মো. রবিউল ইসলাম, অভয়নগর
শীতের আগমনে যশোরের অভয়নগরে লেপ-তোশক তৈরিতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন কারিগরেরা। এ বছর লেপ-তোশক তৈরির উপকরণের দাম বেশি থাকায় ক্রেতার সংখ্যা কম বলে জানিয়েছেন লেপ-তোশক ব্যবসায়ীরা। তবে শীতের তীব্রতা বাড়লে চাহিদা বাড়বে বলে আশা করছেন তাঁরা।
গতকাল শনিবার সকালে উপজেলার নওয়াপাড়া বাজারে বিভিন্ন বেডিং আর কটন হাউসের দোকানগুলোতে গিয়ে দেখা যায়, কারিগরদের লেপ তৈরির কর্মব্যস্ততা। কারিগররা কেউ তুলো ধনছে, কেউবা ব্যস্ত লেপ-তোশক সেলাইয়ের কাজে, কেউবা লেপে হরেক রকম ডিজাইন ফুটিয়ে তুলছেন।
ব্যবসায়ীরা জানান, তুলার মান ও পরিমাণের ওপর নির্ভর করছে লেপ তৈরি খরচ। একটি বড় লেপ বানাতে চার থেকে পাঁচ কেজি তুলা লাগে। এ ধরনের লেপ বানাতে খরচ পড়ে ১৫০০ থেকে ১৭০০ টাকা। ছোট লেপে খরচ পড়ছে ৮০০ থেকে ১০০০ টাকা। তবে লেপ বানাতে সাধারণত কার্পাস তুলা ব্যবহার করা হয়।
নওয়াপাড়া বাজারে রিয়াজ বেডিং হাউসের মালিক রিজাউল হক খোকন জানান, গত বছরের তুলনায় এবার তুলার দাম বেড়ে গেছে। সেই সঙ্গে গজ প্রতি ১০-২০ টাকা কাপড়ের দাম বেড়েছে। ফলে লেপ-তোশক তৈরিতে দাম কিছুটা বাড়তি রয়েছে। তিনি বলেন, আগে প্রতিদিন ৮-১০টি লেপ তৈরির অর্ডার পাওয়া যেত। কিন্তু বর্তমানে গত এক সপ্তাহে মাত্র তিনটি লেপ তৈরির অর্ডার পেয়েছি।
লেপ তৈরি করতে আসা পায়রার জেসমিন বেগম বলেন, ‘কার্পাস তুলা দিয়ে একটি লেপের অর্ডার দিয়েছি। এ ছাড়া একটি পুরোনো লেপ মেরামতের জন্য এনেছি। কাপড়, তুলা, মজুরিসহ ১ হাজার ৪০০ টাকা খরচ হচ্ছে।’
লেপ-তোশক তৈরির কারিগর জসিম গাজী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি ১০ বছর ধরে লেপ-তোশকের কারিগর হিসেবে কাজ করে আসছি। বাবার শেখানো এ পেশা ছেড়ে এখন অন্য পেশায় যেতে মন চায় না। তাই এ পেশায় আছি। শীতের মৌসুমে কাজের চাপ থাকলেও বছরের অন্য সময় বসে থাকতে হয়।’
শীতের আগমনে যশোরের অভয়নগরে লেপ-তোশক তৈরিতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন কারিগরেরা। এ বছর লেপ-তোশক তৈরির উপকরণের দাম বেশি থাকায় ক্রেতার সংখ্যা কম বলে জানিয়েছেন লেপ-তোশক ব্যবসায়ীরা। তবে শীতের তীব্রতা বাড়লে চাহিদা বাড়বে বলে আশা করছেন তাঁরা।
গতকাল শনিবার সকালে উপজেলার নওয়াপাড়া বাজারে বিভিন্ন বেডিং আর কটন হাউসের দোকানগুলোতে গিয়ে দেখা যায়, কারিগরদের লেপ তৈরির কর্মব্যস্ততা। কারিগররা কেউ তুলো ধনছে, কেউবা ব্যস্ত লেপ-তোশক সেলাইয়ের কাজে, কেউবা লেপে হরেক রকম ডিজাইন ফুটিয়ে তুলছেন।
ব্যবসায়ীরা জানান, তুলার মান ও পরিমাণের ওপর নির্ভর করছে লেপ তৈরি খরচ। একটি বড় লেপ বানাতে চার থেকে পাঁচ কেজি তুলা লাগে। এ ধরনের লেপ বানাতে খরচ পড়ে ১৫০০ থেকে ১৭০০ টাকা। ছোট লেপে খরচ পড়ছে ৮০০ থেকে ১০০০ টাকা। তবে লেপ বানাতে সাধারণত কার্পাস তুলা ব্যবহার করা হয়।
নওয়াপাড়া বাজারে রিয়াজ বেডিং হাউসের মালিক রিজাউল হক খোকন জানান, গত বছরের তুলনায় এবার তুলার দাম বেড়ে গেছে। সেই সঙ্গে গজ প্রতি ১০-২০ টাকা কাপড়ের দাম বেড়েছে। ফলে লেপ-তোশক তৈরিতে দাম কিছুটা বাড়তি রয়েছে। তিনি বলেন, আগে প্রতিদিন ৮-১০টি লেপ তৈরির অর্ডার পাওয়া যেত। কিন্তু বর্তমানে গত এক সপ্তাহে মাত্র তিনটি লেপ তৈরির অর্ডার পেয়েছি।
লেপ তৈরি করতে আসা পায়রার জেসমিন বেগম বলেন, ‘কার্পাস তুলা দিয়ে একটি লেপের অর্ডার দিয়েছি। এ ছাড়া একটি পুরোনো লেপ মেরামতের জন্য এনেছি। কাপড়, তুলা, মজুরিসহ ১ হাজার ৪০০ টাকা খরচ হচ্ছে।’
লেপ-তোশক তৈরির কারিগর জসিম গাজী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি ১০ বছর ধরে লেপ-তোশকের কারিগর হিসেবে কাজ করে আসছি। বাবার শেখানো এ পেশা ছেড়ে এখন অন্য পেশায় যেতে মন চায় না। তাই এ পেশায় আছি। শীতের মৌসুমে কাজের চাপ থাকলেও বছরের অন্য সময় বসে থাকতে হয়।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৩ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৭ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৭ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৭ দিন আগে