নন্দীগ্রাম (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়া-নাটোর মহাসড়ক প্রশস্তকরণ কাজ চলমান আছে। একই সঙ্গে বিভিন্ন বাজার এলাকায় সড়কের দুই পাশে নালা নির্মাণের কাজ চলছে। এর ধারাবাহিকতায় ২০২১ সালে নন্দীগ্রাম বাসস্ট্যান্ড এলাকায় নালার নির্মাণকাজ শুরু হয়। কাজের মেয়াদ আছে চলতি বছরের আগস্ট মাস পর্যন্ত। শুরুতে খোঁড়াখুঁড়ির কাজ জোরেশোরে চললেও বেশ কিছুদিন ধরে কাজ বন্ধ। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন এলাকাবাসী।
সামান্য বৃষ্টিতে সড়কে কাদার সৃষ্টি হচ্ছে। নির্মাণাধীন নালার ওপর মাচা দিয়ে চলাচল করছেন পথচারীসহ আশপাশের দোকান ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, এভাবে চলাচলের সময়ে যেকোনো সময় ঢালাইয়ের রডের ওপর পড়ে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, এখনো কাজের সময় আছে। বর্তমানে সেখানে পানি জমে থাকার কারণে কাজ বন্ধ আছে।
২০২১ সালের শুরুতে নালার গভীরতা ও প্রশস্ত কম থাকায় কাজে নির্মাণকাজে বাধা দেন এলাকাবাসী। তাঁদের অভিযোগ ছিল এ নালা নির্মাণ করা হলে তাতে পানি নিষ্কাশনতো দূরের কথা, আরও জলাবদ্ধতা বাড়বে। পরে জনসাধারণের দাবির মুখে ও পৌর মেয়রের প্রচেষ্টায় ৫ ফুট গভীর ও ৪ ফুট প্রশস্ত নালার নির্মাণকাজ শুরু হয়। এতে আশার আলো দেখতে পান এলাকাবাসী।
অল্প কিছু শ্রমিক দিয়ে এ কাজ চলতে থাকে। এখন বেশ কিছুদিন হলো ওই কাজ বন্ধ হয়ে আছে। অথচ জনগুরুত্বপূর্ণ কাজটি বন্ধ থাকায় চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছে হাজার হাজার মানুষ।
ভুক্তভোগীরা বলেন, কৈগাড়ী থেকে নন্দীগ্রাম সরকারি মহিলা কলেজ পর্যন্ত রাস্তার পাশে বাণিজ্যিক এলাকা হওয়ায় এখানে অনেক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। এ ছাড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল, মসজিদ, ব্যাংক, বিমাসহ বিভিন্ন অফিস এ সড়কের পাশে অবস্থিত। নির্মাণকাজের ধীরগতির কারণে পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের কলেজপাড়ার হাজার হাজার মানুষ যাতায়াতে দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন।
কলেজপাড়ার বাসিন্দা শুভ মাস্টার বলেন, ‘ড্রেন নির্মাণকাজে তেমন কোনো অগ্রগতি নেই। আমাদের চলাচলে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। রিকশা, ভ্যান ও মোটরসাইকেল নিয়ে পাড়ায় ঢোকা যায় না। ভারী কোনো জিনিসপত্র বাজার থেকে আনতে হলে খুব বিপদে পড়তে হচ্ছে আমাদের।’
হোটেল ব্যবসায়ী আরব আলী বলেন, ‘একটু বৃষ্টি হলেই কাদামাটি রাস্তায় চলে আসায় গাড়ি চলাচলের সমস্যা হচ্ছে। ড্রেনের ওপর যে মাচা করে আমরা চলাচল করছি তাঁতে দোকানের মালামাল ভেতর আনা ও বের করা খুব কঠিন। এতে ক্ষতির মুখে পড়ছেন ব্যবসায়ীরা।’
পথচারী আবু হানিফ বলেন, ড্রেন নির্মাণকাজ দ্রুত শেষ করতে না পারলে বর্ষায় এ রাস্তায় মানুষ চলাচল করতে পারবে না। আর ড্রেন ঢালাইয়ের রড যেভাবে বের হয়ে আছে তাতে এর ওপর মানুষ পরে গিয়ে যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
পৌরসভার মেয়র আনিছুর রহমান বলেন, ‘ড্রেন নির্মাণকাজটি করছে সড়ক ও জনপথ বিভাগ। সাধারণ মানুষের দুর্ভোগের কথা ভেবে দ্রুত কাজ শেষ করার জন্য আমি বারবার ঠিকাদারের লোকজনদের বলছি।’
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান রিজভী কনস্ট্রাকশন লিমিটেডের ম্যানেজার রাসেল আহম্মেদ বলেন, ‘নির্মাণকাজ চলমান রয়েছে। ড্রেনে পানি জমার কারণে একটু দেরি হচ্ছে। অল্প শ্রমিক দিয়ে কাজ করার বিষয়ে তিনি বলেন, যেখানে যতজন শ্রমিক প্রয়োজন সেখানে ততজন শ্রমিক দেওয়া হচ্ছে।’
বগুড়া সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী আসাদুজ্জামান বলেন, ‘আগস্ট মাস পর্যন্ত কাজের মেয়াদ আছে। তবে যেহেতু জনসাধারণের দুর্ভোগ হচ্ছে, আমি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে বলব ওই কাজ দ্রুত শেষ করার জন্য।’
বগুড়া-নাটোর মহাসড়ক প্রশস্তকরণ কাজ চলমান আছে। একই সঙ্গে বিভিন্ন বাজার এলাকায় সড়কের দুই পাশে নালা নির্মাণের কাজ চলছে। এর ধারাবাহিকতায় ২০২১ সালে নন্দীগ্রাম বাসস্ট্যান্ড এলাকায় নালার নির্মাণকাজ শুরু হয়। কাজের মেয়াদ আছে চলতি বছরের আগস্ট মাস পর্যন্ত। শুরুতে খোঁড়াখুঁড়ির কাজ জোরেশোরে চললেও বেশ কিছুদিন ধরে কাজ বন্ধ। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন এলাকাবাসী।
সামান্য বৃষ্টিতে সড়কে কাদার সৃষ্টি হচ্ছে। নির্মাণাধীন নালার ওপর মাচা দিয়ে চলাচল করছেন পথচারীসহ আশপাশের দোকান ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, এভাবে চলাচলের সময়ে যেকোনো সময় ঢালাইয়ের রডের ওপর পড়ে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, এখনো কাজের সময় আছে। বর্তমানে সেখানে পানি জমে থাকার কারণে কাজ বন্ধ আছে।
২০২১ সালের শুরুতে নালার গভীরতা ও প্রশস্ত কম থাকায় কাজে নির্মাণকাজে বাধা দেন এলাকাবাসী। তাঁদের অভিযোগ ছিল এ নালা নির্মাণ করা হলে তাতে পানি নিষ্কাশনতো দূরের কথা, আরও জলাবদ্ধতা বাড়বে। পরে জনসাধারণের দাবির মুখে ও পৌর মেয়রের প্রচেষ্টায় ৫ ফুট গভীর ও ৪ ফুট প্রশস্ত নালার নির্মাণকাজ শুরু হয়। এতে আশার আলো দেখতে পান এলাকাবাসী।
অল্প কিছু শ্রমিক দিয়ে এ কাজ চলতে থাকে। এখন বেশ কিছুদিন হলো ওই কাজ বন্ধ হয়ে আছে। অথচ জনগুরুত্বপূর্ণ কাজটি বন্ধ থাকায় চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছে হাজার হাজার মানুষ।
ভুক্তভোগীরা বলেন, কৈগাড়ী থেকে নন্দীগ্রাম সরকারি মহিলা কলেজ পর্যন্ত রাস্তার পাশে বাণিজ্যিক এলাকা হওয়ায় এখানে অনেক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। এ ছাড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল, মসজিদ, ব্যাংক, বিমাসহ বিভিন্ন অফিস এ সড়কের পাশে অবস্থিত। নির্মাণকাজের ধীরগতির কারণে পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের কলেজপাড়ার হাজার হাজার মানুষ যাতায়াতে দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন।
কলেজপাড়ার বাসিন্দা শুভ মাস্টার বলেন, ‘ড্রেন নির্মাণকাজে তেমন কোনো অগ্রগতি নেই। আমাদের চলাচলে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। রিকশা, ভ্যান ও মোটরসাইকেল নিয়ে পাড়ায় ঢোকা যায় না। ভারী কোনো জিনিসপত্র বাজার থেকে আনতে হলে খুব বিপদে পড়তে হচ্ছে আমাদের।’
হোটেল ব্যবসায়ী আরব আলী বলেন, ‘একটু বৃষ্টি হলেই কাদামাটি রাস্তায় চলে আসায় গাড়ি চলাচলের সমস্যা হচ্ছে। ড্রেনের ওপর যে মাচা করে আমরা চলাচল করছি তাঁতে দোকানের মালামাল ভেতর আনা ও বের করা খুব কঠিন। এতে ক্ষতির মুখে পড়ছেন ব্যবসায়ীরা।’
পথচারী আবু হানিফ বলেন, ড্রেন নির্মাণকাজ দ্রুত শেষ করতে না পারলে বর্ষায় এ রাস্তায় মানুষ চলাচল করতে পারবে না। আর ড্রেন ঢালাইয়ের রড যেভাবে বের হয়ে আছে তাতে এর ওপর মানুষ পরে গিয়ে যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
পৌরসভার মেয়র আনিছুর রহমান বলেন, ‘ড্রেন নির্মাণকাজটি করছে সড়ক ও জনপথ বিভাগ। সাধারণ মানুষের দুর্ভোগের কথা ভেবে দ্রুত কাজ শেষ করার জন্য আমি বারবার ঠিকাদারের লোকজনদের বলছি।’
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান রিজভী কনস্ট্রাকশন লিমিটেডের ম্যানেজার রাসেল আহম্মেদ বলেন, ‘নির্মাণকাজ চলমান রয়েছে। ড্রেনে পানি জমার কারণে একটু দেরি হচ্ছে। অল্প শ্রমিক দিয়ে কাজ করার বিষয়ে তিনি বলেন, যেখানে যতজন শ্রমিক প্রয়োজন সেখানে ততজন শ্রমিক দেওয়া হচ্ছে।’
বগুড়া সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী আসাদুজ্জামান বলেন, ‘আগস্ট মাস পর্যন্ত কাজের মেয়াদ আছে। তবে যেহেতু জনসাধারণের দুর্ভোগ হচ্ছে, আমি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে বলব ওই কাজ দ্রুত শেষ করার জন্য।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৩ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৭ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৭ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৭ দিন আগে