আনোয়ার হোসেন, মনিরামপুর
ভবদহ সংকটের কারণে যশোরের মনিরামপুরের হাজরাইল-ভোমরদহ বিলে সপ্তাহ দুই আগেও ৯ ফুট পানি ছিল। এখানে কৃষিজমির পরিমাণ ১ হাজার ১০০ বিঘা।
আগে বর্ষার পানি অন্তত শীতকালের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে মুক্তেশ্বরী নদী দিয়ে ধীরে ধীরে সরে যেত। আমন না হলেও বোরো চাষ করতে পারতেন কৃষকেরা। কিন্তু এবার শীত মৌসুম শেষ হতে চললেও পানি সরেনি। উল্টো ২ মাস আগের টানা কয়েক দিনের বৃষ্টিতে বিলে পানি আরও বেড়ে যায়।
ফলে বাধ্য হয়ে বিলটিতে থাকা জমির কৃষকেরা মিলে ব্যক্তিগত খরচে ২২টি সেচযন্ত্র বসিয়ে সেই পানি নিষ্কাশন শুরু করেছেন আবাদের জন্য। এক মাস ধরে সেচে এখন পর্যন্ত পানি নিষ্কাশন সম্ভব হয়েছে মাত্র অর্ধেক। এই সেচ চালিয়ে যেতে হবে এখনো টানা ২০-২২ দিন। তবেই পুরোপুরি চাষের উপযোগী করে সোনার ফসল ফলাতে পারবেন তাঁরা।
এ জন্য তাঁদের এবার খরচ ধরা হয়েছে ৩৫ লাখ টাকা। সে অনুযায়ী, প্রত্যেক কৃষককে বিঘাপ্রতি জমির পানির পরিমাণভেদে দেড় হাজার থেকে ৩ হাজার ১০০ টাকা চাঁদা দিতে হচ্ছে। তাঁদের এই টাকায় বিল রক্ষায় একটি খালের পাড়ও বাঁধা হচ্ছে।
গত পাঁচ বছর ধরে এভাবে ব্যক্তিগত খরচে পানি সেচে একবারের জন্য ফসল আবাদ করে আসছেন কয়েক গ্রামের কৃষকেরা। তবে, চাষ করতে গিয়ে সেচসহ অন্যান্য যে খরচ হচ্ছে, তাতে অনেকেরই লাভের মুখ দেখা হয় না। তবুও একসঙ্গে কিছু ধান আর বিচালি পাওয়ার আশায় এত খরচ করে বোরো আবাদ করে আসছেন হাজরাইল-ভোমরদহ বিলপাড়ের কৃষকেরা।
কৃষকেরা জানিয়েছেন, ভবদহের কারণে ২০ বছর ধরে এই বিলে বোরো ছাড়া কোনো ফসল আবাদ করা যাচ্ছে না। তাঁরা সম্মিলিতভাবে ব্যক্তি খরচে পাঁচ বছর ধরে এভাবে পানি সেচে বোরো চাষ করলেও সরকারিভাবে কোনো সহায়তা পাননি।
শনিবার সরেজমিন দেখা গেছে, হাজরাইল-ভোমরদহ বিলের মাঝে শ্রীপুর নামে একটি খাল রয়েছে। এ খাল হয়ে বিলের পানি পাশের মুক্তেশ্বরী নদীতে পড়ে। সে পানি ভবদহ হয়ে পার হতো। মুক্তেশ্বরী, টেকা ও শ্রীহরি নদীতে পলি জমে থাকায় এখন ভবদহের স্লুইসগেট দিয়ে পানি নিষ্কাশন হয় না। ফলে উপজেলার কুলটিয়া ও হরিদাসকাটি ইউনিয়নের অধিকাংশ বাড়িতে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। পানি জমে আছে এ অঞ্চলের বিলগুলোতে। বর্ষার শুরু থেকে শীত মৌসুমের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত পানি জমে থাকায় এসব বিলে কোনো ফসল হয় না। সম্প্রতি ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাবে টানা বৃষ্টিতে এসব অঞ্চলে পানি আরও বেড়ে যায়।
শ্রীপুর গ্রামের মনির হোসেন নামে এক ব্যক্তি হাজরাইল-ভোমরদহ বিলের কৃষকদের একত্রিত করে গত পাঁচ বছর কেশবপুর অঞ্চল থেকে সেচ মেশিন ভাড়া করে এ বিলের পানি সরানোর কাজ করে চলেছেন। এ মৌসুমে ১ জানুয়ারি থেকে ২২টি সেচযন্ত্র বসিয়ে বিলের পানি সেচে মুক্তেশ্বরী নদীতে ফেলার কাজ শুরু করেছেন তিনি। দিন-রাত অনবরত পানি সেচার কাজ চলছে। আরও ২০-২২ দিন সেচার পর বিলে ধান রোপণের উপযোগী হবে, এমনটি বলছেন কৃষকেরা।
পানি সেচার কাজে নিয়োজিত মেহেদী হাসান বলেন, ‘হাজরাইল স্থানে ১২টি ও ভোমরদহ স্থানে ১০টি সেচযন্ত্র বসানো হয়েছে। প্রতিটি সেচযন্ত্রের জন্য দিনে ৬০০ টাকা ভাড়া দিতে হয়। প্রতিটির জন্য দিনে তেল লাগে ৩৫ লিটার। ২০ জন শ্রমিক দৈনিক ৫০০ টাকা মজুরিতে এ কাজে নিয়োজিত আছেন।’
শিকদার নামে এক শ্রমিক বলেন, ‘হাজরাইল, ভোমরদহ, শ্রীপুর, সমসকাটি ও চান্দুয়া গ্রাম মিলে বিলে ১ হাজার ১০০ বিঘা জমি রয়েছে। বিলের মাঝখানে ৯ ফুট পানি ছিল। অর্ধেকের বেশি সরানো গেছে। অন্তত আরও ২০ দিন সেচতে হবে।’
শ্রমিক শিকদার বলেন, ‘বোরো চাষের জন্য পানি সরানোর পাশাপাশি শ্রীপুর খালের পাড় বাঁধতে হচ্ছে। এ জন্য কৃষকদের কাছ থেকে মোট ৩ হাজার ১০০ টাকা করে নেওয়া হচ্ছে। এ কাজে সরকারি কোনো সহায়তাও পাওয়া যাচ্ছে না।’
চান্দুয়া গ্রামের কৃষক নজরুল ইসলাম বলেন, ‘এক বিঘা জমিতে আমন ধান হয়নি। পানিবন্দী থাকায় লতাপাতায় খেত ভরে গেছে। এবার পানি সেচার জন্য দেড় হাজার টাকা দেওয়া লাগবে। পানি প্রায় সরে গেছে। এখন খেত পরিষ্কার করতেছি।’
হাজরাইল গ্রামের অজিকেশ মণ্ডল নামে এক কৃষক বলেন, ‘সাত বিঘা জমি তলিয়ে আছে। পানি সরাতে বিঘাপ্রতি ৩ হাজার ১০০ টাকা করে দিতে হচ্ছে। এর পর ধান রোপণ করা হলে জমিতে সেচ দেওয়ার জন্য প্রতি বিঘায় ২ হাজার ৫০০ টাকা করে পানি খরচ দিতে হবে।’
আজিকেশ মণ্ডল বলেন, ‘আগে পানি এমনিতে সরে যেত। আমন না হলেও ইরি ধান রোপণ করা যেত। এখন বিলের চেয়ে নদীতে পানি বেশি হওয়ায় পানি সরছে না। ৫-৬ বছর ধরে পানি সেচে ধান লাগাতি হচ্ছে। খরচ যা হয়, তাতে লাভ থাকে না। তবু একসঙ্গে কয়ডা ধান আর বিচালি পাওয়া যার জন্যি চাষ করি।’
মনিরামপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আবুল হাসান বলেন, ‘হরিদাসকাটি ও কুলটিয়া এলাকায় পানি এবার অনেক বেশি। জলাবদ্ধতার জন্য অন্যবার ৪০০ হেক্টর জমিতে বোরো হতো না। পানি বেশি থাকায় এবার এসব অঞ্চলে বোরোর আবাদ আরও কমবে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আবুল হাসান বলেন, ‘জলাবদ্ধতার বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে লিখিতভাবে জানানো ছাড়া আমাদের কিছু করার নেই। পানি সরানোর জন্য আমরা কোনো বরাদ্দ দিতে পারি না।’
বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) সহকারী পরিচালক ও মনিরামপুর-কেশবপুর অঞ্চলের সেচ কমিটির সদস্যসচিব সোহেল রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হাজরাইল-ভোমরদহ বিলে পানি সেচার জন্য আমাদের কোনো সেচ যন্ত্র নেই। পানি নিষ্কাশনের জন্য আমরা একটি প্রকল্পের আবেদন করেছি। আবেদনটি কৃষি মন্ত্রণালয়ে রয়েছে। সেটি পাস হলে এ বিলের কৃষকদের সহায়তা দেওয়া যাবে।’
ভবদহ সংকটের কারণে যশোরের মনিরামপুরের হাজরাইল-ভোমরদহ বিলে সপ্তাহ দুই আগেও ৯ ফুট পানি ছিল। এখানে কৃষিজমির পরিমাণ ১ হাজার ১০০ বিঘা।
আগে বর্ষার পানি অন্তত শীতকালের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে মুক্তেশ্বরী নদী দিয়ে ধীরে ধীরে সরে যেত। আমন না হলেও বোরো চাষ করতে পারতেন কৃষকেরা। কিন্তু এবার শীত মৌসুম শেষ হতে চললেও পানি সরেনি। উল্টো ২ মাস আগের টানা কয়েক দিনের বৃষ্টিতে বিলে পানি আরও বেড়ে যায়।
ফলে বাধ্য হয়ে বিলটিতে থাকা জমির কৃষকেরা মিলে ব্যক্তিগত খরচে ২২টি সেচযন্ত্র বসিয়ে সেই পানি নিষ্কাশন শুরু করেছেন আবাদের জন্য। এক মাস ধরে সেচে এখন পর্যন্ত পানি নিষ্কাশন সম্ভব হয়েছে মাত্র অর্ধেক। এই সেচ চালিয়ে যেতে হবে এখনো টানা ২০-২২ দিন। তবেই পুরোপুরি চাষের উপযোগী করে সোনার ফসল ফলাতে পারবেন তাঁরা।
এ জন্য তাঁদের এবার খরচ ধরা হয়েছে ৩৫ লাখ টাকা। সে অনুযায়ী, প্রত্যেক কৃষককে বিঘাপ্রতি জমির পানির পরিমাণভেদে দেড় হাজার থেকে ৩ হাজার ১০০ টাকা চাঁদা দিতে হচ্ছে। তাঁদের এই টাকায় বিল রক্ষায় একটি খালের পাড়ও বাঁধা হচ্ছে।
গত পাঁচ বছর ধরে এভাবে ব্যক্তিগত খরচে পানি সেচে একবারের জন্য ফসল আবাদ করে আসছেন কয়েক গ্রামের কৃষকেরা। তবে, চাষ করতে গিয়ে সেচসহ অন্যান্য যে খরচ হচ্ছে, তাতে অনেকেরই লাভের মুখ দেখা হয় না। তবুও একসঙ্গে কিছু ধান আর বিচালি পাওয়ার আশায় এত খরচ করে বোরো আবাদ করে আসছেন হাজরাইল-ভোমরদহ বিলপাড়ের কৃষকেরা।
কৃষকেরা জানিয়েছেন, ভবদহের কারণে ২০ বছর ধরে এই বিলে বোরো ছাড়া কোনো ফসল আবাদ করা যাচ্ছে না। তাঁরা সম্মিলিতভাবে ব্যক্তি খরচে পাঁচ বছর ধরে এভাবে পানি সেচে বোরো চাষ করলেও সরকারিভাবে কোনো সহায়তা পাননি।
শনিবার সরেজমিন দেখা গেছে, হাজরাইল-ভোমরদহ বিলের মাঝে শ্রীপুর নামে একটি খাল রয়েছে। এ খাল হয়ে বিলের পানি পাশের মুক্তেশ্বরী নদীতে পড়ে। সে পানি ভবদহ হয়ে পার হতো। মুক্তেশ্বরী, টেকা ও শ্রীহরি নদীতে পলি জমে থাকায় এখন ভবদহের স্লুইসগেট দিয়ে পানি নিষ্কাশন হয় না। ফলে উপজেলার কুলটিয়া ও হরিদাসকাটি ইউনিয়নের অধিকাংশ বাড়িতে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। পানি জমে আছে এ অঞ্চলের বিলগুলোতে। বর্ষার শুরু থেকে শীত মৌসুমের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত পানি জমে থাকায় এসব বিলে কোনো ফসল হয় না। সম্প্রতি ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাবে টানা বৃষ্টিতে এসব অঞ্চলে পানি আরও বেড়ে যায়।
শ্রীপুর গ্রামের মনির হোসেন নামে এক ব্যক্তি হাজরাইল-ভোমরদহ বিলের কৃষকদের একত্রিত করে গত পাঁচ বছর কেশবপুর অঞ্চল থেকে সেচ মেশিন ভাড়া করে এ বিলের পানি সরানোর কাজ করে চলেছেন। এ মৌসুমে ১ জানুয়ারি থেকে ২২টি সেচযন্ত্র বসিয়ে বিলের পানি সেচে মুক্তেশ্বরী নদীতে ফেলার কাজ শুরু করেছেন তিনি। দিন-রাত অনবরত পানি সেচার কাজ চলছে। আরও ২০-২২ দিন সেচার পর বিলে ধান রোপণের উপযোগী হবে, এমনটি বলছেন কৃষকেরা।
পানি সেচার কাজে নিয়োজিত মেহেদী হাসান বলেন, ‘হাজরাইল স্থানে ১২টি ও ভোমরদহ স্থানে ১০টি সেচযন্ত্র বসানো হয়েছে। প্রতিটি সেচযন্ত্রের জন্য দিনে ৬০০ টাকা ভাড়া দিতে হয়। প্রতিটির জন্য দিনে তেল লাগে ৩৫ লিটার। ২০ জন শ্রমিক দৈনিক ৫০০ টাকা মজুরিতে এ কাজে নিয়োজিত আছেন।’
শিকদার নামে এক শ্রমিক বলেন, ‘হাজরাইল, ভোমরদহ, শ্রীপুর, সমসকাটি ও চান্দুয়া গ্রাম মিলে বিলে ১ হাজার ১০০ বিঘা জমি রয়েছে। বিলের মাঝখানে ৯ ফুট পানি ছিল। অর্ধেকের বেশি সরানো গেছে। অন্তত আরও ২০ দিন সেচতে হবে।’
শ্রমিক শিকদার বলেন, ‘বোরো চাষের জন্য পানি সরানোর পাশাপাশি শ্রীপুর খালের পাড় বাঁধতে হচ্ছে। এ জন্য কৃষকদের কাছ থেকে মোট ৩ হাজার ১০০ টাকা করে নেওয়া হচ্ছে। এ কাজে সরকারি কোনো সহায়তাও পাওয়া যাচ্ছে না।’
চান্দুয়া গ্রামের কৃষক নজরুল ইসলাম বলেন, ‘এক বিঘা জমিতে আমন ধান হয়নি। পানিবন্দী থাকায় লতাপাতায় খেত ভরে গেছে। এবার পানি সেচার জন্য দেড় হাজার টাকা দেওয়া লাগবে। পানি প্রায় সরে গেছে। এখন খেত পরিষ্কার করতেছি।’
হাজরাইল গ্রামের অজিকেশ মণ্ডল নামে এক কৃষক বলেন, ‘সাত বিঘা জমি তলিয়ে আছে। পানি সরাতে বিঘাপ্রতি ৩ হাজার ১০০ টাকা করে দিতে হচ্ছে। এর পর ধান রোপণ করা হলে জমিতে সেচ দেওয়ার জন্য প্রতি বিঘায় ২ হাজার ৫০০ টাকা করে পানি খরচ দিতে হবে।’
আজিকেশ মণ্ডল বলেন, ‘আগে পানি এমনিতে সরে যেত। আমন না হলেও ইরি ধান রোপণ করা যেত। এখন বিলের চেয়ে নদীতে পানি বেশি হওয়ায় পানি সরছে না। ৫-৬ বছর ধরে পানি সেচে ধান লাগাতি হচ্ছে। খরচ যা হয়, তাতে লাভ থাকে না। তবু একসঙ্গে কয়ডা ধান আর বিচালি পাওয়া যার জন্যি চাষ করি।’
মনিরামপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আবুল হাসান বলেন, ‘হরিদাসকাটি ও কুলটিয়া এলাকায় পানি এবার অনেক বেশি। জলাবদ্ধতার জন্য অন্যবার ৪০০ হেক্টর জমিতে বোরো হতো না। পানি বেশি থাকায় এবার এসব অঞ্চলে বোরোর আবাদ আরও কমবে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আবুল হাসান বলেন, ‘জলাবদ্ধতার বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে লিখিতভাবে জানানো ছাড়া আমাদের কিছু করার নেই। পানি সরানোর জন্য আমরা কোনো বরাদ্দ দিতে পারি না।’
বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) সহকারী পরিচালক ও মনিরামপুর-কেশবপুর অঞ্চলের সেচ কমিটির সদস্যসচিব সোহেল রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হাজরাইল-ভোমরদহ বিলে পানি সেচার জন্য আমাদের কোনো সেচ যন্ত্র নেই। পানি নিষ্কাশনের জন্য আমরা একটি প্রকল্পের আবেদন করেছি। আবেদনটি কৃষি মন্ত্রণালয়ে রয়েছে। সেটি পাস হলে এ বিলের কৃষকদের সহায়তা দেওয়া যাবে।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১৩ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে