সাগর হোসেন তামিম, মাদারীপুর
ঢাকা-বরিশাল আঞ্চলিক মহাসড়কের পাশে মাদারীপুরের মস্তফাপুরে ফেলা হচ্ছে পৌরসভার ময়লা। ফেলে রাখা এই ময়লা পোড়ানো হয় প্রতিনিয়ত। পোড়ানো ময়লার ধোঁয়ার সঙ্গে পচা গন্ধে দূষিত হচ্ছে পরিবেশ ও আশপাশের এলাকা। এতে ক্ষুব্ধ স্থানীয় বাসিন্দারা। পৌর কর্তৃপক্ষ বলছে, দ্রুত সমস্যার সমাধানের চেষ্টা চলছে।
মাদারীপুর পৌরসভাসংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, পৌরসভার ময়লা ফেলার নির্দিষ্ট কোনো জায়গা নেই। এ কারণে প্রথমে পৌর এলাকার শেখ হাসিনা মহাসড়কের পাশে খাগদী এলাকায় ফেলা হতো এই ময়লা। খাগদী স্থানটি শহরের প্রবেশমুখে অবস্থিত। দুর্গন্ধ চারদিকে ছড়িয়ে পড়ায় স্থানীয়দের চাপে পৌর কর্তৃপক্ষ ওই জায়গা থেকে ময়লা ফেলার ভাগাড় সরিয়ে নেয়। পরে পুরোনো ফেরিঘাট এলাকার খোয়াজপুরে ময়লা ফেলার জন্য দুই বছরের জন্য ২ লাখ টাকায় চুক্তি করে পৌর কর্তৃপক্ষ। কিন্তু দুই মাস ময়লা ফেলার পর ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা কর্তৃপক্ষকে চাপ দিতে থাকে। চাপের মুখে আবারও জায়গা পরিবর্তন করে তারা। পরে মস্তফাপুরের বড় মেহের এলাকায় পৌর মেয়রের নিজস্ব জায়গায় ময়লা ফেলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
এলাকাবাসী জানান, পৌরসভার ফেলা ময়লা প্রতিদিন পোড়ানো হয়। এতে পোড়ানো ধোঁয়া ও ভাগাড়ের গন্ধ আশপাশে ছড়িয়ে পড়ছে। এ ছাড়া ময়লার ভাগাড়ে শূকর চরানো হচ্ছে। এতে দুর্গন্ধ আরও বেড়েছে। ধোঁয়া ও পচা গন্ধে স্থানীয়দের অনেকেই শ্বাসকষ্টসহ নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।
বরিশাল থেকে আসা বাসযাত্রী সেলিম সরদার বলেন, ‘এই রোড দিয়ে আমরা প্রতিনিয়ত যাতায়াত করি। মস্তফাপুরের এই জায়গায় গাড়ি পৌঁছালে জানালা বন্ধ করে দিতে হয়। কাপড় দিয়ে নাক চেপে রাখি। কর্তৃপক্ষের উচিত এখান থেকে ময়লার ভাগাড়টি অন্য কোথাও সরিয়ে নেওয়া।’
স্থানীয় বাসিন্দা হাজিফুল শরীফ বলেন, ‘অনেক দিন ধইরা এইখানে ময়লা পোড়ানো হয়। এতে মাঝেমধ্যে বমি চলে আসে। ভাগাড়টি সরিয়ে নেওয়া হলে ভালো হতো।’
মস্তফাপুর ইউপির নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান সোহরাব খান বলেন, ‘পৌরসভার ময়লা ছয়, সাত কিলোমিটার দূরে এসে ইউনিয়নে ফেলা হচ্ছে। এটা আইনগত ও মানবিক দিক দিয়েও ঠিক নয়। এর জন্য জনদুর্ভোগ হচ্ছে। ময়লার গন্ধে গাড়ি জোরে চালাতে গিয়ে দুর্ঘটনায় কয়েকজন নিহতও হয়েছেন। সমস্যা সমাধানে ইউপি সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে পৌর মেয়রকে জানানো হবে।’
এ বিষয়ে পৌর মেয়র খালিদ হোসেন ইয়াদকে একাধিকবার মোবাইল ফোনে কল দেওয়া হলেও কথা বলা সম্ভব হয়নি।
মাদারীপুর পৌরসভার সচিব খোন্দকার ফিরোজ ইলিয়াস বলেন, ময়লা ফেলার নির্দিষ্ট কোনো জায়গা নেয়। জেলা প্রশাসকের সহায়তায় শহরের মধ্যে ফাঁকা জায়গায় জমি অধিগ্রহণ করা হবে। আশা করা যায় দ্রুত সমস্যার সমাধান হবে।
ঢাকা-বরিশাল আঞ্চলিক মহাসড়কের পাশে মাদারীপুরের মস্তফাপুরে ফেলা হচ্ছে পৌরসভার ময়লা। ফেলে রাখা এই ময়লা পোড়ানো হয় প্রতিনিয়ত। পোড়ানো ময়লার ধোঁয়ার সঙ্গে পচা গন্ধে দূষিত হচ্ছে পরিবেশ ও আশপাশের এলাকা। এতে ক্ষুব্ধ স্থানীয় বাসিন্দারা। পৌর কর্তৃপক্ষ বলছে, দ্রুত সমস্যার সমাধানের চেষ্টা চলছে।
মাদারীপুর পৌরসভাসংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, পৌরসভার ময়লা ফেলার নির্দিষ্ট কোনো জায়গা নেই। এ কারণে প্রথমে পৌর এলাকার শেখ হাসিনা মহাসড়কের পাশে খাগদী এলাকায় ফেলা হতো এই ময়লা। খাগদী স্থানটি শহরের প্রবেশমুখে অবস্থিত। দুর্গন্ধ চারদিকে ছড়িয়ে পড়ায় স্থানীয়দের চাপে পৌর কর্তৃপক্ষ ওই জায়গা থেকে ময়লা ফেলার ভাগাড় সরিয়ে নেয়। পরে পুরোনো ফেরিঘাট এলাকার খোয়াজপুরে ময়লা ফেলার জন্য দুই বছরের জন্য ২ লাখ টাকায় চুক্তি করে পৌর কর্তৃপক্ষ। কিন্তু দুই মাস ময়লা ফেলার পর ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা কর্তৃপক্ষকে চাপ দিতে থাকে। চাপের মুখে আবারও জায়গা পরিবর্তন করে তারা। পরে মস্তফাপুরের বড় মেহের এলাকায় পৌর মেয়রের নিজস্ব জায়গায় ময়লা ফেলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
এলাকাবাসী জানান, পৌরসভার ফেলা ময়লা প্রতিদিন পোড়ানো হয়। এতে পোড়ানো ধোঁয়া ও ভাগাড়ের গন্ধ আশপাশে ছড়িয়ে পড়ছে। এ ছাড়া ময়লার ভাগাড়ে শূকর চরানো হচ্ছে। এতে দুর্গন্ধ আরও বেড়েছে। ধোঁয়া ও পচা গন্ধে স্থানীয়দের অনেকেই শ্বাসকষ্টসহ নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।
বরিশাল থেকে আসা বাসযাত্রী সেলিম সরদার বলেন, ‘এই রোড দিয়ে আমরা প্রতিনিয়ত যাতায়াত করি। মস্তফাপুরের এই জায়গায় গাড়ি পৌঁছালে জানালা বন্ধ করে দিতে হয়। কাপড় দিয়ে নাক চেপে রাখি। কর্তৃপক্ষের উচিত এখান থেকে ময়লার ভাগাড়টি অন্য কোথাও সরিয়ে নেওয়া।’
স্থানীয় বাসিন্দা হাজিফুল শরীফ বলেন, ‘অনেক দিন ধইরা এইখানে ময়লা পোড়ানো হয়। এতে মাঝেমধ্যে বমি চলে আসে। ভাগাড়টি সরিয়ে নেওয়া হলে ভালো হতো।’
মস্তফাপুর ইউপির নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান সোহরাব খান বলেন, ‘পৌরসভার ময়লা ছয়, সাত কিলোমিটার দূরে এসে ইউনিয়নে ফেলা হচ্ছে। এটা আইনগত ও মানবিক দিক দিয়েও ঠিক নয়। এর জন্য জনদুর্ভোগ হচ্ছে। ময়লার গন্ধে গাড়ি জোরে চালাতে গিয়ে দুর্ঘটনায় কয়েকজন নিহতও হয়েছেন। সমস্যা সমাধানে ইউপি সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে পৌর মেয়রকে জানানো হবে।’
এ বিষয়ে পৌর মেয়র খালিদ হোসেন ইয়াদকে একাধিকবার মোবাইল ফোনে কল দেওয়া হলেও কথা বলা সম্ভব হয়নি।
মাদারীপুর পৌরসভার সচিব খোন্দকার ফিরোজ ইলিয়াস বলেন, ময়লা ফেলার নির্দিষ্ট কোনো জায়গা নেয়। জেলা প্রশাসকের সহায়তায় শহরের মধ্যে ফাঁকা জায়গায় জমি অধিগ্রহণ করা হবে। আশা করা যায় দ্রুত সমস্যার সমাধান হবে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৫ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৮ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৮ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৯ দিন আগে