ফুলবাড়ী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে পলো বাওয়া উৎসবে মানুষের ঢল নামে। গতকাল শুক্রবার দিনব্যাপী উপজেলার শিমুলবাড়ি ইউনিয়নের চাতরার দোলা-মাথাঢুলারছড়ায় এই উৎসব চলে। স্থানীয় লোকজন পলো, জাল, জালি, শিপজাল, কারেন্ট জাল, ফারাংগি জাল, চাকসহ বিভিন্ন উপকরণ নিয়ে কোমরে গামছা বেঁধে মাছ ধরতে নেমে পড়েন। এভাবে উৎসবমুখর পরিবেশে সারিবদ্ধভাবে মাছ ধরাকে স্থানীয়ভাবে পলো বাওয়া উৎসব বলা হয়। স্থানীয় ব্যক্তিদের সহযোগিতায় দিনক্ষণ ঠিক করে মাছ ধরার উৎসবে যোগ দেন বিভিন্ন এলাকার মানুষ।
জানা গেছে, মাছ ধরার স্থানটি শিমুলবাড়ি গ্রামে হলেও পলো বাওয়া উৎসবে অংশ নেন আশপাশের উপজেলাসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা শত শত মাছশিকারি। গতকাল উৎসবে ধরা পড়ে বোয়াল, শোল, মাগুর, সিং, রুই, মৃগেল, কার্পসহ ছোট বড় নানা প্রজাতির মাছ। শীতের আগমনে আশ্বিনের শেষ থেকে কার্তিক পর্যন্ত এই পলো বাওয়া উৎসব চলে।
স্থানীয় ব্যক্তিরা জানান, পলো বাওয়ার প্রচার শুনে আগের দিন জাল, চাকসহ বিভিন্ন উপকরণ প্রস্তুত করেন মাছশিকারিরা। পরের দিন নির্ধারিত বিলে বা নদীতে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত মাছ ধরেন। সঙ্গীদের মধ্যে যদি কারও মাছ ধরা পড়ে, সবাই তখন হইচই করে আনন্দ করেন। মাছ ধরার পর দড়ি দিয়ে কোমরে বেঁধে আবার অন্যদের সঙ্গে শিকারে নেমে পড়েন মাছ পাওয়া ব্যক্তি।
এভাবে উৎসবমুখর পরিবেশে মাছ ধরা হয়।
চাতরার দোলায় মাছ ধরতে আসা উপজেলার খড়িবাড়ি এলাকার শরীফ মিয়ার চাকজালে একটি বড় বোয়াল মাছ আটকে পড়ে। মাছটি পেয়ে তিনি বেজায় খুশি। শুধু শরীফ নয়, তাঁর মতো আরও অনেকেই বোয়াল, রুই, কাতল মাছ পেয়েছেন। শরীফের আরেক সঙ্গী সোহেল বাড়ি ফিরছেন খালি হাতে। তিনি বলেন, মাছ পাওয়া অনেকটাই ভাগ্যের ব্যাপার। তবে উৎসবে যোগ দেওয়া আনন্দের।
শিমুলবাড়ি গ্রামের বাসিন্দা গনি মিয়া বলেন, ‘প্রতিবছর বিলে মাছ ধরতে আসি, এবারও এসেছি।’ পার্শ্ববর্তী নন্দিরকুটি গ্ৰামের মজনু মিয়া বলেন, ‘মাছ পাওয়া বড় নয়। সবাই মিলে আনন্দ করছি, হইহুল্লোড় করেছি, এটাই অনেক। এরপরও আমি একটি শোল মাছ পেয়েছি। আনন্দ লাগছে।’
মাছ শিকারে আসা জেলার নাগেশ্বরী উপজেলার হাসনাবাদ গ্রামের শাহিন আলম বলেন, আগে বেশি মাছ পাওয়া যেত। এখন কমে গেছে। এরপরও প্রতিবছরই এই বিলে উৎসবমুখর পরিবেশে পলো বাওয়া উৎসব হয়।
কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে পলো বাওয়া উৎসবে মানুষের ঢল নামে। গতকাল শুক্রবার দিনব্যাপী উপজেলার শিমুলবাড়ি ইউনিয়নের চাতরার দোলা-মাথাঢুলারছড়ায় এই উৎসব চলে। স্থানীয় লোকজন পলো, জাল, জালি, শিপজাল, কারেন্ট জাল, ফারাংগি জাল, চাকসহ বিভিন্ন উপকরণ নিয়ে কোমরে গামছা বেঁধে মাছ ধরতে নেমে পড়েন। এভাবে উৎসবমুখর পরিবেশে সারিবদ্ধভাবে মাছ ধরাকে স্থানীয়ভাবে পলো বাওয়া উৎসব বলা হয়। স্থানীয় ব্যক্তিদের সহযোগিতায় দিনক্ষণ ঠিক করে মাছ ধরার উৎসবে যোগ দেন বিভিন্ন এলাকার মানুষ।
জানা গেছে, মাছ ধরার স্থানটি শিমুলবাড়ি গ্রামে হলেও পলো বাওয়া উৎসবে অংশ নেন আশপাশের উপজেলাসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা শত শত মাছশিকারি। গতকাল উৎসবে ধরা পড়ে বোয়াল, শোল, মাগুর, সিং, রুই, মৃগেল, কার্পসহ ছোট বড় নানা প্রজাতির মাছ। শীতের আগমনে আশ্বিনের শেষ থেকে কার্তিক পর্যন্ত এই পলো বাওয়া উৎসব চলে।
স্থানীয় ব্যক্তিরা জানান, পলো বাওয়ার প্রচার শুনে আগের দিন জাল, চাকসহ বিভিন্ন উপকরণ প্রস্তুত করেন মাছশিকারিরা। পরের দিন নির্ধারিত বিলে বা নদীতে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত মাছ ধরেন। সঙ্গীদের মধ্যে যদি কারও মাছ ধরা পড়ে, সবাই তখন হইচই করে আনন্দ করেন। মাছ ধরার পর দড়ি দিয়ে কোমরে বেঁধে আবার অন্যদের সঙ্গে শিকারে নেমে পড়েন মাছ পাওয়া ব্যক্তি।
এভাবে উৎসবমুখর পরিবেশে মাছ ধরা হয়।
চাতরার দোলায় মাছ ধরতে আসা উপজেলার খড়িবাড়ি এলাকার শরীফ মিয়ার চাকজালে একটি বড় বোয়াল মাছ আটকে পড়ে। মাছটি পেয়ে তিনি বেজায় খুশি। শুধু শরীফ নয়, তাঁর মতো আরও অনেকেই বোয়াল, রুই, কাতল মাছ পেয়েছেন। শরীফের আরেক সঙ্গী সোহেল বাড়ি ফিরছেন খালি হাতে। তিনি বলেন, মাছ পাওয়া অনেকটাই ভাগ্যের ব্যাপার। তবে উৎসবে যোগ দেওয়া আনন্দের।
শিমুলবাড়ি গ্রামের বাসিন্দা গনি মিয়া বলেন, ‘প্রতিবছর বিলে মাছ ধরতে আসি, এবারও এসেছি।’ পার্শ্ববর্তী নন্দিরকুটি গ্ৰামের মজনু মিয়া বলেন, ‘মাছ পাওয়া বড় নয়। সবাই মিলে আনন্দ করছি, হইহুল্লোড় করেছি, এটাই অনেক। এরপরও আমি একটি শোল মাছ পেয়েছি। আনন্দ লাগছে।’
মাছ শিকারে আসা জেলার নাগেশ্বরী উপজেলার হাসনাবাদ গ্রামের শাহিন আলম বলেন, আগে বেশি মাছ পাওয়া যেত। এখন কমে গেছে। এরপরও প্রতিবছরই এই বিলে উৎসবমুখর পরিবেশে পলো বাওয়া উৎসব হয়।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৪১ মিনিট আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে