুশকিল। যে কারণে নানা সময়ে ঘটছে দুর্ঘটনা।
বরিশাল জেলা থ্রি হুইলার মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মুশফিকুর রহমান দুলাল বলেন, নগরী ও এর আশপাশের সড়ককে মহাসড়ক ধরা হয় না। এটি মেট্রো এলাকা। গুঠিয়া স্টিল ব্রিজ, বাবুগঞ্জ স্টিল ব্রিজ, জিরো পয়েন্ট মহাসড়কের এসব এলাকা পর্যন্ত থ্রি হুইলার রুট পারমিট অনুযায়ী চলে।
থ্রি হুইলার মালিক দুলাল জানান, তাঁদের সংগঠনের আওতায় ১ হাজার যান আছে। আওতার বাইরে আছে কয়েক হাজার। বিশেষ করে হলুদ অটো নিষিদ্ধ করেছে আদালত। মহাসড়কে তাদের নিয়ন্ত্রণ করার উপায় কী?
বরিশাল জেলা সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মো. ফরিদ হোসেন সরদার বলেন, মহাসড়কে থ্রি হুইলার চলছেই। অথচ হাইকোর্টের রুল অনুযায়ী এসব যান মহাসড়কে চলতে পারবে না। নানা সময়ে প্রশাসনকে জানানো হয়েছে। সিঅ্যান্ডবি রোডে যেভাবে থ্রি হুইলার চলে তাতে বাস, ট্রাক চলাই দায়। মূল লেন দিয়ে থ্রি হুইলার চলায় ঘটছে দুর্ঘটনা।
বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের পুলিশ পরিদর্শক বিদ্যুৎ চন্দ্র দে (শহর ও যানবহন) জানান, মহাসড়ক ও মেট্রোপলিটন সড়কে যানবহন চলাচলে আইনের একটি ফাঁকফোকরের সুযোগে নিচ্ছেন থ্রি হুইলার যানবহন চালকেরা। মেট্রোপলিটন এলাকার মধ্যে মহাসড়ক থাকলে ওই এলাকাতে মহাসড়ক আইন কার্যকর নয়। থ্রি হুইলার যানবাহনের রুট পারমিটেও একই কথা উল্লেখ থাকে। বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের সীমানা হচ্ছে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের বীরশ্রেষ্ঠ মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর (দোয়ারিকা) সেতু পর্যন্ত। ওই পর্যন্ত থ্রি হুইলার যানবহন চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ হলেও আইন দেখিয়ে পাড় পেয়ে যাচ্ছেন চালকেরা।
বিদ্যুৎ চন্দ্র দে আরও বলেন, নগরীর প্রাণকেন্দ্র নথুল্লাবাদ বাস টার্মিনাল থেকে সাগরদী আমতলার মোড় পর্যন্ত প্রায় ৪ কিলোমিটার মহাসড়ক নিরাপদ রাখার জন্য বাইলেন করা হয়েছে। দ্বিতীয় ধাপের ইউপি নির্বাচনের পর থেকে পুলিশের নজরদারি না থাকায় সিঅ্যান্ডবি সড়কে থ্রি হুইলারগুলো বাইলেন ছেড়ে মহাসড়কে চলাচল করছে।
বরিশাল-ঢাকা মহাসড়কে বাস, ট্রাকের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলছে তিন চাকার যানবাহন। এতে ঘটছে দুর্ঘটনা। উচ্চ আদালতের নির্দেশনা না মেনে মহাসড়কে বেপরোয়াভাবে মাহিন্দ্র, অটো, টেম্পোসহ নানা নামের থ্রি হুইলার চলার অভিযোগ পাওয়া গেছে। তবে থ্রি হুইলার মালিক ও শ্রমিকদের দাবি, বরিশাল-ঢাকা মহাসড়কের জিরো পয়েন্ট থেকে বাবুগঞ্জের রহমতপুর পর্যন্ত মেট্রো এলাকা হওয়ায় চলাচলে বাধা নেই। বরিশাল মেট্রোপলিটন ট্রাফিক পুলিশ সূত্রও জানিয়েছে, মহাসড়ক হলেও আইনের ফাঁকফোকর দিয়ে দীর্ঘ এ পথে ঝুঁকি নিয়ে চলছে থ্রি হুইলার।
বরিশাল-ঢাকা মহাসড়কের আমতলার মোড় থেকে বাবুগঞ্জের ক্যাডেট কলেজ পর্যন্ত গতকাল ঘুরে দেখা গেছে, সব ধরনের থ্রি হুইলার চলছে খেয়াল-খুশিমতো। এই মহাসড়কে বাস, ট্রাকসহ ভারী যানবাহনের পাশাপাশি পাল্লা দিয়ে চলছে এসব ছোট যান। যখন-তখন থামিয়ে তোলা হচ্ছে যাত্রী।
নগরীর থানা কাউন্সিলের সামনে কথা হয় অটোরিকশা চালক মজিব উল্লাহর সঙ্গে। তিনি বলেন, ফোর লেনের থ্রি হুইলার চলাচলের লেন ভাঙা, যাত্রীর চলতে কষ্ট হয়।
যদিও নগরীর ভেতরের ৪ কিলোমিটারের ফোর লেনে থ্রি হুইলার চলার পৃথক লেন করে দিক নির্দেশনা দেওয়া আছে। কিন্তু এই নির্দেশনা মানছেন না কেউ। ক্যাডেট কলেজ ছাড়িয়ে মহাসড়কে দেখা গেছে একইভাবে পাল্লা দিয়ে চলছে মাহিন্দ্র ও অটো।
নথুল্লাবাদ বাস টার্মিনালের দূরপাল্লার বাস সাউদিয়া পরিবহনের এক চালক জানান, বাস চলাচলের সময় এসব ছোট যানবাহন সামনে পড়লে নিয়ন্ত্রণ রাখা মুশকিল। যে কারণে নানা সময়ে ঘটছে দুর্ঘটনা।
বরিশাল জেলা থ্রি হুইলার মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মুশফিকুর রহমান দুলাল বলেন, নগরী ও এর আশপাশের সড়ককে মহাসড়ক ধরা হয় না। এটি মেট্রো এলাকা। গুঠিয়া স্টিল ব্রিজ, বাবুগঞ্জ স্টিল ব্রিজ, জিরো পয়েন্ট মহাসড়কের এসব এলাকা পর্যন্ত থ্রি হুইলার রুট পারমিট অনুযায়ী চলে।
থ্রি হুইলার মালিক দুলাল জানান, তাঁদের সংগঠনের আওতায় ১ হাজার যান আছে। আওতার বাইরে আছে কয়েক হাজার। বিশেষ করে হলুদ অটো নিষিদ্ধ করেছে আদালত। মহাসড়কে তাদের নিয়ন্ত্রণ করার উপায় কী?
বরিশাল জেলা সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মো. ফরিদ হোসেন সরদার বলেন, মহাসড়কে থ্রি হুইলার চলছেই। অথচ হাইকোর্টের রুল অনুযায়ী এসব যান মহাসড়কে চলতে পারবে না। নানা সময়ে প্রশাসনকে জানানো হয়েছে। সিঅ্যান্ডবি রোডে যেভাবে থ্রি হুইলার চলে তাতে বাস, ট্রাক চলাই দায়। মূল লেন দিয়ে থ্রি হুইলার চলায় ঘটছে দুর্ঘটনা।
বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের পুলিশ পরিদর্শক বিদ্যুৎ চন্দ্র দে (শহর ও যানবহন) জানান, মহাসড়ক ও মেট্রোপলিটন সড়কে যানবহন চলাচলে আইনের একটি ফাঁকফোকরের সুযোগে নিচ্ছেন থ্রি হুইলার যানবহন চালকেরা। মেট্রোপলিটন এলাকার মধ্যে মহাসড়ক থাকলে ওই এলাকাতে মহাসড়ক আইন কার্যকর নয়। থ্রি হুইলার যানবাহনের রুট পারমিটেও একই কথা উল্লেখ থাকে। বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের সীমানা হচ্ছে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের বীরশ্রেষ্ঠ মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর (দোয়ারিকা) সেতু পর্যন্ত। ওই পর্যন্ত থ্রি হুইলার যানবহন চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ হলেও আইন দেখিয়ে পাড় পেয়ে যাচ্ছেন চালকেরা।
বিদ্যুৎ চন্দ্র দে আরও বলেন, নগরীর প্রাণকেন্দ্র নথুল্লাবাদ বাস টার্মিনাল থেকে সাগরদী আমতলার মোড় পর্যন্ত প্রায় ৪ কিলোমিটার মহাসড়ক নিরাপদ রাখার জন্য বাইলেন করা হয়েছে। দ্বিতীয় ধাপের ইউপি নির্বাচনের পর থেকে পুলিশের নজরদারি না থাকায় সিঅ্যান্ডবি সড়কে থ্রি হুইলারগুলো বাইলেন ছেড়ে মহাসড়কে চলাচল করছে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে