আব্দুর রাজ্জাক, ঘিওর, মানিকগঞ্জ
মানসিক অস্থিরতা, ঋণ ও সম্প্রতি ভুল চিকিৎসায় জরিমানা পরিশোধের তাড়না থেকে মানিকগঞ্জের ঘিওরে স্ত্রী ও দুই মেয়েকে গলা কেটে হত্যা করেন দন্ত চিকিৎসক আসাদুর রহমান রুবেল। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে জেলা পুলিশের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
উল্লেখ্য, গত রোববার ভোররাতে স্ত্রী ও দুই মেয়েকে মাথায় আঘাত করেন রুবেল। পরে মুখে বালিশ চাপা ও ধারালো অস্ত্র (দা) দিয়ে গলা কেটে হত্যা করেন তিনি। এরপর তিনি পাঁচুরিয়া এলাকায় মহাসড়কের ওপর আত্মহত্যার জন্য শুয়ে পড়েন। সেখান থেকে পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
এ ঘটনায় ব্যাপক আলোচনা শুরু হয়। পাড়া-মহল্লা থেকে শুরু করে চায়ের দোকানে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয় এ হত্যাকাণ্ড।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, ২২ বছর আগে রুবেল ভালোবেসে একই গ্রামের লাভলী আক্তারকে বিয়ে করেন। কিন্তু এ বিয়ে মেনে নেয়নি রুবেলের পরিবার। বাধ্য হয়ে দন্তচিকিৎসক হিসেবে বানিয়াজুরী বাসস্ট্যান্ডে কাজ শুরু করেন তিনি। বাড়িতে বাবা-মা ও ভাইদের সঙ্গে বনিবনা না হওয়ায় শ্বশুরবাড়িতে স্ত্রী-মেয়েদের নিয়ে ওঠেন তিনি। এর মধ্যে ব্যবসার জন্য ঋণ নিতে থাকেন রুবেল। পাশাপাশি দন্ত চিকিৎসাতেও তেমন ভালো কিছু করতে পারছিলেন। এ নিয়ে হতাশায় ভুগতে থাকেন রুবেল।
এলাকাবাসী জানান, ঋণে জর্জরিত হয়ে স্ত্রীর সঙ্গে মাঝেমধ্যে বিবাদে জড়িয়ে পড়েন রুবেল। সর্বশেষ সম্প্রতি রুবেলের চেম্বারে এক নারীর দাঁতের ভুল চিকিৎসার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ওই নারী রোগীর দুলাভাই বেলায়েত হোসেন, স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা আবুল কালাম আজাদ, শুভ, এক প্রশাসনিক কর্মকর্তা, চঞ্চলসহ কয়েকজন প্রভাবশালী তাঁর বিরুদ্ধে সালিসে বসেন। এর আগে রুবেলের সহযোগীর মোটরসাইকেল আটক করে ২০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ ওঠে ওই নারী রোগীর স্বজনদের বিরুদ্ধে। এরপর ঘরোয়া সালিসে রুবেলকে দেড় লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। একই সঙ্গে তাঁকে ব্যবসা গুটিয়ে নেওয়ার জন্য বলা হয়।
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, সালিসের পর থেকে রুবেল মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন। গত রোববার হত্যার ঘটনার দিন জরিমানার টাকা পরিশোধ করার কথা ছিল বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে।
হত্যাকাণ্ডের দিন রোববার দুপুরে অতিরিক্ত এসপি হাফিজুর রহমান ও ঘিওর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (ওসি) জেরায় এসব তথ্য বেরিয়ে আসে। অতিরিক্ত এসপি সাংবাদিকদের জানান, রুবেল মানসিক বিকারগ্রস্ত ও দেউলিয়া হয়ে যাওয়ার কারণে স্ত্রী ও দুই মেয়েকে হত্যা করেন।
রুবেলের বড় মেয়ে ছোঁয়া (১৬) এসএসসি পরীক্ষার্থী। আর ছোট মেয়ে কথা (১২) পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রী।
স্ত্রী ও দুই মেয়ে হত্যার ঘটনার পর থেকে রুবেলের গ্রামের মানুষ, আত্মীয়স্বজন থেকে শুরু করে বানিয়াজুরী বাসস্ট্যান্ড এলাকার ব্যবসায়ী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। জরিমানার ওই ঘটনার সঙ্গে যাঁরা জড়িত, তাঁরা নানা টালবাহানা তৈরি করে ঘটনাটি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা চালান বলে অভিযোগ স্থানীয় এলাকাবাসীর। বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তারা জরিমানার বিষয়টি উদ্ঘাটনের চেষ্টায় মাঠে নেমেছেন।
জরিমানা বোর্ডের মূল হোতা হচ্ছেন বেলায়েত হোসেন। তাঁর বাড়ি ঘিওরের দোতরা এলাকায় হলেও থাকেন শ্বশুরবাড়ি রাথুরা গ্রামে। ক্ষমতাসীন দলের কিছু প্রভাবশালী নেতার ছত্রচ্ছায়ায় তিনি নানা অপকর্ম করেন বলে অভিযোগ উঠেছে তাঁর বিরুদ্ধে। বেলায়েতের শ্যালিকার দাঁতের ভুল চিকিৎসার দায়ে দন্ত চিকিৎসককে দেড় লাখ টাকা জরিমানাও করেন তিনি। জরিমানার টাকার জন্য রুবেলকে চাপ দিতে থাকেন বলেও নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনেকেই জানান।
গতকাল মঙ্গলবার সকালে মোবাইল ফোনে বেলায়েতের সঙ্গে কথা বলতে গেলে তিনি বলেন, ‘আমার শ্যালিকা ভুল চিকিৎসা করেন ওই চিকিৎসক। এ জন্য তাঁকে জরিমানা দিতেই হবে।’ একসময় তিনি বলে ওঠেন, ‘আপনি কি থানার ওসি যে আপনার কাছে কৈফিয়ত দিতে হবে?’
নিহত লাভলী আক্তারের মা হালিমা বেগম বলেন, ‘জরিমানার টাকা এবং যাদের কাছ থেকে ধার-দেনা করেছেন, তাদের চাপের কারণে আমার মেয়ে ও দুই নাতিনকে রুবেল হত্যা করেছে। হত্যার বিচারের সঙ্গে যারা জরিমানা করেছে, তাদেরও বিচার চাই।’
নিহত লাভলী আক্তারের পিতা সাইজ উদ্দিন বলেন, ‘রুবেলের শাস্তির পাশাপাশি তাঁর মা-বাবারও শাস্তি চাই। কেন রুবেলকে বাড়ি থেকে বের করে দিয়েছে? কেন ওর দেনা-পাওনা তাঁরা পরিশোধ করল না।’
ঘিওর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ বিপ্লব বলেন, ‘হত্যাকাণ্ডের পর ২৪ ঘণ্টায় মধ্যে পুলিশ আদালতে অভিযোগপত্র জমা দিয়েছে। হত্যাকাণ্ডের আগে ও পরের সব ঘটনা তদন্ত করা হচ্ছে। ঘটনার সঙ্গে যে বা যারা জড়িত, তাদের সবাইকে আইনের আওতায় আনা হবে।’
মানসিক অস্থিরতা, ঋণ ও সম্প্রতি ভুল চিকিৎসায় জরিমানা পরিশোধের তাড়না থেকে মানিকগঞ্জের ঘিওরে স্ত্রী ও দুই মেয়েকে গলা কেটে হত্যা করেন দন্ত চিকিৎসক আসাদুর রহমান রুবেল। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে জেলা পুলিশের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
উল্লেখ্য, গত রোববার ভোররাতে স্ত্রী ও দুই মেয়েকে মাথায় আঘাত করেন রুবেল। পরে মুখে বালিশ চাপা ও ধারালো অস্ত্র (দা) দিয়ে গলা কেটে হত্যা করেন তিনি। এরপর তিনি পাঁচুরিয়া এলাকায় মহাসড়কের ওপর আত্মহত্যার জন্য শুয়ে পড়েন। সেখান থেকে পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
এ ঘটনায় ব্যাপক আলোচনা শুরু হয়। পাড়া-মহল্লা থেকে শুরু করে চায়ের দোকানে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয় এ হত্যাকাণ্ড।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, ২২ বছর আগে রুবেল ভালোবেসে একই গ্রামের লাভলী আক্তারকে বিয়ে করেন। কিন্তু এ বিয়ে মেনে নেয়নি রুবেলের পরিবার। বাধ্য হয়ে দন্তচিকিৎসক হিসেবে বানিয়াজুরী বাসস্ট্যান্ডে কাজ শুরু করেন তিনি। বাড়িতে বাবা-মা ও ভাইদের সঙ্গে বনিবনা না হওয়ায় শ্বশুরবাড়িতে স্ত্রী-মেয়েদের নিয়ে ওঠেন তিনি। এর মধ্যে ব্যবসার জন্য ঋণ নিতে থাকেন রুবেল। পাশাপাশি দন্ত চিকিৎসাতেও তেমন ভালো কিছু করতে পারছিলেন। এ নিয়ে হতাশায় ভুগতে থাকেন রুবেল।
এলাকাবাসী জানান, ঋণে জর্জরিত হয়ে স্ত্রীর সঙ্গে মাঝেমধ্যে বিবাদে জড়িয়ে পড়েন রুবেল। সর্বশেষ সম্প্রতি রুবেলের চেম্বারে এক নারীর দাঁতের ভুল চিকিৎসার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ওই নারী রোগীর দুলাভাই বেলায়েত হোসেন, স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা আবুল কালাম আজাদ, শুভ, এক প্রশাসনিক কর্মকর্তা, চঞ্চলসহ কয়েকজন প্রভাবশালী তাঁর বিরুদ্ধে সালিসে বসেন। এর আগে রুবেলের সহযোগীর মোটরসাইকেল আটক করে ২০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ ওঠে ওই নারী রোগীর স্বজনদের বিরুদ্ধে। এরপর ঘরোয়া সালিসে রুবেলকে দেড় লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। একই সঙ্গে তাঁকে ব্যবসা গুটিয়ে নেওয়ার জন্য বলা হয়।
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, সালিসের পর থেকে রুবেল মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন। গত রোববার হত্যার ঘটনার দিন জরিমানার টাকা পরিশোধ করার কথা ছিল বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে।
হত্যাকাণ্ডের দিন রোববার দুপুরে অতিরিক্ত এসপি হাফিজুর রহমান ও ঘিওর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (ওসি) জেরায় এসব তথ্য বেরিয়ে আসে। অতিরিক্ত এসপি সাংবাদিকদের জানান, রুবেল মানসিক বিকারগ্রস্ত ও দেউলিয়া হয়ে যাওয়ার কারণে স্ত্রী ও দুই মেয়েকে হত্যা করেন।
রুবেলের বড় মেয়ে ছোঁয়া (১৬) এসএসসি পরীক্ষার্থী। আর ছোট মেয়ে কথা (১২) পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রী।
স্ত্রী ও দুই মেয়ে হত্যার ঘটনার পর থেকে রুবেলের গ্রামের মানুষ, আত্মীয়স্বজন থেকে শুরু করে বানিয়াজুরী বাসস্ট্যান্ড এলাকার ব্যবসায়ী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। জরিমানার ওই ঘটনার সঙ্গে যাঁরা জড়িত, তাঁরা নানা টালবাহানা তৈরি করে ঘটনাটি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা চালান বলে অভিযোগ স্থানীয় এলাকাবাসীর। বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তারা জরিমানার বিষয়টি উদ্ঘাটনের চেষ্টায় মাঠে নেমেছেন।
জরিমানা বোর্ডের মূল হোতা হচ্ছেন বেলায়েত হোসেন। তাঁর বাড়ি ঘিওরের দোতরা এলাকায় হলেও থাকেন শ্বশুরবাড়ি রাথুরা গ্রামে। ক্ষমতাসীন দলের কিছু প্রভাবশালী নেতার ছত্রচ্ছায়ায় তিনি নানা অপকর্ম করেন বলে অভিযোগ উঠেছে তাঁর বিরুদ্ধে। বেলায়েতের শ্যালিকার দাঁতের ভুল চিকিৎসার দায়ে দন্ত চিকিৎসককে দেড় লাখ টাকা জরিমানাও করেন তিনি। জরিমানার টাকার জন্য রুবেলকে চাপ দিতে থাকেন বলেও নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনেকেই জানান।
গতকাল মঙ্গলবার সকালে মোবাইল ফোনে বেলায়েতের সঙ্গে কথা বলতে গেলে তিনি বলেন, ‘আমার শ্যালিকা ভুল চিকিৎসা করেন ওই চিকিৎসক। এ জন্য তাঁকে জরিমানা দিতেই হবে।’ একসময় তিনি বলে ওঠেন, ‘আপনি কি থানার ওসি যে আপনার কাছে কৈফিয়ত দিতে হবে?’
নিহত লাভলী আক্তারের মা হালিমা বেগম বলেন, ‘জরিমানার টাকা এবং যাদের কাছ থেকে ধার-দেনা করেছেন, তাদের চাপের কারণে আমার মেয়ে ও দুই নাতিনকে রুবেল হত্যা করেছে। হত্যার বিচারের সঙ্গে যারা জরিমানা করেছে, তাদেরও বিচার চাই।’
নিহত লাভলী আক্তারের পিতা সাইজ উদ্দিন বলেন, ‘রুবেলের শাস্তির পাশাপাশি তাঁর মা-বাবারও শাস্তি চাই। কেন রুবেলকে বাড়ি থেকে বের করে দিয়েছে? কেন ওর দেনা-পাওনা তাঁরা পরিশোধ করল না।’
ঘিওর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ বিপ্লব বলেন, ‘হত্যাকাণ্ডের পর ২৪ ঘণ্টায় মধ্যে পুলিশ আদালতে অভিযোগপত্র জমা দিয়েছে। হত্যাকাণ্ডের আগে ও পরের সব ঘটনা তদন্ত করা হচ্ছে। ঘটনার সঙ্গে যে বা যারা জড়িত, তাদের সবাইকে আইনের আওতায় আনা হবে।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে