বালাগঞ্জ প্রতিনিধি
বালাগঞ্জ উপজেলায় মডেল মসজিদ নির্মাণকাজের শিডিউল (কার্যাদেশ) না মেনে নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী দিয়ে কাজ করার অভিযোগ উঠেছে। এতে মসজিদ ভবনের স্থায়িত্ব ও মান নিয়ে দেখা দিয়েছে সংশয়।
নিয়ম অনুযায়ী নির্মাণস্থলে সাইনবোর্ড টাঙানোর কথা থাকলেও তা করা হয়নি। ঠিকাদার নিজের ইচ্ছেমতো নির্মাণকাজ করছেন বলেও অভিযোগ রয়েছে। খোদ উপজেলা পরিষদ চত্বরে নজিরবিহীন এমন অনিয়মের ঘটনা ঘটলেও স্থানীয় প্রশাসনের নজরে পড়ছে না বিষয়টি।
এদিকে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান বলছে, নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ ঠিক নয়। শিডিউল অনুযায়ী কাজ করা হচ্ছে।
জানা গেছে, প্রতিটি জেলা, উপজেলায় একটি করে মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র স্থাপন’ প্রকল্পের আওতায় বালাগঞ্জ উপজেলায় তিনতলা মডেল মসজিদ নির্মাণের জন্য প্রায় ১৩ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। কার্যাদেশ দেওয়া হয় ‘মেসার্স কবির সিন্ডিকেট’ নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে। কাজের মেয়াদকাল ১৫ মাস ধরা হলেও ইতিমধ্যে নির্ধারিত মেয়াদ পার হয়ে গেছে। কিন্তু বেসমেন্টের ওপরে বিম করা ছাড়া কাজের অগ্রগতি কিছুই হয়নি।
স্থানীয় নির্মাণ ঠিকাদার আজাদ মিয়া, এলাকার কয়েকজন নির্মাণ শ্রমিক ও সচেতন নাগরিক সমাজের নেতারা অভিযোগ করে বলেন, মসজিদটি নির্মাণকাজ শুরু হওয়ার পর থেকে বালু, পাথর, ইট, সিমেন্ট, রডসহ প্রায় সব উপাদানই নিম্নমানের ব্যবহার করা হচ্ছে। গ্রেডহীন মরিচা ধরা রড ব্যবহার হচ্ছে। শিডিউল না মেনে বিমে কম মিলিমিটার রড দেওয়া হচ্ছে। এতে গণপূর্ত বিভাগসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের কোনো নজরদারি নেই।
মডেল মসজিদ নির্মাণে বড় ধরনের দুর্নীতি হচ্ছে। নির্মাণকাজের অনিয়মের বিষয়ে স্থানীয় বাসিন্দারের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে সরেজমিন উপজেলা পরিষদ চত্বরে গিয়ে দেখা যায়, ছোট ছোট গর্ত করে বেসমেন্টের ঢালাই দেওয়া হয়েছে। এতে জং ধরা রডের ব্যবহার, বেস ও বিমে রড এবং রডের সঙ্গে রিং কম দেওয়া ও বিমগুলোতে দেওয়া রডের জয়েন্টে ত্রুটি রয়েছে।
সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের স্বত্বাধিকারী দারুল ইসলাম চৌধুরী দারা বলেন, নকশা ও কার্যাদেশ অনুযায়ী নির্মাণকাজ হচ্ছে এতে কোনো অনিয়ম হচ্ছে না। সময়মতো টাকা বরাদ্দ না পাওয়া কাজও এগোচ্ছে না।
সিলেট গণপূর্ত অধিদপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রকৌশলী রুহুল আমীন কাজের অনিয়মের কথা স্বীকার করে বলেন, সব সময় তো সেখানে গিয়ে কাজ দেখা সম্ভব হয় না। মিস্ত্রিরা হয়তো কিছুটা এদিক-সেদিক করেছে।
বালাগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রোজিনা আক্তার বলেন, কাজের মান খারাপ হলে তদন্ত সাপেক্ষে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বালাগঞ্জ উপজেলায় মডেল মসজিদ নির্মাণকাজের শিডিউল (কার্যাদেশ) না মেনে নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী দিয়ে কাজ করার অভিযোগ উঠেছে। এতে মসজিদ ভবনের স্থায়িত্ব ও মান নিয়ে দেখা দিয়েছে সংশয়।
নিয়ম অনুযায়ী নির্মাণস্থলে সাইনবোর্ড টাঙানোর কথা থাকলেও তা করা হয়নি। ঠিকাদার নিজের ইচ্ছেমতো নির্মাণকাজ করছেন বলেও অভিযোগ রয়েছে। খোদ উপজেলা পরিষদ চত্বরে নজিরবিহীন এমন অনিয়মের ঘটনা ঘটলেও স্থানীয় প্রশাসনের নজরে পড়ছে না বিষয়টি।
এদিকে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান বলছে, নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ ঠিক নয়। শিডিউল অনুযায়ী কাজ করা হচ্ছে।
জানা গেছে, প্রতিটি জেলা, উপজেলায় একটি করে মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র স্থাপন’ প্রকল্পের আওতায় বালাগঞ্জ উপজেলায় তিনতলা মডেল মসজিদ নির্মাণের জন্য প্রায় ১৩ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। কার্যাদেশ দেওয়া হয় ‘মেসার্স কবির সিন্ডিকেট’ নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে। কাজের মেয়াদকাল ১৫ মাস ধরা হলেও ইতিমধ্যে নির্ধারিত মেয়াদ পার হয়ে গেছে। কিন্তু বেসমেন্টের ওপরে বিম করা ছাড়া কাজের অগ্রগতি কিছুই হয়নি।
স্থানীয় নির্মাণ ঠিকাদার আজাদ মিয়া, এলাকার কয়েকজন নির্মাণ শ্রমিক ও সচেতন নাগরিক সমাজের নেতারা অভিযোগ করে বলেন, মসজিদটি নির্মাণকাজ শুরু হওয়ার পর থেকে বালু, পাথর, ইট, সিমেন্ট, রডসহ প্রায় সব উপাদানই নিম্নমানের ব্যবহার করা হচ্ছে। গ্রেডহীন মরিচা ধরা রড ব্যবহার হচ্ছে। শিডিউল না মেনে বিমে কম মিলিমিটার রড দেওয়া হচ্ছে। এতে গণপূর্ত বিভাগসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের কোনো নজরদারি নেই।
মডেল মসজিদ নির্মাণে বড় ধরনের দুর্নীতি হচ্ছে। নির্মাণকাজের অনিয়মের বিষয়ে স্থানীয় বাসিন্দারের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে সরেজমিন উপজেলা পরিষদ চত্বরে গিয়ে দেখা যায়, ছোট ছোট গর্ত করে বেসমেন্টের ঢালাই দেওয়া হয়েছে। এতে জং ধরা রডের ব্যবহার, বেস ও বিমে রড এবং রডের সঙ্গে রিং কম দেওয়া ও বিমগুলোতে দেওয়া রডের জয়েন্টে ত্রুটি রয়েছে।
সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের স্বত্বাধিকারী দারুল ইসলাম চৌধুরী দারা বলেন, নকশা ও কার্যাদেশ অনুযায়ী নির্মাণকাজ হচ্ছে এতে কোনো অনিয়ম হচ্ছে না। সময়মতো টাকা বরাদ্দ না পাওয়া কাজও এগোচ্ছে না।
সিলেট গণপূর্ত অধিদপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রকৌশলী রুহুল আমীন কাজের অনিয়মের কথা স্বীকার করে বলেন, সব সময় তো সেখানে গিয়ে কাজ দেখা সম্ভব হয় না। মিস্ত্রিরা হয়তো কিছুটা এদিক-সেদিক করেছে।
বালাগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রোজিনা আক্তার বলেন, কাজের মান খারাপ হলে তদন্ত সাপেক্ষে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪