আজাদুল আদনান, ঢাকা
গত বছরের ২৬ ফেব্রুয়ারি গণটিকা ক্যাম্পেইনের দিন জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে করোনার টিকার প্রথম ডোজ নেন সিরাজগঞ্জের বেলকুচি থানার আব্দুর রহমান (২৬)। ঠিক এক মাস পর নেন দ্বিতীয় ডোজ। এখন ক্যানসার চিকিৎসার জন্য ভারতে যেতে চান। কিন্তু নেই টিকা নেওয়ার সনদ। সনদের জন্য ২৬ এপ্রিল সিরাজগঞ্জ থেকে আসেন ঢাকায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে। কিন্তু অধিদপ্তরের ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেম (এমআইএস) বিভাগ থেকে তাঁকে জানানো হয়, প্রত্যয়নপত্র ছাড়া সনদ দেওয়া হবে না।
ঢাকার কদমতলীর বাসিন্দা মুজিবুর রহমানের সমস্যা আরও জটিল। পারিবারিক কলহের জেরে দায়ের হওয়া একটি মামলায় গত বছরের মার্চের দিকে কারাগারে যেতে হয় তাঁকে। একই বছরের ডিসেম্বরের দিকে কারাগারেই নেন করোনার টিকার প্রথম ডোজ। পরে জামিনে বের হয়ে এপ্রিলের শুরুর দিকে টিকার দ্বিতীয় ডোজ নেন। চাকরির জন্য আগামী মে মাসে সংযুক্ত আরব আমিরাতে যাওয়ার কথা তাঁর। কিন্তু ভ্যাকসিন সনদ তুলতে গিয়ে দেখেন নিবন্ধনই হয়নি। তাই এসেছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এমআইএস শাখায়।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে কথা হয় মুজিবুরের সঙ্গে। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘করোনার টিকার সনদ তুলতে যে এত হয়রানির শিকার হতে হবে, তা ভাবতে পারিনি। জেলে বসে এনআইডি দিয়ে টিকা নিয়েছি। বিদেশ
যাব, তাই মাসের শুরুতে দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছি একইভাবে। এখন সুরক্ষা অ্যাপে গিয়ে সনদ তুলতে পারছি না। এখন সবকিছু নিয়ে এসেছি, তারপরও ওয়ার্ড কাউন্সিলরের প্রত্যয়নপত্র এবং পাসপোর্ট ছাড়া সনদ দেবে না বলছে।’
শুধু এই দুই ব্যক্তি নন, নিবন্ধন ছাড়া জাতীয় পরিচয়পত্র ও কেবল মোবাইল নম্বর দিয়ে গণটিকা কর্মসূচিতে ভ্যাকসিন নেওয়া শত শত মানুষ দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রতিদিন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে আসছেন। কেউ কেউ সমাধান পাচ্ছেন, অনেকে না পেয়েই ফেরত যাচ্ছেন, আসতে হচ্ছে দ্বিতীয়বার। স্থানীয়ভাবে এই সমস্যা সমাধানের ব্যবস্থা না থাকায় জটিলতা আরও বেড়েছে। নানা হয়রানির মুখে পড়ছেন টিকাগ্রহীতারা।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, দেশে ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত প্রথম ডোজের টিকা নিয়েছেন ১২ কোটি ৮৫ হাজার ৪৪ হাজার ৭৯৭ জন। এর মধ্যে সুরক্ষা অ্যাপে নিবন্ধন করেছেন ৯ কোটি ৯২ লাখ ৪৭ হাজার ৯২৬ জন। সে অনুযায়ী, ভ্যাকসিন পেলেও নিবন্ধনের বাইরে রয়েছেন ২ কোটি ৯২ লাখ ৯৬ হাজার ৮৭১ জন। এর মধ্যে ২ কোটি ৬৯ লাখ ৬০ হাজার জনই তিন দফায় গণটিকা ক্যাম্পেইনে টিকা নেওয়া। বাকিরা বিভিন্ন সময়ে টিকা নিলেও নিবন্ধন করেননি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এমআইএস বিভাগে প্রতিদিন গড়ে ৫০০ থেকে ৭০০ জন টিকা সনদের সমস্যা নিয়ে আসেন। ১২ জন টেকনিশিয়ান সেখানে এই সমস্যা সমাধানে কাজ করেন। অধিদপ্তর বলছে, গণটিকা দেওয়া হয়েছিল শারীরিক সুরক্ষার জন্য, সনদ দেওয়ার জন্য নয়। জীবন বাঁচাতে সহজে যাতে টিকা নিতে পারেন, সেই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল। তবে যাঁদের প্রয়োজন, তাঁরা নতুন করে নিবন্ধন করলে সনদ নিতে পারবেন।
অধিদপ্তরের মেডিকেল অফিসার মাহতাব উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘বর্তমানে গণটিকা আপডেট করার লোকজনই বেশি আসছে। তবে তাদের সনদের ব্যাপারে আমরা তেমন গুরুত্ব দিচ্ছি না। যারা নিবন্ধন করেছে, তারা যাতে সনদ নিয়ে সমস্যায় না পড়ে সেটি দেখা হচ্ছে। যেদিন নিবন্ধন করবে এবং যে কেন্দ্রে টিকা নিয়েছে, সেই কেন্দ্রের প্রত্যয়ন বা কাউন্সিলরের প্রত্যয়ন নিয়ে এলেই আমরা ঠিক করে দিচ্ছি।’
অন্য একজন মেডিকেল অফিসার বলেন, ‘সম্প্রতি টিকা না নিয়েই সনদ জালিয়াতির ঘটনা ঘটেছে। ফলে সনদ দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রশাসন থেকে কঠোর হতে বলা হয়েছে। তাই যে-ই আসুক, অনেকের টিকা নেওয়ার কপি থাকলেও যেসব ডকুমেন্টের কথা আমাদের বলা হয়েছে, সেগুলো ছাড়া সনদ দেওয়া হচ্ছে না।’
অধিদপ্তরের এমন নীতির কঠোর সমালোচনা করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক পরিচালক (রোগ নিয়ন্ত্রণ) অধ্যাপক বে-নজির আহমেদ বলেন, ভ্যাকসিন নেওয়া প্রতিটি মানুষকে সনদ দিতে হবে। কারণ, যেকোনো সময়ে এটির প্রয়োজন হতে পারে। পৌনে তিন কোটির মতো বিশাল জনগোষ্ঠী সনদবঞ্চিত থাকবে, এটি সঠিক সিদ্ধান্ত নয়।
সাবেক পরিচালক আরও বলেন, সরকারের সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচির (ইপিআই) পক্ষে এটির সমাধান করা অত্যন্ত সহজ। স্থানীয়ভাবে যাতে সনদ তুলতে পারে সেজন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দিয়ে এটির সমাধান করা যেতে পারে। একজন মানুষকে কেবল টিকা সনদের জন্য হাজার টাকা খরচ করে পঞ্চগড় থেকে ঢাকায় আসতে হয়, এর চেয়ে হয়রানির আর কিছু থাকতে পারে না।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে অধিদপ্তরের এমআইএস বিভাগের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. শাহাদাত হোসেন বলেন, নিবন্ধন না করলে সনদ পাওয়া যাবে না। গণটিকা ক্যাম্পেইনে যাঁরা ভ্যাকসিন নিয়েছেন, সনদ পেতে হলে নতুন করে তাঁদের নিবন্ধন করতে হবে। কিংবা টিকা নেওয়ার সময় যে স্লিপটি দেওয়া হয়েছে সেটি ও জাতীয় পরিচয়পত্র আনলেই নিবন্ধন হয়ে যাবে। তারপরও সনদ তুলতে মাসখানেক লেগে যেতে পারে।
তবে টিকা সনদ না পাওয়ার সমস্যার স্থানীয়ভাবে সমাধানের কোনো পথ আছে কি না, এমন প্রশ্নের উত্তর দেননি তিনি।
গত বছরের ২৬ ফেব্রুয়ারি গণটিকা ক্যাম্পেইনের দিন জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে করোনার টিকার প্রথম ডোজ নেন সিরাজগঞ্জের বেলকুচি থানার আব্দুর রহমান (২৬)। ঠিক এক মাস পর নেন দ্বিতীয় ডোজ। এখন ক্যানসার চিকিৎসার জন্য ভারতে যেতে চান। কিন্তু নেই টিকা নেওয়ার সনদ। সনদের জন্য ২৬ এপ্রিল সিরাজগঞ্জ থেকে আসেন ঢাকায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে। কিন্তু অধিদপ্তরের ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেম (এমআইএস) বিভাগ থেকে তাঁকে জানানো হয়, প্রত্যয়নপত্র ছাড়া সনদ দেওয়া হবে না।
ঢাকার কদমতলীর বাসিন্দা মুজিবুর রহমানের সমস্যা আরও জটিল। পারিবারিক কলহের জেরে দায়ের হওয়া একটি মামলায় গত বছরের মার্চের দিকে কারাগারে যেতে হয় তাঁকে। একই বছরের ডিসেম্বরের দিকে কারাগারেই নেন করোনার টিকার প্রথম ডোজ। পরে জামিনে বের হয়ে এপ্রিলের শুরুর দিকে টিকার দ্বিতীয় ডোজ নেন। চাকরির জন্য আগামী মে মাসে সংযুক্ত আরব আমিরাতে যাওয়ার কথা তাঁর। কিন্তু ভ্যাকসিন সনদ তুলতে গিয়ে দেখেন নিবন্ধনই হয়নি। তাই এসেছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এমআইএস শাখায়।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে কথা হয় মুজিবুরের সঙ্গে। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘করোনার টিকার সনদ তুলতে যে এত হয়রানির শিকার হতে হবে, তা ভাবতে পারিনি। জেলে বসে এনআইডি দিয়ে টিকা নিয়েছি। বিদেশ
যাব, তাই মাসের শুরুতে দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছি একইভাবে। এখন সুরক্ষা অ্যাপে গিয়ে সনদ তুলতে পারছি না। এখন সবকিছু নিয়ে এসেছি, তারপরও ওয়ার্ড কাউন্সিলরের প্রত্যয়নপত্র এবং পাসপোর্ট ছাড়া সনদ দেবে না বলছে।’
শুধু এই দুই ব্যক্তি নন, নিবন্ধন ছাড়া জাতীয় পরিচয়পত্র ও কেবল মোবাইল নম্বর দিয়ে গণটিকা কর্মসূচিতে ভ্যাকসিন নেওয়া শত শত মানুষ দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রতিদিন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে আসছেন। কেউ কেউ সমাধান পাচ্ছেন, অনেকে না পেয়েই ফেরত যাচ্ছেন, আসতে হচ্ছে দ্বিতীয়বার। স্থানীয়ভাবে এই সমস্যা সমাধানের ব্যবস্থা না থাকায় জটিলতা আরও বেড়েছে। নানা হয়রানির মুখে পড়ছেন টিকাগ্রহীতারা।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, দেশে ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত প্রথম ডোজের টিকা নিয়েছেন ১২ কোটি ৮৫ হাজার ৪৪ হাজার ৭৯৭ জন। এর মধ্যে সুরক্ষা অ্যাপে নিবন্ধন করেছেন ৯ কোটি ৯২ লাখ ৪৭ হাজার ৯২৬ জন। সে অনুযায়ী, ভ্যাকসিন পেলেও নিবন্ধনের বাইরে রয়েছেন ২ কোটি ৯২ লাখ ৯৬ হাজার ৮৭১ জন। এর মধ্যে ২ কোটি ৬৯ লাখ ৬০ হাজার জনই তিন দফায় গণটিকা ক্যাম্পেইনে টিকা নেওয়া। বাকিরা বিভিন্ন সময়ে টিকা নিলেও নিবন্ধন করেননি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এমআইএস বিভাগে প্রতিদিন গড়ে ৫০০ থেকে ৭০০ জন টিকা সনদের সমস্যা নিয়ে আসেন। ১২ জন টেকনিশিয়ান সেখানে এই সমস্যা সমাধানে কাজ করেন। অধিদপ্তর বলছে, গণটিকা দেওয়া হয়েছিল শারীরিক সুরক্ষার জন্য, সনদ দেওয়ার জন্য নয়। জীবন বাঁচাতে সহজে যাতে টিকা নিতে পারেন, সেই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল। তবে যাঁদের প্রয়োজন, তাঁরা নতুন করে নিবন্ধন করলে সনদ নিতে পারবেন।
অধিদপ্তরের মেডিকেল অফিসার মাহতাব উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘বর্তমানে গণটিকা আপডেট করার লোকজনই বেশি আসছে। তবে তাদের সনদের ব্যাপারে আমরা তেমন গুরুত্ব দিচ্ছি না। যারা নিবন্ধন করেছে, তারা যাতে সনদ নিয়ে সমস্যায় না পড়ে সেটি দেখা হচ্ছে। যেদিন নিবন্ধন করবে এবং যে কেন্দ্রে টিকা নিয়েছে, সেই কেন্দ্রের প্রত্যয়ন বা কাউন্সিলরের প্রত্যয়ন নিয়ে এলেই আমরা ঠিক করে দিচ্ছি।’
অন্য একজন মেডিকেল অফিসার বলেন, ‘সম্প্রতি টিকা না নিয়েই সনদ জালিয়াতির ঘটনা ঘটেছে। ফলে সনদ দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রশাসন থেকে কঠোর হতে বলা হয়েছে। তাই যে-ই আসুক, অনেকের টিকা নেওয়ার কপি থাকলেও যেসব ডকুমেন্টের কথা আমাদের বলা হয়েছে, সেগুলো ছাড়া সনদ দেওয়া হচ্ছে না।’
অধিদপ্তরের এমন নীতির কঠোর সমালোচনা করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক পরিচালক (রোগ নিয়ন্ত্রণ) অধ্যাপক বে-নজির আহমেদ বলেন, ভ্যাকসিন নেওয়া প্রতিটি মানুষকে সনদ দিতে হবে। কারণ, যেকোনো সময়ে এটির প্রয়োজন হতে পারে। পৌনে তিন কোটির মতো বিশাল জনগোষ্ঠী সনদবঞ্চিত থাকবে, এটি সঠিক সিদ্ধান্ত নয়।
সাবেক পরিচালক আরও বলেন, সরকারের সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচির (ইপিআই) পক্ষে এটির সমাধান করা অত্যন্ত সহজ। স্থানীয়ভাবে যাতে সনদ তুলতে পারে সেজন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দিয়ে এটির সমাধান করা যেতে পারে। একজন মানুষকে কেবল টিকা সনদের জন্য হাজার টাকা খরচ করে পঞ্চগড় থেকে ঢাকায় আসতে হয়, এর চেয়ে হয়রানির আর কিছু থাকতে পারে না।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে অধিদপ্তরের এমআইএস বিভাগের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. শাহাদাত হোসেন বলেন, নিবন্ধন না করলে সনদ পাওয়া যাবে না। গণটিকা ক্যাম্পেইনে যাঁরা ভ্যাকসিন নিয়েছেন, সনদ পেতে হলে নতুন করে তাঁদের নিবন্ধন করতে হবে। কিংবা টিকা নেওয়ার সময় যে স্লিপটি দেওয়া হয়েছে সেটি ও জাতীয় পরিচয়পত্র আনলেই নিবন্ধন হয়ে যাবে। তারপরও সনদ তুলতে মাসখানেক লেগে যেতে পারে।
তবে টিকা সনদ না পাওয়ার সমস্যার স্থানীয়ভাবে সমাধানের কোনো পথ আছে কি না, এমন প্রশ্নের উত্তর দেননি তিনি।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে