মো. আতাউর রহমান, জয়পুরহাট
জয়পুরহাট জেলার চাষিরা আমন ধানকে ঘিরে স্বপ্ন বুনছেন। জেলা সদরসহ কালাই, ক্ষেতলাল, আক্কেলপুর ও পাঁচবিবি উপজেলার বিস্তীর্ণ মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ। ইতিমধ্যে আগাম জাতের বিনা ধান-৭ ও বিনা ধান-১৭ কাটা মাড়াইয়ের কাজ শুরু হয়েছে।
সদর উপজেলার কোমর গ্রামের কৃষক জাহিদুল ইসলাম (৩২) জানান, তিনি এবার সাড়ে তিন বিঘা জমিতে আগাম জাতের বিনাধান-১৭ আবাদ করেছেন। আর বাকি সাড়ে তিন বিঘা জমিতে অন্য জাতের ধান চাষ করেছেন। বিনা ধান-১৭ কাটামাড়াইয়ের কাজ শেষ পর্যায়ে। আর অল্প দিনের মধ্যেই ওই জমিতে আগাম জাতের আলু চাষ করবেন বলে জানান তিনি।
সদর উপজেলার দক্ষিণ বানিয়াপাড়া গ্রামের কৃষক মফিজুল ইসলাম বলেন, ২৫-৩০ দিনের মধ্যেই খেত থেকে ধান কাটা শুরু হবে। নতুন ধান বিক্রি করে আত্মীয়-স্বজনদের দাওয়াত দিয়ে খাওয়াবেন বলে জানান।
জেলা সদরের পশ্চিম পারুলিয়া গ্রামের আরমান জানান, নতুন ধান কাটা মাড়াই শেষে তিনি এলাকার পূজা-পার্বণ ও শীতকালে বসা মেলা থেকে কাঠের তৈরি বিভিন্ন আসবাবপত্র ক্রয় করবেন।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা জহুরুল ইসলাম জানান, চলতি মৌসুমে জয়পুরহাটে ৬৯ হাজার ৬৬০ হাজার হেক্টর জমিতে রোপা আমন ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল। কিন্তু অর্জিত হয়েছে ৬৯ হাজার ৬৬২ হাজার হেক্টর জমিতে। বিভিন্ন জাতের মধ্যে উপশী জাতের ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৬৩ হাজার ৬০০ হেক্টর জমিতে। কিন্তু লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়েছে ৬১ হাজার ৮১২ হেক্টর জমিতে। হাইব্রিড জাতের ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৫ হাজার ৩৬০ হেক্টর জমিতে, অর্জিত লক্ষ্যমাত্রা ৭ হাজার ২৫০ হেক্টর। আর স্থানীয় জাতের ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৭০০ হেক্টর জমিতে। চাষ হয়েছে ৬০০ হেক্টর জমিতে।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক বাবুল কুমার সূত্রধর জানান, চলতি রোপা আমন মৌসুমে আবহাওয়া ছিল রৌদ্রোজ্জ্বল। ধানখেতে রোগবালাই ছিল না বললেই চলে। অল্প কিছু পরিমাণ জমিতে কিছুটা রোগবালাই ছিল। কৃষি বিভাগের দিকনির্দেশনা ও পরামর্শ নিয়ে কৃষকেরা এবার জমি চাষাবাদ করেছেন। শেষ পর্যন্ত আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এবং বড় ধরনের কোনো প্রাকৃতিক বিপর্যয় না ঘটলে ধানের বাম্পার ফলনের বিষয়ে আশাবাদী তিনি।
জয়পুরহাট জেলার চাষিরা আমন ধানকে ঘিরে স্বপ্ন বুনছেন। জেলা সদরসহ কালাই, ক্ষেতলাল, আক্কেলপুর ও পাঁচবিবি উপজেলার বিস্তীর্ণ মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ। ইতিমধ্যে আগাম জাতের বিনা ধান-৭ ও বিনা ধান-১৭ কাটা মাড়াইয়ের কাজ শুরু হয়েছে।
সদর উপজেলার কোমর গ্রামের কৃষক জাহিদুল ইসলাম (৩২) জানান, তিনি এবার সাড়ে তিন বিঘা জমিতে আগাম জাতের বিনাধান-১৭ আবাদ করেছেন। আর বাকি সাড়ে তিন বিঘা জমিতে অন্য জাতের ধান চাষ করেছেন। বিনা ধান-১৭ কাটামাড়াইয়ের কাজ শেষ পর্যায়ে। আর অল্প দিনের মধ্যেই ওই জমিতে আগাম জাতের আলু চাষ করবেন বলে জানান তিনি।
সদর উপজেলার দক্ষিণ বানিয়াপাড়া গ্রামের কৃষক মফিজুল ইসলাম বলেন, ২৫-৩০ দিনের মধ্যেই খেত থেকে ধান কাটা শুরু হবে। নতুন ধান বিক্রি করে আত্মীয়-স্বজনদের দাওয়াত দিয়ে খাওয়াবেন বলে জানান।
জেলা সদরের পশ্চিম পারুলিয়া গ্রামের আরমান জানান, নতুন ধান কাটা মাড়াই শেষে তিনি এলাকার পূজা-পার্বণ ও শীতকালে বসা মেলা থেকে কাঠের তৈরি বিভিন্ন আসবাবপত্র ক্রয় করবেন।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা জহুরুল ইসলাম জানান, চলতি মৌসুমে জয়পুরহাটে ৬৯ হাজার ৬৬০ হাজার হেক্টর জমিতে রোপা আমন ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল। কিন্তু অর্জিত হয়েছে ৬৯ হাজার ৬৬২ হাজার হেক্টর জমিতে। বিভিন্ন জাতের মধ্যে উপশী জাতের ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৬৩ হাজার ৬০০ হেক্টর জমিতে। কিন্তু লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়েছে ৬১ হাজার ৮১২ হেক্টর জমিতে। হাইব্রিড জাতের ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৫ হাজার ৩৬০ হেক্টর জমিতে, অর্জিত লক্ষ্যমাত্রা ৭ হাজার ২৫০ হেক্টর। আর স্থানীয় জাতের ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৭০০ হেক্টর জমিতে। চাষ হয়েছে ৬০০ হেক্টর জমিতে।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক বাবুল কুমার সূত্রধর জানান, চলতি রোপা আমন মৌসুমে আবহাওয়া ছিল রৌদ্রোজ্জ্বল। ধানখেতে রোগবালাই ছিল না বললেই চলে। অল্প কিছু পরিমাণ জমিতে কিছুটা রোগবালাই ছিল। কৃষি বিভাগের দিকনির্দেশনা ও পরামর্শ নিয়ে কৃষকেরা এবার জমি চাষাবাদ করেছেন। শেষ পর্যন্ত আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এবং বড় ধরনের কোনো প্রাকৃতিক বিপর্যয় না ঘটলে ধানের বাম্পার ফলনের বিষয়ে আশাবাদী তিনি।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৩ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৭ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৭ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৭ দিন আগে