মনিরামপুর প্রতিনিধি
যশোরের মনিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১৫ জন চিকিৎসক নিয়োগ থাকলেও গতকাল সোমবার বেলা পৌনে ১২টায় দেখা মিলেছে মাত্র চারজনের।
ফলে দূর-দূরান্ত থেকে বহির্বিভাগে চিকিৎসা নিতে এসে রোগীদের ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে।
গতকাল সোমবার বেলা পৌনে ১২টায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে দেখা গেছে, বহির্বিভাগে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে আছেন রোগীরা। ভেতরে চিকিৎসকদের কক্ষ খালি পড়ে আছে। এ সময় কোনো কোনো চিকিৎসকের কক্ষে তালা ঝুলতে দেখা গেছে। হাসপাতালে ১৫ জন চিকিৎসকের নিয়োগ থাকলেও এ দিন বহির্বিভাগে চারজনকে চিকিৎসা দিতে দেখা গেছে।
হাসপাতাল প্রধানের দাবি, প্রশিক্ষণ ও ছুটির কারণে চারজন চিকিৎসক বাইরে থাকায় রোগীদের একটু চিকিৎসা নিতে সমস্যা হচ্ছে।
সরেজমিন দেখা গেছে, বহির্বিভাগে এক নম্বর কক্ষে রোগী দেখছেন ডা. হোসেন আলী। দুই নম্বর কক্ষে আছেন ডা. হাসানুজ্জামান। এ দুই চিকিৎসকের কক্ষের বাইরে রোগীদের দীর্ঘ লাইন রয়েছে। তিন নম্বর কক্ষে দন্ত বিভাগ হলেও এ সময় ভেতরে কাউকে পাওয়া যায়নি। চার নম্বর কক্ষের বাইরে ডা. জিসান হোসেন ও মিজানুর রহমানের সাইনবোর্ড ঝুলছে। এ কক্ষের দরজা খোলা থাকলেও ভেতরে কেউ নেই।
৬ নম্বর কক্ষের বাইরে ডা. ফারুক আজমের সাইনবোর্ড থাকলেও তাঁর কক্ষে তালা ঝুলছে।
১০ নম্বর কক্ষে শিশু ওয়ার্ডের বাইরে আলমগীর কবির শিমুল ও উলফাত আরার সাইনবোর্ড থাকলেও কক্ষে তাঁদের পাওয়া যায়নি। নিজের কক্ষ ছেড়ে চিকিৎসক জিসান এ কক্ষে রোগী দেখছেন।
১১ নম্বর কক্ষে ডা. নাজনিন নাহার ও ডা. শারমিন আক্তার রোগী দেখার কথা থাকলেও ভেতরে নাজনিন নাহারকে পাওয়া গেছে। ১৩ নম্বর কক্ষের বাইরে ডা. জসিম ও ডা. আল মামুন জুয়েলের সাইনবোর্ড থাকলেও তাঁদের কক্ষে তালা ঝুলছে। তবে নিজের কক্ষে পাওয়া না গেলেও উৎফাত আরাকে জরুরি বিভাগে দায়িত্ব পালন করতে দেখা গেছে।
এ সময় কথা হয় গোয়ালদহ গ্রামের রিজিয়া বেগমের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘কাশির সমস্যা নিয়ে ডাক্তার দেখাতে আইছি। এখন দেখছি ডাক্তারের ঘরের সামনে তালা মারা।’
এ দিকে মনিরামপুর হাসপাতালের তিন নম্বর কক্ষটি ডেন্টাল ইউনিট হিসেবে ব্যবহৃত হলেও এ হাসপাতালে ডেন্টাল সার্জন নেই দীর্ঘদিন। এখানে সহকারী আব্দুর রউফ রোগী দেখেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ডা. অনুপ কুমার বসু বলেন, ‘দুজন চিকিৎসক প্রশিক্ষণে ঢাকায় গেছেন। দুজন ছুটিতে আছেন। ডা. আলমগীর কবির শিমুলের ডে অফ। আর ডাক্তার ফারুক আজম রাতে আসবেন।’
যশোরের মনিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১৫ জন চিকিৎসক নিয়োগ থাকলেও গতকাল সোমবার বেলা পৌনে ১২টায় দেখা মিলেছে মাত্র চারজনের।
ফলে দূর-দূরান্ত থেকে বহির্বিভাগে চিকিৎসা নিতে এসে রোগীদের ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে।
গতকাল সোমবার বেলা পৌনে ১২টায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে দেখা গেছে, বহির্বিভাগে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে আছেন রোগীরা। ভেতরে চিকিৎসকদের কক্ষ খালি পড়ে আছে। এ সময় কোনো কোনো চিকিৎসকের কক্ষে তালা ঝুলতে দেখা গেছে। হাসপাতালে ১৫ জন চিকিৎসকের নিয়োগ থাকলেও এ দিন বহির্বিভাগে চারজনকে চিকিৎসা দিতে দেখা গেছে।
হাসপাতাল প্রধানের দাবি, প্রশিক্ষণ ও ছুটির কারণে চারজন চিকিৎসক বাইরে থাকায় রোগীদের একটু চিকিৎসা নিতে সমস্যা হচ্ছে।
সরেজমিন দেখা গেছে, বহির্বিভাগে এক নম্বর কক্ষে রোগী দেখছেন ডা. হোসেন আলী। দুই নম্বর কক্ষে আছেন ডা. হাসানুজ্জামান। এ দুই চিকিৎসকের কক্ষের বাইরে রোগীদের দীর্ঘ লাইন রয়েছে। তিন নম্বর কক্ষে দন্ত বিভাগ হলেও এ সময় ভেতরে কাউকে পাওয়া যায়নি। চার নম্বর কক্ষের বাইরে ডা. জিসান হোসেন ও মিজানুর রহমানের সাইনবোর্ড ঝুলছে। এ কক্ষের দরজা খোলা থাকলেও ভেতরে কেউ নেই।
৬ নম্বর কক্ষের বাইরে ডা. ফারুক আজমের সাইনবোর্ড থাকলেও তাঁর কক্ষে তালা ঝুলছে।
১০ নম্বর কক্ষে শিশু ওয়ার্ডের বাইরে আলমগীর কবির শিমুল ও উলফাত আরার সাইনবোর্ড থাকলেও কক্ষে তাঁদের পাওয়া যায়নি। নিজের কক্ষ ছেড়ে চিকিৎসক জিসান এ কক্ষে রোগী দেখছেন।
১১ নম্বর কক্ষে ডা. নাজনিন নাহার ও ডা. শারমিন আক্তার রোগী দেখার কথা থাকলেও ভেতরে নাজনিন নাহারকে পাওয়া গেছে। ১৩ নম্বর কক্ষের বাইরে ডা. জসিম ও ডা. আল মামুন জুয়েলের সাইনবোর্ড থাকলেও তাঁদের কক্ষে তালা ঝুলছে। তবে নিজের কক্ষে পাওয়া না গেলেও উৎফাত আরাকে জরুরি বিভাগে দায়িত্ব পালন করতে দেখা গেছে।
এ সময় কথা হয় গোয়ালদহ গ্রামের রিজিয়া বেগমের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘কাশির সমস্যা নিয়ে ডাক্তার দেখাতে আইছি। এখন দেখছি ডাক্তারের ঘরের সামনে তালা মারা।’
এ দিকে মনিরামপুর হাসপাতালের তিন নম্বর কক্ষটি ডেন্টাল ইউনিট হিসেবে ব্যবহৃত হলেও এ হাসপাতালে ডেন্টাল সার্জন নেই দীর্ঘদিন। এখানে সহকারী আব্দুর রউফ রোগী দেখেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ডা. অনুপ কুমার বসু বলেন, ‘দুজন চিকিৎসক প্রশিক্ষণে ঢাকায় গেছেন। দুজন ছুটিতে আছেন। ডা. আলমগীর কবির শিমুলের ডে অফ। আর ডাক্তার ফারুক আজম রাতে আসবেন।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১৯ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে