রেজা করিম ও দেলোয়ার হোসাইন আকাইদ, কুমিল্লা থেকে
বিএনপির নেতা-কর্মীদের নামে নতুন করে গায়েবি মামলা দেওয়া হচ্ছে এবং গ্রেপ্তার করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘সরকার খালেদা জিয়াকে যেভাবে মিথ্যা মামলা দিয়ে আটক করে রেখেছে, তারেক রহমানকে যেভাবে নির্বাসিত করে রেখেছে, সেই একই কায়দায় যারা এখন লড়াই-সংগ্রাম করছে, তাদেরও কারাগারে নিক্ষেপ করে সহজেই নির্বাচনী বৈতরণি পার হতে চায় সরকার।’
কুমিল্লা শহরের টাউন হল মাঠে গতকাল শনিবার বিএনপির বিভাগীয় পর্যায়ের গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন ফখরুল। তবে সরকারের চাওয়ামতো সেই নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না জানিয়ে তিনি বলেন, ‘হাসিনাকে পদত্যাগ করতে হবে। সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে। সংসদ ভেঙে দিতে হবে। নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করে সেই কমিশনের অধীনে নির্বাচন হতে হবে।’ এসব দাবি আদায়ে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘জোরসে বলেন–ফয়সালা হবে রাজপথে।’
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া এই দেশে আর কোনো নির্বাচন হবে না–এ মন্তব্য করে ফখরুল বলেন, ‘কথা তো বেশি নাই। কথা খুব সামান্য। আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা জোর করে দুইবার নির্বাচন করেছেন। উনি নাকি আবার নির্বাচন করবেন। বাংলাদেশের মানুষ আওয়ামী লীগের বিদায় দেখতে চায়। সময় থাকতে মানে মানে কেটে পড়ুন। তা না হলে দেশের মানুষ আপনাদের বিদায় করবে।’
সারা দেশে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় জড়িয়ে বিএনপির নেতা-কর্মীদের নামে মামলার সমালোচনা করে ফখরুল বলেন, মিথ্যাচার করা এদের স্বভাবে পরিণত হয়েছে। লজ্জা নাই। শরমও নাই এদের।
ঢাকায় সমাবেশ পণ্ড করতে সরকার নানা তৎপরতা চালাচ্ছে, এমন অভিযোগ করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, কোনো সমস্যা সৃষ্টি করে ঢাকার সমাবেশ বন্ধ করা যাবে না। গত ১২ অক্টোবর চট্টগ্রামের সমাবেশের মধ্য দিয়ে বিভাগীয় পর্যায়ে গণসমাবেশের কর্মসূচি পালন শুরু করে বিএনপি। এরপর ময়মনসিংহ, খুলনা, রংপুর, বরিশাল, ফরিদপুর এবং সিলেটে গণসমাবেশ করেছে দলটি পরিবহন ধর্মঘটের মধ্যে।
চট্টগ্রামের পর ব্যতিক্রম হিসেবে কুমিল্লায়ও পরিবহন ধর্মঘট ডাকেননি পরিবহন মালিকেরা। তবে শেষ মুহূর্তে ধর্মঘট ডাকা হতে পারে, এমন আশঙ্কায় দুই দিন আগে থেকেই নেতা-কর্মীরা সমবেত হতে শুরু করেন মাঠে। সমাবেশের দিনে স্রোতের মতো আসেন তাঁরা। ঠাঁই নেন মাঠে, আশপাশের রাস্তায়, শহরজুড়ে। সমাবেশের সময় অনেকটাই অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে নগরী। সমাবেশ শেষ হয় বিকেল পাঁচটায়।
সমাবেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও কুমিল্লা গণসমাবেশ বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান উপদেষ্টা খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খানসহ আরও অনেকে বক্তব্য দেন।
রাজশাহীতে ১ ডিসেম্বর থেকে পরিবহন ধর্মঘট
রাজশাহী বিভাগীয় সড়ক পরিবহন মালিক-শ্রমিকেরা আগামী ১ ডিসেম্বর থেকে বিভাগের আট জেলায় অনির্দিষ্টকালের পরিবহন ধর্মঘট ডেকেছেন।
শনিবার সন্ধ্যায় নাটোরে রাজশাহী বিভাগীয় সড়ক পরিবহন মালিক-শ্রমিকদের এক যৌথ সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়েছে।
সড়ক পরিবহন আইন সংশোধন ও হাইকোর্টের নির্দেশনা অমান্য করে থ্রি হুইলার চলাচল বন্ধসহ ১১ দফা দাবি ৩০ নভেম্বরের মধ্যে পূরণ না হলে এ ধর্মঘট হবে।
আগামী ৩ ডিসেম্বর রাজশাহী মহানগরীতে বিএনপির গণসমাবেশের কর্মসূচি রয়েছে। দলটির নেতাদের অভিযোগ, তাঁদের সমাবেশ পণ্ড করতে দেশের অন্য স্থানের মতো রাজশাহীতেও ধর্মঘটের ডাক দেওয়া হলো।
তবে রাজশাহী বিভাগীয় সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সভাপতি সাফকাত মঞ্জু বিপ্লব দাবি করেছেন, বিএনপির সমাবেশ ঠেকাতে নয়, পরিবহন মালিক-শ্রমিকেরা তাঁদের ন্যায্য দাবির সপক্ষে কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন।
ঢাকার সমাবেশ প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
আগামী ১০ ডিসেম্বর বিএনপির সমাবেশ রাজধানীর কোথায় হবে, এ নিয়ে বিএনপির সঙ্গে সরকারের বাহাস চলছে প্রকাশ্যে। নয়াপল্টনেই ঢাকার সমাবেশ হবে, এমন কথা বিএনপির নেতারা বললেও, গতকাল পর্যন্ত সরকারের তরফে সম্মতি দেওয়া হয়নি।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান গতকাল সাংবাদিকদের বলেছেন, বাধ্য হয়ে সরকার কোথাও বিএনপির সমাবেশের অনুমতি দেবে না।
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘সরকার যেখানে ভালো মনে করে সেখানেই অনুমতি দেওয়া হয়েছে।’ সেখানে ছাড়া ঢাকায় বড় সমাবেশ সম্ভব নয় বলে জানান তিনি।
গতকাল রাজধানীর ঢাকা ক্লাবে এক অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দাবি করেন, বিএনপি সংসদ ভবনের সামনে ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানসহ তিনটি জায়গার কথা বলেছিল। এর মধ্যে সংসদ ভবনের সামনে কাউকে সমাবেশের অনুমতি দেওয়া হয় না। ডিএমপি কমিশনার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানই উপযুক্ত মনে করেছেন। এ জন্য বিএনপিকে সেখানেই অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
বিএনপির নেতা-কর্মীদের নামে নতুন করে গায়েবি মামলা দেওয়া হচ্ছে এবং গ্রেপ্তার করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘সরকার খালেদা জিয়াকে যেভাবে মিথ্যা মামলা দিয়ে আটক করে রেখেছে, তারেক রহমানকে যেভাবে নির্বাসিত করে রেখেছে, সেই একই কায়দায় যারা এখন লড়াই-সংগ্রাম করছে, তাদেরও কারাগারে নিক্ষেপ করে সহজেই নির্বাচনী বৈতরণি পার হতে চায় সরকার।’
কুমিল্লা শহরের টাউন হল মাঠে গতকাল শনিবার বিএনপির বিভাগীয় পর্যায়ের গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন ফখরুল। তবে সরকারের চাওয়ামতো সেই নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না জানিয়ে তিনি বলেন, ‘হাসিনাকে পদত্যাগ করতে হবে। সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে। সংসদ ভেঙে দিতে হবে। নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করে সেই কমিশনের অধীনে নির্বাচন হতে হবে।’ এসব দাবি আদায়ে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘জোরসে বলেন–ফয়সালা হবে রাজপথে।’
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া এই দেশে আর কোনো নির্বাচন হবে না–এ মন্তব্য করে ফখরুল বলেন, ‘কথা তো বেশি নাই। কথা খুব সামান্য। আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা জোর করে দুইবার নির্বাচন করেছেন। উনি নাকি আবার নির্বাচন করবেন। বাংলাদেশের মানুষ আওয়ামী লীগের বিদায় দেখতে চায়। সময় থাকতে মানে মানে কেটে পড়ুন। তা না হলে দেশের মানুষ আপনাদের বিদায় করবে।’
সারা দেশে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় জড়িয়ে বিএনপির নেতা-কর্মীদের নামে মামলার সমালোচনা করে ফখরুল বলেন, মিথ্যাচার করা এদের স্বভাবে পরিণত হয়েছে। লজ্জা নাই। শরমও নাই এদের।
ঢাকায় সমাবেশ পণ্ড করতে সরকার নানা তৎপরতা চালাচ্ছে, এমন অভিযোগ করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, কোনো সমস্যা সৃষ্টি করে ঢাকার সমাবেশ বন্ধ করা যাবে না। গত ১২ অক্টোবর চট্টগ্রামের সমাবেশের মধ্য দিয়ে বিভাগীয় পর্যায়ে গণসমাবেশের কর্মসূচি পালন শুরু করে বিএনপি। এরপর ময়মনসিংহ, খুলনা, রংপুর, বরিশাল, ফরিদপুর এবং সিলেটে গণসমাবেশ করেছে দলটি পরিবহন ধর্মঘটের মধ্যে।
চট্টগ্রামের পর ব্যতিক্রম হিসেবে কুমিল্লায়ও পরিবহন ধর্মঘট ডাকেননি পরিবহন মালিকেরা। তবে শেষ মুহূর্তে ধর্মঘট ডাকা হতে পারে, এমন আশঙ্কায় দুই দিন আগে থেকেই নেতা-কর্মীরা সমবেত হতে শুরু করেন মাঠে। সমাবেশের দিনে স্রোতের মতো আসেন তাঁরা। ঠাঁই নেন মাঠে, আশপাশের রাস্তায়, শহরজুড়ে। সমাবেশের সময় অনেকটাই অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে নগরী। সমাবেশ শেষ হয় বিকেল পাঁচটায়।
সমাবেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও কুমিল্লা গণসমাবেশ বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান উপদেষ্টা খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খানসহ আরও অনেকে বক্তব্য দেন।
রাজশাহীতে ১ ডিসেম্বর থেকে পরিবহন ধর্মঘট
রাজশাহী বিভাগীয় সড়ক পরিবহন মালিক-শ্রমিকেরা আগামী ১ ডিসেম্বর থেকে বিভাগের আট জেলায় অনির্দিষ্টকালের পরিবহন ধর্মঘট ডেকেছেন।
শনিবার সন্ধ্যায় নাটোরে রাজশাহী বিভাগীয় সড়ক পরিবহন মালিক-শ্রমিকদের এক যৌথ সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়েছে।
সড়ক পরিবহন আইন সংশোধন ও হাইকোর্টের নির্দেশনা অমান্য করে থ্রি হুইলার চলাচল বন্ধসহ ১১ দফা দাবি ৩০ নভেম্বরের মধ্যে পূরণ না হলে এ ধর্মঘট হবে।
আগামী ৩ ডিসেম্বর রাজশাহী মহানগরীতে বিএনপির গণসমাবেশের কর্মসূচি রয়েছে। দলটির নেতাদের অভিযোগ, তাঁদের সমাবেশ পণ্ড করতে দেশের অন্য স্থানের মতো রাজশাহীতেও ধর্মঘটের ডাক দেওয়া হলো।
তবে রাজশাহী বিভাগীয় সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সভাপতি সাফকাত মঞ্জু বিপ্লব দাবি করেছেন, বিএনপির সমাবেশ ঠেকাতে নয়, পরিবহন মালিক-শ্রমিকেরা তাঁদের ন্যায্য দাবির সপক্ষে কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন।
ঢাকার সমাবেশ প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
আগামী ১০ ডিসেম্বর বিএনপির সমাবেশ রাজধানীর কোথায় হবে, এ নিয়ে বিএনপির সঙ্গে সরকারের বাহাস চলছে প্রকাশ্যে। নয়াপল্টনেই ঢাকার সমাবেশ হবে, এমন কথা বিএনপির নেতারা বললেও, গতকাল পর্যন্ত সরকারের তরফে সম্মতি দেওয়া হয়নি।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান গতকাল সাংবাদিকদের বলেছেন, বাধ্য হয়ে সরকার কোথাও বিএনপির সমাবেশের অনুমতি দেবে না।
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘সরকার যেখানে ভালো মনে করে সেখানেই অনুমতি দেওয়া হয়েছে।’ সেখানে ছাড়া ঢাকায় বড় সমাবেশ সম্ভব নয় বলে জানান তিনি।
গতকাল রাজধানীর ঢাকা ক্লাবে এক অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দাবি করেন, বিএনপি সংসদ ভবনের সামনে ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানসহ তিনটি জায়গার কথা বলেছিল। এর মধ্যে সংসদ ভবনের সামনে কাউকে সমাবেশের অনুমতি দেওয়া হয় না। ডিএমপি কমিশনার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানই উপযুক্ত মনে করেছেন। এ জন্য বিএনপিকে সেখানেই অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে