প্রশ্ন: শুরুতেই আপনাকে অভিনন্দন। আপনার অধীনে প্রথমবার আফ্রিকান ন্যাশনস কাপে অংশ নিয়ে বাজিমাত করেছে গাম্বিয়া। উঠলেন টুর্নামেন্টের নক আউট পর্বে। এবার কত দূরে যাওয়ার লক্ষ্য আপনার?
সেইন্টফিট: চেষ্টা তো করবই। গত আসরেও আমরা দ্বিতীয় রাউন্ডে আটকে গিয়েছিলাম। তবু আমরা খুশি ছিলাম। শেষ আটে যেতে হলে আমাদের সবটুকু নিংড়ে দিতে হবে (গিনিকে হারিয়ে পরশু শেষ আট নিশ্চিত করেছে গাম্বিয়া)।
প্রশ্ন: আপনাকে আমরা চিনেছি বাংলাদেশে কাজ করেছেন বলে। ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে ১৯০-এর ওপরে থাকা বাংলাদেশ দলের চ্যালেঞ্জটা কী ভেবে নিয়েছিলেন তখন?
সেইন্টফিট: অনেক আগে থেকেই এশিয়ান ফুটবলে কাজ করার আগ্রহ ছিল আমার এবং বাংলাদেশের অভিজ্ঞতা নিতে চেয়েছিলাম।
প্রশ্ন: খুব অল্প সময়ে ছিলেন, তবু বাংলাদেশে ফুটবল নিয়ে আপনার পর্যবেক্ষণ কী?
সেইন্টফিট: বাংলাদেশে মাত্র তিন মাস কাজ করেছি। ওখানে কাজ করে ভালো লেগেছিল। তবে অল্প সময়ের মধ্যে বিএফএফ (বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন), কোচিং স্টাফ এবং খেলোয়াড়েরা আমাকে যেভাবে সহযোগিতা করেছেন, সেটা উপভোগ করেছি। বাংলাদেশে তরুণ কিছু প্রতিভাবান খেলোয়াড় আছেন, যাঁদের ভবিষ্যৎ খুব ভালো।
প্রশ্ন: বাফুফে কি আপনাকে চুক্তি নবায়নের প্রস্তাব দিয়েছিল?
সেইন্টফিট: আমাকে নিয়ে তাদের দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা ছিল না। তবে আমার থেকে যাওয়ার ইচ্ছে ছিল। তারা আমাকে যাচাই করতে চেয়েছিল। কিন্তু একজন কোচকে তিন মাসেই বিচার করতে পারেন না। আমার কাছে সময়টা পর্যাপ্ত মনে হয়নি। লম্বা সময় কাজ না করে কোনো কোচই সফল হবে না। ভালো একটা দল তৈরি করার পর ফল আশা করতে পারেন। এত দ্রুত সময়ে সাফল্য আশা করা বোকামি ছাড়া কিছুই নয়।
প্রশ্ন: কিন্তু আপনি তো বাফুফের সঙ্গে স্বল্পমেয়াদি চুক্তিতেই এসেছিলেন।
সেইন্টফিট: হ্যাঁ, এসেছিলাম। কিন্তু এটা যথেষ্ট ছিল না। একটা দলকে দল হিসেবে তৈরি করতে সময় লাগে। চেষ্টা করেছিলাম ভালো কিছুর। তারা (বাফুফে) আমার ওপর আস্থা রাখতে পারেনি।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ দল নিয়ে আপনার বিশেষ কোনো পরিকল্পনা ছিল?
সেইন্টফিট: হ্যাঁ, নিশ্চয়ই। আমি দীর্ঘ মেয়াদে থাকতে চেয়েছিলাম। তখনকার বাস্তবতায় ইতিবাচক ফল পাওয়া কঠিন ছিল। তবে মনে হয় না একেবারে খারাপ করেছি। আপনি বিশ্বের বড় বড় কোচকে দেখুন। বেশির ভাগই প্রয়োজনীয় সুযোগের পর সাফল্য পেয়েছেন।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ দলের ঘাটতি কোথায়? কেন র্যাঙ্কিংয়ে দৃশ্যমান উন্নীত হচ্ছে না?
সেইন্টফিট: বেশি বেশি ম্যাচ খেলা দরকার। আমার জানা মতে বাংলাদেশের জন্য এই সুযোগটা কম। শুনেছিলাম এর মাঝে তাঁরা নির্বাসিতও হয়েছিল। সবচেয়ে কঠিন ব্যাপারটি হচ্ছে, তাদের প্রকৃত স্কোরার নেই। একটা দলের উন্নতিতে এটা খুব প্রয়োজন। নতুন ফুটবলারদের উঠে আসাটাও গুরুত্বপূর্ণ। দলের কিছু খেলোয়াড় বিদেশি লিগে খেললে সেটার সুফল পাওয়া যায়। বাংলাদেশে তেমন ফুটবলার পাওয়া কঠিন।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ ফুটবলের উন্নতিতে আপনার পরামর্শ কী?
সেইন্টফিট: বাংলাদেশের দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা দরকার। এই জায়গায় তাদের ঘাটতি আছে। তারা কম সময়ে সাফল্য চায়। আধুনিক ফুটবলে এটা কঠিন একটা ব্যাপার। আপনাকে নিয়মিত ক্যাম্প করতে হবে এবং বেশি বেশি ম্যাচ খেলতে হবে। না হলে আপনি এগোতে পারবেন না। আপনাকে আধুনিক ফুটবলের চ্যালেঞ্জ নিয়েই এগোতে হবে।
প্রশ্ন: আপনি তিনটি ভিন্ন মহাদেশে কোচিং করিয়েছেন। ইউরোপ, আফ্রিকা এবং এশিয়ান ফুটবলে সাদৃশ্য এবং পার্থক্য কোথায়?
সেইন্টফিট: এক দেশের সঙ্গে আরেক দেশের তুলনা করতে পারবেন না। সংস্কৃতি আলাদা। তবে আমার কাছে মনে হয়, ইউরোপিয়ান ফুটবল অনেক গোছানো। মালটাতে দেখেছি সবাই কৌশলটাকে বেশি প্রাধান্য দেয়। এশিয়ান ফুটবলে, বিশেষ করে উপমহাদেশের দলগুলো শরীরী ফুটবলে বেশি অভ্যস্ত। আফ্রিকান ফুটবলেও শারীরিক ফুটবলটা থাকে, একই সঙ্গে কৌশলটাও কাজে লাগাতে চায় তারা। সবকিছুরই সুবিধা এবং সীমাবদ্ধতা আছে।
প্রশ্ন: ভবিষ্যতে যদি বাংলাদেশে ফেরার প্রস্তাব দেওয়া হয়, কী করবেন?
সেইন্টফিট: ওখানে কাজ করে আমার ভালো লেগেছে। বাংলাদেশের খেলোয়াড়, কোচ এবং সমর্থকদের খুব মিস করি। ভবিষ্যতে সুযোগ এলে কেন নয়? কখনোই জানেন না, হয়তো আমি ফিরতে পারি। ফুটবল এমনই। আপনাকে কোথায় নিয়ে যাবে বলতে পারবেন না। তবে আবার বলছি সফল হতে হলে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার বিকল্প নেই।
প্রশ্ন: কিন্তু আপনার কোচিং ক্যারিয়ারেই তো দীর্ঘমেয়াদি বিষয়টির উপস্থিতি কম। গাম্বিয়াতেই সবচেয়ে বেশি সময় (প্রায় চার বছর) ধরে আছেন। এর আগে কেন কোথাও থিতু হতে পারেননি?
সেইন্টফিট: ওই যে বললাম ফুটবল আপনাকে কোথায় নিয়ে যাবে জানেন না। কোচদের কাজ কোচিং করানো, খেলোয়াড়দের ভেতরের আগুনটা জ্বালিয়ে দেওয়া। কিন্তু সবাই ফল চায়। যেটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। খেলোয়াড়দের ওপর নির্ভর করে কোচের সাফল্য। ফুটবলে বিশ্বের বিখ্যাত অনেক কোচ আছেন যারা অনেক দলকে কোচিং করিয়েছেন। ফুটবল এখন আগের জায়গায় নেই। কয়েক বছর যাওয়ার পর সংগঠকদের মনে হয় এখন কোচ পাল্টানো দরকার। ফুটবলে উত্থান-পতন থাকবে এটাই স্বাভাবিক। সেটা কোচ, খেলোয়াড় যে কারও ক্ষেত্রেই হতে পারে। দিন শেষে নিজের কাজটা ঠিকঠাক করতে পারছি কি না, এই চ্যালেঞ্জটা নিয়েই এগোতে চাই।
প্রশ্ন: শুরুতেই আপনাকে অভিনন্দন। আপনার অধীনে প্রথমবার আফ্রিকান ন্যাশনস কাপে অংশ নিয়ে বাজিমাত করেছে গাম্বিয়া। উঠলেন টুর্নামেন্টের নক আউট পর্বে। এবার কত দূরে যাওয়ার লক্ষ্য আপনার?
সেইন্টফিট: চেষ্টা তো করবই। গত আসরেও আমরা দ্বিতীয় রাউন্ডে আটকে গিয়েছিলাম। তবু আমরা খুশি ছিলাম। শেষ আটে যেতে হলে আমাদের সবটুকু নিংড়ে দিতে হবে (গিনিকে হারিয়ে পরশু শেষ আট নিশ্চিত করেছে গাম্বিয়া)।
প্রশ্ন: আপনাকে আমরা চিনেছি বাংলাদেশে কাজ করেছেন বলে। ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে ১৯০-এর ওপরে থাকা বাংলাদেশ দলের চ্যালেঞ্জটা কী ভেবে নিয়েছিলেন তখন?
সেইন্টফিট: অনেক আগে থেকেই এশিয়ান ফুটবলে কাজ করার আগ্রহ ছিল আমার এবং বাংলাদেশের অভিজ্ঞতা নিতে চেয়েছিলাম।
প্রশ্ন: খুব অল্প সময়ে ছিলেন, তবু বাংলাদেশে ফুটবল নিয়ে আপনার পর্যবেক্ষণ কী?
সেইন্টফিট: বাংলাদেশে মাত্র তিন মাস কাজ করেছি। ওখানে কাজ করে ভালো লেগেছিল। তবে অল্প সময়ের মধ্যে বিএফএফ (বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন), কোচিং স্টাফ এবং খেলোয়াড়েরা আমাকে যেভাবে সহযোগিতা করেছেন, সেটা উপভোগ করেছি। বাংলাদেশে তরুণ কিছু প্রতিভাবান খেলোয়াড় আছেন, যাঁদের ভবিষ্যৎ খুব ভালো।
প্রশ্ন: বাফুফে কি আপনাকে চুক্তি নবায়নের প্রস্তাব দিয়েছিল?
সেইন্টফিট: আমাকে নিয়ে তাদের দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা ছিল না। তবে আমার থেকে যাওয়ার ইচ্ছে ছিল। তারা আমাকে যাচাই করতে চেয়েছিল। কিন্তু একজন কোচকে তিন মাসেই বিচার করতে পারেন না। আমার কাছে সময়টা পর্যাপ্ত মনে হয়নি। লম্বা সময় কাজ না করে কোনো কোচই সফল হবে না। ভালো একটা দল তৈরি করার পর ফল আশা করতে পারেন। এত দ্রুত সময়ে সাফল্য আশা করা বোকামি ছাড়া কিছুই নয়।
প্রশ্ন: কিন্তু আপনি তো বাফুফের সঙ্গে স্বল্পমেয়াদি চুক্তিতেই এসেছিলেন।
সেইন্টফিট: হ্যাঁ, এসেছিলাম। কিন্তু এটা যথেষ্ট ছিল না। একটা দলকে দল হিসেবে তৈরি করতে সময় লাগে। চেষ্টা করেছিলাম ভালো কিছুর। তারা (বাফুফে) আমার ওপর আস্থা রাখতে পারেনি।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ দল নিয়ে আপনার বিশেষ কোনো পরিকল্পনা ছিল?
সেইন্টফিট: হ্যাঁ, নিশ্চয়ই। আমি দীর্ঘ মেয়াদে থাকতে চেয়েছিলাম। তখনকার বাস্তবতায় ইতিবাচক ফল পাওয়া কঠিন ছিল। তবে মনে হয় না একেবারে খারাপ করেছি। আপনি বিশ্বের বড় বড় কোচকে দেখুন। বেশির ভাগই প্রয়োজনীয় সুযোগের পর সাফল্য পেয়েছেন।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ দলের ঘাটতি কোথায়? কেন র্যাঙ্কিংয়ে দৃশ্যমান উন্নীত হচ্ছে না?
সেইন্টফিট: বেশি বেশি ম্যাচ খেলা দরকার। আমার জানা মতে বাংলাদেশের জন্য এই সুযোগটা কম। শুনেছিলাম এর মাঝে তাঁরা নির্বাসিতও হয়েছিল। সবচেয়ে কঠিন ব্যাপারটি হচ্ছে, তাদের প্রকৃত স্কোরার নেই। একটা দলের উন্নতিতে এটা খুব প্রয়োজন। নতুন ফুটবলারদের উঠে আসাটাও গুরুত্বপূর্ণ। দলের কিছু খেলোয়াড় বিদেশি লিগে খেললে সেটার সুফল পাওয়া যায়। বাংলাদেশে তেমন ফুটবলার পাওয়া কঠিন।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ ফুটবলের উন্নতিতে আপনার পরামর্শ কী?
সেইন্টফিট: বাংলাদেশের দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা দরকার। এই জায়গায় তাদের ঘাটতি আছে। তারা কম সময়ে সাফল্য চায়। আধুনিক ফুটবলে এটা কঠিন একটা ব্যাপার। আপনাকে নিয়মিত ক্যাম্প করতে হবে এবং বেশি বেশি ম্যাচ খেলতে হবে। না হলে আপনি এগোতে পারবেন না। আপনাকে আধুনিক ফুটবলের চ্যালেঞ্জ নিয়েই এগোতে হবে।
প্রশ্ন: আপনি তিনটি ভিন্ন মহাদেশে কোচিং করিয়েছেন। ইউরোপ, আফ্রিকা এবং এশিয়ান ফুটবলে সাদৃশ্য এবং পার্থক্য কোথায়?
সেইন্টফিট: এক দেশের সঙ্গে আরেক দেশের তুলনা করতে পারবেন না। সংস্কৃতি আলাদা। তবে আমার কাছে মনে হয়, ইউরোপিয়ান ফুটবল অনেক গোছানো। মালটাতে দেখেছি সবাই কৌশলটাকে বেশি প্রাধান্য দেয়। এশিয়ান ফুটবলে, বিশেষ করে উপমহাদেশের দলগুলো শরীরী ফুটবলে বেশি অভ্যস্ত। আফ্রিকান ফুটবলেও শারীরিক ফুটবলটা থাকে, একই সঙ্গে কৌশলটাও কাজে লাগাতে চায় তারা। সবকিছুরই সুবিধা এবং সীমাবদ্ধতা আছে।
প্রশ্ন: ভবিষ্যতে যদি বাংলাদেশে ফেরার প্রস্তাব দেওয়া হয়, কী করবেন?
সেইন্টফিট: ওখানে কাজ করে আমার ভালো লেগেছে। বাংলাদেশের খেলোয়াড়, কোচ এবং সমর্থকদের খুব মিস করি। ভবিষ্যতে সুযোগ এলে কেন নয়? কখনোই জানেন না, হয়তো আমি ফিরতে পারি। ফুটবল এমনই। আপনাকে কোথায় নিয়ে যাবে বলতে পারবেন না। তবে আবার বলছি সফল হতে হলে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার বিকল্প নেই।
প্রশ্ন: কিন্তু আপনার কোচিং ক্যারিয়ারেই তো দীর্ঘমেয়াদি বিষয়টির উপস্থিতি কম। গাম্বিয়াতেই সবচেয়ে বেশি সময় (প্রায় চার বছর) ধরে আছেন। এর আগে কেন কোথাও থিতু হতে পারেননি?
সেইন্টফিট: ওই যে বললাম ফুটবল আপনাকে কোথায় নিয়ে যাবে জানেন না। কোচদের কাজ কোচিং করানো, খেলোয়াড়দের ভেতরের আগুনটা জ্বালিয়ে দেওয়া। কিন্তু সবাই ফল চায়। যেটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। খেলোয়াড়দের ওপর নির্ভর করে কোচের সাফল্য। ফুটবলে বিশ্বের বিখ্যাত অনেক কোচ আছেন যারা অনেক দলকে কোচিং করিয়েছেন। ফুটবল এখন আগের জায়গায় নেই। কয়েক বছর যাওয়ার পর সংগঠকদের মনে হয় এখন কোচ পাল্টানো দরকার। ফুটবলে উত্থান-পতন থাকবে এটাই স্বাভাবিক। সেটা কোচ, খেলোয়াড় যে কারও ক্ষেত্রেই হতে পারে। দিন শেষে নিজের কাজটা ঠিকঠাক করতে পারছি কি না, এই চ্যালেঞ্জটা নিয়েই এগোতে চাই।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৫ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪