নড়িয়া (শরীয়তপুর) ও ভোলা প্রতিনিধি
সংশয়ের মধ্যে দিয়ে কাল বুধবার শরীয়তপুরের নড়িয়া ও ভোলা সদর উপজেলায় ইউনিয়ন পরিষদে (ইউপি) ভোট। তবে কর্মী-সমর্থকদের হুমকি দেওয়ার অভিযোগ করছেন প্রার্থীরা। মামলার হুমকিও দেওয়া হচ্ছে।
এদিকে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে বলে জানিয়েছে উপজেলা নির্বাচন অফিস। উল্লেখ্য উপজেলার ১৪ ইউপিতে দলীয় প্রতীক ছাড়াই হবে ভোট। এতে চেয়ারম্যান পদে ৭২, সাধারণ সদস্য পদে ৩৮৩ ও সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ১২৫ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
শেষ সময়ে চেয়ারম্যান ও সদস্য প্রার্থীরা ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রচারে। কর্মী-সমর্থকেরা নিজ নিজ প্রার্থীর পক্ষে ভোটারদের কাছে ভোট চাচ্ছেন। তবে প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে প্রতিপক্ষের কর্মী-সমর্থকদের হুমকি দেওয়ার ঘটনা ঘটে। ১০ থেকে ১২টি হামলা, মামলা ও পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ঘটনা ঘটে। এতে প্রার্থীরা সুষ্ঠু ভোট নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেন। বেশ কয়েকটি ভোট কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ বলে দাবি করেন। সেই কেন্দ্রগুলোতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করতে প্রশাসনের কাছে অনুরোধ করেন।
সরেজমিনে দেখা গেছে, প্রার্থীরা প্রচারে ব্যস্ত। মিছিল, পথসভা, শোভাযাত্রা, উঠান বৈঠক ও কর্মী সভা করছেন। কর্মী-সমর্থকদের বিভিন্ন গ্রুপে ভাগ হয়ে ভোটারদের বাড়ি বাড়ি পাঠাচ্ছেন প্রার্থীরা।
মোক্তারের চর ইউপির ভোটার রবিউল আলম বলেন, ‘প্রার্থীরা তো ভোটের আগে অনেক প্রতিশ্রুতি দেন। কিন্তু ভোটের পর আর খবর নেন না। তাই দেখেশুনে ভোট দেব, যাঁকে ভোটের পরেও পাব। তবে নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়া জরুরি।’
ভোটার ইসমাইল বলেন, ‘আগামীকাল ইউপি নির্বাচন। আমি প্রথম ভোট দিব। নতুন ভোটার, তাই আমার মধ্যে ভোট দেওয়ার উত্তেজনা কাজ করছে। তাই আমার দাবি, আমি যেন আমার ভোট দিতে পারি। ভোটের মাঠে কি হয় তা এখনই বলা যাচ্ছে না। তফসিল ঘোষণার পর থেকে প্রার্থীদের আচরণে ভোটারদের মধ্যে এ ধরনের শঙ্কা কাজ করছে।’
মোক্তারের চর ইউপির নয়ন মাদবর কান্দি গ্রামে গণসংযোগের সময় কথা হয় চেয়ারম্যান প্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যান শাহাআলম চৌকিদারের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘ভোট সুষ্ঠু হলে কেউ বিজয় ঠেকাতে পারবেন না।’
এ দিকে জপসা ইউপির চেয়ারম্যান প্রার্থী আনোয়ার মাদবর প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলেন, ‘প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান শওকত হোসেন বয়াতি আমার কর্মী-সমর্থকদের নানাভাবে হুমকি-ধমকি দিচ্ছেন। এমনকি বিভিন্ন মামলায় জড়ানোর হুমকি দিচ্ছেন।’
তবে এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন শওকত হোসেন বয়াতি। তিনি বরং পাল্টা অভিযোগ করেছেন আনোয়ার মাদবরের বিরুদ্ধে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ রাশেদুজ্জামান বলেন, ‘সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে প্রশাসনের পক্ষে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। ভোটের দিন কেন্দ্রে পর্যাপ্ত পুলিশ, আনসার সদস্যের পাশাপাশি র্যাব ও বিজিবি মোতায়েন করা হবে। ফলে ভোটাররা নির্ভয়ে ভোট দিতে পারবেন।’
এ দিকে ভোলা সদর উপজেলা নির্বাচনী প্রচারে শেষ মুহূর্তে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে ভোটের মাঠ। উপজেলার বিভিন্ন ইউপির নৌকার প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকেরা স্বতন্ত্র প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকদের ওপর চড়াও হচ্ছে। স্বতন্ত্র প্রার্থীদের সরে যেতে বাধ্য করার করা হচ্ছে। এতে সাধারণ ভোটারদের মধ্যে শঙ্কা কাজ করছে। তবে প্রশাসন বলছেন, ভোট সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে।
জানা গেছে, গতকাল সোমবার ভেদুরিয়া ইউপিতে আওয়ামী লীগ সমর্থিত ও স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও সংঘর্ষে ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত ২০ জন আহত হন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ঘটনাস্থলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, উভয় পক্ষের মধ্যে ইটপাটকেল নিক্ষেপ, ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া লগি-বইঠা ও দেশীয় অস্ত্র, লাঠিসোঁটা নিয়ে প্রায় ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষ হয়। এতে অন্তত ২০ জন আহত হয়।
স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী কামাল হোসেন অভিযোগ করে জানান, তাঁর কর্মী-সমর্থকদের মারধর করা হয়েছে। এ ছাড়া দোকানপাট ভাঙচুর চালায় নৌকার প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকেরা।
ভোলা সদর থানার ওসি এনায়েত হোসেন বলেন, ‘ভেদুরিয়ায় দুই প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। সেখানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।’
এ ছাড়া গত রোববার উপজেলার শিবপুর ইউপিতে আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিমউদদীনের কর্মী-সমর্থকেরা স্বতন্ত্র প্রার্থী সিরাজ উদ্দিন রাকিবের কর্মী-সমর্থকদের মারধর করেন। যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেন নৌকার প্রার্থী জসিমউদদীন।
পুলিশ সুপার সাইফুল ইসলাম গতকাল সন্ধ্যায় জানান, ‘সব ইউপিতে ভোটের পরিবেশ শান্ত রয়েছে।’
সংশয়ের মধ্যে দিয়ে কাল বুধবার শরীয়তপুরের নড়িয়া ও ভোলা সদর উপজেলায় ইউনিয়ন পরিষদে (ইউপি) ভোট। তবে কর্মী-সমর্থকদের হুমকি দেওয়ার অভিযোগ করছেন প্রার্থীরা। মামলার হুমকিও দেওয়া হচ্ছে।
এদিকে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে বলে জানিয়েছে উপজেলা নির্বাচন অফিস। উল্লেখ্য উপজেলার ১৪ ইউপিতে দলীয় প্রতীক ছাড়াই হবে ভোট। এতে চেয়ারম্যান পদে ৭২, সাধারণ সদস্য পদে ৩৮৩ ও সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ১২৫ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
শেষ সময়ে চেয়ারম্যান ও সদস্য প্রার্থীরা ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রচারে। কর্মী-সমর্থকেরা নিজ নিজ প্রার্থীর পক্ষে ভোটারদের কাছে ভোট চাচ্ছেন। তবে প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে প্রতিপক্ষের কর্মী-সমর্থকদের হুমকি দেওয়ার ঘটনা ঘটে। ১০ থেকে ১২টি হামলা, মামলা ও পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ঘটনা ঘটে। এতে প্রার্থীরা সুষ্ঠু ভোট নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেন। বেশ কয়েকটি ভোট কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ বলে দাবি করেন। সেই কেন্দ্রগুলোতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করতে প্রশাসনের কাছে অনুরোধ করেন।
সরেজমিনে দেখা গেছে, প্রার্থীরা প্রচারে ব্যস্ত। মিছিল, পথসভা, শোভাযাত্রা, উঠান বৈঠক ও কর্মী সভা করছেন। কর্মী-সমর্থকদের বিভিন্ন গ্রুপে ভাগ হয়ে ভোটারদের বাড়ি বাড়ি পাঠাচ্ছেন প্রার্থীরা।
মোক্তারের চর ইউপির ভোটার রবিউল আলম বলেন, ‘প্রার্থীরা তো ভোটের আগে অনেক প্রতিশ্রুতি দেন। কিন্তু ভোটের পর আর খবর নেন না। তাই দেখেশুনে ভোট দেব, যাঁকে ভোটের পরেও পাব। তবে নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়া জরুরি।’
ভোটার ইসমাইল বলেন, ‘আগামীকাল ইউপি নির্বাচন। আমি প্রথম ভোট দিব। নতুন ভোটার, তাই আমার মধ্যে ভোট দেওয়ার উত্তেজনা কাজ করছে। তাই আমার দাবি, আমি যেন আমার ভোট দিতে পারি। ভোটের মাঠে কি হয় তা এখনই বলা যাচ্ছে না। তফসিল ঘোষণার পর থেকে প্রার্থীদের আচরণে ভোটারদের মধ্যে এ ধরনের শঙ্কা কাজ করছে।’
মোক্তারের চর ইউপির নয়ন মাদবর কান্দি গ্রামে গণসংযোগের সময় কথা হয় চেয়ারম্যান প্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যান শাহাআলম চৌকিদারের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘ভোট সুষ্ঠু হলে কেউ বিজয় ঠেকাতে পারবেন না।’
এ দিকে জপসা ইউপির চেয়ারম্যান প্রার্থী আনোয়ার মাদবর প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলেন, ‘প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান শওকত হোসেন বয়াতি আমার কর্মী-সমর্থকদের নানাভাবে হুমকি-ধমকি দিচ্ছেন। এমনকি বিভিন্ন মামলায় জড়ানোর হুমকি দিচ্ছেন।’
তবে এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন শওকত হোসেন বয়াতি। তিনি বরং পাল্টা অভিযোগ করেছেন আনোয়ার মাদবরের বিরুদ্ধে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ রাশেদুজ্জামান বলেন, ‘সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে প্রশাসনের পক্ষে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। ভোটের দিন কেন্দ্রে পর্যাপ্ত পুলিশ, আনসার সদস্যের পাশাপাশি র্যাব ও বিজিবি মোতায়েন করা হবে। ফলে ভোটাররা নির্ভয়ে ভোট দিতে পারবেন।’
এ দিকে ভোলা সদর উপজেলা নির্বাচনী প্রচারে শেষ মুহূর্তে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে ভোটের মাঠ। উপজেলার বিভিন্ন ইউপির নৌকার প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকেরা স্বতন্ত্র প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকদের ওপর চড়াও হচ্ছে। স্বতন্ত্র প্রার্থীদের সরে যেতে বাধ্য করার করা হচ্ছে। এতে সাধারণ ভোটারদের মধ্যে শঙ্কা কাজ করছে। তবে প্রশাসন বলছেন, ভোট সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে।
জানা গেছে, গতকাল সোমবার ভেদুরিয়া ইউপিতে আওয়ামী লীগ সমর্থিত ও স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও সংঘর্ষে ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত ২০ জন আহত হন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ঘটনাস্থলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, উভয় পক্ষের মধ্যে ইটপাটকেল নিক্ষেপ, ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া লগি-বইঠা ও দেশীয় অস্ত্র, লাঠিসোঁটা নিয়ে প্রায় ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষ হয়। এতে অন্তত ২০ জন আহত হয়।
স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী কামাল হোসেন অভিযোগ করে জানান, তাঁর কর্মী-সমর্থকদের মারধর করা হয়েছে। এ ছাড়া দোকানপাট ভাঙচুর চালায় নৌকার প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকেরা।
ভোলা সদর থানার ওসি এনায়েত হোসেন বলেন, ‘ভেদুরিয়ায় দুই প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। সেখানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।’
এ ছাড়া গত রোববার উপজেলার শিবপুর ইউপিতে আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিমউদদীনের কর্মী-সমর্থকেরা স্বতন্ত্র প্রার্থী সিরাজ উদ্দিন রাকিবের কর্মী-সমর্থকদের মারধর করেন। যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেন নৌকার প্রার্থী জসিমউদদীন।
পুলিশ সুপার সাইফুল ইসলাম গতকাল সন্ধ্যায় জানান, ‘সব ইউপিতে ভোটের পরিবেশ শান্ত রয়েছে।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে