মুলাদী প্রতিনিধি
মুলাদীতে বাটামারা-গলইভাঙা সড়কের বিভিন্ন স্থানে খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে। দীর্ঘ দিনেও সড়কটির কিছু অংশ সংস্কার না হওয়ায় এই অবস্থা হয়েছে বলে জানা গেছে। এতে দুর্ভোগে পড়েছেন চররকালেখান, বাটামারা ও নাজিরপুর ইউনিয়নের ব্যবসায়ী, গাড়ি চালক, শিক্ষার্থীসহ কয়েক হাজার মানুষ। বর্ষা মৌসুমে সড়কটির অবস্থা আরও খারাপ হয়ে যান চলাচলে ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে বলে আশঙ্কা স্থানীয় বাসিন্দাদের।
জানা গেছে, মুলাদী-গলইভাঙা-বাটামারা সড়কটি উপজেলার সদরের সঙ্গে চরকালেখান, বাটামারা ও নাজিরপুরের যোগাযোগের গুরুত্বপূর্ণ পথ। যোগাযোগের সুবিধার্থে কয়েক ধাপে এই সড়কটি পাকা করা হয়। এর মধ্যে খেজুরতলা বাজার থেকে গলইভাঙা পর্যন্ত আরসিসি ঢালাই, গলইভাঙা থেকে নোমরহাট পর্যন্ত পিচ ঢালাই করা হয়। এ ছাড়া নোমরহাট থেকে সোনামদ্দিন হয়ে সফিপুর মুন্সীরহাট পর্যন্ত আলাদাভাবে পিচ ঢালাই করে উপজেলা স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর।
সড়কটির খেজুরতলা থেকে গলইভাঙা পর্যন্ত একাধিক বার সংস্কার করা হয়েছে। কিন্তু গলইভাঙা থেকে নোমরহাট পর্যন্ত খানাখন্দের সৃষ্টি হলেও সংস্কার করা হয়নি। ফলে ঝুঁকি নিয়েই লেগুনা, অটোরিকশা, ভ্যান চলাচল করছে। সড়কটিতে চলাচল করতে আতঙ্কে ভোগেন বলে জানান চরকালেখান গ্রামের বাসিন্দারা।
বোয়ালিয়া গ্রামের বাসিন্দা আবির হোসেন জানান, মুলাদী উপজেলা থেকে বাটামারা খেয়াঘাট পর্যন্ত সড়কটি গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিন এই সড়ক দিয়ে লেগুনা, মোটরসাইকেল, অটোরিকশাসহ কয়েক হাজার গাড়ি যাতায়াত করে। নোমরহাট, সোনামদ্দিন বন্দর, চরবাটামারা নতুনহাট, সফিপুর মুন্সীরহাট, গলইভাঙা বাজারের ব্যবসায়ীদের এই সড়ক দিয়ে পণ্য পরিবহন করতে হয়। সড়কটির পিচ ঢালাই উঠে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে।
চরকালেখান গ্রামের নিলু ঢালী বলেন,৭-৮ বছর আগে গলইভাঙা থেকে নোমরহাট পর্যন্ত সড়কটি পিচ ঢালাই করা হয়েছিল। বর্তমানে সড়কটির বোর্ড সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ঢালী বাড়ি, সরদার বাড়ি, গণির মোড়সহ বিভিন্ন স্থানে খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে। ইতিমধ্যে নোমরহাট থেকে লক্ষ্মীপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয় পর্যন্ত সড়কটি ২ বার সংস্কার করা হয়েছে। কিন্তু নোমরহাট থেকে গলইভাঙা পর্যন্ত সড়কটি সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না।
নোমরহাট এলাকার বাসিন্দা ও পূর্ব হোসনাবাদ ডিগ্রি কলেজের শিক্ষার্থী আল আমিন জানান, প্রতিদিন এই সড়ক দিয়ে কলেজে যাতায়াত করতে হয়। বিভিন্ন স্থানের পিচ উঠে গর্তের সৃষ্টি হওয়ায় লেগুনা চলাচলে ঝুঁকি দেখা দিয়েছে।
চরকালেখান ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. মিরাজুল ইসলাম সরদার বলেন, সড়কটি সংস্কারের জন্য চেষ্টা চলছে। ইতিমধ্যে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরে চাহিদা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া সড়কটি সংস্কারের বরাদ্দ দেওয়ার জন্য বরিশাল-৩ আসনের সংসদ সদস্য গোলাম কিবরিয়া টিপুর কাছে তালিকা দেওয়া হয়েছে।
উপজেলা প্রকৌশলী মো. তানজিলুর রহমান বলেন, সড়ক সংস্কারের জন্য বরাদ্দ চেয়ে বরিশাল নির্বাহী প্রকৌশলীর দপ্তরের তালিকা পাঠানো হয়েছে। প্রয়োজনীয় বরাদ্দ পেলে সংস্কার কাজ শুরু করা হবে।
মুলাদীতে বাটামারা-গলইভাঙা সড়কের বিভিন্ন স্থানে খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে। দীর্ঘ দিনেও সড়কটির কিছু অংশ সংস্কার না হওয়ায় এই অবস্থা হয়েছে বলে জানা গেছে। এতে দুর্ভোগে পড়েছেন চররকালেখান, বাটামারা ও নাজিরপুর ইউনিয়নের ব্যবসায়ী, গাড়ি চালক, শিক্ষার্থীসহ কয়েক হাজার মানুষ। বর্ষা মৌসুমে সড়কটির অবস্থা আরও খারাপ হয়ে যান চলাচলে ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে বলে আশঙ্কা স্থানীয় বাসিন্দাদের।
জানা গেছে, মুলাদী-গলইভাঙা-বাটামারা সড়কটি উপজেলার সদরের সঙ্গে চরকালেখান, বাটামারা ও নাজিরপুরের যোগাযোগের গুরুত্বপূর্ণ পথ। যোগাযোগের সুবিধার্থে কয়েক ধাপে এই সড়কটি পাকা করা হয়। এর মধ্যে খেজুরতলা বাজার থেকে গলইভাঙা পর্যন্ত আরসিসি ঢালাই, গলইভাঙা থেকে নোমরহাট পর্যন্ত পিচ ঢালাই করা হয়। এ ছাড়া নোমরহাট থেকে সোনামদ্দিন হয়ে সফিপুর মুন্সীরহাট পর্যন্ত আলাদাভাবে পিচ ঢালাই করে উপজেলা স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর।
সড়কটির খেজুরতলা থেকে গলইভাঙা পর্যন্ত একাধিক বার সংস্কার করা হয়েছে। কিন্তু গলইভাঙা থেকে নোমরহাট পর্যন্ত খানাখন্দের সৃষ্টি হলেও সংস্কার করা হয়নি। ফলে ঝুঁকি নিয়েই লেগুনা, অটোরিকশা, ভ্যান চলাচল করছে। সড়কটিতে চলাচল করতে আতঙ্কে ভোগেন বলে জানান চরকালেখান গ্রামের বাসিন্দারা।
বোয়ালিয়া গ্রামের বাসিন্দা আবির হোসেন জানান, মুলাদী উপজেলা থেকে বাটামারা খেয়াঘাট পর্যন্ত সড়কটি গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিন এই সড়ক দিয়ে লেগুনা, মোটরসাইকেল, অটোরিকশাসহ কয়েক হাজার গাড়ি যাতায়াত করে। নোমরহাট, সোনামদ্দিন বন্দর, চরবাটামারা নতুনহাট, সফিপুর মুন্সীরহাট, গলইভাঙা বাজারের ব্যবসায়ীদের এই সড়ক দিয়ে পণ্য পরিবহন করতে হয়। সড়কটির পিচ ঢালাই উঠে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে।
চরকালেখান গ্রামের নিলু ঢালী বলেন,৭-৮ বছর আগে গলইভাঙা থেকে নোমরহাট পর্যন্ত সড়কটি পিচ ঢালাই করা হয়েছিল। বর্তমানে সড়কটির বোর্ড সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ঢালী বাড়ি, সরদার বাড়ি, গণির মোড়সহ বিভিন্ন স্থানে খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে। ইতিমধ্যে নোমরহাট থেকে লক্ষ্মীপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয় পর্যন্ত সড়কটি ২ বার সংস্কার করা হয়েছে। কিন্তু নোমরহাট থেকে গলইভাঙা পর্যন্ত সড়কটি সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না।
নোমরহাট এলাকার বাসিন্দা ও পূর্ব হোসনাবাদ ডিগ্রি কলেজের শিক্ষার্থী আল আমিন জানান, প্রতিদিন এই সড়ক দিয়ে কলেজে যাতায়াত করতে হয়। বিভিন্ন স্থানের পিচ উঠে গর্তের সৃষ্টি হওয়ায় লেগুনা চলাচলে ঝুঁকি দেখা দিয়েছে।
চরকালেখান ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. মিরাজুল ইসলাম সরদার বলেন, সড়কটি সংস্কারের জন্য চেষ্টা চলছে। ইতিমধ্যে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরে চাহিদা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া সড়কটি সংস্কারের বরাদ্দ দেওয়ার জন্য বরিশাল-৩ আসনের সংসদ সদস্য গোলাম কিবরিয়া টিপুর কাছে তালিকা দেওয়া হয়েছে।
উপজেলা প্রকৌশলী মো. তানজিলুর রহমান বলেন, সড়ক সংস্কারের জন্য বরাদ্দ চেয়ে বরিশাল নির্বাহী প্রকৌশলীর দপ্তরের তালিকা পাঠানো হয়েছে। প্রয়োজনীয় বরাদ্দ পেলে সংস্কার কাজ শুরু করা হবে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৯ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে