জয়পুরহাট প্রতিনিধি
দিনে দিনে একটু করে বাড়ছে শীত। আর শীত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পিঠার দোকানগুলোতে বাড়ছে মানুষের ভিড়। কদর বাড়ছে রকমারি পিঠার।
জয়পুরহাট সদরসহ পাঁচবিবি, কালাই, ক্ষেতলাল ও আক্কেলপুরের বিভিন্ন সড়কের পাশে বিকেল থেকে রাত ৯-১০টা পর্যন্ত রকমারি পিঠার পসরা সাজিয়ে ক্রেতার অপেক্ষায় থাকেন দোকানিরা। আর ক্রেতারাও মুখিয়ে থাকেন—সন্ধ্যা নামবে, পাওয়া যাবে কাঙ্ক্ষিত পিঠা।
সদর উপজেলার তেঘরবিশা গ্রাম থেকে জয়পুরহাট রেলওয়ে পৌর হকার্স মার্কেটের পূর্ব পাশের রাস্তার পাশে প্রতিদিন বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত পিঠার দোকান দেন শিপন ও তাঁর নানি হাজেরা। শিপন বলেন, তাঁরা প্রতিদিন ১ হাজার ৮০০ থেকে ২ হাজার টাকার পিঠা ও মাষকলাইয়ের রুটি বিক্রি করছেন। প্রতিটি ভাপা পিঠা ১০ টাকায়, চিতই পিঠা ১০ টাকা এবং মাষকলাইয়ের রুটি ২০ টাকায় বিক্রি করছেন। সব খরচ বাদ দিয়ে প্রতিদিন তাঁদের লাভ থাকছে ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা। দোকানে ক্রেতাদের প্রতিদিনই ভিড় থাকে। পিঠা ও রুটি তৈরি করে দিতে হিমশিম খেতে হয়।
শিপনদের পাশাপাশি দোকান দিয়েছেন আইজুল ও বুলি দম্পতি। আইজুল জানান, তাঁরাও ভাপা পিঠা, পুলি পিঠা ও মাষকলাইয়ের রুটি বিক্রি করেন। প্রতিদিন দুই থেকে আড়াই হাজার টাকা পর্যন্ত বেচাবিক্রি হয়। এতে সব খরচ বাদ দিয়ে তাঁদের লাভ থেকে ৪৫০ থেকে ৫০০ টাকা। এটা তাঁদের সংসারের জন্য একটা বাড়তি আয়। আর রুটি, পিঠা খেয়ে ক্রেতারা তৃপ্তি প্রকাশ করেন, যা তাঁদের মনে বাড়তি আনন্দ দেয়।
সদর উপজেলার বেলআমলা গ্রাম থেকে পিঠা খেতে এসেছেন বৈশাখী বেগম। তিনি বলেন, ‘যখনই জয়পুরহাটে আসি, তখন সময় করে পিঠা তৈরির দোকানে আসি।’
জয়পুরহাট সদর উপজেলার করিমনগর গ্রাম থেকে পিঠা খেতে এসেছেন জাকের ও রুপালি দম্পতি। রুপালি বেগম বলেন, ‘জয়পুরহাট সদরে মার্কেট করতে এসে সপরিবারে পিঠা খাচ্ছি। বাড়িতে ফিরে যাওয়ার সময় কিছু পিঠা নিয়েও যাব।’
নওগাঁ জেলার বদলগাছী উপজেলার চাকলা গ্রামের বাসিন্দা আব্দুল হান্নান জয়পুরহাট শহরে রিকশা চালাতে এসেছেন। তিনি বলেন, ‘পিঠা আমার খুব প্রিয় খাবার। তাই সময়-সুযোগ পেলেই দু-একটা ভাপা পিঠা খেয়ে যাই।’
দিনে দিনে একটু করে বাড়ছে শীত। আর শীত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পিঠার দোকানগুলোতে বাড়ছে মানুষের ভিড়। কদর বাড়ছে রকমারি পিঠার।
জয়পুরহাট সদরসহ পাঁচবিবি, কালাই, ক্ষেতলাল ও আক্কেলপুরের বিভিন্ন সড়কের পাশে বিকেল থেকে রাত ৯-১০টা পর্যন্ত রকমারি পিঠার পসরা সাজিয়ে ক্রেতার অপেক্ষায় থাকেন দোকানিরা। আর ক্রেতারাও মুখিয়ে থাকেন—সন্ধ্যা নামবে, পাওয়া যাবে কাঙ্ক্ষিত পিঠা।
সদর উপজেলার তেঘরবিশা গ্রাম থেকে জয়পুরহাট রেলওয়ে পৌর হকার্স মার্কেটের পূর্ব পাশের রাস্তার পাশে প্রতিদিন বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত পিঠার দোকান দেন শিপন ও তাঁর নানি হাজেরা। শিপন বলেন, তাঁরা প্রতিদিন ১ হাজার ৮০০ থেকে ২ হাজার টাকার পিঠা ও মাষকলাইয়ের রুটি বিক্রি করছেন। প্রতিটি ভাপা পিঠা ১০ টাকায়, চিতই পিঠা ১০ টাকা এবং মাষকলাইয়ের রুটি ২০ টাকায় বিক্রি করছেন। সব খরচ বাদ দিয়ে প্রতিদিন তাঁদের লাভ থাকছে ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা। দোকানে ক্রেতাদের প্রতিদিনই ভিড় থাকে। পিঠা ও রুটি তৈরি করে দিতে হিমশিম খেতে হয়।
শিপনদের পাশাপাশি দোকান দিয়েছেন আইজুল ও বুলি দম্পতি। আইজুল জানান, তাঁরাও ভাপা পিঠা, পুলি পিঠা ও মাষকলাইয়ের রুটি বিক্রি করেন। প্রতিদিন দুই থেকে আড়াই হাজার টাকা পর্যন্ত বেচাবিক্রি হয়। এতে সব খরচ বাদ দিয়ে তাঁদের লাভ থেকে ৪৫০ থেকে ৫০০ টাকা। এটা তাঁদের সংসারের জন্য একটা বাড়তি আয়। আর রুটি, পিঠা খেয়ে ক্রেতারা তৃপ্তি প্রকাশ করেন, যা তাঁদের মনে বাড়তি আনন্দ দেয়।
সদর উপজেলার বেলআমলা গ্রাম থেকে পিঠা খেতে এসেছেন বৈশাখী বেগম। তিনি বলেন, ‘যখনই জয়পুরহাটে আসি, তখন সময় করে পিঠা তৈরির দোকানে আসি।’
জয়পুরহাট সদর উপজেলার করিমনগর গ্রাম থেকে পিঠা খেতে এসেছেন জাকের ও রুপালি দম্পতি। রুপালি বেগম বলেন, ‘জয়পুরহাট সদরে মার্কেট করতে এসে সপরিবারে পিঠা খাচ্ছি। বাড়িতে ফিরে যাওয়ার সময় কিছু পিঠা নিয়েও যাব।’
নওগাঁ জেলার বদলগাছী উপজেলার চাকলা গ্রামের বাসিন্দা আব্দুল হান্নান জয়পুরহাট শহরে রিকশা চালাতে এসেছেন। তিনি বলেন, ‘পিঠা আমার খুব প্রিয় খাবার। তাই সময়-সুযোগ পেলেই দু-একটা ভাপা পিঠা খেয়ে যাই।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৩ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৭ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৭ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৭ দিন আগে