আজকের পত্রিকা ডেস্ক
চতুর্থ ধাপে ইউপি নির্বাচনে অনেক জায়গায় সুষ্ঠু ভোট নিয়ে শঙ্কার কথা শোনা যাচ্ছিল। তবে শেষ পর্যন্ত গতকাল রোববার শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট উৎসব হয়েছে বলে জানা গেছে। দুই-একটি কেন্দ্রে বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা ছাড়া প্রায় সব কেন্দ্রেই ভোটারদের উপচে পড়া ভিড় ছিল। প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর:
শরীয়তপুর: উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট গ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে শরীয়তপুরের ডামুড্যা ও ভেদরগঞ্জ উপজেলার ১৯ ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন। ভোটের আগের দিন পর্যন্ত প্রতিপক্ষের সমর্থকদের মধ্যে হুমকি-ধমকি আর ছোট-বড় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটলেও নির্বাচনের দিন পাল্টে যায় পরিবেশ। ভোটারেরা বলছেন, দলীয় প্রতীক বিহীন নির্বাচন হওয়ায় ভোট উৎসব চলছে প্রতিটি নির্বাচনী এলাকায়। সকাল থেকেই প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে ভোটারদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। তীব্র শীত আর কুয়াশা উপেক্ষা করে সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে ভোট দিয়েছেন নারী ও পুরুষ ভোটারেরা। বিচ্ছিন্নভাবে দুই একটি কেন্দ্রে সামান্য উত্তেজনা থাকলেও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতায় বড় ধরনের সহিংসতার খবর পাওয়া যায়নি।
গতকাল রোববার সকাল থেকে দুই উপজেলার বিভিন্ন ইউপি ঘুরে দেখা যায়, প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে ভোটারদের উপচে পড়া ভিড়। প্রতিটি কেন্দ্রে নারী ভোটারের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। উৎসবমুখর পরিবেশে বিনা বাধায় ভোট দিতে পেরে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন অনেক ভোটার। অনেক বয়স্ক ভোটার আত্মীয়-স্বজনের সহায়তায় ভোট কেন্দ্রে এসে নির্দ্বিধায় ভোট দিয়েছেন। গতকাল বেলা ৩টা পর্যন্ত গড়ে প্রতিটি কেন্দ্রে প্রায় ৬০ শতাংশ ভোটার ভোট দিয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। ডামুড্যা উপজেলার ইসলামপুর, ধানকাঠি, পূর্ব ডামুড্যা, সিধলকুড়াসহ প্রায় প্রতিটি ইউনিয়নে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট দিয়েছেন ভোটারেরা।
পূর্ব ডামুড্যা ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের ভোটার মিজানুর রহমান বলেন, ‘১০ বছর আগে ভোটার হয়েছি। এর আগে দুটি ইউপি নির্বাচনে ভোট দিতে পারিনি। কেন্দ্রে গিয়ে জানতে পেরেছি আমার ভোট দেওয়া হয়ে গেছে। ভোটার হওয়ার পর এই বছরই প্রথম ভোট দিতে পেরে খুবই ভালো লাগছে।’
ইসলামপুর ইউনিয়নের ভোটার লিপি আক্তার বলেন, ‘নির্বাচনে দলীয় প্রতীক না থাকায় সুষ্ঠু ভোট হয়েছে। দলীয় প্রতীক থাকলে গন্ডগোল লাগে। এইবার শান্তিতে ভোট দিতে পারছি।’
জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা জাহিদ হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নির্বাচন সুষ্ঠু করতে আগে থেকেই সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছিল। পরিকল্পনা অনুযায়ী মাঠে থেকে কাজ করেছে নির্বাচন সংশ্লিষ্টরা। ভোটার, প্রার্থী ও কর্মী-সমর্থকদের সহায়তায় উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট দিয়েছেন ভোটারেরা। কোথাও কোনো সহিংসতার ঘটনা ঘটেনি। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কোথাও হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।’
শিবচর (মাদারীপুর): শিবচরের ৩টি ইউপিতে চতুর্থ ধাপে ভোট হয়েছে। রোববার সকাল ৮টা থেকে বিরতিহীনভাবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ চলে। দলীয় প্রতীকবিহীন নির্বাচনে প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদেই চেয়ারম্যান পদে একাধিক প্রার্থী থাকায় ভোটারদের মধ্যে ছিল উৎসবের আমেজ। ভোটারেরা জানিয়েছেন, এবারের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে দলীয় প্রতীক না থাকায় জনগণের পছন্দের প্রার্থী ছিল। এ কারণেই নির্বাচন নিয়ে প্রার্থী ও ভোটারদের মধ্যে উৎসাহ-উদ্দীপনা ছিল।
উমেদপুর ইউপির একটি কেন্দ্রে ভোট দিতে আসেন প্রায় শত বছর বয়স্ক এক নারী। তিনি বলেন, ‘ভোট দিতে আইছি। জীবনের শেষ ভোটও হইতে পারে এইটা। বাড়ির পাশের এক নাতিরে নিয়া আইছি।’
রোকেয়া বেগম নামের অসুস্থ আরেক নারী বলেন, ‘কিছুদিন আগে দুর্ঘটনায় পায়ে সমস্যা হয়েছে। এরপরও ভোট দিতে এসেছি। প্রার্থীর সংখ্যা বেশি। এবার একটা ভোটেরও দাম আছে।’
রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, উমেদপুর ইউপিতে চেয়ারম্যান পদে আ. লতিফ মুন্সী (চশমা), আনোয়ার হোসেন মুন্সী (টেবিল ফ্যান), নুরুজ্জামান মুন্সী (আনারস), নুরুল হক (টেলিফোন) এবং জাতীয় পার্টির হায়াদ হাওলাদার (লাঙল)। সন্নাসীরচর ইউপিতে আব্দুর রউফ হাওলাদার (ঘোড়া), আক্তারুজ্জামান (আনারস), দেলোয়ার হোসেন (মোটরসাইকেল), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মো. মোশাররফ হোসেন (হাতপাখা), সিরাজুল ইসলাম (টেলিফোন) এবং রফিকুল ইসলাম তারেক (চশমা)।
ভদ্রাসন ইউনিয়নে আব্দুর রউফ সিকদার (আনারস), আ. ওহিম ব্যাপারী (চশমা), মফিজ ব্যাপারী (মোটরসাইকেল) এবং মো. মাহাবুব আলম (টেলিফোন) প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলাম জানান, ‘শান্তিপূর্ণ ভাবে উপজেলার তিনটি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। উৎসবমুখোর পরিবেশ ছিল সব জায়গায়।’
চতুর্থ ধাপে ইউপি নির্বাচনে অনেক জায়গায় সুষ্ঠু ভোট নিয়ে শঙ্কার কথা শোনা যাচ্ছিল। তবে শেষ পর্যন্ত গতকাল রোববার শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট উৎসব হয়েছে বলে জানা গেছে। দুই-একটি কেন্দ্রে বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা ছাড়া প্রায় সব কেন্দ্রেই ভোটারদের উপচে পড়া ভিড় ছিল। প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর:
শরীয়তপুর: উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট গ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে শরীয়তপুরের ডামুড্যা ও ভেদরগঞ্জ উপজেলার ১৯ ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন। ভোটের আগের দিন পর্যন্ত প্রতিপক্ষের সমর্থকদের মধ্যে হুমকি-ধমকি আর ছোট-বড় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটলেও নির্বাচনের দিন পাল্টে যায় পরিবেশ। ভোটারেরা বলছেন, দলীয় প্রতীক বিহীন নির্বাচন হওয়ায় ভোট উৎসব চলছে প্রতিটি নির্বাচনী এলাকায়। সকাল থেকেই প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে ভোটারদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। তীব্র শীত আর কুয়াশা উপেক্ষা করে সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে ভোট দিয়েছেন নারী ও পুরুষ ভোটারেরা। বিচ্ছিন্নভাবে দুই একটি কেন্দ্রে সামান্য উত্তেজনা থাকলেও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতায় বড় ধরনের সহিংসতার খবর পাওয়া যায়নি।
গতকাল রোববার সকাল থেকে দুই উপজেলার বিভিন্ন ইউপি ঘুরে দেখা যায়, প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে ভোটারদের উপচে পড়া ভিড়। প্রতিটি কেন্দ্রে নারী ভোটারের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। উৎসবমুখর পরিবেশে বিনা বাধায় ভোট দিতে পেরে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন অনেক ভোটার। অনেক বয়স্ক ভোটার আত্মীয়-স্বজনের সহায়তায় ভোট কেন্দ্রে এসে নির্দ্বিধায় ভোট দিয়েছেন। গতকাল বেলা ৩টা পর্যন্ত গড়ে প্রতিটি কেন্দ্রে প্রায় ৬০ শতাংশ ভোটার ভোট দিয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। ডামুড্যা উপজেলার ইসলামপুর, ধানকাঠি, পূর্ব ডামুড্যা, সিধলকুড়াসহ প্রায় প্রতিটি ইউনিয়নে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট দিয়েছেন ভোটারেরা।
পূর্ব ডামুড্যা ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের ভোটার মিজানুর রহমান বলেন, ‘১০ বছর আগে ভোটার হয়েছি। এর আগে দুটি ইউপি নির্বাচনে ভোট দিতে পারিনি। কেন্দ্রে গিয়ে জানতে পেরেছি আমার ভোট দেওয়া হয়ে গেছে। ভোটার হওয়ার পর এই বছরই প্রথম ভোট দিতে পেরে খুবই ভালো লাগছে।’
ইসলামপুর ইউনিয়নের ভোটার লিপি আক্তার বলেন, ‘নির্বাচনে দলীয় প্রতীক না থাকায় সুষ্ঠু ভোট হয়েছে। দলীয় প্রতীক থাকলে গন্ডগোল লাগে। এইবার শান্তিতে ভোট দিতে পারছি।’
জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা জাহিদ হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নির্বাচন সুষ্ঠু করতে আগে থেকেই সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছিল। পরিকল্পনা অনুযায়ী মাঠে থেকে কাজ করেছে নির্বাচন সংশ্লিষ্টরা। ভোটার, প্রার্থী ও কর্মী-সমর্থকদের সহায়তায় উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট দিয়েছেন ভোটারেরা। কোথাও কোনো সহিংসতার ঘটনা ঘটেনি। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কোথাও হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।’
শিবচর (মাদারীপুর): শিবচরের ৩টি ইউপিতে চতুর্থ ধাপে ভোট হয়েছে। রোববার সকাল ৮টা থেকে বিরতিহীনভাবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ চলে। দলীয় প্রতীকবিহীন নির্বাচনে প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদেই চেয়ারম্যান পদে একাধিক প্রার্থী থাকায় ভোটারদের মধ্যে ছিল উৎসবের আমেজ। ভোটারেরা জানিয়েছেন, এবারের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে দলীয় প্রতীক না থাকায় জনগণের পছন্দের প্রার্থী ছিল। এ কারণেই নির্বাচন নিয়ে প্রার্থী ও ভোটারদের মধ্যে উৎসাহ-উদ্দীপনা ছিল।
উমেদপুর ইউপির একটি কেন্দ্রে ভোট দিতে আসেন প্রায় শত বছর বয়স্ক এক নারী। তিনি বলেন, ‘ভোট দিতে আইছি। জীবনের শেষ ভোটও হইতে পারে এইটা। বাড়ির পাশের এক নাতিরে নিয়া আইছি।’
রোকেয়া বেগম নামের অসুস্থ আরেক নারী বলেন, ‘কিছুদিন আগে দুর্ঘটনায় পায়ে সমস্যা হয়েছে। এরপরও ভোট দিতে এসেছি। প্রার্থীর সংখ্যা বেশি। এবার একটা ভোটেরও দাম আছে।’
রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, উমেদপুর ইউপিতে চেয়ারম্যান পদে আ. লতিফ মুন্সী (চশমা), আনোয়ার হোসেন মুন্সী (টেবিল ফ্যান), নুরুজ্জামান মুন্সী (আনারস), নুরুল হক (টেলিফোন) এবং জাতীয় পার্টির হায়াদ হাওলাদার (লাঙল)। সন্নাসীরচর ইউপিতে আব্দুর রউফ হাওলাদার (ঘোড়া), আক্তারুজ্জামান (আনারস), দেলোয়ার হোসেন (মোটরসাইকেল), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মো. মোশাররফ হোসেন (হাতপাখা), সিরাজুল ইসলাম (টেলিফোন) এবং রফিকুল ইসলাম তারেক (চশমা)।
ভদ্রাসন ইউনিয়নে আব্দুর রউফ সিকদার (আনারস), আ. ওহিম ব্যাপারী (চশমা), মফিজ ব্যাপারী (মোটরসাইকেল) এবং মো. মাহাবুব আলম (টেলিফোন) প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলাম জানান, ‘শান্তিপূর্ণ ভাবে উপজেলার তিনটি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। উৎসবমুখোর পরিবেশ ছিল সব জায়গায়।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে