নওগাঁ প্রতিনিধি
কেউ থাকতেন অন্যের বাড়িতে, কেউ অন্যের জায়গায় বা খাসজমিতে। তাঁদের ছিল না কোনো স্থায়ী ঠিকানা। নওগাঁ সদরের এমন দুই শতাধিক ভূমি ও গৃহহীন পরিবারকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহারের ঘর দেওয়া হয়েছে। এসব ঘর পেয়ে বদলে গেছে সুবিধাভোগীদের জীবনমান।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, এই ঘর অনেকেরই জীবন পরিবর্তনের অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করছে। মাথা গোঁজার নিজস্ব ঠিকানা পেয়ে অনেকেই আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হওয়ার পাশাপাশি বদলে ফেলছেন জীবনের গল্প।
সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীতে প্রধানমন্ত্রীর উপহার হিসেবে প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপে উপজেলার ১১টি ইউনিয়নে ১২০টি ঘর নির্মাণ করে গৃহহীন ও ভূমিহীনদের মধ্যে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ছাড়া তৃতীয় ধাপে নতুন করে বরাদ্দ পাওয়া আরও ৯০টি ঘরের নির্মাণকাজ চলছে।
আশ্রয়কেন্দ্রগুলো ঘুরে দেখা গেছে, প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ উপহারের ঘর পেয়ে হাসি ফুটেছে একসময়ের ছিন্নমূল, আশ্রয়হীন এবং দুর্ভোগ পোহানো এসব মানুষের।
হাপানিয়ার আবাদপুর এলাকায় প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর পাওয়া আছমা বেগম বলেন, ওই এলাকায় ৬৯টি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবার মাথা গোঁজার নিজস্ব ঠাঁই পেয়েছে। তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর পেয়ে বদলে যেতে থাকে তাঁদের জীবন। বর্তমানে পরিবার নিয়ে সেই ঘরের বারান্দায় চা ও মুদি দোকান দিয়েছেন। দোকানের আয় দিয়ে তিনি এখন স্বাবলম্বী।
আছমার মতো ওই আশ্রয়ণপল্লির অনেকেই ঘুরে দাঁড়িয়েছেন। হাঁস, মুরগি, ছাগল পালন করে হয়েছেন স্বাবলম্বী।
কথা হয় ওই আশ্রয়ণপল্লির আরেক বাসিন্দা মগর আলীর (৬০) সঙ্গে। তিনি বলেন, ভিক্ষা করে জীবন চলে তাঁর। বিভিন্ন মানুষের বাড়ির বারান্দায় থেকে অনেক কষ্টে জীবনযাপন করতে হতো। সরকার তাঁদের নতুন ঘর দেওয়ায় এখন পরিবার-পরিজন নিয়ে নিশ্চিন্তে ঘুমাতে পারেন তিনি। আগের মতো কষ্ট আর নেই। এখন একটি পানের দোকান দেওয়ার পরিকল্পনা করছেন তিনি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মির্জা ইমাম উদ্দিন বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহারই এসব মানুষের জীবনের বড় অনুপ্রেরণা। তাঁরা এখন স্বাচ্ছন্দ্যে পরিবার নিয়ে জীবনযাপন করছেন। এ ছাড়া তৃতীয় ধাপের কাজও শুরু হয়েছে। উপজেলার কোনো ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবার যেন প্রধানমন্ত্রীর উপহার থেকে বঞ্চিত না হয় সে বিষয়ে লক্ষ্য রাখা হচ্ছে।
কেউ থাকতেন অন্যের বাড়িতে, কেউ অন্যের জায়গায় বা খাসজমিতে। তাঁদের ছিল না কোনো স্থায়ী ঠিকানা। নওগাঁ সদরের এমন দুই শতাধিক ভূমি ও গৃহহীন পরিবারকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহারের ঘর দেওয়া হয়েছে। এসব ঘর পেয়ে বদলে গেছে সুবিধাভোগীদের জীবনমান।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, এই ঘর অনেকেরই জীবন পরিবর্তনের অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করছে। মাথা গোঁজার নিজস্ব ঠিকানা পেয়ে অনেকেই আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হওয়ার পাশাপাশি বদলে ফেলছেন জীবনের গল্প।
সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীতে প্রধানমন্ত্রীর উপহার হিসেবে প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপে উপজেলার ১১টি ইউনিয়নে ১২০টি ঘর নির্মাণ করে গৃহহীন ও ভূমিহীনদের মধ্যে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ছাড়া তৃতীয় ধাপে নতুন করে বরাদ্দ পাওয়া আরও ৯০টি ঘরের নির্মাণকাজ চলছে।
আশ্রয়কেন্দ্রগুলো ঘুরে দেখা গেছে, প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ উপহারের ঘর পেয়ে হাসি ফুটেছে একসময়ের ছিন্নমূল, আশ্রয়হীন এবং দুর্ভোগ পোহানো এসব মানুষের।
হাপানিয়ার আবাদপুর এলাকায় প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর পাওয়া আছমা বেগম বলেন, ওই এলাকায় ৬৯টি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবার মাথা গোঁজার নিজস্ব ঠাঁই পেয়েছে। তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর পেয়ে বদলে যেতে থাকে তাঁদের জীবন। বর্তমানে পরিবার নিয়ে সেই ঘরের বারান্দায় চা ও মুদি দোকান দিয়েছেন। দোকানের আয় দিয়ে তিনি এখন স্বাবলম্বী।
আছমার মতো ওই আশ্রয়ণপল্লির অনেকেই ঘুরে দাঁড়িয়েছেন। হাঁস, মুরগি, ছাগল পালন করে হয়েছেন স্বাবলম্বী।
কথা হয় ওই আশ্রয়ণপল্লির আরেক বাসিন্দা মগর আলীর (৬০) সঙ্গে। তিনি বলেন, ভিক্ষা করে জীবন চলে তাঁর। বিভিন্ন মানুষের বাড়ির বারান্দায় থেকে অনেক কষ্টে জীবনযাপন করতে হতো। সরকার তাঁদের নতুন ঘর দেওয়ায় এখন পরিবার-পরিজন নিয়ে নিশ্চিন্তে ঘুমাতে পারেন তিনি। আগের মতো কষ্ট আর নেই। এখন একটি পানের দোকান দেওয়ার পরিকল্পনা করছেন তিনি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মির্জা ইমাম উদ্দিন বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহারই এসব মানুষের জীবনের বড় অনুপ্রেরণা। তাঁরা এখন স্বাচ্ছন্দ্যে পরিবার নিয়ে জীবনযাপন করছেন। এ ছাড়া তৃতীয় ধাপের কাজও শুরু হয়েছে। উপজেলার কোনো ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবার যেন প্রধানমন্ত্রীর উপহার থেকে বঞ্চিত না হয় সে বিষয়ে লক্ষ্য রাখা হচ্ছে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে