ঝুলন দত্ত, কাপ্তাই (রাঙামাটি)
বান্দরবানের কাপ্তাইয়ে প্রথম নির্মিত হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ ‘মুক্তিসোপান’। এতে খচিত রয়েছে ১৭ জন জীবিত বীর মুক্তিযোদ্ধার হাতের ছাপ। একে স্বাগত জানিয়েছেন উপজেলার মুক্তিযোদ্ধা ও তাঁদের সন্তানেরা।
উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সের পাশেই নির্মিত হয়েছে এই স্তম্ভ। সরেজমিনে দেখা যায়, স্মৃতিস্তম্ভের গায়ে ফুটে আছে ১৭ বীর মুক্তিযোদ্ধার হাতে ছাপ। স্তম্ভের সামনে রয়েছে বঙ্গোপসাগর ঘেঁষা বাংলাদেশের মানচিত্র। মুক্তিযুদ্ধের ১১টি সেক্টর নির্দেশ করে স্তম্ভের বাম পাশে রয়েছে ১১টি তারকা। এর নিচেই খচিত রয়েছে যুদ্ধকালীন বার্তা ‘সদা জাগ্রত বাংলার মুক্তিবাহিনী’। স্তম্ভের ঠিক ওপরে স্টিলের তৈরি করা হয়েছে বেয়নেটের সুচালো ভাগ।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আব্দুল হান্নান জানান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) আন্তরিক প্রচেষ্টায় সরকারের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের অর্থায়নে টিআর প্রকল্প থেকে এই স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করা হয়েছে।
ইউএনও মুনতাসির জাহান জানান, “এই স্মৃতিস্তম্ভের সঙ্গে জড়িয়ে আছে আমার আবেগ ও দেশের প্রতি মায়া। এই উপজেলায় এ রকম কোনো স্থাপনা নেই। তাই যোগদানের পর থেকেই ইচ্ছা পোষণ করেছিলাম, একটা স্মৃতিস্তম্ভ তৈরি করব। যার ফসল আজকের ‘মুক্তিসোপান।”
গত সোমবার মুক্তি-সোপান-এর উদ্বোধন করেন রাঙামাটির জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মিজানুর রহমান। এ সময় প্রশাসনিক কর্মকর্তা, বীর মুক্তিযোদ্ধা, জনপ্রতিনিধি ও স্থানীয় নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার শাহাদাত হোসেন চৌধুরী জানান, ‘আমরা আজকে অনেক খুশি। দীর্ঘদিন পরে হলেও এ রকম একটা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পরবর্তী প্রজন্মের কাছে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস তুলে ধরার ক্ষেত্রে মুক্তি সোপান ভূমিকা রাখবে বলে আমি মনে করি।’
বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. রেফাত উল্লাহ বলেন, ‘আমরা সেদিন জীবনের মায়া ত্যাগ করে বঙ্গবন্ধুর ডাকে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলাম। আজ কাপ্তাইয়ে এই স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণের মাধ্যমে উপজেলা প্রশাসন দেশের সূর্য সন্তানদের সম্মান জানিয়েছেন।’
উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের সাধারণ সম্পাদক এ আর লিমন জানান, ‘কাপ্তাইয়ে প্রথমবারের মতো মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ নির্মিত হয়েছে। একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হিসেবে নিজেকে গৌরবান্বিত মনে করছি।’
বান্দরবানের কাপ্তাইয়ে প্রথম নির্মিত হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ ‘মুক্তিসোপান’। এতে খচিত রয়েছে ১৭ জন জীবিত বীর মুক্তিযোদ্ধার হাতের ছাপ। একে স্বাগত জানিয়েছেন উপজেলার মুক্তিযোদ্ধা ও তাঁদের সন্তানেরা।
উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সের পাশেই নির্মিত হয়েছে এই স্তম্ভ। সরেজমিনে দেখা যায়, স্মৃতিস্তম্ভের গায়ে ফুটে আছে ১৭ বীর মুক্তিযোদ্ধার হাতে ছাপ। স্তম্ভের সামনে রয়েছে বঙ্গোপসাগর ঘেঁষা বাংলাদেশের মানচিত্র। মুক্তিযুদ্ধের ১১টি সেক্টর নির্দেশ করে স্তম্ভের বাম পাশে রয়েছে ১১টি তারকা। এর নিচেই খচিত রয়েছে যুদ্ধকালীন বার্তা ‘সদা জাগ্রত বাংলার মুক্তিবাহিনী’। স্তম্ভের ঠিক ওপরে স্টিলের তৈরি করা হয়েছে বেয়নেটের সুচালো ভাগ।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আব্দুল হান্নান জানান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) আন্তরিক প্রচেষ্টায় সরকারের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের অর্থায়নে টিআর প্রকল্প থেকে এই স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করা হয়েছে।
ইউএনও মুনতাসির জাহান জানান, “এই স্মৃতিস্তম্ভের সঙ্গে জড়িয়ে আছে আমার আবেগ ও দেশের প্রতি মায়া। এই উপজেলায় এ রকম কোনো স্থাপনা নেই। তাই যোগদানের পর থেকেই ইচ্ছা পোষণ করেছিলাম, একটা স্মৃতিস্তম্ভ তৈরি করব। যার ফসল আজকের ‘মুক্তিসোপান।”
গত সোমবার মুক্তি-সোপান-এর উদ্বোধন করেন রাঙামাটির জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মিজানুর রহমান। এ সময় প্রশাসনিক কর্মকর্তা, বীর মুক্তিযোদ্ধা, জনপ্রতিনিধি ও স্থানীয় নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার শাহাদাত হোসেন চৌধুরী জানান, ‘আমরা আজকে অনেক খুশি। দীর্ঘদিন পরে হলেও এ রকম একটা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পরবর্তী প্রজন্মের কাছে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস তুলে ধরার ক্ষেত্রে মুক্তি সোপান ভূমিকা রাখবে বলে আমি মনে করি।’
বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. রেফাত উল্লাহ বলেন, ‘আমরা সেদিন জীবনের মায়া ত্যাগ করে বঙ্গবন্ধুর ডাকে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলাম। আজ কাপ্তাইয়ে এই স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণের মাধ্যমে উপজেলা প্রশাসন দেশের সূর্য সন্তানদের সম্মান জানিয়েছেন।’
উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের সাধারণ সম্পাদক এ আর লিমন জানান, ‘কাপ্তাইয়ে প্রথমবারের মতো মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ নির্মিত হয়েছে। একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হিসেবে নিজেকে গৌরবান্বিত মনে করছি।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে