নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের পুঁজিবাজারে বড় ধরনের দরপতন হয়েছে। এতে প্রধান বাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে মাত্র সাতটি প্রতিষ্ঠান। অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের দরপতনের সঙ্গে কমেছে লেনদেন। ডিএসইতে লেনদেন নেমেছে ২২২ কোটিতে। বাজারে লেনদেন হওয়া প্রায় অর্ধেক প্রতিষ্ঠান ছিল ক্রেতাশূন্য। এতে কেনা শেয়ারে মূলধন আটকা পড়েছে বিনিয়োগকারীদের।
বাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, টাকায় কেনা শেয়ার এখন সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে। বৈশ্বিক পরিস্থিতি এবং ডলার সংকটের কারণে কয়েক মাস ধরে কোম্পানিগুলোর শেয়ারের দাম বাড়ছে না। বরং ধারাবাহিকভাবে কমতে কমতে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম এখন অনেক কম। আবার ফ্লোর প্রাইসের কারণে শেয়ারের দাম এর চেয়ে বেশি কমার সুযোগ নেই। ফলে অধিকাংশ বিনিয়োগকারী শেয়ার আর বিক্রি করতে পারছেন না, অনেক শেয়ারে ক্রেতাও নেই। অর্থাৎ বাজার স্থবির হয়ে পড়েছে।
বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে মাত্র ৭টির। দর বাড়ার শীর্ষ ১০টির তালিকাও পূরণ হয়নি। এর বিপরীতে দাম কমেছে ১৫৪টির কোম্পানির, দাম অপরিবর্তিত ছিল ১৫০টির। ১২৫টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের কোনো ক্রেতা ছিল না। কমতে কমতে লেনদেন নেমেছে তলানিতে, দিনের লেনদেন হয়েছে ২২২ কোটি টাকা। পুরো সপ্তাহের লেনদেন মাত্র ১ হাজার ৯২ কোটি টাকা। অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের দরপতনের পরও ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ১৩ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ২০৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। এ সপ্তাহের এক দিন বাদে সব দিনই সূচক কমেছে।
পুঁজিবাজার বিশ্লেষক অধ্যাপক আবু আহমেদ বলেন, বাজারের মূল সমস্যা ফ্লোর প্রাইস। এটি তুলে দিলে সব ঠিক হয়ে যাবে। টার্নওভার বেড়ে যাবে। হয়তো সূচক কিছুটা পড়ে যাবে।
কিন্তু আবার বাজার ঠিক হয়ে যাবে। কারণ, অনেকে শেয়ার কিনে আটকে বসে আছে। অনেক কোম্পানির আয় খারাপ হয়েছে। সেগুলোর দর নিচে নামবে। বিশ্বের কোথাও ফ্লোর প্রাইস নেই। বিএসইসির কাজ ফ্লোর প্রাইস দেওয়া নয়। এখন যদি কেউ এই শেয়ারগুলো কেনে, আগামী এক মাসেও বিক্রি করতে পারবে না; তাহলে কেন কিনবে। এতে বরং বাজারের ওপর থেকে মানুষের আস্থা উঠে যাচ্ছে।
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের পুঁজিবাজারে বড় ধরনের দরপতন হয়েছে। এতে প্রধান বাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে মাত্র সাতটি প্রতিষ্ঠান। অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের দরপতনের সঙ্গে কমেছে লেনদেন। ডিএসইতে লেনদেন নেমেছে ২২২ কোটিতে। বাজারে লেনদেন হওয়া প্রায় অর্ধেক প্রতিষ্ঠান ছিল ক্রেতাশূন্য। এতে কেনা শেয়ারে মূলধন আটকা পড়েছে বিনিয়োগকারীদের।
বাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, টাকায় কেনা শেয়ার এখন সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে। বৈশ্বিক পরিস্থিতি এবং ডলার সংকটের কারণে কয়েক মাস ধরে কোম্পানিগুলোর শেয়ারের দাম বাড়ছে না। বরং ধারাবাহিকভাবে কমতে কমতে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম এখন অনেক কম। আবার ফ্লোর প্রাইসের কারণে শেয়ারের দাম এর চেয়ে বেশি কমার সুযোগ নেই। ফলে অধিকাংশ বিনিয়োগকারী শেয়ার আর বিক্রি করতে পারছেন না, অনেক শেয়ারে ক্রেতাও নেই। অর্থাৎ বাজার স্থবির হয়ে পড়েছে।
বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে মাত্র ৭টির। দর বাড়ার শীর্ষ ১০টির তালিকাও পূরণ হয়নি। এর বিপরীতে দাম কমেছে ১৫৪টির কোম্পানির, দাম অপরিবর্তিত ছিল ১৫০টির। ১২৫টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের কোনো ক্রেতা ছিল না। কমতে কমতে লেনদেন নেমেছে তলানিতে, দিনের লেনদেন হয়েছে ২২২ কোটি টাকা। পুরো সপ্তাহের লেনদেন মাত্র ১ হাজার ৯২ কোটি টাকা। অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের দরপতনের পরও ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ১৩ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ২০৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। এ সপ্তাহের এক দিন বাদে সব দিনই সূচক কমেছে।
পুঁজিবাজার বিশ্লেষক অধ্যাপক আবু আহমেদ বলেন, বাজারের মূল সমস্যা ফ্লোর প্রাইস। এটি তুলে দিলে সব ঠিক হয়ে যাবে। টার্নওভার বেড়ে যাবে। হয়তো সূচক কিছুটা পড়ে যাবে।
কিন্তু আবার বাজার ঠিক হয়ে যাবে। কারণ, অনেকে শেয়ার কিনে আটকে বসে আছে। অনেক কোম্পানির আয় খারাপ হয়েছে। সেগুলোর দর নিচে নামবে। বিশ্বের কোথাও ফ্লোর প্রাইস নেই। বিএসইসির কাজ ফ্লোর প্রাইস দেওয়া নয়। এখন যদি কেউ এই শেয়ারগুলো কেনে, আগামী এক মাসেও বিক্রি করতে পারবে না; তাহলে কেন কিনবে। এতে বরং বাজারের ওপর থেকে মানুষের আস্থা উঠে যাচ্ছে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে