খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি
দেশের অন্যতম পর্যটন এলাকা খাগড়াছড়ি। শীতকালীন ভ্রমণ মৌসুমে প্রতিবছরের মতো এবারও পর্যটকদের সমাগম বেড়েছে এ জেলায়। কয়েক দিন ধরে জেলার অধিকাংশ পর্যটনকেন্দ্রেই পর্যটকদের বাড়তি ভিড় দেখা গেছে। চলতি মাস থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত পাহাড়ে পর্যটকদের ভিড় থাকবে বলে আশা করছেন পর্যটন ব্যবসায়ীরা।
গতকালও গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি উপেক্ষা করে অসংখ্য পর্যটক এসেছে খাগড়াছড়িতে। আলুটিলার প্রাকৃতিক সুড়ঙ্গ, ঝুলন্ত ব্রিজ, তারেং, রিছাং ঝরনাসহ বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানে পর্যটকদের ভিড় দেখা গেছে।
ঢাকা থেকে বেড়াতে আসা পর্যটক নুরুল ইসলাম মানিক বলেন, ‘আমি পরিবার নিয়ে বেড়াতে এসেছি। খাগড়াছড়ির পাশাপাশি সাজেক ভ্রমণ করেছি। এখানকার পাহাড়, মেঘ, গুহা দেখে মুগ্ধ হয়েছি। আমরা যুক্তরাষ্ট্রেও ভ্রমণ করেছি। তবে নিজের দেশ বেশি সুন্দর লাগে। পুরো পরিবার নিয়ে ভ্রমণ উপভোগ করেছি।’
আরেক পর্যটক মালিহা বলেন, ‘আমার কাছে সাজেকটা খুব ভালো লেগেছে। বিশেষ করে কংলাক পাহাড় থেকে সূর্যাস্ত দেখেছি। এটা বেশ ভালো লাগল। খাগড়াছড়িতে এসে প্রাকৃতিক গুহা দেখেছি। এটা বেশ রোমাঞ্চকর। এখানে যাতায়াতের পথও বেশ সুন্দর।’
খাগড়াছড়িতে আলুটিলায় ঘুরতে আসা পর্যটক নুসরাত বলেন, ‘আমরা খুব অল্প সময়ের জন্য এসেছি। কিন্তু কোনো স্পট বাদ দিইনি। সবখানেই ঘুরে বেড়িয়েছি। সাজেক, রিছাং ঝরনা, তারেং, আলুটিলা ঘুরেছি। দুই দিনের ভ্রমণ হলেও বেশ উপভোগ্য ছিল। খাগড়াছড়ি আসলেই খুব সুন্দর।’
আলুটিলা পর্যটনকেন্দ্রের তত্ত্বাবধায়ক চন্দ্র কিরণ ত্রিপুরা জানান, প্রতিদিন আলুটিলা পর্যটনকেন্দ্রে প্রায় ৫০০ পর্যটক আসছেন। তবে শিক্ষার্থীদের বার্ষিক পরীক্ষার কারণে এখনো পর্যটকের সংখ্যা কিছুটা কম। সামনের পর্যটন মৌসুমে পর্যটকের সমাগম আরও বাড়বে। এ ছাড়া খাগড়াছড়ির প্রধান পর্যটনকেন্দ্র আলুটিলায় পর্যটনবান্ধব স্থাপনা নির্মাণ হচ্ছে। এর মধ্যে ঝুলন্ত ব্রিজ, নন্দন পার্ক অন্যতম। এসব স্থাপনার নির্মাণকাজ শেষ হলে আলুটিলায় পর্যটকসমাগম আরও বাড়বে।
খাগড়াছড়ি আবাসিক হোটেল ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক এস অনন্ত বিকাশ ত্রিপুরা বলেন, ‘প্রতিবছরের ন্যায় এবারও শীত মৌসুমে খাগড়াছড়িতে পর্যটকদের বিপুল সমাগম হয়েছে। এটা দিন দিন আরও বাড়বে। পাহাড়, অরণ্য, ঝরনা দেখতে পাহাড়ে ছুটে আসে ভ্রমণপিপাসু মানুষ। সারা বছর পর্যটক এলেও শীতে সেই সংখ্যাটা বাড়তে থাকে। অতিথি বাড়ায় করোনাকালে যে ক্ষতি হয়েছে, তা পুষিয়ে উঠতে পারব। প্রতি মাসে পর্যটন মৌসুমে লেনদেন হয় প্রায় ১০ কোটি টাকা।’
পর্যটকদের ভাড়াচালিত যানবাহন সরবরাহকারী জিপ সমিতির লাইন নিয়ন্ত্রক অরুণ দে জানান, ‘এই মৌসুমে পর্যটকসমাগম বেশি হয়। পুরো শীতকালে পর্যটকসমাগম বাড়বে। প্রতিদিন গড়ে অন্তত ৮০টি গাড়ি খাগড়াছড়ি-সাজেকে যাতায়াত করে। তবে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ার কারণে পর্যটকবাহী গাড়িভাড়া ৬০০ টাকা বাড়ানো হয়েছে।’
খাগড়াছড়ি ট্যুরিস্ট পুলিশের ইনচার্জ বিজন দাশ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জেলা আলুটিলা, জেলা পরিষদ পার্ক এবং রিছাং ঝরনা এলাকায় পর্যটকদের নিরাপত্তা দেওয়া হয়। এসব এলাকায় টহল দল কাজ করছে। মৌসুম ছাড়াও সারা বছর পর্যটকদের নিরাপত্তা দেওয়া হয়।
দেশের অন্যতম পর্যটন এলাকা খাগড়াছড়ি। শীতকালীন ভ্রমণ মৌসুমে প্রতিবছরের মতো এবারও পর্যটকদের সমাগম বেড়েছে এ জেলায়। কয়েক দিন ধরে জেলার অধিকাংশ পর্যটনকেন্দ্রেই পর্যটকদের বাড়তি ভিড় দেখা গেছে। চলতি মাস থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত পাহাড়ে পর্যটকদের ভিড় থাকবে বলে আশা করছেন পর্যটন ব্যবসায়ীরা।
গতকালও গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি উপেক্ষা করে অসংখ্য পর্যটক এসেছে খাগড়াছড়িতে। আলুটিলার প্রাকৃতিক সুড়ঙ্গ, ঝুলন্ত ব্রিজ, তারেং, রিছাং ঝরনাসহ বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানে পর্যটকদের ভিড় দেখা গেছে।
ঢাকা থেকে বেড়াতে আসা পর্যটক নুরুল ইসলাম মানিক বলেন, ‘আমি পরিবার নিয়ে বেড়াতে এসেছি। খাগড়াছড়ির পাশাপাশি সাজেক ভ্রমণ করেছি। এখানকার পাহাড়, মেঘ, গুহা দেখে মুগ্ধ হয়েছি। আমরা যুক্তরাষ্ট্রেও ভ্রমণ করেছি। তবে নিজের দেশ বেশি সুন্দর লাগে। পুরো পরিবার নিয়ে ভ্রমণ উপভোগ করেছি।’
আরেক পর্যটক মালিহা বলেন, ‘আমার কাছে সাজেকটা খুব ভালো লেগেছে। বিশেষ করে কংলাক পাহাড় থেকে সূর্যাস্ত দেখেছি। এটা বেশ ভালো লাগল। খাগড়াছড়িতে এসে প্রাকৃতিক গুহা দেখেছি। এটা বেশ রোমাঞ্চকর। এখানে যাতায়াতের পথও বেশ সুন্দর।’
খাগড়াছড়িতে আলুটিলায় ঘুরতে আসা পর্যটক নুসরাত বলেন, ‘আমরা খুব অল্প সময়ের জন্য এসেছি। কিন্তু কোনো স্পট বাদ দিইনি। সবখানেই ঘুরে বেড়িয়েছি। সাজেক, রিছাং ঝরনা, তারেং, আলুটিলা ঘুরেছি। দুই দিনের ভ্রমণ হলেও বেশ উপভোগ্য ছিল। খাগড়াছড়ি আসলেই খুব সুন্দর।’
আলুটিলা পর্যটনকেন্দ্রের তত্ত্বাবধায়ক চন্দ্র কিরণ ত্রিপুরা জানান, প্রতিদিন আলুটিলা পর্যটনকেন্দ্রে প্রায় ৫০০ পর্যটক আসছেন। তবে শিক্ষার্থীদের বার্ষিক পরীক্ষার কারণে এখনো পর্যটকের সংখ্যা কিছুটা কম। সামনের পর্যটন মৌসুমে পর্যটকের সমাগম আরও বাড়বে। এ ছাড়া খাগড়াছড়ির প্রধান পর্যটনকেন্দ্র আলুটিলায় পর্যটনবান্ধব স্থাপনা নির্মাণ হচ্ছে। এর মধ্যে ঝুলন্ত ব্রিজ, নন্দন পার্ক অন্যতম। এসব স্থাপনার নির্মাণকাজ শেষ হলে আলুটিলায় পর্যটকসমাগম আরও বাড়বে।
খাগড়াছড়ি আবাসিক হোটেল ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক এস অনন্ত বিকাশ ত্রিপুরা বলেন, ‘প্রতিবছরের ন্যায় এবারও শীত মৌসুমে খাগড়াছড়িতে পর্যটকদের বিপুল সমাগম হয়েছে। এটা দিন দিন আরও বাড়বে। পাহাড়, অরণ্য, ঝরনা দেখতে পাহাড়ে ছুটে আসে ভ্রমণপিপাসু মানুষ। সারা বছর পর্যটক এলেও শীতে সেই সংখ্যাটা বাড়তে থাকে। অতিথি বাড়ায় করোনাকালে যে ক্ষতি হয়েছে, তা পুষিয়ে উঠতে পারব। প্রতি মাসে পর্যটন মৌসুমে লেনদেন হয় প্রায় ১০ কোটি টাকা।’
পর্যটকদের ভাড়াচালিত যানবাহন সরবরাহকারী জিপ সমিতির লাইন নিয়ন্ত্রক অরুণ দে জানান, ‘এই মৌসুমে পর্যটকসমাগম বেশি হয়। পুরো শীতকালে পর্যটকসমাগম বাড়বে। প্রতিদিন গড়ে অন্তত ৮০টি গাড়ি খাগড়াছড়ি-সাজেকে যাতায়াত করে। তবে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ার কারণে পর্যটকবাহী গাড়িভাড়া ৬০০ টাকা বাড়ানো হয়েছে।’
খাগড়াছড়ি ট্যুরিস্ট পুলিশের ইনচার্জ বিজন দাশ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জেলা আলুটিলা, জেলা পরিষদ পার্ক এবং রিছাং ঝরনা এলাকায় পর্যটকদের নিরাপত্তা দেওয়া হয়। এসব এলাকায় টহল দল কাজ করছে। মৌসুম ছাড়াও সারা বছর পর্যটকদের নিরাপত্তা দেওয়া হয়।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে