নাজিম আল শমষের, বেঙ্গালুরু থেকে
কুয়েতি ফরোয়ার্ড শাবাইব আল খালদির শট যখন ফিস্ট করে ফিরিয়েছিলেন আনিসুর রহমান জিকো, ম্যাচের বয়স ৯৯ মিনিট। আল খালদির শট আটকে দেওয়াটাই তখন পর্যন্ত বাংলাদেশ-কুয়েত সেমিফাইনালের সেরা সেভ। শট ঠেকিয়ে আকাশে মুঠি ছুড়ে চিৎকার দিয়েছিলেন জিকো। যেন বোঝাতে চেয়েছিলেন, বাংলাদেশকে সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে তুলেই তিনি থামবেন।
শেষ পর্যন্ত পারেননি। সাত মিনিট পর তপু বর্মনের পায়ের নিচ দিয়ে কোনাকুনি শটে বল জালে প্রবেশ করিয়ে বাংলাদেশ দলকে হতাশার সাগরে ভাসান কুয়েত ডিফেন্ডার আবদুল্লাহ আল ব্লাউসি। পোস্টের নিচে তখন জিকো শোকে পাথর। সারা ম্যাচে অসাধারণ খেলেও দলকে ফাইনালে তুলতে না পারার যন্ত্রণায় দেশে ফেরার আগের দিন হোটেল থেকেই বেরই হননি তিনি। এক দিনের ছুটি পেয়ে জাতীয় দলের সতীর্থরা যখন ব্যস্ত ছিলেন কেনাকাটা-ঘোরাঘুরিতে, জিকো তখন জিমে গিয়ে শরীর ঘামিয়ে নিজের কষ্ট ভোলার চেষ্টা করেছেন। সেই কষ্ট নিয়েই গতকাল দলের সঙ্গে দেশে ফিরে গেছেন জিকো।
তার আগের দিন কুয়েত ম্যাচ নিয়ে বেঙ্গালুরুতে কথা হচ্ছিল জিকোর সঙ্গে। জিম শেষে জিকোর শরীর তখন ক্লান্ত, চোখ খানিকটা লাল। বোঝা গেল, হারের যন্ত্রণায় তেমন ঘুমাতে পারেননি। ভাঙা হৃদয় নিয়ে তাঁর প্রথম কথাটাই ছিল কুয়েত ম্যাচ ঘিরে, ‘আমার শুরু থেকেই বিশ্বাস ছিল যে আমরা গোল খাব না, ম্যাচটা টাইব্রেকে যাবে। ৯৯ মিনিটে যখন আমি সেভ করলাম, তখনই আমার বিশ্বাস ঢুকে গেল, ম্যাচটা টাইব্রেকারে যাবে, সেখানে আমি শতভাগ দেব। কিন্তু হলো না, আমরা আবারও শেষ সময়ে গোল খেয়ে বসলাম।’
দুঃখ চাপা দিয়ে দলকে এগিয়ে নেওয়ার প্রত্যয় জিকোর। চাওয়া বেশি বেশি আন্তর্জাতিক ম্যাচ, ‘আমরা সেমিফাইনালে যেভাবে ১২০ মিনিট খেলেছি, জয়টা আমাদের খুবই দরকার ছিল। যে গোলগুলো মিস হয়েছে, সেগুলো না হলে আমাদের জয় আসতই। আগে আমরা যেভাবে খেলেছি, সেখান থেকে বের হয়ে আসতে হলে আমাদের আরও আত্মবিশ্বাস নিয়ে খেলতে হবে। অনেক বেশি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলতে হবে।’
কুয়েত ম্যাচের শেষ সময়ে আক্রমণের জন্য কুয়েতের বক্স পর্যন্ত চলে গিয়েছিলেন জিকো। পুরো সাফে বাংলাদেশ দলের আক্রমণের শুরুটাও কিন্তু তাঁর পা থেকে। বাংলাদেশের এই পাল্টে যাওয়ার কৃতিত্বটা স্প্যানিশ কোচ হাভিয়ের কাবরেরাকেই দিলেন জিকো। বললেন ভবিষ্যতে আরও ভালো দল হয়ে ওঠার কথা, ‘কাবরেরা অনেক সাহসী, যেকোনো প্রতিপক্ষের বিপক্ষেই লড়তে চান। শৃঙ্খলাকে খুব বেশি গুরুত্ব দেন। স্ট্রাইকার না খেলিয়ে উনি যে ঝুঁকিটা নিয়েছেন, সেটা অন্য কোনো কোচ নেবেন না। আমাদের অধিকাংশ ফুটবলারই তরুণ। যেভাবে আমরা শেষ কয়েকটি ম্যাচ খেলেছি, সেভাবে যদি খেলে যেতে পারি, একতাবদ্ধ থাকতে পারি, তাহলে আমরা অনেক দূর যাব।’
কুয়েতি ফরোয়ার্ড শাবাইব আল খালদির শট যখন ফিস্ট করে ফিরিয়েছিলেন আনিসুর রহমান জিকো, ম্যাচের বয়স ৯৯ মিনিট। আল খালদির শট আটকে দেওয়াটাই তখন পর্যন্ত বাংলাদেশ-কুয়েত সেমিফাইনালের সেরা সেভ। শট ঠেকিয়ে আকাশে মুঠি ছুড়ে চিৎকার দিয়েছিলেন জিকো। যেন বোঝাতে চেয়েছিলেন, বাংলাদেশকে সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে তুলেই তিনি থামবেন।
শেষ পর্যন্ত পারেননি। সাত মিনিট পর তপু বর্মনের পায়ের নিচ দিয়ে কোনাকুনি শটে বল জালে প্রবেশ করিয়ে বাংলাদেশ দলকে হতাশার সাগরে ভাসান কুয়েত ডিফেন্ডার আবদুল্লাহ আল ব্লাউসি। পোস্টের নিচে তখন জিকো শোকে পাথর। সারা ম্যাচে অসাধারণ খেলেও দলকে ফাইনালে তুলতে না পারার যন্ত্রণায় দেশে ফেরার আগের দিন হোটেল থেকেই বেরই হননি তিনি। এক দিনের ছুটি পেয়ে জাতীয় দলের সতীর্থরা যখন ব্যস্ত ছিলেন কেনাকাটা-ঘোরাঘুরিতে, জিকো তখন জিমে গিয়ে শরীর ঘামিয়ে নিজের কষ্ট ভোলার চেষ্টা করেছেন। সেই কষ্ট নিয়েই গতকাল দলের সঙ্গে দেশে ফিরে গেছেন জিকো।
তার আগের দিন কুয়েত ম্যাচ নিয়ে বেঙ্গালুরুতে কথা হচ্ছিল জিকোর সঙ্গে। জিম শেষে জিকোর শরীর তখন ক্লান্ত, চোখ খানিকটা লাল। বোঝা গেল, হারের যন্ত্রণায় তেমন ঘুমাতে পারেননি। ভাঙা হৃদয় নিয়ে তাঁর প্রথম কথাটাই ছিল কুয়েত ম্যাচ ঘিরে, ‘আমার শুরু থেকেই বিশ্বাস ছিল যে আমরা গোল খাব না, ম্যাচটা টাইব্রেকে যাবে। ৯৯ মিনিটে যখন আমি সেভ করলাম, তখনই আমার বিশ্বাস ঢুকে গেল, ম্যাচটা টাইব্রেকারে যাবে, সেখানে আমি শতভাগ দেব। কিন্তু হলো না, আমরা আবারও শেষ সময়ে গোল খেয়ে বসলাম।’
দুঃখ চাপা দিয়ে দলকে এগিয়ে নেওয়ার প্রত্যয় জিকোর। চাওয়া বেশি বেশি আন্তর্জাতিক ম্যাচ, ‘আমরা সেমিফাইনালে যেভাবে ১২০ মিনিট খেলেছি, জয়টা আমাদের খুবই দরকার ছিল। যে গোলগুলো মিস হয়েছে, সেগুলো না হলে আমাদের জয় আসতই। আগে আমরা যেভাবে খেলেছি, সেখান থেকে বের হয়ে আসতে হলে আমাদের আরও আত্মবিশ্বাস নিয়ে খেলতে হবে। অনেক বেশি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলতে হবে।’
কুয়েত ম্যাচের শেষ সময়ে আক্রমণের জন্য কুয়েতের বক্স পর্যন্ত চলে গিয়েছিলেন জিকো। পুরো সাফে বাংলাদেশ দলের আক্রমণের শুরুটাও কিন্তু তাঁর পা থেকে। বাংলাদেশের এই পাল্টে যাওয়ার কৃতিত্বটা স্প্যানিশ কোচ হাভিয়ের কাবরেরাকেই দিলেন জিকো। বললেন ভবিষ্যতে আরও ভালো দল হয়ে ওঠার কথা, ‘কাবরেরা অনেক সাহসী, যেকোনো প্রতিপক্ষের বিপক্ষেই লড়তে চান। শৃঙ্খলাকে খুব বেশি গুরুত্ব দেন। স্ট্রাইকার না খেলিয়ে উনি যে ঝুঁকিটা নিয়েছেন, সেটা অন্য কোনো কোচ নেবেন না। আমাদের অধিকাংশ ফুটবলারই তরুণ। যেভাবে আমরা শেষ কয়েকটি ম্যাচ খেলেছি, সেভাবে যদি খেলে যেতে পারি, একতাবদ্ধ থাকতে পারি, তাহলে আমরা অনেক দূর যাব।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে