খাবারের বিষয়
প্রত্যেক মানুষের দেহের উচ্চতা ও ওজনের ওপর নির্ভর করে তার খাওয়াদাওয়া নির্বাচন করতে হয়। শরীরচর্চার ক্ষেত্রে একেক মানুষের লক্ষ্য একেক রকম। লক্ষ্য যা-ই হোক, মূল বিষয় হচ্ছে নিয়ম মেনে খাবার খাওয়া। আমরা সাধারণত তিনবেলা যে খাবার খাই, সেটা যদি অন্তত ৪-৫ ভাগে ভাগ করে ২ থেকে ৩ ঘণ্টা পরপর খাওয়া যায়, তাহলে লক্ষ্যে এগোনো যাবে সহজে। ক্যালরি হিসাব করে খেতে হবে। বিএমআই (বডি মাস ইনডেক্স) অনুযায়ী, সঠিক পরিমাণ খাবার খেতে হবে। এসব বিষয়ে ক্রীড়া পুষ্টিবিদের পরামর্শ মেনে চলতে হবে।
তবে একজন সাধারণ পুষ্টিবিদ আর ক্রীড়া পুষ্টিবিদের মধ্যে পার্থক্য আছে। সাধারণ পুষ্টিবিদ সাধারণ ডায়েট চার্ট ঠিক করে দেন। কিন্তু জিম করতে গেলে একজন মানুষের দেহের গড়ন অনুযায়ী ফিটনেস ট্রেনার ঠিক করে দেবেন, ওই ব্যক্তিকে কী খেতে হবে, কতটুকু খেতে হবে।
সকালটা শুরু হবে যেভাবে
হাতে সময় থাকলে কার্ডিও অথবা ট্রেডমিলে দৌড় দিয়ে শুরু করা যেতে পারে। এরপর স্বাস্থ্যকর নাশতা। জিমের ধরন অনুযায়ী নাশতা খানিকটা ভারী হতে পারে। খাবারে শর্করা, প্রোটিন, চর্বি, আঁশ, মিনারেলস সবকিছুর সংমিশ্রণ থাকলে ভালো। খাবারের তালিকায় থাকতে পারে লাল আটার রুটি বা ওটস। প্রোটিন হিসেবে থাকবে ডিম। চর্বি হিসেবে বিভিন্ন রকম বাদাম, যেমন আমন্ড বা পিনাট বাটার। আঁশের চাহিদা মিটবে সবজি থেকে। মূলত দিনের সব খাবারই এ রকম হওয়া উচিত।
কর্মজীবী নারীদের জন্য
খুবই ভালো হয় খাবার নিজে রান্না করে কর্মস্থলে নিয়ে যাওয়া। খাবারে থাকতে পারে ফল, ভাত, সেদ্ধ মুরগি। বাইরের খাবার এড়িয়ে চলা সবচেয়ে ভালো। শরীরচর্চার প্রথম দিকে ঘরের খাবার খাওয়ার পরামর্শ থাকবে। ভাতে সমস্যা নেই। সাধারণত আমরা যে ভাত খাই, সেটাও হতে পারে অথবা বাদামি চালের ভাতও হতে পারে। শরীরের গঠন অনুযায়ী খাবারের পরিমাণ ঠিক করতে হবে।
শরীরচর্চার জন্য ইউটিউব চ্যানেল না দেখে একজন বিশেষজ্ঞের অধীনে প্রোটিন প্ল্যান অনুযায়ী এগোতে হবে। তাতে ভালো ফল আশা করতে পারেন।
শরীরচর্চার বিষয়
শরীর চর্চার বিষয়। জিম সেই বিষয়কে সহজ করতে পারে। চাইলে কেউ সকালেও জিমে যেতে পারেন। কর্মজীবী নারীরা তাঁদের কাজের ধরন বুঝে জিমে যাওয়ার সময় ঠিক করবেন। অনেকে অফিস থেকে সরাসরি জিমে চলে যান। অথবা বাসায় ফিরে কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিয়ে তারপর জিমে যান। তবে বিশ্রাম নিয়ে সঠিক নিয়ম মেনে জিম বা শরীর চর্চা করলে তাতে ফল পাওয়া যায়।
রাতের খাবার
রাতের খাবার অবশ্যই ৮-৯টার মধ্যে শেষ করতে হবে। তবে রাতে যেহেতু খুব বেশি কাজ থাকে না, সে ক্ষেত্রে শর্করাজাতীয় খাবার চাইলে এড়িয়ে যাওয়া যায়। যদি সকালে কার্ডিও করা সম্ভব না হয়, তাহলে সেটা রাতে করা যেতে পারে।
নারীরা বডিবিল্ডিং করতে চাইলে
বডিবিল্ডিং শুধু ছেলেদের বিষয়ই নয়। নারীরাও এটি করতে পারেন। জেনে রাখা ভালো, এর কোনো মাপকাঠি নেই। বডিবিল্ডিংয়ের ক্ষেত্রে মূল বিষয় হলো ইচ্ছাশক্তি। যদি ইচ্ছাশক্তি প্রবল হয়, নিয়মিত ওয়ার্ক আউট করা যায় এবং যদি ভালোবাসা নিয়ে লেগে থাকা যায়, তাহলে অবশ্যই সাফল্য আসবে। আমাদের দেশে অনেকেই শরীরচর্চা শুরুর অল্প কিছুদিন পরেই থেমে যান, উৎসাহ পান না। উৎসাহ ছাড়া এ পথে না এগোনোই ভালো।
অনুলিখন: নাজিম আল শমষের
খাবারের বিষয়
প্রত্যেক মানুষের দেহের উচ্চতা ও ওজনের ওপর নির্ভর করে তার খাওয়াদাওয়া নির্বাচন করতে হয়। শরীরচর্চার ক্ষেত্রে একেক মানুষের লক্ষ্য একেক রকম। লক্ষ্য যা-ই হোক, মূল বিষয় হচ্ছে নিয়ম মেনে খাবার খাওয়া। আমরা সাধারণত তিনবেলা যে খাবার খাই, সেটা যদি অন্তত ৪-৫ ভাগে ভাগ করে ২ থেকে ৩ ঘণ্টা পরপর খাওয়া যায়, তাহলে লক্ষ্যে এগোনো যাবে সহজে। ক্যালরি হিসাব করে খেতে হবে। বিএমআই (বডি মাস ইনডেক্স) অনুযায়ী, সঠিক পরিমাণ খাবার খেতে হবে। এসব বিষয়ে ক্রীড়া পুষ্টিবিদের পরামর্শ মেনে চলতে হবে।
তবে একজন সাধারণ পুষ্টিবিদ আর ক্রীড়া পুষ্টিবিদের মধ্যে পার্থক্য আছে। সাধারণ পুষ্টিবিদ সাধারণ ডায়েট চার্ট ঠিক করে দেন। কিন্তু জিম করতে গেলে একজন মানুষের দেহের গড়ন অনুযায়ী ফিটনেস ট্রেনার ঠিক করে দেবেন, ওই ব্যক্তিকে কী খেতে হবে, কতটুকু খেতে হবে।
সকালটা শুরু হবে যেভাবে
হাতে সময় থাকলে কার্ডিও অথবা ট্রেডমিলে দৌড় দিয়ে শুরু করা যেতে পারে। এরপর স্বাস্থ্যকর নাশতা। জিমের ধরন অনুযায়ী নাশতা খানিকটা ভারী হতে পারে। খাবারে শর্করা, প্রোটিন, চর্বি, আঁশ, মিনারেলস সবকিছুর সংমিশ্রণ থাকলে ভালো। খাবারের তালিকায় থাকতে পারে লাল আটার রুটি বা ওটস। প্রোটিন হিসেবে থাকবে ডিম। চর্বি হিসেবে বিভিন্ন রকম বাদাম, যেমন আমন্ড বা পিনাট বাটার। আঁশের চাহিদা মিটবে সবজি থেকে। মূলত দিনের সব খাবারই এ রকম হওয়া উচিত।
কর্মজীবী নারীদের জন্য
খুবই ভালো হয় খাবার নিজে রান্না করে কর্মস্থলে নিয়ে যাওয়া। খাবারে থাকতে পারে ফল, ভাত, সেদ্ধ মুরগি। বাইরের খাবার এড়িয়ে চলা সবচেয়ে ভালো। শরীরচর্চার প্রথম দিকে ঘরের খাবার খাওয়ার পরামর্শ থাকবে। ভাতে সমস্যা নেই। সাধারণত আমরা যে ভাত খাই, সেটাও হতে পারে অথবা বাদামি চালের ভাতও হতে পারে। শরীরের গঠন অনুযায়ী খাবারের পরিমাণ ঠিক করতে হবে।
শরীরচর্চার জন্য ইউটিউব চ্যানেল না দেখে একজন বিশেষজ্ঞের অধীনে প্রোটিন প্ল্যান অনুযায়ী এগোতে হবে। তাতে ভালো ফল আশা করতে পারেন।
শরীরচর্চার বিষয়
শরীর চর্চার বিষয়। জিম সেই বিষয়কে সহজ করতে পারে। চাইলে কেউ সকালেও জিমে যেতে পারেন। কর্মজীবী নারীরা তাঁদের কাজের ধরন বুঝে জিমে যাওয়ার সময় ঠিক করবেন। অনেকে অফিস থেকে সরাসরি জিমে চলে যান। অথবা বাসায় ফিরে কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিয়ে তারপর জিমে যান। তবে বিশ্রাম নিয়ে সঠিক নিয়ম মেনে জিম বা শরীর চর্চা করলে তাতে ফল পাওয়া যায়।
রাতের খাবার
রাতের খাবার অবশ্যই ৮-৯টার মধ্যে শেষ করতে হবে। তবে রাতে যেহেতু খুব বেশি কাজ থাকে না, সে ক্ষেত্রে শর্করাজাতীয় খাবার চাইলে এড়িয়ে যাওয়া যায়। যদি সকালে কার্ডিও করা সম্ভব না হয়, তাহলে সেটা রাতে করা যেতে পারে।
নারীরা বডিবিল্ডিং করতে চাইলে
বডিবিল্ডিং শুধু ছেলেদের বিষয়ই নয়। নারীরাও এটি করতে পারেন। জেনে রাখা ভালো, এর কোনো মাপকাঠি নেই। বডিবিল্ডিংয়ের ক্ষেত্রে মূল বিষয় হলো ইচ্ছাশক্তি। যদি ইচ্ছাশক্তি প্রবল হয়, নিয়মিত ওয়ার্ক আউট করা যায় এবং যদি ভালোবাসা নিয়ে লেগে থাকা যায়, তাহলে অবশ্যই সাফল্য আসবে। আমাদের দেশে অনেকেই শরীরচর্চা শুরুর অল্প কিছুদিন পরেই থেমে যান, উৎসাহ পান না। উৎসাহ ছাড়া এ পথে না এগোনোই ভালো।
অনুলিখন: নাজিম আল শমষের
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে