আরিফুল হক তারেক, মুলাদী
মুলাদী-মৃধারহাট সড়কের বিভিন্ন স্থানে খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে। এতে উপজেলার উত্তরাঞ্চলের পাঁচ ইউনিয়নের বাসিন্দারা দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন। সড়কটি এক ধাপে সংস্কার না করে দুই ধাপে করায় এই হাল, অভিযোগ স্থানীয় বাসিন্দাদের। বিশেষ করে চরডিক্রী মাদ্রাসা থেকে মৃধারহাট পর্যন্ত রাস্তার অবস্থা বেশি খারাপ বলে জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা।
জানা গেছে, মুলাদী-মৃধারহাট সড়ক প্রায় ১০ কিলোমিটার লম্বা। এটা দিয়ে উপজেলার উত্তরাঞ্চলের গাছুয়া, চরকালেখান, বাটামারা, নাজিরপুর ও সফিপুর ইউনিয়নের বাসিন্দাদের চলাচল করতে হয়। বলা চলে তাঁদের সড়ক পথে যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম এটি। এই ১০ কিলোমিটার সড়ক দুই অংশে ভাগ করে ধাপে ধাপে সংস্কার করেছিল উপজেলা স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি)।
বর্তমানে চরডিক্রী মাদ্রাসা থেকে মৃধারহাট পর্যন্ত সড়কের বিভিন্ন স্থানে খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে। বিশেষ করে চরডিক্রী রাড়ী বাড়ি মোড়, গ্রামীণ ফোন টাওয়ার, বেলতলা, সাতানি কাচারি, ঢালী বাড়ি, মিয়ারহাট, মাস্তান বাজার, বাঁশতলা, রমজানপুর এলাকায় বড় বড় গর্ত হয়েছে। এই সড়কে ঝুঁকি নিয়ে লেগুনা, অটোরিকশা, অটো ভ্যান চলাচল করছে। এতে দুর্ঘটনার আশঙ্কা করেছেন যাত্রীরা।
স্থানীয়দের অভিযোগ সড়কটি দুই অংশে ভাগ করে সংস্কার করায় সারা বছরই ভোগান্তির শিকার হতে হয়। এক অংশের খানাখন্দ সংস্কার হলে অন্য অংশের খানাখন্দ রয়ে যায়। এক সঙ্গে সংস্কার করা হলে দেড়-দুই বছর মানুষ স্বস্তিতে চলাচল করতে পারত।
চরকালেখান গ্রামের ফারুক হোসেন বলেন, মুলাদী থেকে বাটামারা খেয়াঘাট, সফিপুর খেয়াঘাট, মৃধারহাট, মাদ্রাসা বাজার, সোনামদ্দিন বন্দর, পদ্মারহাটসহ উত্তরাঞ্চলের সব স্থানে যাওয়ার জন্য এই সড়ক ব্যবহার করতে হয়। পরে গাড়িগুলো শাখা সড়কে প্রবেশ করে। গুরুত্বপূর্ণ সড়কটি কেন সংস্কার করা হচ্ছে না জানেন না কেউ।
চরকালেখান ইউনিয়নের বাসিন্দা দেলোয়ার হোসেন খান বলেন, মুলাদী থেকে চরডিক্রী মাদ্রাসা পর্যন্ত ৩ কিলোমিটার সড়ক এক ধাপে সংস্কার করা হয়। আবার চরডিক্রী মাদ্রাসা থেকে মৃধারহাট পর্যন্ত ৭ কিলোমিটার আরেক ধাপে সংস্কার করে এলজিইডি। গত বছর মুলাদী সিনেমা হল বাসস্ট্যান্ড থেকে চরডিক্রী মাদ্রাসা পর্যন্ত সংস্কার করা হয়েছে। কিন্তু মৃধারহাট থেকে চরডিক্রী পর্যন্ত তিন কিলোমিটার সড়ক বেহাল হয়েছে। এই পথে রোগী নিয়ে যাওয়ার সময় অবস্থা আরও খারাপ হয়ে যায়।
গাছুয়া ইউনিয়নের পূর্ব হোসনাবাদ গ্রামের আনোয়ার হোসেন বলেন, বিশেষ করে রোগী এবং বয়স্কদের কষ্ট হয় বেশি। এ ছাড়া সময়ও লাগে বেশি।
অটোরিকশা চালক বেল্লাল হোসেন বলেন, মুলাদী থেকে মৃধারহাট পর্যন্ত যেতে এখন ৩০-৩৫ মিনিট সময় লাগে। সড়কটি সংস্কার করা হলে ১৫-২০ মিনিটে সেখানে যাওয়া যায়। এ ছাড়া ভাঙা সড়কে চলাচল করায় মাসের মধ্যে ২-৩ বার অটোরিকশা মেরামত করতে হয়।
সড়ক সংস্কারের বিষয়ে উপজেলা এলজিইডি উপ-সহকারী প্রকৌশলী জিয়াউর রহমান বলেন, ইতিমধ্যে মুলাদী-মৃধারহাট সড়কের ৩ কিলোমিটার সংস্কার করা হয়েছে। আরও ২ হাজার ৬৫৫ মিটার সংস্কারের দরপত্র দেওয়া হয়েছে। আগামী অর্থ বছরে বাকি সড়ক সংস্কারের কাজ করা হবে।
মুলাদী-মৃধারহাট সড়কের বিভিন্ন স্থানে খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে। এতে উপজেলার উত্তরাঞ্চলের পাঁচ ইউনিয়নের বাসিন্দারা দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন। সড়কটি এক ধাপে সংস্কার না করে দুই ধাপে করায় এই হাল, অভিযোগ স্থানীয় বাসিন্দাদের। বিশেষ করে চরডিক্রী মাদ্রাসা থেকে মৃধারহাট পর্যন্ত রাস্তার অবস্থা বেশি খারাপ বলে জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা।
জানা গেছে, মুলাদী-মৃধারহাট সড়ক প্রায় ১০ কিলোমিটার লম্বা। এটা দিয়ে উপজেলার উত্তরাঞ্চলের গাছুয়া, চরকালেখান, বাটামারা, নাজিরপুর ও সফিপুর ইউনিয়নের বাসিন্দাদের চলাচল করতে হয়। বলা চলে তাঁদের সড়ক পথে যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম এটি। এই ১০ কিলোমিটার সড়ক দুই অংশে ভাগ করে ধাপে ধাপে সংস্কার করেছিল উপজেলা স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি)।
বর্তমানে চরডিক্রী মাদ্রাসা থেকে মৃধারহাট পর্যন্ত সড়কের বিভিন্ন স্থানে খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে। বিশেষ করে চরডিক্রী রাড়ী বাড়ি মোড়, গ্রামীণ ফোন টাওয়ার, বেলতলা, সাতানি কাচারি, ঢালী বাড়ি, মিয়ারহাট, মাস্তান বাজার, বাঁশতলা, রমজানপুর এলাকায় বড় বড় গর্ত হয়েছে। এই সড়কে ঝুঁকি নিয়ে লেগুনা, অটোরিকশা, অটো ভ্যান চলাচল করছে। এতে দুর্ঘটনার আশঙ্কা করেছেন যাত্রীরা।
স্থানীয়দের অভিযোগ সড়কটি দুই অংশে ভাগ করে সংস্কার করায় সারা বছরই ভোগান্তির শিকার হতে হয়। এক অংশের খানাখন্দ সংস্কার হলে অন্য অংশের খানাখন্দ রয়ে যায়। এক সঙ্গে সংস্কার করা হলে দেড়-দুই বছর মানুষ স্বস্তিতে চলাচল করতে পারত।
চরকালেখান গ্রামের ফারুক হোসেন বলেন, মুলাদী থেকে বাটামারা খেয়াঘাট, সফিপুর খেয়াঘাট, মৃধারহাট, মাদ্রাসা বাজার, সোনামদ্দিন বন্দর, পদ্মারহাটসহ উত্তরাঞ্চলের সব স্থানে যাওয়ার জন্য এই সড়ক ব্যবহার করতে হয়। পরে গাড়িগুলো শাখা সড়কে প্রবেশ করে। গুরুত্বপূর্ণ সড়কটি কেন সংস্কার করা হচ্ছে না জানেন না কেউ।
চরকালেখান ইউনিয়নের বাসিন্দা দেলোয়ার হোসেন খান বলেন, মুলাদী থেকে চরডিক্রী মাদ্রাসা পর্যন্ত ৩ কিলোমিটার সড়ক এক ধাপে সংস্কার করা হয়। আবার চরডিক্রী মাদ্রাসা থেকে মৃধারহাট পর্যন্ত ৭ কিলোমিটার আরেক ধাপে সংস্কার করে এলজিইডি। গত বছর মুলাদী সিনেমা হল বাসস্ট্যান্ড থেকে চরডিক্রী মাদ্রাসা পর্যন্ত সংস্কার করা হয়েছে। কিন্তু মৃধারহাট থেকে চরডিক্রী পর্যন্ত তিন কিলোমিটার সড়ক বেহাল হয়েছে। এই পথে রোগী নিয়ে যাওয়ার সময় অবস্থা আরও খারাপ হয়ে যায়।
গাছুয়া ইউনিয়নের পূর্ব হোসনাবাদ গ্রামের আনোয়ার হোসেন বলেন, বিশেষ করে রোগী এবং বয়স্কদের কষ্ট হয় বেশি। এ ছাড়া সময়ও লাগে বেশি।
অটোরিকশা চালক বেল্লাল হোসেন বলেন, মুলাদী থেকে মৃধারহাট পর্যন্ত যেতে এখন ৩০-৩৫ মিনিট সময় লাগে। সড়কটি সংস্কার করা হলে ১৫-২০ মিনিটে সেখানে যাওয়া যায়। এ ছাড়া ভাঙা সড়কে চলাচল করায় মাসের মধ্যে ২-৩ বার অটোরিকশা মেরামত করতে হয়।
সড়ক সংস্কারের বিষয়ে উপজেলা এলজিইডি উপ-সহকারী প্রকৌশলী জিয়াউর রহমান বলেন, ইতিমধ্যে মুলাদী-মৃধারহাট সড়কের ৩ কিলোমিটার সংস্কার করা হয়েছে। আরও ২ হাজার ৬৫৫ মিটার সংস্কারের দরপত্র দেওয়া হয়েছে। আগামী অর্থ বছরে বাকি সড়ক সংস্কারের কাজ করা হবে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে