আব্দুল্লাহ আল মাসুদ, সিরাজদিখান (মুন্সিগঞ্জ)
মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে রঙের শেষ আঁচড়ে প্রতিমা সাজিয়ে তুলতে ব্যস্ত সময় কাটছে শিল্পীদের। সনাতন ধর্মাবলম্বীর প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা ঘনিয়ে আসায় উপজেলাজুড়ে উৎসবের আমেজ বইছে। আগামী ১১ অক্টোবর মহাষষ্ঠী পূজার মধ্য দিয়ে শুরু হবে এ মহোৎসব। শেষ হবে ১৫ অক্টোবর বিজয়া দশমীতে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে।
অশুভ শক্তির বিনাশ ও শুভ শক্তি প্রতিষ্ঠায় মর্ত্যে আসবেন দেবী দুর্গা। উপজেলার ১০৮ মণ্ডপের চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি। দিন-রাত রং আর তুলির আঁচড়ে শেষ রূপায়ণের কাজ করছেন প্রতিমাশিল্পীরা। আগামী ১১ অক্টোবর আগমনের মধ্য দিয়ে দশভুজা দেবী দর্শন দেবেন তাঁর অজস্র ভক্তকে। ধূপ, ধ্বনি আর ঢাকের তালে মেতে উঠবে সনাতন সম্প্রদায়ের মানুষ। এদিকে দুর্গোৎসবকে সামনে রেখে মণ্ডপ সাজানো ও নতুন জামা-কাপড় কেনাকাটায় ব্যস্ত সময় পার করছেন উপজেলার সনাতন সম্প্রদায়ের লোকজন।
উপজেলার মালখানগন ইউনিয়নের তালতলা বাজারের মন্দিরের প্রতিমায় রঙের আঁচড় দেওয়া চিত্র দেখা গেছে।
উপজেলা পূজা উদ্যাপন পরিষদ সূত্রে জানা যায়, এ বছর উপজেলায় ১০৮টি মণ্ডপে পূজা-অর্চনার আয়োজন করা হয়েছে। এর মধ্যে চিত্রকোট ইউনিয়নে ১৯ টি, শেখরনগর ইউনিয়নে ১৪ টি, রাজানগর ইউনিয়নে ১১ টি, কেয়াইন ইউনিয়নে ১৭ টি, বাসাইল ইউনিয়নে ৪ টি, লতব্দী ইউনিয়নে ৪ টি, রশুনিয়া ইউনিয়নে ১০ টি, বয়রাগাদী ইউনিয়নে ৫ টি, ইছাপুরা ইউনিয়নে ৪ টি, মধ্যপাড়া ইউনিয়নে ৪ টি, জৈনসার ইউনিয়নে ৬ টি, কোলা ইউনিয়নে ১টি ও মালখানগর ইউনিয়নে ৯টি মণ্ডপে দুর্গোৎসব অনুষ্ঠিত হবে। উৎসাহ-উদ্দীপনা ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে শারদীয় দুর্গোৎসব উদ্যাপনের লক্ষ্যে প্রশাসনের পক্ষ থেকে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বৃহৎ ধর্মীয় অনুষ্ঠান দুর্গোৎসব নিয়ে প্রতিটি পাড়া মহল্লায় চলছে সাজসাজ রব।
প্রতিমাশিল্পী গোবিন্দ পাল বলেন, আমি এ বছর দুটি প্রতিমার কাজ করেছি। এবার করোনাভাইরাস সংক্রমণ কম থাকায় মোটামুটি বড় পরিসরে দুর্গোৎসব হবে।
রাজানগর ইউনিয়নের প্রতিমাশিল্পী শিপন পাল বলেন, প্রতিমা তৈরি করা অনেক কষ্টের। আর আগের মতো লাভ হয় না। এরপরও করতে হয় সংসার চালানোর জন্য।
উপজেলার পূজা উদ্যাপন কমিটির সভাপতি গোবিন্দ দাস পোদ্দার বলেন, এবারের পূজাকে সর্বজনীন উৎসবে রূপ দিতে সনাতন ধর্মাবলম্বীর সকলকে নিয়ে আনন্দ করতে চাই। অশুর বিনাশী দেবীর এই আগমন উপলক্ষে সাধ্যমতো আয়োজন সম্পন্ন করার প্রাণান্তকর চেষ্টা আমাদের। প্রতিবছরের ন্যায় এবারও প্রতিটি মণ্ডপে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হবে।
সহকারী পুলিশ সুপার (সিরাজদিখান সার্কেল) রাসেদুল ইসলাম বলেন, প্রতিটি ইউনিয়নের বিট পুলিশ এবং পূজামণ্ডপের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকদের সঙ্গে আমাদের সভা হয়েছে। দুর্গোৎসব শান্তিপূর্ণ ও সুষ্ঠুভাবে উদ্যাপনে সার্বিক নিরাপত্তায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দায়িত্ব পালন করবে। কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা যাতে না ঘটে সেদিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে পুলিশ, র্যাব বিশেষ টহলে থাকবে। এ ছাড়া প্রতিটি মন্দির ও পূজামণ্ডপের সার্বিক নিরাপত্তার স্বার্থে কমপক্ষে দুজন করে আনসার সদস্য দায়িত্ব পালন করবে।
মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে রঙের শেষ আঁচড়ে প্রতিমা সাজিয়ে তুলতে ব্যস্ত সময় কাটছে শিল্পীদের। সনাতন ধর্মাবলম্বীর প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা ঘনিয়ে আসায় উপজেলাজুড়ে উৎসবের আমেজ বইছে। আগামী ১১ অক্টোবর মহাষষ্ঠী পূজার মধ্য দিয়ে শুরু হবে এ মহোৎসব। শেষ হবে ১৫ অক্টোবর বিজয়া দশমীতে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে।
অশুভ শক্তির বিনাশ ও শুভ শক্তি প্রতিষ্ঠায় মর্ত্যে আসবেন দেবী দুর্গা। উপজেলার ১০৮ মণ্ডপের চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি। দিন-রাত রং আর তুলির আঁচড়ে শেষ রূপায়ণের কাজ করছেন প্রতিমাশিল্পীরা। আগামী ১১ অক্টোবর আগমনের মধ্য দিয়ে দশভুজা দেবী দর্শন দেবেন তাঁর অজস্র ভক্তকে। ধূপ, ধ্বনি আর ঢাকের তালে মেতে উঠবে সনাতন সম্প্রদায়ের মানুষ। এদিকে দুর্গোৎসবকে সামনে রেখে মণ্ডপ সাজানো ও নতুন জামা-কাপড় কেনাকাটায় ব্যস্ত সময় পার করছেন উপজেলার সনাতন সম্প্রদায়ের লোকজন।
উপজেলার মালখানগন ইউনিয়নের তালতলা বাজারের মন্দিরের প্রতিমায় রঙের আঁচড় দেওয়া চিত্র দেখা গেছে।
উপজেলা পূজা উদ্যাপন পরিষদ সূত্রে জানা যায়, এ বছর উপজেলায় ১০৮টি মণ্ডপে পূজা-অর্চনার আয়োজন করা হয়েছে। এর মধ্যে চিত্রকোট ইউনিয়নে ১৯ টি, শেখরনগর ইউনিয়নে ১৪ টি, রাজানগর ইউনিয়নে ১১ টি, কেয়াইন ইউনিয়নে ১৭ টি, বাসাইল ইউনিয়নে ৪ টি, লতব্দী ইউনিয়নে ৪ টি, রশুনিয়া ইউনিয়নে ১০ টি, বয়রাগাদী ইউনিয়নে ৫ টি, ইছাপুরা ইউনিয়নে ৪ টি, মধ্যপাড়া ইউনিয়নে ৪ টি, জৈনসার ইউনিয়নে ৬ টি, কোলা ইউনিয়নে ১টি ও মালখানগর ইউনিয়নে ৯টি মণ্ডপে দুর্গোৎসব অনুষ্ঠিত হবে। উৎসাহ-উদ্দীপনা ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে শারদীয় দুর্গোৎসব উদ্যাপনের লক্ষ্যে প্রশাসনের পক্ষ থেকে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বৃহৎ ধর্মীয় অনুষ্ঠান দুর্গোৎসব নিয়ে প্রতিটি পাড়া মহল্লায় চলছে সাজসাজ রব।
প্রতিমাশিল্পী গোবিন্দ পাল বলেন, আমি এ বছর দুটি প্রতিমার কাজ করেছি। এবার করোনাভাইরাস সংক্রমণ কম থাকায় মোটামুটি বড় পরিসরে দুর্গোৎসব হবে।
রাজানগর ইউনিয়নের প্রতিমাশিল্পী শিপন পাল বলেন, প্রতিমা তৈরি করা অনেক কষ্টের। আর আগের মতো লাভ হয় না। এরপরও করতে হয় সংসার চালানোর জন্য।
উপজেলার পূজা উদ্যাপন কমিটির সভাপতি গোবিন্দ দাস পোদ্দার বলেন, এবারের পূজাকে সর্বজনীন উৎসবে রূপ দিতে সনাতন ধর্মাবলম্বীর সকলকে নিয়ে আনন্দ করতে চাই। অশুর বিনাশী দেবীর এই আগমন উপলক্ষে সাধ্যমতো আয়োজন সম্পন্ন করার প্রাণান্তকর চেষ্টা আমাদের। প্রতিবছরের ন্যায় এবারও প্রতিটি মণ্ডপে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হবে।
সহকারী পুলিশ সুপার (সিরাজদিখান সার্কেল) রাসেদুল ইসলাম বলেন, প্রতিটি ইউনিয়নের বিট পুলিশ এবং পূজামণ্ডপের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকদের সঙ্গে আমাদের সভা হয়েছে। দুর্গোৎসব শান্তিপূর্ণ ও সুষ্ঠুভাবে উদ্যাপনে সার্বিক নিরাপত্তায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দায়িত্ব পালন করবে। কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা যাতে না ঘটে সেদিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে পুলিশ, র্যাব বিশেষ টহলে থাকবে। এ ছাড়া প্রতিটি মন্দির ও পূজামণ্ডপের সার্বিক নিরাপত্তার স্বার্থে কমপক্ষে দুজন করে আনসার সদস্য দায়িত্ব পালন করবে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে