শেখ আবু হাসান, খুলনা
অতিরিক্ত ইজিবাইকের (ব্যাটারিচালিত তিন চাকার যান) চাপে মহানগরী খুলনার ট্রাফিক ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। খুলনা সিটি করপোরেশনের (কেসিসি) অনুমোদনের বাইরেও অবৈধভাবে কয়েক গুণ ইজিবাইক মহানগরী এলাকায় চলাচল করছে। এতে নগরীর সব গুরুত্বপূর্ণ ও ব্যস্ততম এমনকি অন্যান্য সড়কেও দেখা দিচ্ছে যানজট-দুর্ঘটনা।
নগরীর ট্রাফিক ব্যবস্থা ঠিক রাখতে পুলিশকে হিমশিম খেতে হচ্ছে। বর্তমানে নগরীতে কতসংখ্যক ইজিবাইক চলাচল করছে, কেসিসি বা কেএমপির কাছে এর কোনো হিসাব নেই। সমন্বিত অভিযান ও তদারকি না থাকায় নগরীতে ইজিবাইকের সংখ্যা দিন দিন বেড়ে ট্রাফিক ব্যবস্থার বারোটা বাজতে চলেছে।
সরেজমিন গত রোববার ও সোমবার নগরীর বিভিন্ন এলাকার সড়কে দেখা যায়, সড়কের মোড়ে মোড়ে এবং সড়কের ওপর যত্রতত্র ইজিবাইক রেখে যাত্রী ওঠানো-নামানো চলছে। ট্রাফিক আইনকানুনের তোয়াক্কা না করে সড়কের মোড়গুলোতে এলোমেলোভাবে ইজিবাইক রাখা হয়েছে। এর ফলে অন্য যানবাহন এমনকি পথচারীদের চলাচলে অসুবিধা হচ্ছে। নগরীর গল্লামারী মোড়, সোনাডাঙ্গা বাসস্টেশন মোড়, মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সামনের সড়কে, ময়লাপোতা মোড়, সিমেট্রি রোড, কে ডি ঘোষ রোড, হেলাতলা মোড়, ডাকবাংলো মোড়, জেলা স্টেডিয়াম ও আদালতের সামনের মোড়, দৌলতপুর বাসস্ট্যান্ড মোড় এলাকার অবস্থা শোচনীয়।
এসব এলাকায় ইজিবাইকের জটলা, রাস্তার মাঝখানে দাঁড়িয়ে যাত্রী ওঠানো-নামানোয় যানজটের সৃষ্টি হয়। এ সময় এলাকাটিতে অন্যান্য যানবাহন এবং পথচারী চলাচলে দুর্ভোগ পোহাতে দেখা যায়। এসব জায়গায় ট্রাফিক পুলিশকে মাঝে মাঝে ট্রাফিক জ্যাম ছাড়ানোর ব্যর্থ চেষ্টা করতেও দেখা যায়। এ সময় বেশ কয়েকজন ইজিবাইকচালকের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, শহরের বাইরে থেকে নগরীতে ঢুকে চলাচল করায় এই সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে। বর্তমানে নগরীতে ২০ হাজারের বেশি ইজিবাইক চলাচল করছে।
কেসিসির লাইসেন্স শাখা থেকে জানা গেছে, মহানগরীতে কয়েক বছর ধরে এই অবৈধ যানবাহনের সংখ্যা বাড়তে থাকায় কেসিসি কর্তৃপক্ষ এর রাশ টেনে ধরে একটি শৃঙ্খলার মধ্যে আনার সিদ্ধান্ত নেয়। এই অবস্থায় ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে কেসিসি নগরীতে নির্দিষ্টসংখ্যক ইজিবাইক অনুমোদন নিয়ে চলাচলের জন্য ১০ হাজার ফরম বিতরণ করে। অনুমোদনের জন্য ইজিবাইক মালিকেরা ফরম পূরণ করে কেসিসির লাইসেন্স শাখায় জমা দেন। যাচাই-বাছাই শেষে কেসিসি কর্তৃপক্ষ নগরীতে চলাচলের জন্য ৭ হাজার ৮৯৬টি ইজিবাইকের অনুমোদন (লাইসেন্স) দেয়। এ জন্য কেসিসি কর্তৃপক্ষ প্রতি লাইসেন্স বাবদ ১০ হাজার করে টাকা নেয়।
কেসিসির সিনিয়র লাইসেন্স অফিসার মো. ফারুক হোসেন তালুকদার আজকের পত্রিকাকে জানান, ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে নির্দিষ্টসংখ্যক ইজিবাইক চলাচলের জন্য ১০ হাজার ফরম বিতরণ করা হয়। ফরমের মূল্য নির্ধারণ করা হয় ৫০০ টাকা। কয়েকটি শর্ত সাপেক্ষে এই ফরম বিতরণ করা হয়। তবে সে সময় পুরো ১০ হাজার ফরম বিতরণ হয়নি। জমা দেওয়া ফরমগুলো যাচাই-বাছাই শেষে ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর মাসে ৭ হাজার ৮৯৬টি ইজিবাইকের মালিককে লাইসেন্স দেওয়া হয়।
শর্তের মধ্যে ছিল ইজিবাইকের মালিককে মহানগরীর ভোটার হতে হবে, গাড়ি কেনার রসিদ থাকতে হবে এবং জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি ও ২ কপি সত্যায়িত ছবি দিতে হবে। লাইসেন্স পাওয়ার পর গাড়ির রং লাল-সবুজ করতে হবে। এরপর আর লাইসেন্স দেওয়া হয়নি। ফারুক হোসেন তালুকদার স্বীকার করেন, তাঁদের দেওয়া লাইসেন্সের বাইরে বিপুলসংখ্যক ইজিবাইক নগরীতে চলাচল করছে। এর ফলে নগরীতে যানজট হচ্ছে। তবে তাঁরা অনুমোদনহীন ইজিবাইক চলাচল বন্ধ করতে অভিযান চালান।
অবৈধভাবে চলাচলকারী ইজিবাইকের মালিককে ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। গত জানুয়ারি থেকে অভিযান শুরু হয়। কিন্তু বর্তমানে ইজিবাইকের নবায়ন চলায় অভিযান বন্ধ রয়েছে। নবায়ন শেষে আবার অভিযান শুরু করা হবে। গত ২১ নভেম্বর শুরু হয়ে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত নবায়ন কার্যক্রম চলবে। অবৈধভাবে চলাচলকারী ইজিবাইক বন্ধ করতে নবায়ন করা সব গাড়িকে স্টিকার এবং নম্বরপ্লেট সরবরাহ করা হচ্ছে। অনুমোদিত সব গাড়িতে নম্বরপ্লেট লাগাতে হবে। প্লেট ছাড়া কোনো গাড়ি নগরীতে চলাচল করতে পারবে না। এই ব্যবস্থা চালু হলে অনুমোদনহীন ইজিবাইক চলাচল বন্ধ হবে বলে ফারুক হোসেন তালুকদার আশা প্রকাশ করেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে খুলনা মহানগর পুলিশের ডেপুটি পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) তাজুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, নগরীতে অবৈধভাবে চলাচলকারী ইজিবাইক বন্ধ করতে নিয়মিত অভিযান চালানো হচ্ছে। কিন্তু অনুমোদনহীন গাড়ি ধরার পর গাড়ির মালিকেরা কেসিসির অরিজিনাল লাইসেন্স জোগাড় করে গাড়ি ছাড়িয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। তাঁরা খোঁজ নিয়ে জেনেছেন, এসব মালিক ভাড়ায় অরিজিনাল লাইসেন্স নিয়ে আসেন, কাজ শেষে লাইসেন্সের মালিককে আবার ফেরত দেন। লাইসেন্সে গাড়ির চেসিসের কোনো নম্বর না থাকায় যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া যাচ্ছে না।
তিনি স্বীকার করেন, কেসিসির অনুমোদনের বাইরে অনেক বেশি ইজিবাইক চলছে নগরীতে। এসব গাড়ির বেশির ভাগ চালক ট্রাফিক আইন না জানায় নগরীর বিভিন্ন সড়কে যানজট সৃষ্টি হচ্ছে। নম্বরপ্লেট দিলে অবৈধভাবে চলাচলকারী ইজিবাইক বন্ধ করা পুলিশের জন্য সহজ হবে। তিনি আরও জানান, নগরীর ট্রাফিক ব্যবস্থায় শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে অবশ্যই ইজিবাইকগুলো নির্দিষ্ট পয়েন্টে দাঁড়াতে হবে। নির্দিষ্ট পয়েন্ট ছাড়া সড়কের যেখানে-সেখানে দাঁড়িয়ে যাত্রী ওঠানো-নামানো যাবে না। এ ব্যাপারে ইজিবাইকচালক ও জনসাধারণকে সচেতন হতে হবে। নগরীর ইজিবাইক নিয়ন্ত্রণে কেসিসি ও কেএমপি সমন্বিতভাবে কাজ করবে। বিআরটিএর খুলনা অফিসের সহকারী পরিচালক তানভীর আহমেদ চৌধুরী জানান, বাহনটি যান্ত্রিক না হওয়ায় এর নিবন্ধন বা লাইসেন্স কোনোটাই দেওয়ার এখতিয়ার বিআরটিএর নেই।
অতিরিক্ত ইজিবাইকের (ব্যাটারিচালিত তিন চাকার যান) চাপে মহানগরী খুলনার ট্রাফিক ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। খুলনা সিটি করপোরেশনের (কেসিসি) অনুমোদনের বাইরেও অবৈধভাবে কয়েক গুণ ইজিবাইক মহানগরী এলাকায় চলাচল করছে। এতে নগরীর সব গুরুত্বপূর্ণ ও ব্যস্ততম এমনকি অন্যান্য সড়কেও দেখা দিচ্ছে যানজট-দুর্ঘটনা।
নগরীর ট্রাফিক ব্যবস্থা ঠিক রাখতে পুলিশকে হিমশিম খেতে হচ্ছে। বর্তমানে নগরীতে কতসংখ্যক ইজিবাইক চলাচল করছে, কেসিসি বা কেএমপির কাছে এর কোনো হিসাব নেই। সমন্বিত অভিযান ও তদারকি না থাকায় নগরীতে ইজিবাইকের সংখ্যা দিন দিন বেড়ে ট্রাফিক ব্যবস্থার বারোটা বাজতে চলেছে।
সরেজমিন গত রোববার ও সোমবার নগরীর বিভিন্ন এলাকার সড়কে দেখা যায়, সড়কের মোড়ে মোড়ে এবং সড়কের ওপর যত্রতত্র ইজিবাইক রেখে যাত্রী ওঠানো-নামানো চলছে। ট্রাফিক আইনকানুনের তোয়াক্কা না করে সড়কের মোড়গুলোতে এলোমেলোভাবে ইজিবাইক রাখা হয়েছে। এর ফলে অন্য যানবাহন এমনকি পথচারীদের চলাচলে অসুবিধা হচ্ছে। নগরীর গল্লামারী মোড়, সোনাডাঙ্গা বাসস্টেশন মোড়, মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সামনের সড়কে, ময়লাপোতা মোড়, সিমেট্রি রোড, কে ডি ঘোষ রোড, হেলাতলা মোড়, ডাকবাংলো মোড়, জেলা স্টেডিয়াম ও আদালতের সামনের মোড়, দৌলতপুর বাসস্ট্যান্ড মোড় এলাকার অবস্থা শোচনীয়।
এসব এলাকায় ইজিবাইকের জটলা, রাস্তার মাঝখানে দাঁড়িয়ে যাত্রী ওঠানো-নামানোয় যানজটের সৃষ্টি হয়। এ সময় এলাকাটিতে অন্যান্য যানবাহন এবং পথচারী চলাচলে দুর্ভোগ পোহাতে দেখা যায়। এসব জায়গায় ট্রাফিক পুলিশকে মাঝে মাঝে ট্রাফিক জ্যাম ছাড়ানোর ব্যর্থ চেষ্টা করতেও দেখা যায়। এ সময় বেশ কয়েকজন ইজিবাইকচালকের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, শহরের বাইরে থেকে নগরীতে ঢুকে চলাচল করায় এই সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে। বর্তমানে নগরীতে ২০ হাজারের বেশি ইজিবাইক চলাচল করছে।
কেসিসির লাইসেন্স শাখা থেকে জানা গেছে, মহানগরীতে কয়েক বছর ধরে এই অবৈধ যানবাহনের সংখ্যা বাড়তে থাকায় কেসিসি কর্তৃপক্ষ এর রাশ টেনে ধরে একটি শৃঙ্খলার মধ্যে আনার সিদ্ধান্ত নেয়। এই অবস্থায় ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে কেসিসি নগরীতে নির্দিষ্টসংখ্যক ইজিবাইক অনুমোদন নিয়ে চলাচলের জন্য ১০ হাজার ফরম বিতরণ করে। অনুমোদনের জন্য ইজিবাইক মালিকেরা ফরম পূরণ করে কেসিসির লাইসেন্স শাখায় জমা দেন। যাচাই-বাছাই শেষে কেসিসি কর্তৃপক্ষ নগরীতে চলাচলের জন্য ৭ হাজার ৮৯৬টি ইজিবাইকের অনুমোদন (লাইসেন্স) দেয়। এ জন্য কেসিসি কর্তৃপক্ষ প্রতি লাইসেন্স বাবদ ১০ হাজার করে টাকা নেয়।
কেসিসির সিনিয়র লাইসেন্স অফিসার মো. ফারুক হোসেন তালুকদার আজকের পত্রিকাকে জানান, ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে নির্দিষ্টসংখ্যক ইজিবাইক চলাচলের জন্য ১০ হাজার ফরম বিতরণ করা হয়। ফরমের মূল্য নির্ধারণ করা হয় ৫০০ টাকা। কয়েকটি শর্ত সাপেক্ষে এই ফরম বিতরণ করা হয়। তবে সে সময় পুরো ১০ হাজার ফরম বিতরণ হয়নি। জমা দেওয়া ফরমগুলো যাচাই-বাছাই শেষে ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর মাসে ৭ হাজার ৮৯৬টি ইজিবাইকের মালিককে লাইসেন্স দেওয়া হয়।
শর্তের মধ্যে ছিল ইজিবাইকের মালিককে মহানগরীর ভোটার হতে হবে, গাড়ি কেনার রসিদ থাকতে হবে এবং জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি ও ২ কপি সত্যায়িত ছবি দিতে হবে। লাইসেন্স পাওয়ার পর গাড়ির রং লাল-সবুজ করতে হবে। এরপর আর লাইসেন্স দেওয়া হয়নি। ফারুক হোসেন তালুকদার স্বীকার করেন, তাঁদের দেওয়া লাইসেন্সের বাইরে বিপুলসংখ্যক ইজিবাইক নগরীতে চলাচল করছে। এর ফলে নগরীতে যানজট হচ্ছে। তবে তাঁরা অনুমোদনহীন ইজিবাইক চলাচল বন্ধ করতে অভিযান চালান।
অবৈধভাবে চলাচলকারী ইজিবাইকের মালিককে ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। গত জানুয়ারি থেকে অভিযান শুরু হয়। কিন্তু বর্তমানে ইজিবাইকের নবায়ন চলায় অভিযান বন্ধ রয়েছে। নবায়ন শেষে আবার অভিযান শুরু করা হবে। গত ২১ নভেম্বর শুরু হয়ে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত নবায়ন কার্যক্রম চলবে। অবৈধভাবে চলাচলকারী ইজিবাইক বন্ধ করতে নবায়ন করা সব গাড়িকে স্টিকার এবং নম্বরপ্লেট সরবরাহ করা হচ্ছে। অনুমোদিত সব গাড়িতে নম্বরপ্লেট লাগাতে হবে। প্লেট ছাড়া কোনো গাড়ি নগরীতে চলাচল করতে পারবে না। এই ব্যবস্থা চালু হলে অনুমোদনহীন ইজিবাইক চলাচল বন্ধ হবে বলে ফারুক হোসেন তালুকদার আশা প্রকাশ করেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে খুলনা মহানগর পুলিশের ডেপুটি পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) তাজুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, নগরীতে অবৈধভাবে চলাচলকারী ইজিবাইক বন্ধ করতে নিয়মিত অভিযান চালানো হচ্ছে। কিন্তু অনুমোদনহীন গাড়ি ধরার পর গাড়ির মালিকেরা কেসিসির অরিজিনাল লাইসেন্স জোগাড় করে গাড়ি ছাড়িয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। তাঁরা খোঁজ নিয়ে জেনেছেন, এসব মালিক ভাড়ায় অরিজিনাল লাইসেন্স নিয়ে আসেন, কাজ শেষে লাইসেন্সের মালিককে আবার ফেরত দেন। লাইসেন্সে গাড়ির চেসিসের কোনো নম্বর না থাকায় যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া যাচ্ছে না।
তিনি স্বীকার করেন, কেসিসির অনুমোদনের বাইরে অনেক বেশি ইজিবাইক চলছে নগরীতে। এসব গাড়ির বেশির ভাগ চালক ট্রাফিক আইন না জানায় নগরীর বিভিন্ন সড়কে যানজট সৃষ্টি হচ্ছে। নম্বরপ্লেট দিলে অবৈধভাবে চলাচলকারী ইজিবাইক বন্ধ করা পুলিশের জন্য সহজ হবে। তিনি আরও জানান, নগরীর ট্রাফিক ব্যবস্থায় শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে অবশ্যই ইজিবাইকগুলো নির্দিষ্ট পয়েন্টে দাঁড়াতে হবে। নির্দিষ্ট পয়েন্ট ছাড়া সড়কের যেখানে-সেখানে দাঁড়িয়ে যাত্রী ওঠানো-নামানো যাবে না। এ ব্যাপারে ইজিবাইকচালক ও জনসাধারণকে সচেতন হতে হবে। নগরীর ইজিবাইক নিয়ন্ত্রণে কেসিসি ও কেএমপি সমন্বিতভাবে কাজ করবে। বিআরটিএর খুলনা অফিসের সহকারী পরিচালক তানভীর আহমেদ চৌধুরী জানান, বাহনটি যান্ত্রিক না হওয়ায় এর নিবন্ধন বা লাইসেন্স কোনোটাই দেওয়ার এখতিয়ার বিআরটিএর নেই।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৩ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৭ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৭ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৭ দিন আগে