সখীপুর প্রতিনিধি
সখীপুরে চলতি বছর আমন ধানের বাম্পার ফলন পেয়ে কৃষকেরা আনন্দে মাতোয়ারা। অনুকূল আবহাওয়া থাকায় কৃষক পাকা ধান ঘরে তুলতে পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। ব্লাস্ট, মাজরা পোকা, কারেন্ট পোকা ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের বাধা পেরিয়ে মাঠে সোনালি ধানের স্বপ্ন বুনেছিলেন। কৃষকের সেই স্বপ্ন এখন বাস্তবে রূপ নিয়েছে। এবার সেই স্বপ্ন গেছে বাড়ি বাড়ি।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, বিস্তীর্ণ মাঠজুড়ে সোনালি রঙের পাকা ধান। প্রায় সব এলাকার কৃষকই ধান কাটায় ব্যস্ত আছেন। এ মৌসুমে কিছু কিছু জমিতে মাজরা পোকার আক্রমণ লক্ষ্য করা গেলেও খুব বেশি ক্ষতি হয়নি। সময়মতো সার-বিষ প্রয়োগ করায় ধানের ফলন ভালো হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় কৃষকেরা।
কোথাও কোথাও কৃষাণ-কৃষাণীরা নিজেদের ছেলে মেয়েদের নিয়ে কাজ করছেন। অনেকেই আবার শ্রমিক নিয়ে ধান কেটে বাড়িতে তুলছেন। এত পরিশ্রমের পরেও আনন্দ উৎসাহের কমতি তাঁদের। এ যেন এক উৎসব বিরাজ করছে প্রতিটি কৃষকের ঘরে ঘরে।
স্থানীয় কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ৮টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় মোট ২৫টি ব্লকে এ বছর প্রায় সাড়ে ১৬ হাজার হেক্টর জমিতে আমন ধান চাষ করা হয়। ধান উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১ লাখ ২২ হাজার ২৬৫ মেট্রিকটন। রোগবালাই ও পোকামাকড় হতে ধান রক্ষায় মাঠে মাঠে কৃষকদের সার্বিক পরামর্শ দিয়েছেন উপজেলা কৃষি অফিস।
বেতুয়া গ্রামের কৃষক বিপ্লব সরকার বলেন, ‘চলতি মৌসুমে ধানের ফলন ভালো হয়েছে। প্রথম দিকে মাজরা পোকা নিয়ে চিন্তিত থাকলেও সময়মতো ওষুধ প্রয়োগ করায় ক্ষতি হয়নি।’
কুড়িগ্রাম থেকে আসা ধান কাটা শ্রমিক আব্বাস মিঞা বলেন, ‘এখানে এসেছি বেশ কয়েক দিন হলো। দুই দিন গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির কারণে বসে ছিলাম। তবে এখন প্রায় পুরোদমে কাজ শুরু হয়েছে। ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা রোজে কাজ করছি।’
উপজেলার বেড়বাড়ি গ্রামের কৃষক খলিলুর রহমান বলেন, নতুন ধান না শুকিয়ে ৮শ থেকে সাড়ে ৮শ টাকা মণ বিক্রি হচ্ছে। তবে শুকানো ধানের দাম আরও বেশি। ভরা মৌসুমেও কৃষকেরা ধানের ন্যায্যমূল্য পাওয়ায় খুশি।
মৌশা ব্লকের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মতিউর রহমান বলেন, এই ব্লকের কৃষকেরা পুরোদমে ধান কাটা শুরু করেছেন। ধান ঘরে তুলতে দিন-রাত ব্যস্ত সময় পার করছেন তাঁরা। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে চলতি সপ্তাহের মধ্যেই চাষিরা তাঁদের বেশির ভাগ ধান ঘরে তুলতে পারবেন। ফলন ও বাজারমূল্য ভালো হওয়ায় কৃষকের ঘরে ঘরে এখন উৎসব।’
সখীপুরে চলতি বছর আমন ধানের বাম্পার ফলন পেয়ে কৃষকেরা আনন্দে মাতোয়ারা। অনুকূল আবহাওয়া থাকায় কৃষক পাকা ধান ঘরে তুলতে পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। ব্লাস্ট, মাজরা পোকা, কারেন্ট পোকা ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের বাধা পেরিয়ে মাঠে সোনালি ধানের স্বপ্ন বুনেছিলেন। কৃষকের সেই স্বপ্ন এখন বাস্তবে রূপ নিয়েছে। এবার সেই স্বপ্ন গেছে বাড়ি বাড়ি।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, বিস্তীর্ণ মাঠজুড়ে সোনালি রঙের পাকা ধান। প্রায় সব এলাকার কৃষকই ধান কাটায় ব্যস্ত আছেন। এ মৌসুমে কিছু কিছু জমিতে মাজরা পোকার আক্রমণ লক্ষ্য করা গেলেও খুব বেশি ক্ষতি হয়নি। সময়মতো সার-বিষ প্রয়োগ করায় ধানের ফলন ভালো হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় কৃষকেরা।
কোথাও কোথাও কৃষাণ-কৃষাণীরা নিজেদের ছেলে মেয়েদের নিয়ে কাজ করছেন। অনেকেই আবার শ্রমিক নিয়ে ধান কেটে বাড়িতে তুলছেন। এত পরিশ্রমের পরেও আনন্দ উৎসাহের কমতি তাঁদের। এ যেন এক উৎসব বিরাজ করছে প্রতিটি কৃষকের ঘরে ঘরে।
স্থানীয় কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ৮টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় মোট ২৫টি ব্লকে এ বছর প্রায় সাড়ে ১৬ হাজার হেক্টর জমিতে আমন ধান চাষ করা হয়। ধান উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১ লাখ ২২ হাজার ২৬৫ মেট্রিকটন। রোগবালাই ও পোকামাকড় হতে ধান রক্ষায় মাঠে মাঠে কৃষকদের সার্বিক পরামর্শ দিয়েছেন উপজেলা কৃষি অফিস।
বেতুয়া গ্রামের কৃষক বিপ্লব সরকার বলেন, ‘চলতি মৌসুমে ধানের ফলন ভালো হয়েছে। প্রথম দিকে মাজরা পোকা নিয়ে চিন্তিত থাকলেও সময়মতো ওষুধ প্রয়োগ করায় ক্ষতি হয়নি।’
কুড়িগ্রাম থেকে আসা ধান কাটা শ্রমিক আব্বাস মিঞা বলেন, ‘এখানে এসেছি বেশ কয়েক দিন হলো। দুই দিন গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির কারণে বসে ছিলাম। তবে এখন প্রায় পুরোদমে কাজ শুরু হয়েছে। ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা রোজে কাজ করছি।’
উপজেলার বেড়বাড়ি গ্রামের কৃষক খলিলুর রহমান বলেন, নতুন ধান না শুকিয়ে ৮শ থেকে সাড়ে ৮শ টাকা মণ বিক্রি হচ্ছে। তবে শুকানো ধানের দাম আরও বেশি। ভরা মৌসুমেও কৃষকেরা ধানের ন্যায্যমূল্য পাওয়ায় খুশি।
মৌশা ব্লকের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মতিউর রহমান বলেন, এই ব্লকের কৃষকেরা পুরোদমে ধান কাটা শুরু করেছেন। ধান ঘরে তুলতে দিন-রাত ব্যস্ত সময় পার করছেন তাঁরা। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে চলতি সপ্তাহের মধ্যেই চাষিরা তাঁদের বেশির ভাগ ধান ঘরে তুলতে পারবেন। ফলন ও বাজারমূল্য ভালো হওয়ায় কৃষকের ঘরে ঘরে এখন উৎসব।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে