রাজশাহী প্রতিনিধি
সাড়ে ছয় বছর আগে শুরু হয়েছিল রাজশাহী শিশু হাসপাতালের নির্মাণকাজ। কিন্তু এখনো হাসপাতালটির নির্মাণকাজ শেষ হয়নি। এরই মধ্যে তিন দফা বাড়ানো হয়েছে প্রকল্পের মেয়াদ। রাজশাহী গণপূর্ত বিভাগ ঠিকাদার নিয়োগ করে কাজটি করছে। এর নির্মাণ শেষ না হওয়ায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এখন শিশু রোগীদের ঠাসাঠাসি।
গণপূর্ত বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, নগরীর টিবিপুকুর এলাকায় এ হাসপাতালের চারতলা ভবন নির্মাণ করতে ২০১৫ সালের মে মাসে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে কার্যাদেশ দেওয়া হয়। ১৩ কোটি টাকার এই কাজটি পায় ‘হোসেন এন্টার প্রাইজ’ নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। হাসপাতালটির নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০১৮ সালের জুন মাসে। ওই সময়ের মধ্যে কাজ শেষ না হওয়ায় প্রথমে ২০১৯ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রকল্পের মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয়।
এই সময়েও কাজ শেষ না হওয়ায় ২০২০ সালের জুন পর্যন্ত দ্বিতীয়বারের মতো প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ে। তৃতীয় ধাপে আরও এক বছর বাড়ানো হয়েছে প্রকল্পের মেয়াদ। তাও কাজ শেষ হয়নি। দফায় দফায় প্রকল্পের মেয়াদ বৃদ্ধির সময় ব্যয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৩ কোটি টাকায়। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান বলছে, এ পর্যন্ত ৯৫ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। বাকি কাজও দ্রুত শেষ হবে।
তবে সরেজমিন দেখা গেছে, ১৫৯ শয্যার এ হাসপাতালের ৫ তলা ভবন পুরোপুরি উঠে গেলেও ভেতরে অনেক কাজই বাকি। কাজ চলছে ঢিমেতালে। নির্মাণকাজ তদারকির দায়িত্বে থাকা গণপূর্ত বিভাগের উপ-সহকারী প্রকৌশলী আমিনুল ইসলাম বলেন, নির্মাণের শুরুতেই অনেক সময় চলে গেছে। তাই সময়মতো নির্মাণকাজ শেষ হয়নি। তবে খুব দ্রুতই কাজ শেষ হবে।
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান হোসেন এন্টার প্রাইজের স্বত্বাধিকারী আবদুর রশিদ বলেন, গণপূর্ত বিভাগ কাজ বুঝিয়ে দিতেই দেরি করেছে। এ কারণে নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ করা যায়নি। আবদুর রশিদ আরও বলেন, ‘কাজ শুরুর পরও ডিজাইন পরিবর্তন হয়েছে। হাসপাতাল ভবনটি হবে ১০ তলা। এখন হচ্ছে পাঁচতলা। আমরা পাঁচতলারই কাজ পেয়েছি। প্রথম ডিজাইনে ভবনটা ছিল ১৬ হাজার স্কয়ার ফুট। এটি পরিবর্তন করে এটি ২৪ হাজার স্কয়ার ফুট করা হয়।’
রামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী বলেন, ‘আমাদের এখানে শিশু বিভাগে এখন প্রচুর রোগী থাকে। তাদের চিকিৎসায় হিমশিম খেতে হয়। তাই দ্রুত শিশু হাসপাতালটির নির্মাণকাজ শেষ করা দরকার। তাহলে আলাদা শিশু হাসপাতালে শিশুরাও যেমন ভালো চিকিৎসা পাবে, তেমনি আমাদের এখানেও অন্য রোগীদের আরও ভালো চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব হবে।’
রাজশাহী গণপূর্ত বিভাগ-২-এর নির্বাহী প্রকৌশলী মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, শিশু হাসপাতালের কাজ শুরুর আগে জায়গাটিতে বস্তি ছিল। সেগুলো সরাতে সময় লেগেছে। এখন যা কাজ আছে, তা খুব কম। অল্প সময়ের মধ্যে কাজ শেষ হয়ে যাবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি।
সাড়ে ছয় বছর আগে শুরু হয়েছিল রাজশাহী শিশু হাসপাতালের নির্মাণকাজ। কিন্তু এখনো হাসপাতালটির নির্মাণকাজ শেষ হয়নি। এরই মধ্যে তিন দফা বাড়ানো হয়েছে প্রকল্পের মেয়াদ। রাজশাহী গণপূর্ত বিভাগ ঠিকাদার নিয়োগ করে কাজটি করছে। এর নির্মাণ শেষ না হওয়ায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এখন শিশু রোগীদের ঠাসাঠাসি।
গণপূর্ত বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, নগরীর টিবিপুকুর এলাকায় এ হাসপাতালের চারতলা ভবন নির্মাণ করতে ২০১৫ সালের মে মাসে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে কার্যাদেশ দেওয়া হয়। ১৩ কোটি টাকার এই কাজটি পায় ‘হোসেন এন্টার প্রাইজ’ নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। হাসপাতালটির নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০১৮ সালের জুন মাসে। ওই সময়ের মধ্যে কাজ শেষ না হওয়ায় প্রথমে ২০১৯ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রকল্পের মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয়।
এই সময়েও কাজ শেষ না হওয়ায় ২০২০ সালের জুন পর্যন্ত দ্বিতীয়বারের মতো প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ে। তৃতীয় ধাপে আরও এক বছর বাড়ানো হয়েছে প্রকল্পের মেয়াদ। তাও কাজ শেষ হয়নি। দফায় দফায় প্রকল্পের মেয়াদ বৃদ্ধির সময় ব্যয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৩ কোটি টাকায়। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান বলছে, এ পর্যন্ত ৯৫ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। বাকি কাজও দ্রুত শেষ হবে।
তবে সরেজমিন দেখা গেছে, ১৫৯ শয্যার এ হাসপাতালের ৫ তলা ভবন পুরোপুরি উঠে গেলেও ভেতরে অনেক কাজই বাকি। কাজ চলছে ঢিমেতালে। নির্মাণকাজ তদারকির দায়িত্বে থাকা গণপূর্ত বিভাগের উপ-সহকারী প্রকৌশলী আমিনুল ইসলাম বলেন, নির্মাণের শুরুতেই অনেক সময় চলে গেছে। তাই সময়মতো নির্মাণকাজ শেষ হয়নি। তবে খুব দ্রুতই কাজ শেষ হবে।
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান হোসেন এন্টার প্রাইজের স্বত্বাধিকারী আবদুর রশিদ বলেন, গণপূর্ত বিভাগ কাজ বুঝিয়ে দিতেই দেরি করেছে। এ কারণে নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ করা যায়নি। আবদুর রশিদ আরও বলেন, ‘কাজ শুরুর পরও ডিজাইন পরিবর্তন হয়েছে। হাসপাতাল ভবনটি হবে ১০ তলা। এখন হচ্ছে পাঁচতলা। আমরা পাঁচতলারই কাজ পেয়েছি। প্রথম ডিজাইনে ভবনটা ছিল ১৬ হাজার স্কয়ার ফুট। এটি পরিবর্তন করে এটি ২৪ হাজার স্কয়ার ফুট করা হয়।’
রামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী বলেন, ‘আমাদের এখানে শিশু বিভাগে এখন প্রচুর রোগী থাকে। তাদের চিকিৎসায় হিমশিম খেতে হয়। তাই দ্রুত শিশু হাসপাতালটির নির্মাণকাজ শেষ করা দরকার। তাহলে আলাদা শিশু হাসপাতালে শিশুরাও যেমন ভালো চিকিৎসা পাবে, তেমনি আমাদের এখানেও অন্য রোগীদের আরও ভালো চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব হবে।’
রাজশাহী গণপূর্ত বিভাগ-২-এর নির্বাহী প্রকৌশলী মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, শিশু হাসপাতালের কাজ শুরুর আগে জায়গাটিতে বস্তি ছিল। সেগুলো সরাতে সময় লেগেছে। এখন যা কাজ আছে, তা খুব কম। অল্প সময়ের মধ্যে কাজ শেষ হয়ে যাবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৪ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৮ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৮ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৮ দিন আগে