খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি
পাহাড়ে পানির সংকট নিরসনে ভূপৃষ্ঠের পানিকে কাজে লাগিয়ে উদ্ভাবনী প্রকল্প নিয়েছে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর। কোনো যন্ত্রচালিত প্রযুক্তির সহায়তা ছাড়াই মাধ্যাকর্ষণ শক্তিকে কাজে লাগিয়ে ঝিরিতে বাঁধ দিয়ে পাইপের মাধ্যমে পানি পৌঁছে যাচ্ছে গ্রামে গ্রামে। পল্লী অঞ্চলে পানি সরবরাহ প্রকল্পের আওতায় দীর্ঘদিনের পানির সংকট নিরসন হয়েছে গ্রামবাসীর। বিদ্যুৎ ও যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় এ ধরনের প্রকল্প বাড়ানোর দাবি স্থানীয়দের।
জানা গেছে, পার্বত্য চট্টগ্রামের ভূপ্রাকৃতিক গঠনের কারণে অনেক স্থানে পানির স্তর পাওয়া যায় না। বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন পাহাড়ি গ্রামগুলোতে সারা বছরই পানির সংকট দেখা যায়।
খাগড়াছড়ির সিন্দুকছড়ি, দীঘিনালা ও লক্ষ্মীছড়ির অতি দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় গ্রাম সংলগ্ন প্রাকৃতিক ঝিরিতে বাঁধ দিয়ে পাইপের মাধ্যমে পানি পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে গ্রামে গ্রামে। বিদ্যুৎ বা সৌরচালিত মোটরের পরিবর্তে গ্রাম থেকে উঁচু ঝিরিতে বাঁধ দিয়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তিকে কাজে লাগিয়ে পাইপের মাধ্যমে পানি পাচ্ছেন স্থানীয়রা। এতে দীর্ঘ দিনের ভোগান্তি দূর হয়েছে তাঁদের। পাহাড়ের পাড়াগুলোতে ঘরের দোরগোড়ায় পানি পাওয়ায় খুশি স্থানীয়রা।
গুইমারা উপজেলার সিন্দুকছড়ি গ্রামের বাসিন্দা রিপন চাকমা, অনিত্য ত্রিপুরা ও রিটেন চাকমা জানান, গ্রামে আগে পানির কোনো ব্যবস্থা ছিল না। সারা বছরই পানির জন্য কষ্ট করতে হতো। এখন পাহাড়ি ঝিরিতে বাঁধ দিয়ে পাইপের মাধ্যমে পানি পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। এতে পানির কষ্ট দূর হয়েছে।
সিন্দুকছড়ি পানি ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি কৃষ্ণ মদন চাকমা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘স্থানীয়দের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রকল্পের মাধ্যমে এখানে বাঁধ দেওয়া হয়েছে। আগে পানির কষ্ট থাকলেও এখন সবাই পানি পাচ্ছেন। স্থানীয়দের দুর্ভোগ দূর হয়েছে।’
এ বিষয়ে কথা হলে খাগড়াছড়ি জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী রেবেকা আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিদ্যুৎ বা সৌরচালিত মোটর ছাড়াই স্থায়ীভাবে পানি যাচ্ছে গ্রামে গ্রামে। এতে পাহাড়বাসীর দীর্ঘদিনের পানির সংকট দূর হয়েছে। পাহাড়ে অসংখ্য ঝিরি ঝরনা রয়েছে। সেগুলোতে বাঁধ দিয়ে স্থায়ীভাবে পাহাড়বাসীর পানির কষ্ট দূর করা সম্ভব। নির্বাহী প্রকৌশলী রেবেকা আহসান আরও জানান, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রকল্পের মাধ্যমে খাগড়াছড়ির তিন উপজেলার প্রায় ১৫ হাজার মানুষের পানির কষ্ট দূর হয়েছে। ভবিষ্যতে প্রকল্পের আওতা আরও বাড়ানোর কথাও জানান তিনি।
পাহাড়ে পানির সংকট নিরসনে ভূপৃষ্ঠের পানিকে কাজে লাগিয়ে উদ্ভাবনী প্রকল্প নিয়েছে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর। কোনো যন্ত্রচালিত প্রযুক্তির সহায়তা ছাড়াই মাধ্যাকর্ষণ শক্তিকে কাজে লাগিয়ে ঝিরিতে বাঁধ দিয়ে পাইপের মাধ্যমে পানি পৌঁছে যাচ্ছে গ্রামে গ্রামে। পল্লী অঞ্চলে পানি সরবরাহ প্রকল্পের আওতায় দীর্ঘদিনের পানির সংকট নিরসন হয়েছে গ্রামবাসীর। বিদ্যুৎ ও যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় এ ধরনের প্রকল্প বাড়ানোর দাবি স্থানীয়দের।
জানা গেছে, পার্বত্য চট্টগ্রামের ভূপ্রাকৃতিক গঠনের কারণে অনেক স্থানে পানির স্তর পাওয়া যায় না। বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন পাহাড়ি গ্রামগুলোতে সারা বছরই পানির সংকট দেখা যায়।
খাগড়াছড়ির সিন্দুকছড়ি, দীঘিনালা ও লক্ষ্মীছড়ির অতি দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় গ্রাম সংলগ্ন প্রাকৃতিক ঝিরিতে বাঁধ দিয়ে পাইপের মাধ্যমে পানি পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে গ্রামে গ্রামে। বিদ্যুৎ বা সৌরচালিত মোটরের পরিবর্তে গ্রাম থেকে উঁচু ঝিরিতে বাঁধ দিয়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তিকে কাজে লাগিয়ে পাইপের মাধ্যমে পানি পাচ্ছেন স্থানীয়রা। এতে দীর্ঘ দিনের ভোগান্তি দূর হয়েছে তাঁদের। পাহাড়ের পাড়াগুলোতে ঘরের দোরগোড়ায় পানি পাওয়ায় খুশি স্থানীয়রা।
গুইমারা উপজেলার সিন্দুকছড়ি গ্রামের বাসিন্দা রিপন চাকমা, অনিত্য ত্রিপুরা ও রিটেন চাকমা জানান, গ্রামে আগে পানির কোনো ব্যবস্থা ছিল না। সারা বছরই পানির জন্য কষ্ট করতে হতো। এখন পাহাড়ি ঝিরিতে বাঁধ দিয়ে পাইপের মাধ্যমে পানি পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। এতে পানির কষ্ট দূর হয়েছে।
সিন্দুকছড়ি পানি ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি কৃষ্ণ মদন চাকমা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘স্থানীয়দের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রকল্পের মাধ্যমে এখানে বাঁধ দেওয়া হয়েছে। আগে পানির কষ্ট থাকলেও এখন সবাই পানি পাচ্ছেন। স্থানীয়দের দুর্ভোগ দূর হয়েছে।’
এ বিষয়ে কথা হলে খাগড়াছড়ি জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী রেবেকা আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিদ্যুৎ বা সৌরচালিত মোটর ছাড়াই স্থায়ীভাবে পানি যাচ্ছে গ্রামে গ্রামে। এতে পাহাড়বাসীর দীর্ঘদিনের পানির সংকট দূর হয়েছে। পাহাড়ে অসংখ্য ঝিরি ঝরনা রয়েছে। সেগুলোতে বাঁধ দিয়ে স্থায়ীভাবে পাহাড়বাসীর পানির কষ্ট দূর করা সম্ভব। নির্বাহী প্রকৌশলী রেবেকা আহসান আরও জানান, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রকল্পের মাধ্যমে খাগড়াছড়ির তিন উপজেলার প্রায় ১৫ হাজার মানুষের পানির কষ্ট দূর হয়েছে। ভবিষ্যতে প্রকল্পের আওতা আরও বাড়ানোর কথাও জানান তিনি।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে