কোম্পানীগঞ্জ (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে গত সোমবার অনুষ্ঠিত ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে নিজের মনোনীত পাঁচ প্রার্থী পরাজিত হওয়ায় ক্ষুব্ধ হয়েছেন বসুরহাট পৌরসভার মেয়র কাদের মির্জা। এ জন্য তিনি বড় ভাই সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ও স্থানীয় প্রশাসনকে দোষারোপ করেছেন।
নির্বাচনের ফল ঘোষণার পর গত সোমবার রাতে ফেসবুকে লাইভে এসে কাদের মির্জা এটিকে ওবায়দুল কাদের ও ডিসি-এসপির পাতানো নির্বাচন আখ্যা দিয়ে বলেন, ‘আমি এ নির্বাচন মানি না। পরিকল্পিতভাবে মন্ত্রীর (ওবায়দুল কাদের) তিন ভাগনেকে জেতানোর জন্য যা যা করা দরকার, তা তা করা হয়েছে।’
নির্বাচনে সেতুমন্ত্রীর তিন ভাগনের মধ্যে দুজন নির্বাচিত হলেও একজন জামায়াত নেতার কাছে পরাজিত হন। তবে এই তিন ভাগনের বিপরীতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা মেয়র কাদের মির্জার কোনো প্রার্থী জিততে পারেননি।
অভিযোগ করে কাদের মির্জা বলেন, ভাগনেকে বিজয়ী ঘোষণা করার জন্য বহু চেষ্টা করেও পারেননি ওবায়দুল কাদের। কারণ সে তৃতীয় হয়েছে। তাঁর অভিযোগ, প্রশাসনকে কাজে লাগিয়ে রামপুরে তাঁর প্রার্থীকে হারিয়ে এক ভাগনেকে জেতানো হয়েছে।
ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই বলেন, ‘আমাদের জন্য রাজনীতি আসেনি। রাজনীতিতে অস্ত্রের প্রয়োজন, টাকার প্রয়োজন। ওবায়দুল কাদের সাহেবরা পারেন না, এমন কোনো কাজ নেই। এটা তাঁদের পক্ষেই সম্ভব। আমার ছেলেকে দুবার মেরেছে। একটিবার তিনি সহানুভূতিও দেখাননি। ওবায়দুল কাদের এত হিংস্র।’
মেয়র গতকাল মঙ্গলবার নেতা-কর্মীদের নিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়ার ঘোষণা দেন। এ সময় আক্ষেপ করে তিনি বলেন, ‘কোম্পানীগঞ্জে আজ আমাকে দাফন করা হয়েছে। আমার ৪৮ বছরের রাজনীতি শেষ করে দেওয়া হয়েছে।’
গত সোমবার সপ্তম ধাপে কোম্পানীগঞ্জের আট ইউপিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এতে ওবায়দুল কাদেরের দুই ভাগনেসহ চারজন কাদের মির্জার প্রতিপক্ষ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মিজানুর রহমান ওরফে বাদলের অনুসারী, তিনজন কাদের মির্জার অনুসারী এবং একজন জামায়াত নেতা জয়লাভ করেন।
কাদের মির্জার অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে জেলা প্রশাসক দেওয়ান মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘তিনি তাঁর মতো বলেছেন। এ বিষয়ে আমাদের কোনো বক্তব্য নেই। তবে আমরা কেমন নির্বাচন করেছি, তা কোম্পানীগঞ্জের মানুষ দেখেছেন। তাঁরাই এ নির্বাচনের মূল্যায়ন করবেন।’
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে গত সোমবার অনুষ্ঠিত ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে নিজের মনোনীত পাঁচ প্রার্থী পরাজিত হওয়ায় ক্ষুব্ধ হয়েছেন বসুরহাট পৌরসভার মেয়র কাদের মির্জা। এ জন্য তিনি বড় ভাই সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ও স্থানীয় প্রশাসনকে দোষারোপ করেছেন।
নির্বাচনের ফল ঘোষণার পর গত সোমবার রাতে ফেসবুকে লাইভে এসে কাদের মির্জা এটিকে ওবায়দুল কাদের ও ডিসি-এসপির পাতানো নির্বাচন আখ্যা দিয়ে বলেন, ‘আমি এ নির্বাচন মানি না। পরিকল্পিতভাবে মন্ত্রীর (ওবায়দুল কাদের) তিন ভাগনেকে জেতানোর জন্য যা যা করা দরকার, তা তা করা হয়েছে।’
নির্বাচনে সেতুমন্ত্রীর তিন ভাগনের মধ্যে দুজন নির্বাচিত হলেও একজন জামায়াত নেতার কাছে পরাজিত হন। তবে এই তিন ভাগনের বিপরীতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা মেয়র কাদের মির্জার কোনো প্রার্থী জিততে পারেননি।
অভিযোগ করে কাদের মির্জা বলেন, ভাগনেকে বিজয়ী ঘোষণা করার জন্য বহু চেষ্টা করেও পারেননি ওবায়দুল কাদের। কারণ সে তৃতীয় হয়েছে। তাঁর অভিযোগ, প্রশাসনকে কাজে লাগিয়ে রামপুরে তাঁর প্রার্থীকে হারিয়ে এক ভাগনেকে জেতানো হয়েছে।
ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই বলেন, ‘আমাদের জন্য রাজনীতি আসেনি। রাজনীতিতে অস্ত্রের প্রয়োজন, টাকার প্রয়োজন। ওবায়দুল কাদের সাহেবরা পারেন না, এমন কোনো কাজ নেই। এটা তাঁদের পক্ষেই সম্ভব। আমার ছেলেকে দুবার মেরেছে। একটিবার তিনি সহানুভূতিও দেখাননি। ওবায়দুল কাদের এত হিংস্র।’
মেয়র গতকাল মঙ্গলবার নেতা-কর্মীদের নিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়ার ঘোষণা দেন। এ সময় আক্ষেপ করে তিনি বলেন, ‘কোম্পানীগঞ্জে আজ আমাকে দাফন করা হয়েছে। আমার ৪৮ বছরের রাজনীতি শেষ করে দেওয়া হয়েছে।’
গত সোমবার সপ্তম ধাপে কোম্পানীগঞ্জের আট ইউপিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এতে ওবায়দুল কাদেরের দুই ভাগনেসহ চারজন কাদের মির্জার প্রতিপক্ষ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মিজানুর রহমান ওরফে বাদলের অনুসারী, তিনজন কাদের মির্জার অনুসারী এবং একজন জামায়াত নেতা জয়লাভ করেন।
কাদের মির্জার অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে জেলা প্রশাসক দেওয়ান মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘তিনি তাঁর মতো বলেছেন। এ বিষয়ে আমাদের কোনো বক্তব্য নেই। তবে আমরা কেমন নির্বাচন করেছি, তা কোম্পানীগঞ্জের মানুষ দেখেছেন। তাঁরাই এ নির্বাচনের মূল্যায়ন করবেন।’
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে