সিলেট প্রতিনিধি
বন্যার কারণে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে ১১টি উপজেলার মৎস্যচাষি ও খামারিদের। চলমান বন্যার পানিতে ভেসে গেছে ২ হাজার ৩০৫.৫৭ টন মাছ। পাশাপাশি জেলার ১১টি উপজেলার ২ হাজার ২৯৬.৭ হেক্টর আয়তনের ১৮ হাজার ৭৪৯টি পুকুর, দিঘি ও খামার প্লাবিত হয়েছে। এর ফলে মৎস্য খামারিদের প্রায় ২২ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। এদিকে মাছচাষিরা ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে সরকারের কাছে প্রণোদনা দাবি করেছেন।
সিলেট জেলা মৎস্য অফিস সূত্র জানা গেছে, এবার বন্যায় মৎস্য খাতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে জৈন্তাপুর, জকিগঞ্জ, বিয়ানীবাজার, বিশ্বনাথ, গোয়াইনঘাট ও কানাইঘাট উপজেলায়। প্রায় ৫৩ হাজার পুকুর, খামার, হ্যাচারি ও দিঘিতে মাছ চাষ করা হয়েছিল। তবে বন্যায় জেলার ১১টি উপজেলার ১৮ হাজার ৭৪৯টি পুকুর, খামার ও হ্যাচারি তলিয়ে যায়। এতে ২ কোটি ১৩ লাখ মাছের পোনা এবং ২ হাজার ৩০৫ টন মাছ ভেসে গেছে।
মৎস্য অফিসের তথ্যানুসারে, জৈন্তাপুর উপজেলায় ২ হাজার ১০০টি খামার ভেসে গিয়ে ক্ষতি হয়েছে ৬ কোটি ৭৪ লাখ টাকা। জকিগঞ্জ উপজেলায় ৬ হাজার ৩৫০টি খামার প্লাবিত হয়ে ক্ষতির পরিমাণ ৬ কোটি ২২ লাখ টাকা। বিয়ানীবাজারে ১ হাজার ৪০২টি খামার তলিয়ে ২ কোটি ১৬ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। বিশ্বনাথ উপজেলায় ২ হাজার ১৫০টি খামার বানের জলে ভেসে গিয়ে ১ কোটি ৫৫ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। গোয়াইনঘাটে ভেসে গেছে ২ হাজার ৫৯২টি খামার, ক্ষতি হয়েছে ১ কোটি ৪০ লাখ টাকা। কানাইঘাটে তলিয়ে যাওয়া খামারের সংখ্যা ২ হাজার ৩৫০টি, ক্ষতির পরিমাণ ৬৪ লাখ টাকা। এর বাইরে গোলাপগঞ্জ উপজেলায় ৮৪৫টি, সদরে ৫৩৫টি, দক্ষিণ সুরমায় ২১০টি, কোম্পানীগঞ্জে ১৪৫টি ও বালাগঞ্জ উপজেলায় ৭০টি খামার তলিয়ে যায়।
এদিকে ক্ষতিগ্রস্ত মাছচাষিরা বলছেন, বন্যায় তাঁদের যে ক্ষতি হয়েছে তা কাটিয়ে উঠতে সরকারের প্রণোদনা প্রয়োজন। কারণ অনেকে ঋণ নিয়ে মাছ চাষ করেছিলেন। অনেকে নিজের মূলধন ভেঙে মাছ চাষ করেছেন। তাঁদের অবস্থা বেশি খারাপ। ক্ষতিগ্রস্তদের প্রণোদনা দেওয়া না হলে তাঁরা আর ঘুরে দাঁড়াতে পারবেন না।
সিলেট জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. আবুল কালাম আজাদ বলেন, বন্যায় ১৫ হাজার ১৬৩ জন মাছচাষি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। সব মিলিয়ে ক্ষতির পরিমাণ অন্তত ২১ কোটি ৭৩ লাখ টাকা। ক্ষতিগ্রস্তদের বিষয়ে ঊর্ধ্বতন মহলকে জানানো হয়েছে। এখন প্রণোদনা দেওয়া হবে কি না, কর্তৃপক্ষ সেই সিদ্ধান্ত নেবে।
বন্যার কারণে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে ১১টি উপজেলার মৎস্যচাষি ও খামারিদের। চলমান বন্যার পানিতে ভেসে গেছে ২ হাজার ৩০৫.৫৭ টন মাছ। পাশাপাশি জেলার ১১টি উপজেলার ২ হাজার ২৯৬.৭ হেক্টর আয়তনের ১৮ হাজার ৭৪৯টি পুকুর, দিঘি ও খামার প্লাবিত হয়েছে। এর ফলে মৎস্য খামারিদের প্রায় ২২ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। এদিকে মাছচাষিরা ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে সরকারের কাছে প্রণোদনা দাবি করেছেন।
সিলেট জেলা মৎস্য অফিস সূত্র জানা গেছে, এবার বন্যায় মৎস্য খাতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে জৈন্তাপুর, জকিগঞ্জ, বিয়ানীবাজার, বিশ্বনাথ, গোয়াইনঘাট ও কানাইঘাট উপজেলায়। প্রায় ৫৩ হাজার পুকুর, খামার, হ্যাচারি ও দিঘিতে মাছ চাষ করা হয়েছিল। তবে বন্যায় জেলার ১১টি উপজেলার ১৮ হাজার ৭৪৯টি পুকুর, খামার ও হ্যাচারি তলিয়ে যায়। এতে ২ কোটি ১৩ লাখ মাছের পোনা এবং ২ হাজার ৩০৫ টন মাছ ভেসে গেছে।
মৎস্য অফিসের তথ্যানুসারে, জৈন্তাপুর উপজেলায় ২ হাজার ১০০টি খামার ভেসে গিয়ে ক্ষতি হয়েছে ৬ কোটি ৭৪ লাখ টাকা। জকিগঞ্জ উপজেলায় ৬ হাজার ৩৫০টি খামার প্লাবিত হয়ে ক্ষতির পরিমাণ ৬ কোটি ২২ লাখ টাকা। বিয়ানীবাজারে ১ হাজার ৪০২টি খামার তলিয়ে ২ কোটি ১৬ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। বিশ্বনাথ উপজেলায় ২ হাজার ১৫০টি খামার বানের জলে ভেসে গিয়ে ১ কোটি ৫৫ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। গোয়াইনঘাটে ভেসে গেছে ২ হাজার ৫৯২টি খামার, ক্ষতি হয়েছে ১ কোটি ৪০ লাখ টাকা। কানাইঘাটে তলিয়ে যাওয়া খামারের সংখ্যা ২ হাজার ৩৫০টি, ক্ষতির পরিমাণ ৬৪ লাখ টাকা। এর বাইরে গোলাপগঞ্জ উপজেলায় ৮৪৫টি, সদরে ৫৩৫টি, দক্ষিণ সুরমায় ২১০টি, কোম্পানীগঞ্জে ১৪৫টি ও বালাগঞ্জ উপজেলায় ৭০টি খামার তলিয়ে যায়।
এদিকে ক্ষতিগ্রস্ত মাছচাষিরা বলছেন, বন্যায় তাঁদের যে ক্ষতি হয়েছে তা কাটিয়ে উঠতে সরকারের প্রণোদনা প্রয়োজন। কারণ অনেকে ঋণ নিয়ে মাছ চাষ করেছিলেন। অনেকে নিজের মূলধন ভেঙে মাছ চাষ করেছেন। তাঁদের অবস্থা বেশি খারাপ। ক্ষতিগ্রস্তদের প্রণোদনা দেওয়া না হলে তাঁরা আর ঘুরে দাঁড়াতে পারবেন না।
সিলেট জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. আবুল কালাম আজাদ বলেন, বন্যায় ১৫ হাজার ১৬৩ জন মাছচাষি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। সব মিলিয়ে ক্ষতির পরিমাণ অন্তত ২১ কোটি ৭৩ লাখ টাকা। ক্ষতিগ্রস্তদের বিষয়ে ঊর্ধ্বতন মহলকে জানানো হয়েছে। এখন প্রণোদনা দেওয়া হবে কি না, কর্তৃপক্ষ সেই সিদ্ধান্ত নেবে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪