কাজী ফারজানা আফরীন
দাম্পত্য জীবন গঠন কোনো রেওয়াজ-রসম বা রীতি-নীতি নয়। এটি আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে একটি কুদরত ও নির্দেশ, যা বৈবাহিক সম্পর্কের মাধ্যমে স্থাপিত হয়। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর আমি প্রত্যেক বস্তু জোড়ায় জোড়ায় সৃষ্টি করেছি, যাতে তোমরা উপদেশ গ্রহণ করতে পারো।’ (সুরা যারিয়াত: ৪৯)
মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘বৈবাহিক সম্পর্কের মাধ্যমে স্থাপিত ভালোবাসার সম্পর্ক তুলনাহীন। আমি অন্য কোনো ক্ষেত্রে এমন গভীর সম্পর্ক দেখি না।’ (ইবনে মাজাহ) স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে হৃদ্যতা, সখ্য ও সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে উঠলে পরিবার যেন একখণ্ড বেহেশতে পরিণত হয়। অন্যদিকে তাদের মধ্যে কলহ, ভুল-বোঝাবুঝি, মন ও মতের অমিল দেখা দিলে পৃথিবীর শত সুখ যেন নিমেষেই ম্লান হয়ে যায়।
সমাজবিজ্ঞানীদের মতে, দাম্পত্য সংকট একটি স্বাভাবিক ব্যাপার। বিভিন্ন পরিস্থিতিতে বিভিন্ন রূপে এর আবির্ভাব ঘটে। দাম্পত্য সংকট মূলত সৃষ্টি হয় দুজনের বিরোধ তথা একজনের চাহিদার সঙ্গে অন্যজনের চাহিদার সংঘর্ষ থেকে। দাম্পত্য সমস্যার পেছনে ৩ ধরনের কারণ থাকে। তা হলো—ব্যক্তিগত কারণ, বৈবাহিক কারণ এবং পারিপার্শ্বিক কারণ।
মানবসভ্যতার রূপায়ণে দাম্পত্য সম্পর্কের ভূমিকা অপরিসীম। আদর্শ সমাজ গঠন করতে চাইলে প্রয়োজন আদর্শ দাম্পত্য সম্পর্কের। মানুষকে দেওয়া আল্লাহর অন্যতম নেয়ামত হলো দাম্পত্য জীবন; যাকে একটি নিরাপদ আশ্রয়স্থল বলা চলে। এই আশ্রয়ে শিশু-কিশোর ও তরুণেরা বড় হয়, আত্মীয়তার সম্পর্ক বিস্তৃত হয়; ফলে পারস্পরিক দায়বদ্ধতা সৃষ্টি হয়। দাম্পত্য জীবনের সঠিক সিদ্ধান্তগুলো যেমন জীবন সুখময় করে তুলতে পারে, তেমনি সামান্য ভুল জীবন বিষাদময় করে তুলতে পারে। দাম্পত্য জীবন সুন্দর ও সুখময় করে তুলতে কোরআনে এসেছে কিছু গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা। নিচে এমন কিছু আয়াত তুলে ধরা হলো—
১. কোরআনে দাম্পত্য জীবনকে আল্লাহর বিশেষ নেয়ামত হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর তাঁর নিদর্শনাবলির মধ্যে আছে যে তিনি তোমাদের জন্য তোমাদের মধ্য থেকে তোমাদের স্ত্রীদের সৃষ্টি করেছেন, যাতে তোমরা তাদের কাছে শান্তি পাও এবং তোমাদের মধ্যে পারস্পরিক ভালোবাসা ও দয়া সৃষ্টি করেছেন।’ (সুরা রুম: ২১)
২. মুমিন নারী ও পুরুষ পরস্পরকে বিয়ে করবে এটাই কোরআনের নির্দেশ। মহানবী (সা.) যোগ্য পাত্রীর কিছু বর্ণনা দিয়েছেন। যোগ্য পাত্রীর বৈশিষ্ট্য হচ্ছে—পাত্রী নেককার, স্বামীর অনুগত, স্বামীর আনন্দের কারণ ও স্বামীর আমানত হেফাজতকারী হওয়া। তিরমিজি শরিফের এক হাদিসে এসেছে, স্বামীর অন্যতম দুটি গুণ হচ্ছে—স্বভাব-চরিত্র ঠিক থাকা ও দ্বীনদার হওয়া। মূলত এ দুটি ঠিক থাকলে শাখাগত বিষয় হিসেবে বাকিগুলো এমনিতেই চলে আসবে।
পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘মুশরিক নারীকে ইমান না আনা পর্যন্ত তোমরা বিয়ে কোরো না, মুশরিক নারী তোমাদের মুগ্ধ করলেও। নিশ্চয়ই মুমিন ক্রীতদাসী তাদের চেয়ে উত্তম।’ (সুরা বাকারা: ২২১)
৩. আল্লাহ তাআলা পুরুষকে স্ত্রীর প্রাপ্য ও নির্ধারিত মোহরানা যথাযথভাবে আদায় করার নির্দেশ দিয়েছেন। এরশাদ হয়েছে, ‘আর তোমরা নারীদের তাদের মোহরানা স্বপ্রবৃত্ত হয়ে প্রদান করবে; সন্তুষ্টচিত্তে তারা মোহরানার কিছু অংশ ছেড়ে দিলে তোমরা তা স্বাচ্ছন্দ্যে ভোগ করবে।’ (সুরা নিসা: ৪)
৪. আল্লাহ তাআলা স্ত্রীর সঙ্গে যাচ্ছেতাই আচরণের পরিবর্তে সব সময় সদাচারের নির্দেশ দিয়েছেন। এরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনগণ, জোর করে (বিয়ে করে) নারীদের উত্তরাধিকারী হওয়া তোমাদের জন্য বৈধ নয়। তোমরা তাদের যা দিয়েছ, তা থেকে কিছু আত্মসাৎ করার উদ্দেশ্যে তাদের অবরুদ্ধ করে রেখো না, যদি না তারা স্পষ্ট ব্যভিচার করে। তাদের সঙ্গে সৎভাবে জীবনযাপন করবে; তোমরা যদি তাদের অপছন্দ করো, তবে এমন হতে পারে যে আল্লাহ যাতে অনেক কল্যাণ রেখেছেন তোমরা তাকেই অপছন্দ করছ।’ (সুরা নিসা: ১৯)
৫. স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক অত্যন্ত গভীর। এ সম্পর্কের মধ্যে কোনো পর্দা থাকে না। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তারা তোমাদের জন্য পোশাকস্বরূপ এবং তোমরা তাদের জন্য পোশাকস্বরূপ।’ (সুরা বাকারা: ১০)
৬. যে পরিবারে সন্দেহের রোগ বাসা বাঁধে, সেখানে সুখের আশা করা বৃথা। আল্লাহ বলেন, ‘হে মুমিনগণ, অধিক অনুমান থেকে দূরে থাকো। নিশ্চয়ই কোনো কোনো অনুমান পাপ। আর তোমরা গোপন বিষয় অনুসন্ধান কোরো না এবং একে অপরের গিবত কোরো না।’ (সুরা হুজুরাত: ১২)
৭. স্ত্রী চাইলে স্বামীর কাছে বা আদালতে বিবাহবিচ্ছেদের আবেদন করতে পারে। কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘কোনো স্ত্রী যদি তার স্বামীর দুর্ব্যবহার কিংবা উপেক্ষার আশঙ্কা করে, তবে তারা আপস-নিষ্পত্তি করতে চাইলে তাদের কোনো গুনাহ নেই এবং আপস-নিষ্পত্তিই শ্রেয়।’ (সুরা নিসা: ১২৮)
তবে উভয়ের সচেতনতা, প্রয়োজনীয় আন্তরিক পদক্ষেপ, পারস্পরিক ক্ষমা ও সহনশীলতার মধ্য দিয়ে অনেক গুরুতর সমস্যারও শান্তিপূর্ণ সমাধানের পথ উন্মুক্ত হতে পারে।
লেখক: সহকারী অধ্যাপক, ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
দাম্পত্য জীবন গঠন কোনো রেওয়াজ-রসম বা রীতি-নীতি নয়। এটি আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে একটি কুদরত ও নির্দেশ, যা বৈবাহিক সম্পর্কের মাধ্যমে স্থাপিত হয়। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর আমি প্রত্যেক বস্তু জোড়ায় জোড়ায় সৃষ্টি করেছি, যাতে তোমরা উপদেশ গ্রহণ করতে পারো।’ (সুরা যারিয়াত: ৪৯)
মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘বৈবাহিক সম্পর্কের মাধ্যমে স্থাপিত ভালোবাসার সম্পর্ক তুলনাহীন। আমি অন্য কোনো ক্ষেত্রে এমন গভীর সম্পর্ক দেখি না।’ (ইবনে মাজাহ) স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে হৃদ্যতা, সখ্য ও সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে উঠলে পরিবার যেন একখণ্ড বেহেশতে পরিণত হয়। অন্যদিকে তাদের মধ্যে কলহ, ভুল-বোঝাবুঝি, মন ও মতের অমিল দেখা দিলে পৃথিবীর শত সুখ যেন নিমেষেই ম্লান হয়ে যায়।
সমাজবিজ্ঞানীদের মতে, দাম্পত্য সংকট একটি স্বাভাবিক ব্যাপার। বিভিন্ন পরিস্থিতিতে বিভিন্ন রূপে এর আবির্ভাব ঘটে। দাম্পত্য সংকট মূলত সৃষ্টি হয় দুজনের বিরোধ তথা একজনের চাহিদার সঙ্গে অন্যজনের চাহিদার সংঘর্ষ থেকে। দাম্পত্য সমস্যার পেছনে ৩ ধরনের কারণ থাকে। তা হলো—ব্যক্তিগত কারণ, বৈবাহিক কারণ এবং পারিপার্শ্বিক কারণ।
মানবসভ্যতার রূপায়ণে দাম্পত্য সম্পর্কের ভূমিকা অপরিসীম। আদর্শ সমাজ গঠন করতে চাইলে প্রয়োজন আদর্শ দাম্পত্য সম্পর্কের। মানুষকে দেওয়া আল্লাহর অন্যতম নেয়ামত হলো দাম্পত্য জীবন; যাকে একটি নিরাপদ আশ্রয়স্থল বলা চলে। এই আশ্রয়ে শিশু-কিশোর ও তরুণেরা বড় হয়, আত্মীয়তার সম্পর্ক বিস্তৃত হয়; ফলে পারস্পরিক দায়বদ্ধতা সৃষ্টি হয়। দাম্পত্য জীবনের সঠিক সিদ্ধান্তগুলো যেমন জীবন সুখময় করে তুলতে পারে, তেমনি সামান্য ভুল জীবন বিষাদময় করে তুলতে পারে। দাম্পত্য জীবন সুন্দর ও সুখময় করে তুলতে কোরআনে এসেছে কিছু গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা। নিচে এমন কিছু আয়াত তুলে ধরা হলো—
১. কোরআনে দাম্পত্য জীবনকে আল্লাহর বিশেষ নেয়ামত হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর তাঁর নিদর্শনাবলির মধ্যে আছে যে তিনি তোমাদের জন্য তোমাদের মধ্য থেকে তোমাদের স্ত্রীদের সৃষ্টি করেছেন, যাতে তোমরা তাদের কাছে শান্তি পাও এবং তোমাদের মধ্যে পারস্পরিক ভালোবাসা ও দয়া সৃষ্টি করেছেন।’ (সুরা রুম: ২১)
২. মুমিন নারী ও পুরুষ পরস্পরকে বিয়ে করবে এটাই কোরআনের নির্দেশ। মহানবী (সা.) যোগ্য পাত্রীর কিছু বর্ণনা দিয়েছেন। যোগ্য পাত্রীর বৈশিষ্ট্য হচ্ছে—পাত্রী নেককার, স্বামীর অনুগত, স্বামীর আনন্দের কারণ ও স্বামীর আমানত হেফাজতকারী হওয়া। তিরমিজি শরিফের এক হাদিসে এসেছে, স্বামীর অন্যতম দুটি গুণ হচ্ছে—স্বভাব-চরিত্র ঠিক থাকা ও দ্বীনদার হওয়া। মূলত এ দুটি ঠিক থাকলে শাখাগত বিষয় হিসেবে বাকিগুলো এমনিতেই চলে আসবে।
পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘মুশরিক নারীকে ইমান না আনা পর্যন্ত তোমরা বিয়ে কোরো না, মুশরিক নারী তোমাদের মুগ্ধ করলেও। নিশ্চয়ই মুমিন ক্রীতদাসী তাদের চেয়ে উত্তম।’ (সুরা বাকারা: ২২১)
৩. আল্লাহ তাআলা পুরুষকে স্ত্রীর প্রাপ্য ও নির্ধারিত মোহরানা যথাযথভাবে আদায় করার নির্দেশ দিয়েছেন। এরশাদ হয়েছে, ‘আর তোমরা নারীদের তাদের মোহরানা স্বপ্রবৃত্ত হয়ে প্রদান করবে; সন্তুষ্টচিত্তে তারা মোহরানার কিছু অংশ ছেড়ে দিলে তোমরা তা স্বাচ্ছন্দ্যে ভোগ করবে।’ (সুরা নিসা: ৪)
৪. আল্লাহ তাআলা স্ত্রীর সঙ্গে যাচ্ছেতাই আচরণের পরিবর্তে সব সময় সদাচারের নির্দেশ দিয়েছেন। এরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনগণ, জোর করে (বিয়ে করে) নারীদের উত্তরাধিকারী হওয়া তোমাদের জন্য বৈধ নয়। তোমরা তাদের যা দিয়েছ, তা থেকে কিছু আত্মসাৎ করার উদ্দেশ্যে তাদের অবরুদ্ধ করে রেখো না, যদি না তারা স্পষ্ট ব্যভিচার করে। তাদের সঙ্গে সৎভাবে জীবনযাপন করবে; তোমরা যদি তাদের অপছন্দ করো, তবে এমন হতে পারে যে আল্লাহ যাতে অনেক কল্যাণ রেখেছেন তোমরা তাকেই অপছন্দ করছ।’ (সুরা নিসা: ১৯)
৫. স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক অত্যন্ত গভীর। এ সম্পর্কের মধ্যে কোনো পর্দা থাকে না। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তারা তোমাদের জন্য পোশাকস্বরূপ এবং তোমরা তাদের জন্য পোশাকস্বরূপ।’ (সুরা বাকারা: ১০)
৬. যে পরিবারে সন্দেহের রোগ বাসা বাঁধে, সেখানে সুখের আশা করা বৃথা। আল্লাহ বলেন, ‘হে মুমিনগণ, অধিক অনুমান থেকে দূরে থাকো। নিশ্চয়ই কোনো কোনো অনুমান পাপ। আর তোমরা গোপন বিষয় অনুসন্ধান কোরো না এবং একে অপরের গিবত কোরো না।’ (সুরা হুজুরাত: ১২)
৭. স্ত্রী চাইলে স্বামীর কাছে বা আদালতে বিবাহবিচ্ছেদের আবেদন করতে পারে। কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘কোনো স্ত্রী যদি তার স্বামীর দুর্ব্যবহার কিংবা উপেক্ষার আশঙ্কা করে, তবে তারা আপস-নিষ্পত্তি করতে চাইলে তাদের কোনো গুনাহ নেই এবং আপস-নিষ্পত্তিই শ্রেয়।’ (সুরা নিসা: ১২৮)
তবে উভয়ের সচেতনতা, প্রয়োজনীয় আন্তরিক পদক্ষেপ, পারস্পরিক ক্ষমা ও সহনশীলতার মধ্য দিয়ে অনেক গুরুতর সমস্যারও শান্তিপূর্ণ সমাধানের পথ উন্মুক্ত হতে পারে।
লেখক: সহকারী অধ্যাপক, ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে