যশোর প্রতিনিধি
শ্রেণিকক্ষের বেঞ্চ নয়, সড়কের ওপর বসেই পরীক্ষা দিচ্ছেন কয়েকজন শিক্ষার্থী। তাঁদের পেছনে দাঁড়িয়ে নিজেদের অজানা ভবিষ্যতের নানা শঙ্কার কথা তুলে ধরছেন অন্যরা। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে যশোরের মুজিব সড়কে প্রতীকি এই পরীক্ষার আয়োজন করেন যশোরের বিভিন্ন কলেজের সম্মান শেষ বর্ষের পরীক্ষার্থীরা।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে চলমান পরীক্ষা স্থগিত হওয়া পরীক্ষার দাবিতে তাঁরা এই প্রতীকী পরীক্ষা, মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেন তাঁরা।
এ সময় শিক্ষার্থীরা ‘সব চলে, সব হয়, পরীক্ষা নিতে কিসের ভয়’, ‘শিক্ষা খাতে বৈষম্য, মানি না মানব না’, ‘খেলা হয় মেলা হয়, পরীক্ষা নিতে কিসের ভয়’সহ নানা স্লোগান দেন পরীক্ষার্থীরা।
কর্মসূচিতে যশোর সরকারি এমএম কলেজ, মহিলা কলেজ ও সিটি কলেজসহ বিভিন্ন কলেজের পরীক্ষার্থীরা অংশ নেন।
এ সময় শিক্ষার্থীরা বলেন, চলমান অনার্স (সম্মান) শেষ বর্ষের পরীক্ষার ছয়টি বিষয় ইতিমধ্যে শেষ হয়ে গেছে। কিন্তু হঠাৎ করে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনের সব পরীক্ষা স্থগিত করায় বাকি তিনটি বিষয়ের পরীক্ষা নিয়ে অনিশ্চয়তায় দেখা দিয়েছে। অথচ দেশের বিভিন্ন স্থানে মেলা হচ্ছে, শপিংমলে মানুষের ভিড়, অফিস আদালত আগের গতিতে চলছে, স্টেডিয়ামে খেলা হচ্ছে, করোনার কারণে শুধু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কেন বন্ধ থাকবে? পরীক্ষা কেন স্থগিত করা হবে?
শিক্ষার্থীরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, আমরা ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি হয়েছি। একই বর্ষে আমরা গত ২-৩ বছর ধরে পড়ে আছি। কয়েক দিন আগে অনার্স চতুর্থ বর্ষের চূড়ান্ত পরীক্ষা শুরু হলেও হঠাৎ করে তা স্থগিত করে দেওয়া হয়। এই পরীক্ষাগুলোর কারণে আমাদের ভবিষ্যৎ চাকরি-বিয়ে সাদি আটকে আছে।’
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া যশোর সরকারি এমএম কলেজের ছাত্র উশান আলী বলেন, ‘আমরা ইতিমধ্যে প্রায় তিন বছর ধরে অনার্স চতুর্থ বর্ষে পড়ে আছি। এর ওপর পরীক্ষা হতে হতে আবার বন্ধ হয়ে গেছে। আমরা অনার্স শেষ না করলে, চাকরির জন্য আবেদন করতে পারছি না।’
শান আলী বলেন, ‘আমরা মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান। আমাদের ওপর পরিবারেরও অনেক চাওয়া থাকে। তা পূরণ করার জন্য একটা চাকরির প্রয়োজন। আর চাকরির জন্য দরকার অনার্স শেষ করা।’
মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশে শেষে শিক্ষার্থীরা শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়কে মিছিল নিয়ে ঘোরেন।
শ্রেণিকক্ষের বেঞ্চ নয়, সড়কের ওপর বসেই পরীক্ষা দিচ্ছেন কয়েকজন শিক্ষার্থী। তাঁদের পেছনে দাঁড়িয়ে নিজেদের অজানা ভবিষ্যতের নানা শঙ্কার কথা তুলে ধরছেন অন্যরা। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে যশোরের মুজিব সড়কে প্রতীকি এই পরীক্ষার আয়োজন করেন যশোরের বিভিন্ন কলেজের সম্মান শেষ বর্ষের পরীক্ষার্থীরা।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে চলমান পরীক্ষা স্থগিত হওয়া পরীক্ষার দাবিতে তাঁরা এই প্রতীকী পরীক্ষা, মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেন তাঁরা।
এ সময় শিক্ষার্থীরা ‘সব চলে, সব হয়, পরীক্ষা নিতে কিসের ভয়’, ‘শিক্ষা খাতে বৈষম্য, মানি না মানব না’, ‘খেলা হয় মেলা হয়, পরীক্ষা নিতে কিসের ভয়’সহ নানা স্লোগান দেন পরীক্ষার্থীরা।
কর্মসূচিতে যশোর সরকারি এমএম কলেজ, মহিলা কলেজ ও সিটি কলেজসহ বিভিন্ন কলেজের পরীক্ষার্থীরা অংশ নেন।
এ সময় শিক্ষার্থীরা বলেন, চলমান অনার্স (সম্মান) শেষ বর্ষের পরীক্ষার ছয়টি বিষয় ইতিমধ্যে শেষ হয়ে গেছে। কিন্তু হঠাৎ করে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনের সব পরীক্ষা স্থগিত করায় বাকি তিনটি বিষয়ের পরীক্ষা নিয়ে অনিশ্চয়তায় দেখা দিয়েছে। অথচ দেশের বিভিন্ন স্থানে মেলা হচ্ছে, শপিংমলে মানুষের ভিড়, অফিস আদালত আগের গতিতে চলছে, স্টেডিয়ামে খেলা হচ্ছে, করোনার কারণে শুধু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কেন বন্ধ থাকবে? পরীক্ষা কেন স্থগিত করা হবে?
শিক্ষার্থীরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, আমরা ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি হয়েছি। একই বর্ষে আমরা গত ২-৩ বছর ধরে পড়ে আছি। কয়েক দিন আগে অনার্স চতুর্থ বর্ষের চূড়ান্ত পরীক্ষা শুরু হলেও হঠাৎ করে তা স্থগিত করে দেওয়া হয়। এই পরীক্ষাগুলোর কারণে আমাদের ভবিষ্যৎ চাকরি-বিয়ে সাদি আটকে আছে।’
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া যশোর সরকারি এমএম কলেজের ছাত্র উশান আলী বলেন, ‘আমরা ইতিমধ্যে প্রায় তিন বছর ধরে অনার্স চতুর্থ বর্ষে পড়ে আছি। এর ওপর পরীক্ষা হতে হতে আবার বন্ধ হয়ে গেছে। আমরা অনার্স শেষ না করলে, চাকরির জন্য আবেদন করতে পারছি না।’
শান আলী বলেন, ‘আমরা মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান। আমাদের ওপর পরিবারেরও অনেক চাওয়া থাকে। তা পূরণ করার জন্য একটা চাকরির প্রয়োজন। আর চাকরির জন্য দরকার অনার্স শেষ করা।’
মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশে শেষে শিক্ষার্থীরা শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়কে মিছিল নিয়ে ঘোরেন।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১৫ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে