চারঘাট প্রতিনিধি
রাজশাহীর চারঘাটে গোখাদ্যের দাম হঠাৎ বেড়ে যাওয়ায় পশু পালনে হিমশিম খাচ্ছেন খামারিরা। এ ছাড়া খরা ও দাবদাহে মাঠে ঘাসের সংকট দেখা দিয়েছে। উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে চারঘাট উপজেলায় দুগ্ধ ও মোটাতাজাকরণ মিলে প্রায় ৮৮৩টি গরুর খামার ও ২ হাজার ৫২০টি ছাগলের খামার রয়েছে। অধিকাংশ খামারি বাজার থেকে খড়, ভুসি, খৈল, খুদসহ নানা রকম দানাদার গোখাদ্য কিনে গরু ছাগল পালন করেন।
একাধিক খামারি ও দোকানি জানান, আড়াই থেকে তিন মাস আগে এক কেজি গমের ভুসির দাম ছিল ৩৬ থেকে ৩৮ টাকা। বর্তমানে তা বেড়ে হয়েছে ৪৮ থেকে ৫০ টাকা। দুই মাসের ব্যবধানে কেজিতে বেড়েছে ১২ টাকার বেশি। এদিকে প্রতি কেজি পালিশ-কুঁড়োর দাম ছিল ২০ থেকে ২২ টাকা, যা বর্তমানে ৩০ থেকে ৩২ টাকা। প্রতি কেজি খৈল বিক্রি হচ্ছে ৫৫ থেকে ৬০ টাকায়, প্রতি কেজি চালের খুদ ৩৫ টাকা। এ ছাড়া দানাদার খাদ্য বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকা কেজিতে। দুই মাস আগের তুলনায় দাম বেড়েছে ৫ থেকে ৭ টাকা।
শলুয়া ইউনিয়নের খামারি সবুর আলী বলেন, ‘বিভিন্ন পণ্যের দাম ওঠানামা করে। কিন্তু গোখাদ্যের দাম একবার বাড়লে আর কমে না। গোখাদ্যের দাম বাড়ানোর পেছনে এক শ্রেণির অসাধু চক্র জড়িত। এভাবে প্রতিনিয়ত গবাদিপশুর খাদ্যের দাম বাড়তে থাকলে গরু-ছাগল পালন ছেড়ে দিতে হবে।’
চারঘাট বাজারে গরু-ছাগলের খাদ্যে কিনতে আসা বাবুল আলী বলেন, ‘কৃষিকাজের পাশাপাশি বাড়িতে গরু পালন করে বাড়তি কিছু উপার্জনের চেষ্টা করি। দাবদাহে মাঠে-ঘাটে ঘাস কম পাওয়া যাচ্ছে। হঠাৎ করে খৈল, ভুসি, খুদসহ গোখাদ্যের দাম যে হারে বেড়েছে, আমাদের মতো গরিব মানুষের পক্ষে গরু পালন করা দুঃসাধ্য হয়ে পড়েছে।’
খামারিদের দাবি, গোখাদ্যের দাম যে হারে বেড়েছে, সেই অনুযায়ী দাম বাড়েনি পশুর। এ কারণে ভালো দামে পশু বিক্রি নিয়েও শঙ্কায় আছেন প্রান্তিক কৃষকসহ খামারিরা।
চারঘাট সদরে গরু-ছাগলের খাদ্য ব্যবসায়ী মোস্তাকিন আলী বলেন, ‘কোম্পানি যদি খাদ্য বেশি দামে বিক্রি করে, সেক্ষেত্রে আমাদের কী কিছু করার আছে? আমরা তো আর আমাদের ইচ্ছেমতো দাম বাড়াইনি। কোম্পানি দাম কমালে আমরাও কমাতে পারব।’এ বিষয়ে উপজেলা ভারপ্রাপ্ত প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা নাজনীন নাহার বলেন, ‘আমি খামারিসহ প্রান্তিক কৃষকদের বলব, তাঁরা যেন শুধু খৈল, ভুসি, দানাদার খাদ্যের প্রতি নির্ভরশীল না হয়ে কাঁচা ঘাস চাষ করে।’
রাজশাহীর চারঘাটে গোখাদ্যের দাম হঠাৎ বেড়ে যাওয়ায় পশু পালনে হিমশিম খাচ্ছেন খামারিরা। এ ছাড়া খরা ও দাবদাহে মাঠে ঘাসের সংকট দেখা দিয়েছে। উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে চারঘাট উপজেলায় দুগ্ধ ও মোটাতাজাকরণ মিলে প্রায় ৮৮৩টি গরুর খামার ও ২ হাজার ৫২০টি ছাগলের খামার রয়েছে। অধিকাংশ খামারি বাজার থেকে খড়, ভুসি, খৈল, খুদসহ নানা রকম দানাদার গোখাদ্য কিনে গরু ছাগল পালন করেন।
একাধিক খামারি ও দোকানি জানান, আড়াই থেকে তিন মাস আগে এক কেজি গমের ভুসির দাম ছিল ৩৬ থেকে ৩৮ টাকা। বর্তমানে তা বেড়ে হয়েছে ৪৮ থেকে ৫০ টাকা। দুই মাসের ব্যবধানে কেজিতে বেড়েছে ১২ টাকার বেশি। এদিকে প্রতি কেজি পালিশ-কুঁড়োর দাম ছিল ২০ থেকে ২২ টাকা, যা বর্তমানে ৩০ থেকে ৩২ টাকা। প্রতি কেজি খৈল বিক্রি হচ্ছে ৫৫ থেকে ৬০ টাকায়, প্রতি কেজি চালের খুদ ৩৫ টাকা। এ ছাড়া দানাদার খাদ্য বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকা কেজিতে। দুই মাস আগের তুলনায় দাম বেড়েছে ৫ থেকে ৭ টাকা।
শলুয়া ইউনিয়নের খামারি সবুর আলী বলেন, ‘বিভিন্ন পণ্যের দাম ওঠানামা করে। কিন্তু গোখাদ্যের দাম একবার বাড়লে আর কমে না। গোখাদ্যের দাম বাড়ানোর পেছনে এক শ্রেণির অসাধু চক্র জড়িত। এভাবে প্রতিনিয়ত গবাদিপশুর খাদ্যের দাম বাড়তে থাকলে গরু-ছাগল পালন ছেড়ে দিতে হবে।’
চারঘাট বাজারে গরু-ছাগলের খাদ্যে কিনতে আসা বাবুল আলী বলেন, ‘কৃষিকাজের পাশাপাশি বাড়িতে গরু পালন করে বাড়তি কিছু উপার্জনের চেষ্টা করি। দাবদাহে মাঠে-ঘাটে ঘাস কম পাওয়া যাচ্ছে। হঠাৎ করে খৈল, ভুসি, খুদসহ গোখাদ্যের দাম যে হারে বেড়েছে, আমাদের মতো গরিব মানুষের পক্ষে গরু পালন করা দুঃসাধ্য হয়ে পড়েছে।’
খামারিদের দাবি, গোখাদ্যের দাম যে হারে বেড়েছে, সেই অনুযায়ী দাম বাড়েনি পশুর। এ কারণে ভালো দামে পশু বিক্রি নিয়েও শঙ্কায় আছেন প্রান্তিক কৃষকসহ খামারিরা।
চারঘাট সদরে গরু-ছাগলের খাদ্য ব্যবসায়ী মোস্তাকিন আলী বলেন, ‘কোম্পানি যদি খাদ্য বেশি দামে বিক্রি করে, সেক্ষেত্রে আমাদের কী কিছু করার আছে? আমরা তো আর আমাদের ইচ্ছেমতো দাম বাড়াইনি। কোম্পানি দাম কমালে আমরাও কমাতে পারব।’এ বিষয়ে উপজেলা ভারপ্রাপ্ত প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা নাজনীন নাহার বলেন, ‘আমি খামারিসহ প্রান্তিক কৃষকদের বলব, তাঁরা যেন শুধু খৈল, ভুসি, দানাদার খাদ্যের প্রতি নির্ভরশীল না হয়ে কাঁচা ঘাস চাষ করে।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে