খান রফিক, বরিশাল
বরিশালের মেহেন্দীগঞ্জ পৌর এলাকার পাতারহাট বন্দরসংলগ্ন খালটির সোয়া দুই কিলোমিটারে খনন শুরু হয়েছে গত সপ্তাহে। কিন্তু অপরিকল্পিতভাবে খননের শুরুতেই ভয়াবহ বিপত্তি দেখা দিয়েছে। এর আশপাশের ছোট-বড় সাতটি ভবনে ফাটল ধরেছে, আবার হেলেও পড়েছে কোনো কোনোটি। খালটি প্রস্থে কম খনন করায় বাজার বণিক সমিতি ও মাঝি-মাল্লারা কাজ বন্ধ করে দিয়েছেন।
স্থানীয় সাংসদ পংকজ নাথ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে খাল খননের বিষয়ে সিদ্ধান্ত দেবেন বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন। জানা গেছে, মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ নেতা মাহেব হোসেন প্রায় কোটি টাকার এ খাল খননের কাজটি করছেন।
জানা যায়, সাত কিলোমিটারের খালটি খনন করে মাসকাটা নদীর সঙ্গে নৌযান চলাচলের উপযোগী করতে এক বছর আগে উদ্যোগ নেয় এলজিইডি। গত সপ্তাহে খালটির বাকি অংশ খনন শুরু হয়। বন্দরের গার্লস স্কুলের পোল থেকে আজাদ ভান্ডারের মোড় পর্যন্ত কাজের শুরুতেই বিপত্তি দেখা দিয়েছে। সেখানকার পাঁচটি ভবনে ফাটল এবং দুটি দ্বিতল ভবনে ফাটলসহ হেলে পড়েছে। এতে ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলো হচ্ছে খালসংলগ্ন সাবেক কাউন্সিলর আনিচুর রহমান জমাদ্দারের দ্বিতল ভবন, বিজয় কর্মকারের ভবন, বেল্লাল ফরিয়াদির দোকানঘর, আসলাম মিয়ার লেপ-তোশকের বিল্ডিং, আল আমিন জমাদ্দারের ফাস্টফুডের দোকান, দ্বিমান কর্মকারের মোবাইলের দোকান এবং ফারুক ফরিয়াদির দোকান।
খালসংলগ্ন ভবনের মালিক সাবেক কাউন্সিলর আনিচুর রহমান জমাদ্দার বলেন, ‘এক সপ্তাহ আগে খালটা খনন শুরু হয়। সরুভাবে কাটায় দুই পাশের স্থাপনা ধসে পড়ার উপক্রম হয়েছে। দ্বিতল ভবনেও ফাটল ধরে হেলে পড়ছে। ভাড়াটিয়ারা মালামাল সরিয়ে নিচ্ছেন। বন্দরসংলগ্ন এমন সাতটি ছোট-বড় বিল্ডিং ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ ঘটনা ঠিকাদার, বণিক সমিতি ও পৌরসভার মেয়রকে অবহিত করেছি। তবে কোনো সুরাহা পাইনি।’
ক্ষতিগ্রস্ত অপর বিল্ডিংয়ের মালিক আসলাম মিয়া বলেন, ‘মেহেন্দীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ নেতা মাহেব হোসেন সরদার খালটি খনন শুরু করেন ছয়-সাত দিন আগে। খননের পর থেকেই সেখানকার সাতটি ভবনে ফাটল ধরেছে। আশপাশে আরও ১২টি ভবন আছে। প্রশাসন বা ঠিকাদার খাল খননের আগে কোনো নোটিশ দেননি।’
সিকদার কনস্ট্রাকশনের স্বত্বাধিকারী আবুল হোসেন সিকদার এ কাজটি পেলেও এর নেপথ্যে সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি মাহেব হোসেন সরদার রয়েছেন বলে জানা যায়।
আবুল হোসেন সিকদার বলেন, ‘পাতারহাট বন্দর থেকে মাসকাটা নদী পর্যন্ত খালটি মোট সাত কিলোমিটার। গত বছর কিছু অংশ খনন করা হয়ে গেছে। এ বছর ২ কিলোমিটার ২৬৭ মিটার খননকাজ শুরু করা হয় গত সপ্তাহে।’ ঠিকাদার দাবি করেন, প্রায় ১ কোটি টাকার এ কাজে প্রাক্কলন অনুযায়ী ৩ মিটার ১০ ফুট গভীর এবং ১৩ মিটার চওড়া করে খনন করছেন। খননের কারণে কিছু ভবনে ফাটল ধরা প্রসঙ্গে জানান, এটা ভুয়া কথা। ভবনমালিকেরা তাঁকে দেখিয়েছেন। আসলে তাঁরা কীভাবে ক্ষতি করবেন, এই ধান্দায় আছেন। বাজারের মহাজন ও মাঝি-মাল্লারা বলেছেন খালটি চওড়া করতে। এ নিয়ে আপত্তির কারণে কাজ বন্ধ রেখেছেন। সাংসদ পংকজ পরিদর্শন করে সিদ্ধান্ত দেবেন।
খাল খননের দায়িত্বে থাকা সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি মাহেব হোসেন সরদার এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘প্ল্যান ছাড়া ভবন হলে ফাটল ধরতেই পারে। খননের পর মাটি তুললে দেখা যাক কী হয়। এ বিষয়ে আমাদের কোনো ব্যবস্থা নেওয়ার উপায় নেই।’
তবে পাতারহাট বন্দর বণিক সমিতির সভাপতি এসহাক খান জানান, ঠিকাদার খাল সঠিকভাবে কাটছে না। চিকন খাদের মতো খনন করে খালের মাটি খালেই রাখছেন। এতে নৌকা, ট্রলার চলতে পারবে না। ভবনমালিকেরা তাঁর কাছে এসেছিলেন। তিনি তাঁদের বলেছেন, রেকর্ডীয় জমির মধ্যে হলে ক্ষতি হবে না। বাজারের সদস্যরাও এসে বলেছেন, এভাবে সরু করে খাল খনন করলে নৌযান চলবে না। এ জন্য কাজ বন্ধ করে দিয়েছেন। মঙ্গলবার সাংসদ এসে সিদ্ধান্ত দেবেন।
জানতে চাইলে এলজিইডির উপজেলা প্রকৌশলী ইঞ্জিনিয়ার বোরহান উদ্দিন বলেন, ‘খাল সরকার করছে। এর আশপাশে অবৈধ স্থাপনা থাকলে তাতে ফাটল ধরলে কী করার আছে? ইউএনওকে জানিয়েছেন সরকারি জায়গা নির্ধারণ করে দিতে। স্পট দেখে যদি মনে করেন এলাকাবাসী ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, তাহলে প্রয়োজনে কাজ বন্ধ করে দেবেন।’
এ ব্যাপারে মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. নুরুন্নবী বলেন, ‘প্রকৌশলীকে আগেই ডেকে বলেছিলেন খালটি যেভাবে কাটছে, সেভাবে করলে দুই পাশের মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন। আসলে প্রাক্কলনেই তো ভুল করেছে। তা ছাড়া খালের কিছু খাসজমি, কিছু ব্যক্তিমালিকানার। এসব আগেভাগে খতিয়ে দেখে কাজ করা উচিত ছিল। পরিদর্শন করে দেখবেন খননকাজে ঝুঁকি আছে কি না।’
বরিশালের মেহেন্দীগঞ্জ পৌর এলাকার পাতারহাট বন্দরসংলগ্ন খালটির সোয়া দুই কিলোমিটারে খনন শুরু হয়েছে গত সপ্তাহে। কিন্তু অপরিকল্পিতভাবে খননের শুরুতেই ভয়াবহ বিপত্তি দেখা দিয়েছে। এর আশপাশের ছোট-বড় সাতটি ভবনে ফাটল ধরেছে, আবার হেলেও পড়েছে কোনো কোনোটি। খালটি প্রস্থে কম খনন করায় বাজার বণিক সমিতি ও মাঝি-মাল্লারা কাজ বন্ধ করে দিয়েছেন।
স্থানীয় সাংসদ পংকজ নাথ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে খাল খননের বিষয়ে সিদ্ধান্ত দেবেন বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন। জানা গেছে, মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ নেতা মাহেব হোসেন প্রায় কোটি টাকার এ খাল খননের কাজটি করছেন।
জানা যায়, সাত কিলোমিটারের খালটি খনন করে মাসকাটা নদীর সঙ্গে নৌযান চলাচলের উপযোগী করতে এক বছর আগে উদ্যোগ নেয় এলজিইডি। গত সপ্তাহে খালটির বাকি অংশ খনন শুরু হয়। বন্দরের গার্লস স্কুলের পোল থেকে আজাদ ভান্ডারের মোড় পর্যন্ত কাজের শুরুতেই বিপত্তি দেখা দিয়েছে। সেখানকার পাঁচটি ভবনে ফাটল এবং দুটি দ্বিতল ভবনে ফাটলসহ হেলে পড়েছে। এতে ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলো হচ্ছে খালসংলগ্ন সাবেক কাউন্সিলর আনিচুর রহমান জমাদ্দারের দ্বিতল ভবন, বিজয় কর্মকারের ভবন, বেল্লাল ফরিয়াদির দোকানঘর, আসলাম মিয়ার লেপ-তোশকের বিল্ডিং, আল আমিন জমাদ্দারের ফাস্টফুডের দোকান, দ্বিমান কর্মকারের মোবাইলের দোকান এবং ফারুক ফরিয়াদির দোকান।
খালসংলগ্ন ভবনের মালিক সাবেক কাউন্সিলর আনিচুর রহমান জমাদ্দার বলেন, ‘এক সপ্তাহ আগে খালটা খনন শুরু হয়। সরুভাবে কাটায় দুই পাশের স্থাপনা ধসে পড়ার উপক্রম হয়েছে। দ্বিতল ভবনেও ফাটল ধরে হেলে পড়ছে। ভাড়াটিয়ারা মালামাল সরিয়ে নিচ্ছেন। বন্দরসংলগ্ন এমন সাতটি ছোট-বড় বিল্ডিং ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ ঘটনা ঠিকাদার, বণিক সমিতি ও পৌরসভার মেয়রকে অবহিত করেছি। তবে কোনো সুরাহা পাইনি।’
ক্ষতিগ্রস্ত অপর বিল্ডিংয়ের মালিক আসলাম মিয়া বলেন, ‘মেহেন্দীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ নেতা মাহেব হোসেন সরদার খালটি খনন শুরু করেন ছয়-সাত দিন আগে। খননের পর থেকেই সেখানকার সাতটি ভবনে ফাটল ধরেছে। আশপাশে আরও ১২টি ভবন আছে। প্রশাসন বা ঠিকাদার খাল খননের আগে কোনো নোটিশ দেননি।’
সিকদার কনস্ট্রাকশনের স্বত্বাধিকারী আবুল হোসেন সিকদার এ কাজটি পেলেও এর নেপথ্যে সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি মাহেব হোসেন সরদার রয়েছেন বলে জানা যায়।
আবুল হোসেন সিকদার বলেন, ‘পাতারহাট বন্দর থেকে মাসকাটা নদী পর্যন্ত খালটি মোট সাত কিলোমিটার। গত বছর কিছু অংশ খনন করা হয়ে গেছে। এ বছর ২ কিলোমিটার ২৬৭ মিটার খননকাজ শুরু করা হয় গত সপ্তাহে।’ ঠিকাদার দাবি করেন, প্রায় ১ কোটি টাকার এ কাজে প্রাক্কলন অনুযায়ী ৩ মিটার ১০ ফুট গভীর এবং ১৩ মিটার চওড়া করে খনন করছেন। খননের কারণে কিছু ভবনে ফাটল ধরা প্রসঙ্গে জানান, এটা ভুয়া কথা। ভবনমালিকেরা তাঁকে দেখিয়েছেন। আসলে তাঁরা কীভাবে ক্ষতি করবেন, এই ধান্দায় আছেন। বাজারের মহাজন ও মাঝি-মাল্লারা বলেছেন খালটি চওড়া করতে। এ নিয়ে আপত্তির কারণে কাজ বন্ধ রেখেছেন। সাংসদ পংকজ পরিদর্শন করে সিদ্ধান্ত দেবেন।
খাল খননের দায়িত্বে থাকা সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি মাহেব হোসেন সরদার এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘প্ল্যান ছাড়া ভবন হলে ফাটল ধরতেই পারে। খননের পর মাটি তুললে দেখা যাক কী হয়। এ বিষয়ে আমাদের কোনো ব্যবস্থা নেওয়ার উপায় নেই।’
তবে পাতারহাট বন্দর বণিক সমিতির সভাপতি এসহাক খান জানান, ঠিকাদার খাল সঠিকভাবে কাটছে না। চিকন খাদের মতো খনন করে খালের মাটি খালেই রাখছেন। এতে নৌকা, ট্রলার চলতে পারবে না। ভবনমালিকেরা তাঁর কাছে এসেছিলেন। তিনি তাঁদের বলেছেন, রেকর্ডীয় জমির মধ্যে হলে ক্ষতি হবে না। বাজারের সদস্যরাও এসে বলেছেন, এভাবে সরু করে খাল খনন করলে নৌযান চলবে না। এ জন্য কাজ বন্ধ করে দিয়েছেন। মঙ্গলবার সাংসদ এসে সিদ্ধান্ত দেবেন।
জানতে চাইলে এলজিইডির উপজেলা প্রকৌশলী ইঞ্জিনিয়ার বোরহান উদ্দিন বলেন, ‘খাল সরকার করছে। এর আশপাশে অবৈধ স্থাপনা থাকলে তাতে ফাটল ধরলে কী করার আছে? ইউএনওকে জানিয়েছেন সরকারি জায়গা নির্ধারণ করে দিতে। স্পট দেখে যদি মনে করেন এলাকাবাসী ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, তাহলে প্রয়োজনে কাজ বন্ধ করে দেবেন।’
এ ব্যাপারে মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. নুরুন্নবী বলেন, ‘প্রকৌশলীকে আগেই ডেকে বলেছিলেন খালটি যেভাবে কাটছে, সেভাবে করলে দুই পাশের মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন। আসলে প্রাক্কলনেই তো ভুল করেছে। তা ছাড়া খালের কিছু খাসজমি, কিছু ব্যক্তিমালিকানার। এসব আগেভাগে খতিয়ে দেখে কাজ করা উচিত ছিল। পরিদর্শন করে দেখবেন খননকাজে ঝুঁকি আছে কি না।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে