শাবিপ্রবি প্রতিনিধি
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ কর্মজীবন নিয়ে বাড়ছে বিষণ্নতা, মানসিক চাপ আর উদ্বেগ। এই মানসিক চাপ তাঁদের স্বাস্থ্যঝুঁকিসহ মারাত্মক সমস্যার দিকে ঠেলে দিচ্ছে। শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) একদল গবেষকের গবেষণায় এমন তথ্য উঠে এসেছে।
গবেষণায় পাওয়া তথ্যমতে, করোনা মহামারির সময়ে শিক্ষার্থীদের বিষণ্নতা এবং মানসিক চাপ কয়েক গুন বেড়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের এই মানসিক চাপ এবং হতাশার পেছনে অন্যতম কারণ করোনা মহামারিতে কর্মসংস্থানের নিরাপত্তাহীনতা।
গতকাল সোমবার এসব তথ্য তুলে ধরেন গবেষক দলের প্রধান ও শাবিপ্রবির পরিসংখ্যান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. জামাল উদ্দিন। গবেষক দলের অন্য সদস্যরা হলেন পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী উপমা চৌধুরী, মো. আহসান হাবিব শুভ্র এবং সৈয়দ মো. ফারহান।
গবেষণার বিষয়ে অধ্যাপক জামাল উদ্দিন বলেন, ‘আমাদের গবেষণার মুখ্য উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের করোনা মহামারিতে ভবিষ্যৎ কর্মজীবন নিয়ে মানসিক অবস্থা এবং হতাশা বৃদ্ধি পায় কি না তা যাচাই করা। প্রায় দুই বছর গবেষণা শেষে সম্প্রতি গবেষণাটি আন্তর্জাতিক জার্নালে প্রকাশিত হয়।’
এই গবেষক বলেন, এই গবেষণায় শাবিপ্রবিসহ দেশের ৬২ বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয়, চতুর্থ বর্ষ এবং মাস্টার্সে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা অংশ নেন। এতে দেখা যায়, অধিকাংশ শিক্ষার্থীর (৮০%) মধ্যে রয়েছে বিষণ্নতা এবং মানসিক চাপ (৭০%)। ভবিষ্যৎ কর্মজীবনের পাশাপাশি করোনাভাইরাসের আক্রান্ত হওয়ার ভয় এ মানসিক চাপ বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখে। ছেলেদের তুলনায় মেয়ে শিক্ষার্থীরা দ্বিগুণের চেয়ে বেশি বিষণ্নতা এবং মানসিক চাপে ভোগেন।
দলের প্রধান আরও বলেন, গবেষণায় অংশগ্রহণকারী পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থীর মধ্যে যাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বা বিভাগ ইন্টার্নশিপের সুযোগ দিয়ে থাকে অথবা ইন্টার্নশিপ তাঁদের পাঠ্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত থাকে সেসব শিক্ষার্থী বাকি শিক্ষার্থীদের তুলনায় ৩৬% কম বিষণ্নতা এবং মানসিক চাপে ভোগেন।
এদিকে গ্র্যাজুয়েশন বিলম্বিত হওয়া, উপযুক্ত চাকরি পাওয়ার জন্য দক্ষতার অভাব, স্টার্টআপ প্ল্যান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে ইন্টার্নশিপ সুবিধা না পাওয়া হতাশা ও মানসিক চাপে রাখার সবচেয়ে বড় কারণ। গ্র্যাজুয়েশনের পর অনলাইন মানসিক স্বাস্থ্যসেবা প্রোগ্রাম এবং ইন্টার্নশিপ প্রদানের মাধ্যমে পরিস্থিতি রোধ করতে সরকারের পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ও সহযোগিতা থাকা উচিত, যা তাদের মানসিক চাপ ও হতাশা কাটিয়ে উঠতে সহযোগিতা কর বলে মনে করছেন গবেষকেরা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ কর্মজীবন নিয়ে বাড়ছে বিষণ্নতা, মানসিক চাপ আর উদ্বেগ। এই মানসিক চাপ তাঁদের স্বাস্থ্যঝুঁকিসহ মারাত্মক সমস্যার দিকে ঠেলে দিচ্ছে। শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) একদল গবেষকের গবেষণায় এমন তথ্য উঠে এসেছে।
গবেষণায় পাওয়া তথ্যমতে, করোনা মহামারির সময়ে শিক্ষার্থীদের বিষণ্নতা এবং মানসিক চাপ কয়েক গুন বেড়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের এই মানসিক চাপ এবং হতাশার পেছনে অন্যতম কারণ করোনা মহামারিতে কর্মসংস্থানের নিরাপত্তাহীনতা।
গতকাল সোমবার এসব তথ্য তুলে ধরেন গবেষক দলের প্রধান ও শাবিপ্রবির পরিসংখ্যান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. জামাল উদ্দিন। গবেষক দলের অন্য সদস্যরা হলেন পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী উপমা চৌধুরী, মো. আহসান হাবিব শুভ্র এবং সৈয়দ মো. ফারহান।
গবেষণার বিষয়ে অধ্যাপক জামাল উদ্দিন বলেন, ‘আমাদের গবেষণার মুখ্য উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের করোনা মহামারিতে ভবিষ্যৎ কর্মজীবন নিয়ে মানসিক অবস্থা এবং হতাশা বৃদ্ধি পায় কি না তা যাচাই করা। প্রায় দুই বছর গবেষণা শেষে সম্প্রতি গবেষণাটি আন্তর্জাতিক জার্নালে প্রকাশিত হয়।’
এই গবেষক বলেন, এই গবেষণায় শাবিপ্রবিসহ দেশের ৬২ বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয়, চতুর্থ বর্ষ এবং মাস্টার্সে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা অংশ নেন। এতে দেখা যায়, অধিকাংশ শিক্ষার্থীর (৮০%) মধ্যে রয়েছে বিষণ্নতা এবং মানসিক চাপ (৭০%)। ভবিষ্যৎ কর্মজীবনের পাশাপাশি করোনাভাইরাসের আক্রান্ত হওয়ার ভয় এ মানসিক চাপ বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখে। ছেলেদের তুলনায় মেয়ে শিক্ষার্থীরা দ্বিগুণের চেয়ে বেশি বিষণ্নতা এবং মানসিক চাপে ভোগেন।
দলের প্রধান আরও বলেন, গবেষণায় অংশগ্রহণকারী পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থীর মধ্যে যাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বা বিভাগ ইন্টার্নশিপের সুযোগ দিয়ে থাকে অথবা ইন্টার্নশিপ তাঁদের পাঠ্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত থাকে সেসব শিক্ষার্থী বাকি শিক্ষার্থীদের তুলনায় ৩৬% কম বিষণ্নতা এবং মানসিক চাপে ভোগেন।
এদিকে গ্র্যাজুয়েশন বিলম্বিত হওয়া, উপযুক্ত চাকরি পাওয়ার জন্য দক্ষতার অভাব, স্টার্টআপ প্ল্যান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে ইন্টার্নশিপ সুবিধা না পাওয়া হতাশা ও মানসিক চাপে রাখার সবচেয়ে বড় কারণ। গ্র্যাজুয়েশনের পর অনলাইন মানসিক স্বাস্থ্যসেবা প্রোগ্রাম এবং ইন্টার্নশিপ প্রদানের মাধ্যমে পরিস্থিতি রোধ করতে সরকারের পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ও সহযোগিতা থাকা উচিত, যা তাদের মানসিক চাপ ও হতাশা কাটিয়ে উঠতে সহযোগিতা কর বলে মনে করছেন গবেষকেরা।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে