হুমায়ুন মাসুদ, চট্টগ্রাম
চাহিদা কমে যাওয়ায় খাদ্যপণ্যের অন্যতম পাইকারি বাজার খাতুনগঞ্জে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম কমতে শুরু করেছে। রমজানের ১০-১৫ দিন আগে যেখানে প্রতি কেজি ছোলা বিক্রি হয়েছে ৬৫-৬৭ টাকায়। ওই ছোলা এখন বিক্রি হচ্ছে ৬১-৬২ টাকায়। চিনির দামও কমেছে। রমজানের আগে যেখানে প্রতি কেজি চিনি বিক্রি হয়েছে ৭৫-৭৬ টাকায়। সেখানে এখন চিনি বিক্রি হচ্ছে ৭২ টাকায়।
শুধু, ছোলা, চিনি নয়, বাজারে এখন তেল, ডাল, পেঁয়াজ, রসুন—সব পণ্যের দাম কমতির দিকে। গতকাল শুক্রবার নিত্যপণ্যের পাইকারি বাজার খাতুনগঞ্জে খোঁজ নিয়ে এমন তথ্যই পাওয়া যায়। ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, বাজারে নিত্যপণ্যের চাহিদা তুলনামূলক কম। যে কারণে এখন খাতুনগঞ্জে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম কমতে শুরু করেছে। প্রায় সব পণ্যই এখন কেজিতে দুয়েক টাকা কমে বিক্রি হচ্ছে।
এ সম্পর্কে জানতে চাইলে চাক্তাই-খাতুনগঞ্জ আড়তদার সাধারণ ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. মহিউদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাজারে এখন ক্রেতা নেই। তাই বেচাকেনাও অনেক কম। ক্রেতা না থাকলে চাহিদাও কমে যায়, যে কারণে এখন বাজারে ছোলা, চিনিসহ অনেক পণ্যের দাম কমতির দিকে। এভাবে চলতে থাকলে সামনে আরও কমবে।
চাহিদা স্বাভাবিক থাকলে রমজানকে সামনে রেখে মার্চ মাসের শুরুতে হঠাৎ খাতুনগঞ্জে বেড়ে গিয়েছিল, ছোলা, চিনি, ডালসহ নিত্যপণ্যের দাম। তার আগে কয়েক দফায় বাড়ে ভোজ্যতেলের দাম। হঠাৎ এসব পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় জনজীবনে নেমে আসে দুর্ভোগ। কিন্তু খুব বেশিদিন এটি স্থায়ী হয়নি। চাহিদা কমে যাওয়ায় রমজান শুরুর পর থেকে কমতে শুরু করেছে এসব পণ্যের দাম। সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, দুই কারণে এসব পণ্যের দাম এখন কমতে শুরু করেছে।
প্রথমত, সরকার ১ কোটি পরিবারকে টিসিবির মাধ্যমে ডাল, তেল, চিনি সরবরাহ করায় বিশাল এই জনগোষ্ঠী বাজার থেকে এসব পণ্য কেনা বন্ধ করে দিয়েছেন। তাই বাজারে এসব পণ্যের ক্রেতা এখন কমেছে। ফলে দাম কমতে শুরু করেছে। এ ছাড়া দাম বেড়ে যাওয়ায় মানুষ খাওয়াও কমিয়ে দিয়েছেন। আগে যেখানে মানুষ মাসে ৫ লিটার তেল ব্যবহার করতেন। সেখানে এখন মানুষ ২-৩ লিটারে নিয়ে এসেছেন। অনুরূপভাবে অন্যান্য পণ্যের ক্ষেত্রেও মানুষ আগের তুলনায় কেনা কমিয়ে দিয়েছেন। যে কারণে বাজারে এখন এসব পণ্যের চাহিদা কমেছে। আর তাতে কমতে শুরু করেছে এসব পণ্যের দাম।
বাজারে এখন প্রতি মণ (৩৭ দশমিক ৩২ কেজি) মশুর ডাল বিক্রি হচ্ছে ৩ হাজার ২০০ থেকে ৩০০ টাকায়, চিনি প্রতি মণ বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৬৫০ থেকে ৭০০ টাকায়, ভালো মানের প্রতি মণ ছোলা ২ হাজার ২০০ থেকে ২৫০ টাকায়। এ ছাড়া প্রতি মণ পাম ওয়েল তেল বিক্রি হচ্ছে ৫ হাজার ৭৫০ টাকায়। সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে ৫ হাজার ১০০ টাকায়।
সিটি কমোডিটির ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোহাম্মদ রাশেদ আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাজারে এখন অন্যান্য নিত্যপণ্যের দাম কমতির দিকে থাকলেও তেলের দাম ওঠানামার মধ্যে আছে। আজ প্রতি মণে ১০০-২০০ টাকা বাড়লে, কাল আবার কমে যাচ্ছে। বাজারে এখন প্রতি মণ সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে ৫ হাজার ১০০ টাকায়। অন্যদিকে প্রতি মন পামওয়েল বিক্রি হচ্ছে ৫ হাজার ৭০০ টাকায়।’রাশেদ আলী আরও বলেন, ‘আন্তর্জাতিক বাজারে এখন তেলের বুকিং মানি বেশি। তাই সামনে তেলের দাম আবারও বাড়তে পারে। বুকিং মানি বাড়লে আমদানি খরচও বেড়ে যাবে।’
চাহিদা কমে যাওয়ায় খাদ্যপণ্যের অন্যতম পাইকারি বাজার খাতুনগঞ্জে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম কমতে শুরু করেছে। রমজানের ১০-১৫ দিন আগে যেখানে প্রতি কেজি ছোলা বিক্রি হয়েছে ৬৫-৬৭ টাকায়। ওই ছোলা এখন বিক্রি হচ্ছে ৬১-৬২ টাকায়। চিনির দামও কমেছে। রমজানের আগে যেখানে প্রতি কেজি চিনি বিক্রি হয়েছে ৭৫-৭৬ টাকায়। সেখানে এখন চিনি বিক্রি হচ্ছে ৭২ টাকায়।
শুধু, ছোলা, চিনি নয়, বাজারে এখন তেল, ডাল, পেঁয়াজ, রসুন—সব পণ্যের দাম কমতির দিকে। গতকাল শুক্রবার নিত্যপণ্যের পাইকারি বাজার খাতুনগঞ্জে খোঁজ নিয়ে এমন তথ্যই পাওয়া যায়। ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, বাজারে নিত্যপণ্যের চাহিদা তুলনামূলক কম। যে কারণে এখন খাতুনগঞ্জে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম কমতে শুরু করেছে। প্রায় সব পণ্যই এখন কেজিতে দুয়েক টাকা কমে বিক্রি হচ্ছে।
এ সম্পর্কে জানতে চাইলে চাক্তাই-খাতুনগঞ্জ আড়তদার সাধারণ ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. মহিউদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাজারে এখন ক্রেতা নেই। তাই বেচাকেনাও অনেক কম। ক্রেতা না থাকলে চাহিদাও কমে যায়, যে কারণে এখন বাজারে ছোলা, চিনিসহ অনেক পণ্যের দাম কমতির দিকে। এভাবে চলতে থাকলে সামনে আরও কমবে।
চাহিদা স্বাভাবিক থাকলে রমজানকে সামনে রেখে মার্চ মাসের শুরুতে হঠাৎ খাতুনগঞ্জে বেড়ে গিয়েছিল, ছোলা, চিনি, ডালসহ নিত্যপণ্যের দাম। তার আগে কয়েক দফায় বাড়ে ভোজ্যতেলের দাম। হঠাৎ এসব পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় জনজীবনে নেমে আসে দুর্ভোগ। কিন্তু খুব বেশিদিন এটি স্থায়ী হয়নি। চাহিদা কমে যাওয়ায় রমজান শুরুর পর থেকে কমতে শুরু করেছে এসব পণ্যের দাম। সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, দুই কারণে এসব পণ্যের দাম এখন কমতে শুরু করেছে।
প্রথমত, সরকার ১ কোটি পরিবারকে টিসিবির মাধ্যমে ডাল, তেল, চিনি সরবরাহ করায় বিশাল এই জনগোষ্ঠী বাজার থেকে এসব পণ্য কেনা বন্ধ করে দিয়েছেন। তাই বাজারে এসব পণ্যের ক্রেতা এখন কমেছে। ফলে দাম কমতে শুরু করেছে। এ ছাড়া দাম বেড়ে যাওয়ায় মানুষ খাওয়াও কমিয়ে দিয়েছেন। আগে যেখানে মানুষ মাসে ৫ লিটার তেল ব্যবহার করতেন। সেখানে এখন মানুষ ২-৩ লিটারে নিয়ে এসেছেন। অনুরূপভাবে অন্যান্য পণ্যের ক্ষেত্রেও মানুষ আগের তুলনায় কেনা কমিয়ে দিয়েছেন। যে কারণে বাজারে এখন এসব পণ্যের চাহিদা কমেছে। আর তাতে কমতে শুরু করেছে এসব পণ্যের দাম।
বাজারে এখন প্রতি মণ (৩৭ দশমিক ৩২ কেজি) মশুর ডাল বিক্রি হচ্ছে ৩ হাজার ২০০ থেকে ৩০০ টাকায়, চিনি প্রতি মণ বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৬৫০ থেকে ৭০০ টাকায়, ভালো মানের প্রতি মণ ছোলা ২ হাজার ২০০ থেকে ২৫০ টাকায়। এ ছাড়া প্রতি মণ পাম ওয়েল তেল বিক্রি হচ্ছে ৫ হাজার ৭৫০ টাকায়। সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে ৫ হাজার ১০০ টাকায়।
সিটি কমোডিটির ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোহাম্মদ রাশেদ আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাজারে এখন অন্যান্য নিত্যপণ্যের দাম কমতির দিকে থাকলেও তেলের দাম ওঠানামার মধ্যে আছে। আজ প্রতি মণে ১০০-২০০ টাকা বাড়লে, কাল আবার কমে যাচ্ছে। বাজারে এখন প্রতি মণ সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে ৫ হাজার ১০০ টাকায়। অন্যদিকে প্রতি মন পামওয়েল বিক্রি হচ্ছে ৫ হাজার ৭০০ টাকায়।’রাশেদ আলী আরও বলেন, ‘আন্তর্জাতিক বাজারে এখন তেলের বুকিং মানি বেশি। তাই সামনে তেলের দাম আবারও বাড়তে পারে। বুকিং মানি বাড়লে আমদানি খরচও বেড়ে যাবে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪