মৌলভীবাজার প্রতিনিধি
ঈদ এলেই ধনী-গরিব নির্বিশেষে সবাই চেষ্টা করেন সামর্থ্যের মধ্যে পছন্দের পোশাক কিনতে এবং প্রিয়জনকে উপহার দিতে। এ ক্ষেত্রে অনেক নিম্ন-মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্তদের আশ্রয়স্থল অলিগলির ছোট দোকান কিংবা ফুটপাতের মার্কেট। এই মানুষগুলো বিভিন্ন দোকানে ঘুরে বেড়াচ্ছেন, করছেন কেনাকাটা।
মৌলভীবাজার জেলা শহরের সেন্ট্রাল রোড়, কোর্ট রোড, পশ্চিম বাজারসহ কুসুমবাগ এলাকায় রয়েছে এমন অনেক দোকান। এই সময়ে এসব মার্কেটে ধুম পড়ে কেনাকাটার। কারণ এখানে পাওয়া যায় সাধ্যের মধ্যে প্রয়োজনীয় নানা রুচিসম্মত পোশাক।
সেন্ট্রাল রোডের চৌমহনা থেকে কুসুমবাগ পর্যন্ত বেশ কয়েকটি মার্কেটে গিয়ে দেখা যায়, ক্রেতাদের ভিড়। মার্কেটের ছোট প্রতিটি দোকানে তিন-পাঁচজন করে কেনাকাটা করছেন।
দোকানিরা জানান, অন্যবারের চেয়ে এবার ক্রেতা তুলনামূলক কম। তবে শিশুদের পোশাকের বিভিন্ন দোকানে কিছুটা ভিড়। দোকানগুলোতে বড়দের পাঞ্জাবি সর্বনিম্ন ৩০০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে। ছোটদের পাঞ্জাবি ১৫০ থেকে ৩০০, পায়জামা ২০০ থেকে ৪০০ টাকা। রয়েছে শিশুদের জামা ২০০ থেকে ৩০০ টাকা, ছেলেদের টি-শার্ট ২০০ থেকে ৫০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
সেন্ট্রাল রোডের বিক্রেতা ইয়ারিস আলী বলেন, ‘দুপুরে ও সন্ধ্যার পর ক্রেতার ভিড় হয়। যদিও অধিকাংশ ক্রেতা কেনাকাটা শুরু করেননি। আগামী তিন-চার দিনের মধ্যে মার্কেট পুরোদমে জমবে।’
দোকানমালিক ইয়াওর মিয়া বলেন, ‘এবার ঈদে নতুন ডিজাইনের পোশাক এসেছে। বড় অন্যান্য মার্কেটের তুলনায় আমাদের এখানে পণ্যের দাম কম। তাই ক্রেতারা ভিড় করছেন।’
রাজনগর উপজেলার কাওয়াদিঘি হাওর থেকে কেনাকাটা করতে আসা ছয়ফুল মিয়া বলেন, ‘আমরা গরিব মানুষ এত টাকা নাই। তাই ছোট দোকান থেকে কাপড় কিনি।’
কমলগঞ্জ থেকে আসা চা জনগোষ্ঠীর সদস্য খায়রুন বেগম বলেন, ‘বাচ্চার জন্য ঈদের কাপড় কিনতে এসেছি। যা রোজগার করি, কোনো রকম বেঁচে আছি। এখানে কম দামে পছন্দমতো কাপড় পাওয়া যায়।’
ক্রেতা সায়মন আলী বলেন, প্রতিবছর ছোট দোকানগুলোয় কেনাকাটা করি। তারা প্রথমে দাম একটু বেশি চায়। তবে দরকষাকষির পর সাধ্যের মধ্যে কেনাকাটা করা যায়।
সমাজকর্মী খালেদ হাসান বলেন, ‘মানুষের ব্যয় বেড়েছে, বাড়েনি আয়। নিত্যপণ্যের অধিক দামের কারণে দরিদ্র মানুষ নিষ্পেষিত হচ্ছে।’
ঈদ এলেই ধনী-গরিব নির্বিশেষে সবাই চেষ্টা করেন সামর্থ্যের মধ্যে পছন্দের পোশাক কিনতে এবং প্রিয়জনকে উপহার দিতে। এ ক্ষেত্রে অনেক নিম্ন-মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্তদের আশ্রয়স্থল অলিগলির ছোট দোকান কিংবা ফুটপাতের মার্কেট। এই মানুষগুলো বিভিন্ন দোকানে ঘুরে বেড়াচ্ছেন, করছেন কেনাকাটা।
মৌলভীবাজার জেলা শহরের সেন্ট্রাল রোড়, কোর্ট রোড, পশ্চিম বাজারসহ কুসুমবাগ এলাকায় রয়েছে এমন অনেক দোকান। এই সময়ে এসব মার্কেটে ধুম পড়ে কেনাকাটার। কারণ এখানে পাওয়া যায় সাধ্যের মধ্যে প্রয়োজনীয় নানা রুচিসম্মত পোশাক।
সেন্ট্রাল রোডের চৌমহনা থেকে কুসুমবাগ পর্যন্ত বেশ কয়েকটি মার্কেটে গিয়ে দেখা যায়, ক্রেতাদের ভিড়। মার্কেটের ছোট প্রতিটি দোকানে তিন-পাঁচজন করে কেনাকাটা করছেন।
দোকানিরা জানান, অন্যবারের চেয়ে এবার ক্রেতা তুলনামূলক কম। তবে শিশুদের পোশাকের বিভিন্ন দোকানে কিছুটা ভিড়। দোকানগুলোতে বড়দের পাঞ্জাবি সর্বনিম্ন ৩০০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে। ছোটদের পাঞ্জাবি ১৫০ থেকে ৩০০, পায়জামা ২০০ থেকে ৪০০ টাকা। রয়েছে শিশুদের জামা ২০০ থেকে ৩০০ টাকা, ছেলেদের টি-শার্ট ২০০ থেকে ৫০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
সেন্ট্রাল রোডের বিক্রেতা ইয়ারিস আলী বলেন, ‘দুপুরে ও সন্ধ্যার পর ক্রেতার ভিড় হয়। যদিও অধিকাংশ ক্রেতা কেনাকাটা শুরু করেননি। আগামী তিন-চার দিনের মধ্যে মার্কেট পুরোদমে জমবে।’
দোকানমালিক ইয়াওর মিয়া বলেন, ‘এবার ঈদে নতুন ডিজাইনের পোশাক এসেছে। বড় অন্যান্য মার্কেটের তুলনায় আমাদের এখানে পণ্যের দাম কম। তাই ক্রেতারা ভিড় করছেন।’
রাজনগর উপজেলার কাওয়াদিঘি হাওর থেকে কেনাকাটা করতে আসা ছয়ফুল মিয়া বলেন, ‘আমরা গরিব মানুষ এত টাকা নাই। তাই ছোট দোকান থেকে কাপড় কিনি।’
কমলগঞ্জ থেকে আসা চা জনগোষ্ঠীর সদস্য খায়রুন বেগম বলেন, ‘বাচ্চার জন্য ঈদের কাপড় কিনতে এসেছি। যা রোজগার করি, কোনো রকম বেঁচে আছি। এখানে কম দামে পছন্দমতো কাপড় পাওয়া যায়।’
ক্রেতা সায়মন আলী বলেন, প্রতিবছর ছোট দোকানগুলোয় কেনাকাটা করি। তারা প্রথমে দাম একটু বেশি চায়। তবে দরকষাকষির পর সাধ্যের মধ্যে কেনাকাটা করা যায়।
সমাজকর্মী খালেদ হাসান বলেন, ‘মানুষের ব্যয় বেড়েছে, বাড়েনি আয়। নিত্যপণ্যের অধিক দামের কারণে দরিদ্র মানুষ নিষ্পেষিত হচ্ছে।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে