নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এক-দুই সংস্করণ আগেও বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) দেখা গেছে বিদেশি কোচদের মেলা। দেরিতে হলেও সেই অবস্থান থেকে সরে এসেছে টুর্নামেন্টের ফ্র্যাঞ্চাইজিরা। ১৯ জানুয়ারি থেকে শুরু হতে যাওয়া বিপিএলের ১০ম সংস্করণে সব ফ্র্যাঞ্চাইজির প্রধান কোচই বাংলাদেশি। টুর্নামেন্টের সব দলের ডাগআউটে সব স্থানীয় কোচ এবারই প্রথম।
কেন এবার সব ফ্র্যাঞ্চাইজি ঝুঁকেছে স্থানীয় কোচদের দিকে? এই সময়ে অস্ট্রেলিয়ায় চলছে বিগ ব্যাশ লিগ। দক্ষিণ আফ্রিকায় শুরু হয়েছে এসএটি২০। তাই চাইলেও হাইপ্রোফাইল কোচ নিয়ে আসা সহজ নয়। তাঁদের পারিশ্রমিকও তুলনামূলকভাবে বেশি। ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোর স্থানীয় কোচদের দিকে ঝুঁকে পড়ার কারণ কারও কারও কাছে মনে হতে পারে এটাই। হয়তো বাস্তবতাও তাই। কিন্তু সাফল্যের মানদণ্ডে মাপলে দেশি কোচদেরই প্রাধান্য পাওয়ার কথা। আগের ৯ আসরে ৬ চ্যাম্পিয়ন দলের কোচ ছিল স্থানীয়। বিদেশি কোচ দলকে শিরোপা জিতিয়েছেন তিনবার। স্থানীয় কোচ সালাহ উদ্দিন একাই বিপিএলের শিরোপা জিতেছেন ৪টি। তাই স্থানীয় কোচদের সাফল্যই ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোকে দেশি কোচ নিয়োগে উদ্বুদ্ধ করেছে বললেও ভুল হবে না।
সবশেষ বিপিএলে ৭ দলের ৫ প্রধান কোচই ছিলেন দেশি। ২০২২ বিপিএলে ৬টি ফ্র্যাঞ্চাইজির ৩টিতে ছিলেন স্থানীয় কোচ, ৩টিতে বিদেশি। করোনা বিরতির আগে ২০১৯ বিপিএলেও সাত দলের ছয়টির প্রধান কোচই ছিলেন বিদেশি। সে বিপিএলে একমাত্র স্থানীয় কোচ ছিলেন সালাহ উদ্দিন।
সবশেষ বিপিএলে শুধু চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স ও ঢাকা ডমিনেটরসের ছিল বিদেশি কোচ। চট্টগ্রাম কোচ ছিলেন সাবেক ইংলিশ ক্রিকেটার জুলিয়ান উড আর ঢাকার ছিলেন সাবেক শ্রীলঙ্কান বাঁহাতি পেসার চামিন্দা ভাস।
এবার নতুন নাম নিয়ে আসা ঢাকা ফ্র্যাঞ্চাইজির (দুর্দান্ত ঢাকা) প্রধান কোচ বাংলাদেশ দলের সাবেক ক্রিকেটার খালেদ মাহমুদ সুজন। শিরোপা জেতার অভিজ্ঞতা রয়েছে তাঁর। চট্টগ্রামের প্রধান কোচ হিসেবে আছেন আরেক সাবেক ক্রিকেটার তুষার ইমরান। খুলনা টাইগার্সের প্রধান কোচ জাতীয় দলের সাবেক পেসার তালহা জুবায়ের। তুষার ও তালহা—দুজনকেই বিপিএলে প্রথমবারের মতো কোচের ভূমিকায় দেখা যাবে। সোহেল ইসলাম এবারও রংপুর রাইডার্সের কোচ। বর্তমান রানার্সআপ সিলেট স্ট্রাইকার্স এবারও আস্থা রেখেছে সাবেক ক্রিকেটার রাজিন সালেহর ওপর। কদিন আগে তাঁর অধীনে বিসিএল প্রথম শ্রেণির সংস্করণে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে পূর্বাঞ্চল এবং রানার্সআপ হয়েছে লিস্ট ‘এ’ সংস্করণে।
বিপিএলের সবচেয়ে সফল কোচ সালাহ উদ্দিন এবারও থাকছেন বর্তমান চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের সঙ্গে। তাঁর অধীনে সবচেয়ে বেশি চারবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে কুমিল্লা। আর ফরচুন বরিশালের প্রধান কোচ হিসেবে আছেন মিজানুর রহমান বাবুল। ডেভ হোয়াটমোরকে নিয়ে গুঞ্জন থাকলেও সেটি উড়িয়ে দিয়েছেন বরিশাল ফ্র্যাঞ্চাইজির স্বত্বাধিকারী মিজানুর রহমান। গতকাল তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, ‘ডেভ হোয়াটমোর আমাদের টেকনিক্যাল ডিরেক্টর হিসেবে কাজ করবেন। আর মিজানুর রহমান বাবুল প্রধান কোচ। ১৮ জানুয়ারি হোয়াটমোর যোগ দেবেন দলের সঙ্গে।’
বিপিএলে স্থানীয় কোচের ভিড়—ব্যাপারটি ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন বাংলাদেশ দলের সাবেক অধিনায়ক ও বিসিবির নির্বাচক হাবিবুল বাশার সুমন, ‘দেশি কোচরা কাজ করছে, এটা আমাদের জন্য ভালো দিক। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটারদের সঙ্গে কাজ করছে, তাদের অভিজ্ঞতা বাড়ছে। এবারও বিদেশি ক্রিকেটাররা আসবে, তাদের অভিজ্ঞতা আরও বাড়বে, এটা গুরুত্বপূর্ণ। এটা বাংলাদেশের ক্রিকেটের জন্য ভালো এবং ইতিবাচক দিক।’
স্থানীয় কোচদের সব সময় পাওয়া যায়, খেলোয়াড়দের সঙ্গে সম্পর্কটাও থাকে বন্ধুত্বপূর্ণ। থাকে না ভাষাগত জটিলতা। শুধু প্রধান কোচ নয়, কোচিং স্টাফদের বাকি পদেও স্থানীয় কোচদের ছড়াছড়ি। সিলেটের পেস বোলিং কোচ সাবেক ক্রিকেটার সৈয়দ রাসেল, স্পিন বোলিং কোচ মুরাদ খান ও ফিল্ডিং কোচের দায়িত্বে থাকবেন ডলার মাহমুদ। ঢাকার সহকারী কোচ গোলাম মর্তুজা, বোলিং কোচ তারিকুল ইসলাম, ফিল্ডিং কোচ রবিউল করিম। প্রায় সব দলেই দেশীয় কোচিং স্টাফ।
স্থানীয় কোচের মেলা দেখে উচ্ছ্বসিত সিলেটের কোচ রাজিন সালেহ বলেছেন, ‘আমাদের দেশি কোচরাও এখন এগোচ্ছে। ৫ বছর আগেও বিপিএলে এ রকম চিন্তাই করা যায়নি। এখন সবাই ভালো কোচ পাচ্ছে। এটা বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য ভালো দিক।’
আর বিপিএলের সুযোগ কাজে লাগাতে চান খুলনার কোচ তালহা, ‘এটা আমাদের জন্য ইতিবাচক দিক। আমার জন্য অনেক বড় সুযোগ। প্রিমিয়ার লিগে কাজ করেছি, জাতীয় লিগে করি কিন্তু বিপিএলটা বড় মঞ্চ আমার জন্য। অনেক কিছু শেখার থাকবে, জানার থাকবে। আশা করি, এই সুযোগটা কাজে লাগাতে পারব।’
এক-দুই সংস্করণ আগেও বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) দেখা গেছে বিদেশি কোচদের মেলা। দেরিতে হলেও সেই অবস্থান থেকে সরে এসেছে টুর্নামেন্টের ফ্র্যাঞ্চাইজিরা। ১৯ জানুয়ারি থেকে শুরু হতে যাওয়া বিপিএলের ১০ম সংস্করণে সব ফ্র্যাঞ্চাইজির প্রধান কোচই বাংলাদেশি। টুর্নামেন্টের সব দলের ডাগআউটে সব স্থানীয় কোচ এবারই প্রথম।
কেন এবার সব ফ্র্যাঞ্চাইজি ঝুঁকেছে স্থানীয় কোচদের দিকে? এই সময়ে অস্ট্রেলিয়ায় চলছে বিগ ব্যাশ লিগ। দক্ষিণ আফ্রিকায় শুরু হয়েছে এসএটি২০। তাই চাইলেও হাইপ্রোফাইল কোচ নিয়ে আসা সহজ নয়। তাঁদের পারিশ্রমিকও তুলনামূলকভাবে বেশি। ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোর স্থানীয় কোচদের দিকে ঝুঁকে পড়ার কারণ কারও কারও কাছে মনে হতে পারে এটাই। হয়তো বাস্তবতাও তাই। কিন্তু সাফল্যের মানদণ্ডে মাপলে দেশি কোচদেরই প্রাধান্য পাওয়ার কথা। আগের ৯ আসরে ৬ চ্যাম্পিয়ন দলের কোচ ছিল স্থানীয়। বিদেশি কোচ দলকে শিরোপা জিতিয়েছেন তিনবার। স্থানীয় কোচ সালাহ উদ্দিন একাই বিপিএলের শিরোপা জিতেছেন ৪টি। তাই স্থানীয় কোচদের সাফল্যই ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোকে দেশি কোচ নিয়োগে উদ্বুদ্ধ করেছে বললেও ভুল হবে না।
সবশেষ বিপিএলে ৭ দলের ৫ প্রধান কোচই ছিলেন দেশি। ২০২২ বিপিএলে ৬টি ফ্র্যাঞ্চাইজির ৩টিতে ছিলেন স্থানীয় কোচ, ৩টিতে বিদেশি। করোনা বিরতির আগে ২০১৯ বিপিএলেও সাত দলের ছয়টির প্রধান কোচই ছিলেন বিদেশি। সে বিপিএলে একমাত্র স্থানীয় কোচ ছিলেন সালাহ উদ্দিন।
সবশেষ বিপিএলে শুধু চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স ও ঢাকা ডমিনেটরসের ছিল বিদেশি কোচ। চট্টগ্রাম কোচ ছিলেন সাবেক ইংলিশ ক্রিকেটার জুলিয়ান উড আর ঢাকার ছিলেন সাবেক শ্রীলঙ্কান বাঁহাতি পেসার চামিন্দা ভাস।
এবার নতুন নাম নিয়ে আসা ঢাকা ফ্র্যাঞ্চাইজির (দুর্দান্ত ঢাকা) প্রধান কোচ বাংলাদেশ দলের সাবেক ক্রিকেটার খালেদ মাহমুদ সুজন। শিরোপা জেতার অভিজ্ঞতা রয়েছে তাঁর। চট্টগ্রামের প্রধান কোচ হিসেবে আছেন আরেক সাবেক ক্রিকেটার তুষার ইমরান। খুলনা টাইগার্সের প্রধান কোচ জাতীয় দলের সাবেক পেসার তালহা জুবায়ের। তুষার ও তালহা—দুজনকেই বিপিএলে প্রথমবারের মতো কোচের ভূমিকায় দেখা যাবে। সোহেল ইসলাম এবারও রংপুর রাইডার্সের কোচ। বর্তমান রানার্সআপ সিলেট স্ট্রাইকার্স এবারও আস্থা রেখেছে সাবেক ক্রিকেটার রাজিন সালেহর ওপর। কদিন আগে তাঁর অধীনে বিসিএল প্রথম শ্রেণির সংস্করণে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে পূর্বাঞ্চল এবং রানার্সআপ হয়েছে লিস্ট ‘এ’ সংস্করণে।
বিপিএলের সবচেয়ে সফল কোচ সালাহ উদ্দিন এবারও থাকছেন বর্তমান চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের সঙ্গে। তাঁর অধীনে সবচেয়ে বেশি চারবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে কুমিল্লা। আর ফরচুন বরিশালের প্রধান কোচ হিসেবে আছেন মিজানুর রহমান বাবুল। ডেভ হোয়াটমোরকে নিয়ে গুঞ্জন থাকলেও সেটি উড়িয়ে দিয়েছেন বরিশাল ফ্র্যাঞ্চাইজির স্বত্বাধিকারী মিজানুর রহমান। গতকাল তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, ‘ডেভ হোয়াটমোর আমাদের টেকনিক্যাল ডিরেক্টর হিসেবে কাজ করবেন। আর মিজানুর রহমান বাবুল প্রধান কোচ। ১৮ জানুয়ারি হোয়াটমোর যোগ দেবেন দলের সঙ্গে।’
বিপিএলে স্থানীয় কোচের ভিড়—ব্যাপারটি ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন বাংলাদেশ দলের সাবেক অধিনায়ক ও বিসিবির নির্বাচক হাবিবুল বাশার সুমন, ‘দেশি কোচরা কাজ করছে, এটা আমাদের জন্য ভালো দিক। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটারদের সঙ্গে কাজ করছে, তাদের অভিজ্ঞতা বাড়ছে। এবারও বিদেশি ক্রিকেটাররা আসবে, তাদের অভিজ্ঞতা আরও বাড়বে, এটা গুরুত্বপূর্ণ। এটা বাংলাদেশের ক্রিকেটের জন্য ভালো এবং ইতিবাচক দিক।’
স্থানীয় কোচদের সব সময় পাওয়া যায়, খেলোয়াড়দের সঙ্গে সম্পর্কটাও থাকে বন্ধুত্বপূর্ণ। থাকে না ভাষাগত জটিলতা। শুধু প্রধান কোচ নয়, কোচিং স্টাফদের বাকি পদেও স্থানীয় কোচদের ছড়াছড়ি। সিলেটের পেস বোলিং কোচ সাবেক ক্রিকেটার সৈয়দ রাসেল, স্পিন বোলিং কোচ মুরাদ খান ও ফিল্ডিং কোচের দায়িত্বে থাকবেন ডলার মাহমুদ। ঢাকার সহকারী কোচ গোলাম মর্তুজা, বোলিং কোচ তারিকুল ইসলাম, ফিল্ডিং কোচ রবিউল করিম। প্রায় সব দলেই দেশীয় কোচিং স্টাফ।
স্থানীয় কোচের মেলা দেখে উচ্ছ্বসিত সিলেটের কোচ রাজিন সালেহ বলেছেন, ‘আমাদের দেশি কোচরাও এখন এগোচ্ছে। ৫ বছর আগেও বিপিএলে এ রকম চিন্তাই করা যায়নি। এখন সবাই ভালো কোচ পাচ্ছে। এটা বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য ভালো দিক।’
আর বিপিএলের সুযোগ কাজে লাগাতে চান খুলনার কোচ তালহা, ‘এটা আমাদের জন্য ইতিবাচক দিক। আমার জন্য অনেক বড় সুযোগ। প্রিমিয়ার লিগে কাজ করেছি, জাতীয় লিগে করি কিন্তু বিপিএলটা বড় মঞ্চ আমার জন্য। অনেক কিছু শেখার থাকবে, জানার থাকবে। আশা করি, এই সুযোগটা কাজে লাগাতে পারব।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১৭ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে