হাসনাত শোয়েব, ঢাকা
ইউরো ২০২০ চলার সময়ে সবাইকে ধাক্কা দিয়েছিল ক্রিস্টিয়ান এরিকসেনের হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মাঠ ছাড়ার দৃশ্য। এমন নয় যে খেলাধুলার ইতিহাসে এটিই প্রথম হৃদ্রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা। এর আগে মাঠে ঢলে পড়ে মারাও গিয়েছেন অনেক খেলোয়াড়। তবে বড় মঞ্চে এমন ঘটনা ঘটার উদাহরণ এর আগে খুব একটা ছিল না।
অবশ্য এমন বিভীষিকাময় চিত্র গত কিছুদিনে নিয়মিত দেখা যাচ্ছে। গত মাসেই মাঠে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে ফুটবলকে বিদায় বলে দিয়েছেন আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি সার্জিও আগুয়েরো। বাংলাদেশের বিপক্ষে দারুণ ব্যাটিং করা পাকিস্তানি ওপেনার আবিদ আলীও ঘরোয়া ক্রিকেট ম্যাচ চলার সময় হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে গেছেন। এর মধ্যে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে খেলার মাঠে প্রাণ হারিয়েছেন দুই ফুটবলার। ওমানের ফুটবলার মুখালিদ আল রাকাদি এবং আলজেরিয়ান ফুটবলার সোফিয়ান লুকার খেলার মাঠেই হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারিয়েছেন। সুপার অ্যাথলেটদের এভাবে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা বেশ আলোড়ন তুলেছে ক্রীড়া বিশ্বে। আর কেনই-বা স্বাস্থ্যসচেতন এই মানুষগুলো মাঠে ঢলে পড়ছেন, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে অনেকের মনে।
সুপার অ্যাথলেটদের এভাবে অসুস্থ হওয়া নিয়ে কানাডীয়ান স্পেশালিস্ট হসপিটালের কার্ডিওলজিস্ট ড. আমাল এ লুইস বলেন, ‘বর্তমান সময়ে শারীরিকভাবে ফিট, স্বাস্থ্যবান এবং সুন্দর জীবনধারা মেনে চলা মানুষদেরও হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। এর কারণ হচ্ছে অতিরিক্ত পরিশ্রম। যদি আপনার হৃদ্যন্ত্রের নির্দিষ্ট স্তরের পরিশ্রম নেওয়ার ক্ষমতা থাকে, কিন্তু আপনি তার বেশি পরিশ্রম করেন, তবে এ ধরনের ঘটনা ঘটতে পারে। খেলোয়াড়েরা প্রতিনিয়ত প্রয়োজনের তুলনায় অতিরিক্ত শ্রম দেয়, যেটা তাদের হৃদ্রোগের আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি অনেকাংশে বাড়িয়ে দেয়।’
হৃদ্যন্ত্রের কাঠামোগত অস্বাভাবিকতা হৃদ্রোগে আক্রান্ত হওয়ার কারণ হতে পারে, যেটা অনেক সময় একজন মানুষ উত্তরাধিকার সূত্রে পেয়ে থাকেন। আবার কিছু ক্ষেত্রে এর কারণ জানা যায় না। হৃদ্যন্ত্রের অস্বাভাবিক অবস্থা যাদের থাকে, অনেক সময় ব্যায়াম করাও তাদের জন্য ক্ষতির কারণ হতে পারে। খেলার সময় বুকে জোরে আঘাত পেলেও হার্ট অ্যাটাকের ঘটনা ঘটতে পারে।
আমেরিকান কলেজ অব কার্ডিওলজির একটি পরিসংখ্যান বলছে, প্রতিবছর যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিযোগিতামূলক খেলাধুলার সময় অন্তত ১০০ থেকে ১৫০ জন খেলোয়াড় আকস্মিকভাবে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়েছেন।
২০১৭ সালে নিউ ইংল্যান্ড জার্নাল অব মেডিসিনের করা একটি গবেষণামতে, প্রতি ১ লাখ অ্যাথলেটের মধ্যে আকস্মিকভাবে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হওয়ার হার ০.৭৬ শতাংশ। ইউনিভার্সিটি অব ওয়াশিংটনের আরেক গবেষণায় দেখা গেছে, পুরুষদের তুলনায় নারীদের ঝুঁকি বেশি।
আকস্মিকভাবে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হওয়ার এমন ঘটনা এড়াতে আগে থেকে পূর্বাভাষ পাওয়ার সুনির্দিষ্ট উপায় এখনো জানা যায়নি। তবে ক্রীড়াবিদদের এ বিষয়ে অনেক সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
ইউরো ২০২০ চলার সময়ে সবাইকে ধাক্কা দিয়েছিল ক্রিস্টিয়ান এরিকসেনের হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মাঠ ছাড়ার দৃশ্য। এমন নয় যে খেলাধুলার ইতিহাসে এটিই প্রথম হৃদ্রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা। এর আগে মাঠে ঢলে পড়ে মারাও গিয়েছেন অনেক খেলোয়াড়। তবে বড় মঞ্চে এমন ঘটনা ঘটার উদাহরণ এর আগে খুব একটা ছিল না।
অবশ্য এমন বিভীষিকাময় চিত্র গত কিছুদিনে নিয়মিত দেখা যাচ্ছে। গত মাসেই মাঠে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে ফুটবলকে বিদায় বলে দিয়েছেন আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি সার্জিও আগুয়েরো। বাংলাদেশের বিপক্ষে দারুণ ব্যাটিং করা পাকিস্তানি ওপেনার আবিদ আলীও ঘরোয়া ক্রিকেট ম্যাচ চলার সময় হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে গেছেন। এর মধ্যে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে খেলার মাঠে প্রাণ হারিয়েছেন দুই ফুটবলার। ওমানের ফুটবলার মুখালিদ আল রাকাদি এবং আলজেরিয়ান ফুটবলার সোফিয়ান লুকার খেলার মাঠেই হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারিয়েছেন। সুপার অ্যাথলেটদের এভাবে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা বেশ আলোড়ন তুলেছে ক্রীড়া বিশ্বে। আর কেনই-বা স্বাস্থ্যসচেতন এই মানুষগুলো মাঠে ঢলে পড়ছেন, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে অনেকের মনে।
সুপার অ্যাথলেটদের এভাবে অসুস্থ হওয়া নিয়ে কানাডীয়ান স্পেশালিস্ট হসপিটালের কার্ডিওলজিস্ট ড. আমাল এ লুইস বলেন, ‘বর্তমান সময়ে শারীরিকভাবে ফিট, স্বাস্থ্যবান এবং সুন্দর জীবনধারা মেনে চলা মানুষদেরও হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। এর কারণ হচ্ছে অতিরিক্ত পরিশ্রম। যদি আপনার হৃদ্যন্ত্রের নির্দিষ্ট স্তরের পরিশ্রম নেওয়ার ক্ষমতা থাকে, কিন্তু আপনি তার বেশি পরিশ্রম করেন, তবে এ ধরনের ঘটনা ঘটতে পারে। খেলোয়াড়েরা প্রতিনিয়ত প্রয়োজনের তুলনায় অতিরিক্ত শ্রম দেয়, যেটা তাদের হৃদ্রোগের আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি অনেকাংশে বাড়িয়ে দেয়।’
হৃদ্যন্ত্রের কাঠামোগত অস্বাভাবিকতা হৃদ্রোগে আক্রান্ত হওয়ার কারণ হতে পারে, যেটা অনেক সময় একজন মানুষ উত্তরাধিকার সূত্রে পেয়ে থাকেন। আবার কিছু ক্ষেত্রে এর কারণ জানা যায় না। হৃদ্যন্ত্রের অস্বাভাবিক অবস্থা যাদের থাকে, অনেক সময় ব্যায়াম করাও তাদের জন্য ক্ষতির কারণ হতে পারে। খেলার সময় বুকে জোরে আঘাত পেলেও হার্ট অ্যাটাকের ঘটনা ঘটতে পারে।
আমেরিকান কলেজ অব কার্ডিওলজির একটি পরিসংখ্যান বলছে, প্রতিবছর যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিযোগিতামূলক খেলাধুলার সময় অন্তত ১০০ থেকে ১৫০ জন খেলোয়াড় আকস্মিকভাবে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়েছেন।
২০১৭ সালে নিউ ইংল্যান্ড জার্নাল অব মেডিসিনের করা একটি গবেষণামতে, প্রতি ১ লাখ অ্যাথলেটের মধ্যে আকস্মিকভাবে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হওয়ার হার ০.৭৬ শতাংশ। ইউনিভার্সিটি অব ওয়াশিংটনের আরেক গবেষণায় দেখা গেছে, পুরুষদের তুলনায় নারীদের ঝুঁকি বেশি।
আকস্মিকভাবে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হওয়ার এমন ঘটনা এড়াতে আগে থেকে পূর্বাভাষ পাওয়ার সুনির্দিষ্ট উপায় এখনো জানা যায়নি। তবে ক্রীড়াবিদদের এ বিষয়ে অনেক সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে