শাহরিয়ার হাসান, ঢাকা
অনলাইনে কেনাবেচার প্ল্যাটফর্ম দারাজের ভার্চুয়াল পণ্য বিক্রির টাকা যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালকের (এমডি) কাছে। এমন তথ্য তদন্তে জানতে পেরেছে সিআইডি। তারা নিশ্চিত হয়েছে, এই প্রতিষ্ঠান থেকে কোনো ক্রেতা ভার্চুয়াল পণ্য কিনে তার মূল্য মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে পরিশোধ করলেই সেই টাকা জমা হয়ে যায় এমডির ব্যক্তিগত হিসাবে। যদিও এর আগে দারাজ বলেছিল, ভার্চুয়াল পণ্য তারা নিজেরা কেনাবেচা করে না। তারা শুধু ক্রেতা-বিক্রেতার কেনাবেচার সুযোগ করে দেয়। যেখানে ক্রেতা-বিক্রেতারা নিজেরাই পণ্য কেনাবেচা করে, এর কোনো দায়দায়িত্বও তাদের নেই।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এসব ভার্চুয়াল পণ্য বিক্রিতে সরকারের কোনো অনুমোদন নেই। এভাবে কেনাবেচা করা অর্থ পাচারের শামিল।তবে দারাজ বলছে, যে হিসাবে টাকা লেনদেন হচ্ছে সেটা কোম্পানিরই হিসাব। এমডি শুধু এই হিসাবের স্বাক্ষরকারী।
পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) কর্মকর্তারা জানান, তাদের একটি দল কয়েক মাস ধরে দারাজ প্ল্যাটফর্মে ভার্চুয়াল পণ্য বেচাকেনার ওপর নজর রাখছিল। এ সময় তারা এসব অবৈধ কেনাবেচার তথ্য পায়। সিআইডির তদন্তে বেরিয়ে আসে অবৈধ এসব পণ্য নিয়মবহির্ভূতভাবে আমদানি ও বিক্রি করে দারাজ বিপুল পরিমাণ রাজস্ব ফাঁকি দিয়েছে। আবার বিদেশ থেকে আনা এসব ভার্চুয়াল পণ্যের মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অর্থও বিদেশে পাচার করেছে। দারাজের বিরুদ্ধে মামলার প্রস্তুতি চলছে বলেও সিআইডি জানিয়েছে।
সিআইডির অনুসন্ধানে দেখা গেছে, দেশে মোট অবৈধ ২৬ ধরনের ডিজিটাল পণ্য বিক্রি হচ্ছে। বছর হিসাবে এ পণ্য বাজার প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকার ওপরে, যার সবটাই অবৈধ। এই বড় ভার্চুয়াল বাজারের ১০ শতাংশ বিক্রি করছে এফ-কমার্স (ফেসবুক পেজ থেকে বিক্রি), আর ৯০ শতাংশ বিক্রি করছে ই-কমার্স সাইট দারাজ।
এ-সংক্রান্ত অভিযোগের তদন্তে নেমে দারাজের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের তথ্য পায় সিআইডি। এরপর দারাজের ‘হেড অব কমার্শিয়াল’ কামরুল ইসলাম, ‘হেড অব স্টেকহোল্ডার’ শামসুল ইসলাম মাসুদসহ একাধিক স্টলের ১৪-১৫ কর্মকর্তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
সিআইডির ফিন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিটের পদস্থ এক কর্মকর্তা বলেন, দারাজ থেকে এ ধরনের কোনো পণ্য কিনে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে দাম পরিশোধ করলে, সেই টাকা চলে যায় রবির একটি সিমের নম্বরে। এই সিমটি দারাজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সৈয়দ মোস্তাহিদল হকের নামে কেনা। সিমে ঠিকানা হিসেবে আসফিয়া টাওয়ার বনানী, আর কোম্পানির নাম দারাজ বলে উল্লেখ করা রয়েছে।
দারাজের কাছ থেকে এ ব্যাপারে জানতে চাইলে তারা তাদের পিআর সংস্থা ফোরথট পিআরের সঙ্গে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেয়। এরপর ফোরথট পিআরের কাছে লিখিত প্রশ্ন পাঠানো হলে তারা তার জবাব দেয়। এতে বলা হয়, ‘দারাজ এমএফএস মার্চেন্ট অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে ক্রেতা থেকে পণ্যের মূল্য সংগ্রহ করে, তারা কোনোভাবেই ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে পাঠানো হয় না। কেননা, ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে লেনদেনের একটি সীমা রয়েছে। যা দিয়ে ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনা সম্ভব নয়। প্রতিটি কোম্পানিতে একজন বোর্ড অনুমোদিত স্বাক্ষরকারী থাকেন, যিনি সব নথিতে স্বাক্ষর করেন। দারাজের অনুমোদিত স্বাক্ষরকারী হচ্ছেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি), এ জন্য কোম্পানির সব নথিতে তিনিই স্বাক্ষর করেন। এতে করে এমএফএস অ্যাকাউন্ট এবং ফোন নম্বরে তিনি কোম্পানির পক্ষে একজন স্বাক্ষরকারী মাত্র।
দারাজের এ বক্তব্যের পর সিআইডির সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তদন্ত তদারকি কর্মকর্তারা বলেন, সাইটে লেনদেনের টাকা দারাজের অ্যাকাউন্টে গেলে অবশ্যই অবৈধ পণ্যের কেনাবেচার দায় দারাজকে নিতে হবে।
সিআইডির ফিন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিটের বিশেষ পুলিশ সুপার হুমায়ূন কবির বলেন, প্রাথমিকভাবে তাঁদের তদন্তে দারাজের বিরুদ্ধে ৮-১০ কোটি টাকা পাচারের তথ্য মিলেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের এসব পণ্য বিক্রি অবৈধ বলেছে।
দারাজ তাদের প্ল্যাটফর্মে এত দিন বিদেশি ব্যাংকের ভার্চুয়াল ভিসা কার্ড, ফিক্সড কার্ড ও রিচার্জেবল কার্ড, বিদেশি ই-কমার্সের গিফট কার্ড বিক্রি করে আসছিল, যা দিয়ে আমাজন কিংবা আলিবাবার মতো ই-কমার্স সাইট থেকে পণ্য কেনা যেত। তা ছাড়া, তাদের ভার্চুয়াল পণ্যের মধ্যে আরও আছে নেটফ্লিক্স ও আমাজনসহ বিভিন্ন চ্যানেলের সাবস্ক্রিপশন, সফটওয়্যারের অ্যাকটিভেশন ও সাবস্ক্রিপশন, বিভিন্ন গেমস ও তার ডেভেলপমেন্ট টুলস।
সিআইডি বলছে, অবৈধভাবে আমদানি করা এসব বিদেশি মুদ্রা ই-মানিতে রূপান্তরিত করে হুন্ডির মাধ্যমে বিদেশে অর্থ পরিশোধ করা হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদিত ব্যাংক ছাড়া কেউ বৈধভাবে টাকা ডলারে রূপান্তর করে বিদেশে পাঠাতে পারেন না।
যোগাযোগ করা হলে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. সিরাজুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, পুলিশের তদন্ত বিভাগের এক চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে ই-কমার্সে অবৈধ ডিজিটাল পণ্য বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। কোনো প্রতিষ্ঠান এ ধরনের ব্যবসা করতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমতি নিয়ে করতে পারবে, তা না হলে সেটা বৈধ হবে না।
ই-কমার্স সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
অনলাইনে কেনাবেচার প্ল্যাটফর্ম দারাজের ভার্চুয়াল পণ্য বিক্রির টাকা যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালকের (এমডি) কাছে। এমন তথ্য তদন্তে জানতে পেরেছে সিআইডি। তারা নিশ্চিত হয়েছে, এই প্রতিষ্ঠান থেকে কোনো ক্রেতা ভার্চুয়াল পণ্য কিনে তার মূল্য মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে পরিশোধ করলেই সেই টাকা জমা হয়ে যায় এমডির ব্যক্তিগত হিসাবে। যদিও এর আগে দারাজ বলেছিল, ভার্চুয়াল পণ্য তারা নিজেরা কেনাবেচা করে না। তারা শুধু ক্রেতা-বিক্রেতার কেনাবেচার সুযোগ করে দেয়। যেখানে ক্রেতা-বিক্রেতারা নিজেরাই পণ্য কেনাবেচা করে, এর কোনো দায়দায়িত্বও তাদের নেই।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এসব ভার্চুয়াল পণ্য বিক্রিতে সরকারের কোনো অনুমোদন নেই। এভাবে কেনাবেচা করা অর্থ পাচারের শামিল।তবে দারাজ বলছে, যে হিসাবে টাকা লেনদেন হচ্ছে সেটা কোম্পানিরই হিসাব। এমডি শুধু এই হিসাবের স্বাক্ষরকারী।
পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) কর্মকর্তারা জানান, তাদের একটি দল কয়েক মাস ধরে দারাজ প্ল্যাটফর্মে ভার্চুয়াল পণ্য বেচাকেনার ওপর নজর রাখছিল। এ সময় তারা এসব অবৈধ কেনাবেচার তথ্য পায়। সিআইডির তদন্তে বেরিয়ে আসে অবৈধ এসব পণ্য নিয়মবহির্ভূতভাবে আমদানি ও বিক্রি করে দারাজ বিপুল পরিমাণ রাজস্ব ফাঁকি দিয়েছে। আবার বিদেশ থেকে আনা এসব ভার্চুয়াল পণ্যের মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অর্থও বিদেশে পাচার করেছে। দারাজের বিরুদ্ধে মামলার প্রস্তুতি চলছে বলেও সিআইডি জানিয়েছে।
সিআইডির অনুসন্ধানে দেখা গেছে, দেশে মোট অবৈধ ২৬ ধরনের ডিজিটাল পণ্য বিক্রি হচ্ছে। বছর হিসাবে এ পণ্য বাজার প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকার ওপরে, যার সবটাই অবৈধ। এই বড় ভার্চুয়াল বাজারের ১০ শতাংশ বিক্রি করছে এফ-কমার্স (ফেসবুক পেজ থেকে বিক্রি), আর ৯০ শতাংশ বিক্রি করছে ই-কমার্স সাইট দারাজ।
এ-সংক্রান্ত অভিযোগের তদন্তে নেমে দারাজের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের তথ্য পায় সিআইডি। এরপর দারাজের ‘হেড অব কমার্শিয়াল’ কামরুল ইসলাম, ‘হেড অব স্টেকহোল্ডার’ শামসুল ইসলাম মাসুদসহ একাধিক স্টলের ১৪-১৫ কর্মকর্তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
সিআইডির ফিন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিটের পদস্থ এক কর্মকর্তা বলেন, দারাজ থেকে এ ধরনের কোনো পণ্য কিনে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে দাম পরিশোধ করলে, সেই টাকা চলে যায় রবির একটি সিমের নম্বরে। এই সিমটি দারাজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সৈয়দ মোস্তাহিদল হকের নামে কেনা। সিমে ঠিকানা হিসেবে আসফিয়া টাওয়ার বনানী, আর কোম্পানির নাম দারাজ বলে উল্লেখ করা রয়েছে।
দারাজের কাছ থেকে এ ব্যাপারে জানতে চাইলে তারা তাদের পিআর সংস্থা ফোরথট পিআরের সঙ্গে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেয়। এরপর ফোরথট পিআরের কাছে লিখিত প্রশ্ন পাঠানো হলে তারা তার জবাব দেয়। এতে বলা হয়, ‘দারাজ এমএফএস মার্চেন্ট অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে ক্রেতা থেকে পণ্যের মূল্য সংগ্রহ করে, তারা কোনোভাবেই ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে পাঠানো হয় না। কেননা, ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে লেনদেনের একটি সীমা রয়েছে। যা দিয়ে ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনা সম্ভব নয়। প্রতিটি কোম্পানিতে একজন বোর্ড অনুমোদিত স্বাক্ষরকারী থাকেন, যিনি সব নথিতে স্বাক্ষর করেন। দারাজের অনুমোদিত স্বাক্ষরকারী হচ্ছেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি), এ জন্য কোম্পানির সব নথিতে তিনিই স্বাক্ষর করেন। এতে করে এমএফএস অ্যাকাউন্ট এবং ফোন নম্বরে তিনি কোম্পানির পক্ষে একজন স্বাক্ষরকারী মাত্র।
দারাজের এ বক্তব্যের পর সিআইডির সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তদন্ত তদারকি কর্মকর্তারা বলেন, সাইটে লেনদেনের টাকা দারাজের অ্যাকাউন্টে গেলে অবশ্যই অবৈধ পণ্যের কেনাবেচার দায় দারাজকে নিতে হবে।
সিআইডির ফিন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিটের বিশেষ পুলিশ সুপার হুমায়ূন কবির বলেন, প্রাথমিকভাবে তাঁদের তদন্তে দারাজের বিরুদ্ধে ৮-১০ কোটি টাকা পাচারের তথ্য মিলেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের এসব পণ্য বিক্রি অবৈধ বলেছে।
দারাজ তাদের প্ল্যাটফর্মে এত দিন বিদেশি ব্যাংকের ভার্চুয়াল ভিসা কার্ড, ফিক্সড কার্ড ও রিচার্জেবল কার্ড, বিদেশি ই-কমার্সের গিফট কার্ড বিক্রি করে আসছিল, যা দিয়ে আমাজন কিংবা আলিবাবার মতো ই-কমার্স সাইট থেকে পণ্য কেনা যেত। তা ছাড়া, তাদের ভার্চুয়াল পণ্যের মধ্যে আরও আছে নেটফ্লিক্স ও আমাজনসহ বিভিন্ন চ্যানেলের সাবস্ক্রিপশন, সফটওয়্যারের অ্যাকটিভেশন ও সাবস্ক্রিপশন, বিভিন্ন গেমস ও তার ডেভেলপমেন্ট টুলস।
সিআইডি বলছে, অবৈধভাবে আমদানি করা এসব বিদেশি মুদ্রা ই-মানিতে রূপান্তরিত করে হুন্ডির মাধ্যমে বিদেশে অর্থ পরিশোধ করা হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদিত ব্যাংক ছাড়া কেউ বৈধভাবে টাকা ডলারে রূপান্তর করে বিদেশে পাঠাতে পারেন না।
যোগাযোগ করা হলে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. সিরাজুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, পুলিশের তদন্ত বিভাগের এক চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে ই-কমার্সে অবৈধ ডিজিটাল পণ্য বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। কোনো প্রতিষ্ঠান এ ধরনের ব্যবসা করতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমতি নিয়ে করতে পারবে, তা না হলে সেটা বৈধ হবে না।
ই-কমার্স সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে