সিলেট প্রতিনিধি
‘হাইড্রোলিক হর্নের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে সিলেট মহানগর পুলিশের (এসএমপি) ট্রাফিক বিভাগ। এ ধরনের হর্ন ব্যবহার করলেই যানবাহনগুলোকে গুনতে হবে জরিমানা। ক্ষেত্রবিশেষে ১৫ থেকে ক্ষেত্রে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা দিতে হবে আইনভঙ্গকারীদের।’
নিয়মিত প্রচারাভিযানে অংশ নিয়ে গত সোমবার বিকেলে আম্বরখানা এলাকায় দেওয়া বক্তব্যে এমনটা জানিয়েছেন এসএমপির ট্রাফিক বিভাগের উপকমিশনার ফয়সল মাহমুদ। শব্দদূষণ কমানো এবং সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
এসএমপির ট্রাফিক বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, গত মার্চ মাস থেকে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করছে সিলেট মহানগর পুলিশের (এসএমপি) ট্রাফিক বিভাগ। এ অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
সার্বিক বিষয় তুলে ধরে এসএমপির ট্রাফিক বিভাগের উপকমিশনার ফয়সল মাহমুদ বলেন, সাধারণভাবে শব্দের মানমাত্রা ৪০ থেকে ৪৫ ডেসিবেল। তার চেয়ে বেশি মাত্রার শব্দ মানুষের শ্রবণশক্তি লোপ, হৃদ্রোগ, উচ্চ রক্তচাপসহ নানা স্বাস্থ্য সমস্যার সৃষ্টি করে। আর হাইড্রোলিক হর্ন ১০০ ডেসিবেলের বেশি মাত্রার শব্দ সৃষ্টি করে। শব্দদূষণ সৃষ্টিতে হাইড্রোলিক হর্ন ব্যাপকভাবে দায়ী।
তিনি আরও বলেন, হাইড্রোলিক হর্নের ব্যবহার পুরোপুরি বন্ধ করতে হলে এটা যে জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর, এই বিষয়টি সবাইকে বোঝাতে হবে। বিশেষ করে যানবাহনের মালিক ও চালকদের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টির উদ্যোগ নিতে হবে।
ফয়সল মাহমুদ জানান, শব্দদূষণ কমাতে কঠোর অবস্থানের অংশ হিসেবে ইতিমধ্যে এসএমপির ট্রাফিক বিভাগ বেশ কয়েকটি উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। এগুলোর মধ্যে প্রতি দুই মাস পর পর ‘ট্রাফিক পক্ষ’ পালন, চালক ও পথচারীদের নিয়ে পথসভা, মাইকিং ও প্রচারপত্র বিতরণসহ জনসচেতনতা কার্যক্রম। এসব কার্যক্রম বর্তমানে অব্যাহত রয়েছে।
প্রসঙ্গত, সড়ক পরিবহন আইন অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তি শব্দ দূষণের মাত্রা হিসেবে অনধিক ৩ বছরের কারাদণ্ড, অন্যূন ১ বছর বা অনধিক ৩ লাখ টাকা অর্থদণ্ড কিংবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত করার বিধান রয়েছে।
এসএমপির ট্রাফিক বিভাগ সূত্রে জানা যায়, হাইড্রোলিক হর্ন ব্যবহার বন্ধের জন্য প্রথমবার অপরাধের ক্ষেত্রে ১৫ হাজার টাকা এবং দ্বিতীয়বার একই অপরাধের ক্ষেত্রে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা নির্ধারণ করা হয়েছে। গত মার্চে হাইড্রোলিক হর্ন ব্যবহারের বিরুদ্ধে অভিযানে ২৫টি যানবাহনের বিরুদ্ধে সড়ক পরিবহন আইনে অভিযোগ দাখিল করা হয়েছে এবং মোট ১৭টি যানবাহন ডাম্পিং করা হয়েছে।
‘হাইড্রোলিক হর্নের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে সিলেট মহানগর পুলিশের (এসএমপি) ট্রাফিক বিভাগ। এ ধরনের হর্ন ব্যবহার করলেই যানবাহনগুলোকে গুনতে হবে জরিমানা। ক্ষেত্রবিশেষে ১৫ থেকে ক্ষেত্রে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা দিতে হবে আইনভঙ্গকারীদের।’
নিয়মিত প্রচারাভিযানে অংশ নিয়ে গত সোমবার বিকেলে আম্বরখানা এলাকায় দেওয়া বক্তব্যে এমনটা জানিয়েছেন এসএমপির ট্রাফিক বিভাগের উপকমিশনার ফয়সল মাহমুদ। শব্দদূষণ কমানো এবং সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
এসএমপির ট্রাফিক বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, গত মার্চ মাস থেকে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করছে সিলেট মহানগর পুলিশের (এসএমপি) ট্রাফিক বিভাগ। এ অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
সার্বিক বিষয় তুলে ধরে এসএমপির ট্রাফিক বিভাগের উপকমিশনার ফয়সল মাহমুদ বলেন, সাধারণভাবে শব্দের মানমাত্রা ৪০ থেকে ৪৫ ডেসিবেল। তার চেয়ে বেশি মাত্রার শব্দ মানুষের শ্রবণশক্তি লোপ, হৃদ্রোগ, উচ্চ রক্তচাপসহ নানা স্বাস্থ্য সমস্যার সৃষ্টি করে। আর হাইড্রোলিক হর্ন ১০০ ডেসিবেলের বেশি মাত্রার শব্দ সৃষ্টি করে। শব্দদূষণ সৃষ্টিতে হাইড্রোলিক হর্ন ব্যাপকভাবে দায়ী।
তিনি আরও বলেন, হাইড্রোলিক হর্নের ব্যবহার পুরোপুরি বন্ধ করতে হলে এটা যে জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর, এই বিষয়টি সবাইকে বোঝাতে হবে। বিশেষ করে যানবাহনের মালিক ও চালকদের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টির উদ্যোগ নিতে হবে।
ফয়সল মাহমুদ জানান, শব্দদূষণ কমাতে কঠোর অবস্থানের অংশ হিসেবে ইতিমধ্যে এসএমপির ট্রাফিক বিভাগ বেশ কয়েকটি উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। এগুলোর মধ্যে প্রতি দুই মাস পর পর ‘ট্রাফিক পক্ষ’ পালন, চালক ও পথচারীদের নিয়ে পথসভা, মাইকিং ও প্রচারপত্র বিতরণসহ জনসচেতনতা কার্যক্রম। এসব কার্যক্রম বর্তমানে অব্যাহত রয়েছে।
প্রসঙ্গত, সড়ক পরিবহন আইন অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তি শব্দ দূষণের মাত্রা হিসেবে অনধিক ৩ বছরের কারাদণ্ড, অন্যূন ১ বছর বা অনধিক ৩ লাখ টাকা অর্থদণ্ড কিংবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত করার বিধান রয়েছে।
এসএমপির ট্রাফিক বিভাগ সূত্রে জানা যায়, হাইড্রোলিক হর্ন ব্যবহার বন্ধের জন্য প্রথমবার অপরাধের ক্ষেত্রে ১৫ হাজার টাকা এবং দ্বিতীয়বার একই অপরাধের ক্ষেত্রে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা নির্ধারণ করা হয়েছে। গত মার্চে হাইড্রোলিক হর্ন ব্যবহারের বিরুদ্ধে অভিযানে ২৫টি যানবাহনের বিরুদ্ধে সড়ক পরিবহন আইনে অভিযোগ দাখিল করা হয়েছে এবং মোট ১৭টি যানবাহন ডাম্পিং করা হয়েছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৫ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪