মিজান মাহী, দুর্গাপুর
করোনা মহামারির কারণে উৎসব-আয়োজন অনেকটাই কমে এসেছিল। শহরের মতো গ্রামীণ জনজীবনেও এর আঁচ লেগেছিল। এখন প্রায় দেড় বছর পর আবার সরব হয়ে উঠেছে রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলায় গ্রামীণ জনপদের মাঠগুলো। মাঠে মাঠে চলছে ফুটবল উৎসব।
দীর্ঘদিন পর ফুটবল খেলা দেখতে মাঠগুলো থাকছে দর্শকে পরিপূর্ণ। করোনার সংক্রমণ কমে আসায় গ্রামবাংলার পুরোনো ঐতিহ্য ফুটবল আবারও চেনারূপে ফিরে এসেছে। বিভিন্ন নামে নামকরণ করে অনুষ্ঠিত হচ্ছে ফুটবল টুর্নামেন্ট। পুরস্কার হিসেবে থাকছে সোনা, টিভি, মোবাইল, গরু-খাসিসহ নানা পুরস্কার। অবসরে বিনোদনের মাধ্যম ওই ফুটবল দেখতে প্রতিটি মাঠে হাজার হাজার দর্শকের সমাগম হচ্ছে।
সম্প্রতি উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের মাঠে ২২টি ফুটবল টুর্নামেন্টের আয়োজন করা হয়। প্রতিদিনই সুরেলা কণ্ঠে সড়কে সড়কে খেলা দেখতে প্রচার চালানো হচ্ছে মাইকে। গ্রামের ফুটবলকে আকর্ষণীয় করতে বাইরে থেকে ভাড়া করে আনা হচ্ছে খেলোয়াড় ও ধারাভাষ্যকার।
এদিকে দুর্গাপুর পৌর এলাকার দেবীপুর গ্রামে শুরু হয়েছে কাউন্সিলর কাপ টুর্নামেন্ট। এ ছাড়া উজালখলসী, বখতিয়ারপুর, পাঁচবাড়ী, পানানগর, আলীপুর, নওপাড়া, শ্যামপুর, বরিদবাশাইল, ধরমপুর, কিশোপুর, দাওকান্দি, নোনামাটিয়াল, জয়নগর, কাঁচুপাড়া, আনোলিয়া, আড়ইলসহ বিভিন্ন এলাকায় ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হচ্ছে। কোথাও ৮টি, কোথাও ১২টা, আবার কোথাও ১৬টা পর্যন্ত টিম অংশ নিচ্ছে।
ক্রীড়াব্যক্তিত্ব ও উপজেলার সাবেক ফুটবলার রফিকুল ইসলাম বলেন, করোনায় মানুষজন বিনোদনের অভাবে হাঁপিয়ে উঠেছিল। ফুটবল খেলা মানুষের মধ্যে কিছুটা বিনোদন দিচ্ছে। প্রতিটি এলাকায় ছোট-বড় ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হচ্ছে। দর্শকও হচ্ছে ভালো। এসব খেলা থেকেই ভবিষ্যতে জাতীয় পর্যায়ের ফুটবলার বের হবে।
দুর্গাপুর উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক আবু আরিফ রুবেল বলেন, বিভিন্ন এলাকায় প্রায়ই কোনো-না কোনো ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন বা ফাইনালের সমাপনীতে অংশ নিচ্ছেন তিনি। হারিয়ে যাওয়া ফুটবলে মানুষের উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা দিয়েছে। যুবসমাজকে বিপথগামী হওয়া থেকে রক্ষা করতে লেখাপড়ার পাশাপাশি ক্রীড়া ও সংস্কৃতিতে উৎসাহিত করতে হবে। ফুটবল খেলার এই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে পারলে এই খেলোয়াড়েরা একদিন জাতীয় পর্যায়ে যেতে পারবে।
করোনা মহামারির কারণে উৎসব-আয়োজন অনেকটাই কমে এসেছিল। শহরের মতো গ্রামীণ জনজীবনেও এর আঁচ লেগেছিল। এখন প্রায় দেড় বছর পর আবার সরব হয়ে উঠেছে রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলায় গ্রামীণ জনপদের মাঠগুলো। মাঠে মাঠে চলছে ফুটবল উৎসব।
দীর্ঘদিন পর ফুটবল খেলা দেখতে মাঠগুলো থাকছে দর্শকে পরিপূর্ণ। করোনার সংক্রমণ কমে আসায় গ্রামবাংলার পুরোনো ঐতিহ্য ফুটবল আবারও চেনারূপে ফিরে এসেছে। বিভিন্ন নামে নামকরণ করে অনুষ্ঠিত হচ্ছে ফুটবল টুর্নামেন্ট। পুরস্কার হিসেবে থাকছে সোনা, টিভি, মোবাইল, গরু-খাসিসহ নানা পুরস্কার। অবসরে বিনোদনের মাধ্যম ওই ফুটবল দেখতে প্রতিটি মাঠে হাজার হাজার দর্শকের সমাগম হচ্ছে।
সম্প্রতি উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের মাঠে ২২টি ফুটবল টুর্নামেন্টের আয়োজন করা হয়। প্রতিদিনই সুরেলা কণ্ঠে সড়কে সড়কে খেলা দেখতে প্রচার চালানো হচ্ছে মাইকে। গ্রামের ফুটবলকে আকর্ষণীয় করতে বাইরে থেকে ভাড়া করে আনা হচ্ছে খেলোয়াড় ও ধারাভাষ্যকার।
এদিকে দুর্গাপুর পৌর এলাকার দেবীপুর গ্রামে শুরু হয়েছে কাউন্সিলর কাপ টুর্নামেন্ট। এ ছাড়া উজালখলসী, বখতিয়ারপুর, পাঁচবাড়ী, পানানগর, আলীপুর, নওপাড়া, শ্যামপুর, বরিদবাশাইল, ধরমপুর, কিশোপুর, দাওকান্দি, নোনামাটিয়াল, জয়নগর, কাঁচুপাড়া, আনোলিয়া, আড়ইলসহ বিভিন্ন এলাকায় ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হচ্ছে। কোথাও ৮টি, কোথাও ১২টা, আবার কোথাও ১৬টা পর্যন্ত টিম অংশ নিচ্ছে।
ক্রীড়াব্যক্তিত্ব ও উপজেলার সাবেক ফুটবলার রফিকুল ইসলাম বলেন, করোনায় মানুষজন বিনোদনের অভাবে হাঁপিয়ে উঠেছিল। ফুটবল খেলা মানুষের মধ্যে কিছুটা বিনোদন দিচ্ছে। প্রতিটি এলাকায় ছোট-বড় ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হচ্ছে। দর্শকও হচ্ছে ভালো। এসব খেলা থেকেই ভবিষ্যতে জাতীয় পর্যায়ের ফুটবলার বের হবে।
দুর্গাপুর উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক আবু আরিফ রুবেল বলেন, বিভিন্ন এলাকায় প্রায়ই কোনো-না কোনো ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন বা ফাইনালের সমাপনীতে অংশ নিচ্ছেন তিনি। হারিয়ে যাওয়া ফুটবলে মানুষের উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা দিয়েছে। যুবসমাজকে বিপথগামী হওয়া থেকে রক্ষা করতে লেখাপড়ার পাশাপাশি ক্রীড়া ও সংস্কৃতিতে উৎসাহিত করতে হবে। ফুটবল খেলার এই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে পারলে এই খেলোয়াড়েরা একদিন জাতীয় পর্যায়ে যেতে পারবে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৩ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৭ দিন আগে