আব্দুল আউয়াল, বানারীপাড়া
অগ্রহায়ণের শুরু থেকেই বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে হালকা শীত পড়তে শুরু করেছে। সাধারণত এ সময় শীতের পোশাক কেনা শুরু করে মানুষ। বানারীপাড়ার বিক্রেতারাও আশায় বুক বেঁধে নানান শীতের পোশাক দোকানে তুলেছেন। তবে বিক্রি নিয়ে শঙ্কায় আছেন ব্যবসায়ীরা।
গত দুই বছরে করোনার প্রভাবে শীতকালীন পোশাকের বেচাকেনা তেমন হয়নি দেশে। বরিশালের বানারীপাড়ায় বন্দর বাজারেও এর ব্যতিক্রম হয়নি, জানান বিক্রেতারা। বাজারে ঘুরে দেখা যায় প্রত্যেক দোকানেই শীতের পোশাকের সমাহার। কিন্তু ক্রেতাদের আগ্রহ কম। ক্রেতা-বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এবারের পোশাকের দাম তুলনামূলকভাবে বেশি। ক্রেতাদের বাজেটের বাইরে হওয়ায় পোশাক দেখে নাড়াচাড়া করে চলে যান।
বন্দরবাজারে বৈশাখী প্লাসের সামনে কয়েকজন ক্রেতার সঙ্গে কথা হলে বলেন, এবারের শীতের পোশাকের দাম একটু বেশিই মনে হচ্ছে। কয়েকটা দিন দেখে তারপর কিনবেন।
দোকানটির স্বত্বাধিকারী শামসুল আলম শীমু বলেন, ‘এখন পর্যন্ত তেমন বেচাকেনা নেই। শীতকে সামনে রেখে বিভিন্ন ধরনের গরম কাপড়সহ সোয়েটার, চামড়ার জ্যাকেট ও কম্বল উঠিয়েছি। বেশি দাম হওয়ায় কাস্টমার দেখে ঘুরে যায় কিন্তু কেনে না। কিন্তু পোশাকগুলো আমাদের কিনতে হচ্ছে বেশি দামে। আশা রাখি ডিসেম্বরের দিকে শীত বাড়লে বিক্রি ভালো হবে।’
তালুকদার স্টোরের স্বত্বাধিকারী মামুন বলেন, গত দুই বছর করোনা থাকাকালীন দোকানের শুধু লোকসান হয়েছে। এ বছর করোনা শিথিল হওয়ায় ভেবেছিলাম বিক্রি ভালো হবে। তাই প্রচুর কম্বল উঠিয়েছি। প্রত্যেক কম্বল মান অনুযায়ী দাম ২০০ থেকে ৩০০০-৩৫০০ টাকা। সামনে শীত বাড়লে বিক্রি বাড়বে আশা রাখি।’
খাজাবাবা বস্ত্রালয়ের স্বত্বাধিকারী সঞ্জয় দেবনাথ বলেন, ‘আমি কম্বলের পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের শাল ও চাদর উঠিয়েছি। প্রত্যেকটি দেশীয় চাদরের দাম ২০০ থেকে ১২০০ টাকা। বিক্রি কেমন হয় এটাই আসল কথা।’
বানারীপাড়া বন্দর বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. মনিরুজ্জামান আশরাফী বলেন, করোনা মহামারির কারণে প্রত্যেক ব্যবসায়ীর কমবেশি ক্ষতি আছেন। এবারের শীতকে সামনে রেখে অনেক ব্যবসায়ী বিভিন্ন এনজিও ও ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে দোকানে শীতের পণ্য উঠিয়েছেন। বেচাকেনা ভালো না হলে সমস্যায় পড়বেন।
অগ্রহায়ণের শুরু থেকেই বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে হালকা শীত পড়তে শুরু করেছে। সাধারণত এ সময় শীতের পোশাক কেনা শুরু করে মানুষ। বানারীপাড়ার বিক্রেতারাও আশায় বুক বেঁধে নানান শীতের পোশাক দোকানে তুলেছেন। তবে বিক্রি নিয়ে শঙ্কায় আছেন ব্যবসায়ীরা।
গত দুই বছরে করোনার প্রভাবে শীতকালীন পোশাকের বেচাকেনা তেমন হয়নি দেশে। বরিশালের বানারীপাড়ায় বন্দর বাজারেও এর ব্যতিক্রম হয়নি, জানান বিক্রেতারা। বাজারে ঘুরে দেখা যায় প্রত্যেক দোকানেই শীতের পোশাকের সমাহার। কিন্তু ক্রেতাদের আগ্রহ কম। ক্রেতা-বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এবারের পোশাকের দাম তুলনামূলকভাবে বেশি। ক্রেতাদের বাজেটের বাইরে হওয়ায় পোশাক দেখে নাড়াচাড়া করে চলে যান।
বন্দরবাজারে বৈশাখী প্লাসের সামনে কয়েকজন ক্রেতার সঙ্গে কথা হলে বলেন, এবারের শীতের পোশাকের দাম একটু বেশিই মনে হচ্ছে। কয়েকটা দিন দেখে তারপর কিনবেন।
দোকানটির স্বত্বাধিকারী শামসুল আলম শীমু বলেন, ‘এখন পর্যন্ত তেমন বেচাকেনা নেই। শীতকে সামনে রেখে বিভিন্ন ধরনের গরম কাপড়সহ সোয়েটার, চামড়ার জ্যাকেট ও কম্বল উঠিয়েছি। বেশি দাম হওয়ায় কাস্টমার দেখে ঘুরে যায় কিন্তু কেনে না। কিন্তু পোশাকগুলো আমাদের কিনতে হচ্ছে বেশি দামে। আশা রাখি ডিসেম্বরের দিকে শীত বাড়লে বিক্রি ভালো হবে।’
তালুকদার স্টোরের স্বত্বাধিকারী মামুন বলেন, গত দুই বছর করোনা থাকাকালীন দোকানের শুধু লোকসান হয়েছে। এ বছর করোনা শিথিল হওয়ায় ভেবেছিলাম বিক্রি ভালো হবে। তাই প্রচুর কম্বল উঠিয়েছি। প্রত্যেক কম্বল মান অনুযায়ী দাম ২০০ থেকে ৩০০০-৩৫০০ টাকা। সামনে শীত বাড়লে বিক্রি বাড়বে আশা রাখি।’
খাজাবাবা বস্ত্রালয়ের স্বত্বাধিকারী সঞ্জয় দেবনাথ বলেন, ‘আমি কম্বলের পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের শাল ও চাদর উঠিয়েছি। প্রত্যেকটি দেশীয় চাদরের দাম ২০০ থেকে ১২০০ টাকা। বিক্রি কেমন হয় এটাই আসল কথা।’
বানারীপাড়া বন্দর বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. মনিরুজ্জামান আশরাফী বলেন, করোনা মহামারির কারণে প্রত্যেক ব্যবসায়ীর কমবেশি ক্ষতি আছেন। এবারের শীতকে সামনে রেখে অনেক ব্যবসায়ী বিভিন্ন এনজিও ও ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে দোকানে শীতের পণ্য উঠিয়েছেন। বেচাকেনা ভালো না হলে সমস্যায় পড়বেন।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে