মহম্মদপুর (মাগুরা) প্রতিনিধি
মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার নহাটা বাজারে সারের এক পরিবেশকের ভুলের খেসারত দিতে হচ্ছে সাত কৃষককে। ওই সার ব্যবহার করায় সাত কৃষকের তিন একর জমিন ধান গাছ ঝলসে গেছে। অভিযোগ পেয়ে বুধবার বিকেলে মাঠ পরিদর্শন করেছে উপজেলা কৃষি বিভাগ।
সারের ওই পরিবেশকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে মহম্মদপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন কৃষকেরা।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, ধানের আগাছা মারতে নহাটা বাজারের মেসার্স সুজিদ প্রান্ত এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী কৃষ্ণপদ দে নামে এক সার ও কীটনাশক বিক্রেতার দোকান থেকে কীটনাশক কেনেন দুলাল জোমাদ্দার, তাইজেল মোল্যা, লুৎফার রহমান, বাদশা মোল্যাসহ আরও কয়েকজন কৃষক। তাঁরা জমিতে কীটনাশক ছিটানোর পর ধীরে ধীরে জমিন ধানগাছ ঝলসে যেতে শুরু করে। এক সপ্তাহের ব্যবধানে সাতজন কৃষকের তিন একর জমিন ধান ঝলসে যায়। এতে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন ওই কৃষকেরা।
ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক তাইজেল মোল্যা বলেন, ‘১০ সেপ্টেম্বর নহাটা বাজারের কৃষ্ণপদ দের দোকান থেকে ধানের আগাছানাশক কিনে জমিতে প্রয়োগ করি। পরে ঘাসের বদলে আমার সোনার ধান ঝলসে গেছে। এখন কী হবে আমার।’
দুলাল জোমাদ্দার বলেন, ‘ধার দেনা করে আমি ৯৬ শতাংশ জমিতে ধানের চাষ করি। ধানও ভালো হয়। দোকানের পরামর্শে আগাছানাশক স্প্রে করি। এক সপ্তাহে সব ধান পুড়ে যায়। এখন আমরা কী খাব। সব ধান তো শেষ হয়েছে গেল।’
অনেক খোঁজ করেও ওই পরিবেশককে পাওয়া যায়নি। তবে তাঁর ছেলে সুজিত দে জানান, আগাছানাশক যে ওষুধ দেওয়া হয়েছে সেই বোতলের লেবেল ঠিক থাকলেও ভুলক্রমে ভেতরে অন্য ওষুধ চলে আসছে বলে জানিয়েছেন কোম্পানি প্রতিনিধিরা। তাঁরা কৃষকদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন।’
এ বিষয়ে মহম্মদপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুস সোবহান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের একটি অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে সত্যতা মিলেছে। ওই কোম্পানির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার নহাটা বাজারে সারের এক পরিবেশকের ভুলের খেসারত দিতে হচ্ছে সাত কৃষককে। ওই সার ব্যবহার করায় সাত কৃষকের তিন একর জমিন ধান গাছ ঝলসে গেছে। অভিযোগ পেয়ে বুধবার বিকেলে মাঠ পরিদর্শন করেছে উপজেলা কৃষি বিভাগ।
সারের ওই পরিবেশকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে মহম্মদপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন কৃষকেরা।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, ধানের আগাছা মারতে নহাটা বাজারের মেসার্স সুজিদ প্রান্ত এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী কৃষ্ণপদ দে নামে এক সার ও কীটনাশক বিক্রেতার দোকান থেকে কীটনাশক কেনেন দুলাল জোমাদ্দার, তাইজেল মোল্যা, লুৎফার রহমান, বাদশা মোল্যাসহ আরও কয়েকজন কৃষক। তাঁরা জমিতে কীটনাশক ছিটানোর পর ধীরে ধীরে জমিন ধানগাছ ঝলসে যেতে শুরু করে। এক সপ্তাহের ব্যবধানে সাতজন কৃষকের তিন একর জমিন ধান ঝলসে যায়। এতে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন ওই কৃষকেরা।
ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক তাইজেল মোল্যা বলেন, ‘১০ সেপ্টেম্বর নহাটা বাজারের কৃষ্ণপদ দের দোকান থেকে ধানের আগাছানাশক কিনে জমিতে প্রয়োগ করি। পরে ঘাসের বদলে আমার সোনার ধান ঝলসে গেছে। এখন কী হবে আমার।’
দুলাল জোমাদ্দার বলেন, ‘ধার দেনা করে আমি ৯৬ শতাংশ জমিতে ধানের চাষ করি। ধানও ভালো হয়। দোকানের পরামর্শে আগাছানাশক স্প্রে করি। এক সপ্তাহে সব ধান পুড়ে যায়। এখন আমরা কী খাব। সব ধান তো শেষ হয়েছে গেল।’
অনেক খোঁজ করেও ওই পরিবেশককে পাওয়া যায়নি। তবে তাঁর ছেলে সুজিত দে জানান, আগাছানাশক যে ওষুধ দেওয়া হয়েছে সেই বোতলের লেবেল ঠিক থাকলেও ভুলক্রমে ভেতরে অন্য ওষুধ চলে আসছে বলে জানিয়েছেন কোম্পানি প্রতিনিধিরা। তাঁরা কৃষকদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন।’
এ বিষয়ে মহম্মদপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুস সোবহান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের একটি অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে সত্যতা মিলেছে। ওই কোম্পানির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে