সৌগত বসু, ঢাকা
রেলপথে যোগাযোগব্যবস্থার উন্নয়নে এক যুগে অনেক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। ৯টি অগ্রাধিকার প্রকল্পসহ বর্তমানে বাংলাদেশ রেলওয়ের চলমান প্রকল্পের সংখ্যা ২৮টি। এসব প্রকল্পের বেশির ভাগই দুই-তিন বছরের মধ্যে সম্পন্ন করার কথা থাকলেও একটিও নির্ধারিত সময়ে শেষ হয়নি। কোনো কোনো প্রকল্পের কাজ ১২ যুগ ধরে ঢিমেতালে চলছে। কিছু প্রকল্পের তিন-চার বার মেয়াদ বাড়িয়েও কাজ শেষ করা যায়নি। আবার পাঁচটি প্রকল্প আছে, যেগুলোর কাজ শুরুই হয়নি এখনো।
বাংলাদেশ রেলওয়ের চলমান প্রকল্পের ‘সেপ্টেম্বর মাসের অগ্রগতি’ প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, দুই-তিন বছরের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা এমন প্রকল্পের সময় বাড়ানো হয়েছে অন্তত তিন-চার বার। ২০২১ ও ২০২২ সালের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা ছিল এমন প্রকল্পগুলোর মেয়াদ বাড়িয়ে ২০২৪ থেকে ২০২৭ পর্যন্ত করা হয়েছে। বাড়তি সময়ের শেষে এসেও প্রায় ২০ শতাংশ বাকি আটটি প্রকল্পের কাজ।
অগ্রগতি প্রতিবেদন ঘেঁটে দেখা যায়, ৩০ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে তিনটি প্রকল্পের। ৭০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে দুটি প্রকল্পের। ১০ শতাংশের নিচে কাজ শেষ হয়েছে চারটি প্রকল্পের। তবে দুটি প্রকল্প পুরোপুরি শেষ হয়েছে। একটি হলো ২০১৫ সালের জুলাইয়ে নেওয়া পূর্বাঞ্চলের লেভেল ক্রসিং গেটগুলোর পুনর্বাসন ও মানোন্নয়ন (দ্বিতীয় সংশোধিত) প্রকল্প। অন্যটি পশ্চিমাঞ্চলের লেভেল ক্রসিং গেটগুলোর পুনর্বাসন ও মানোন্নয়ন (দ্বিতীয় সংশোধিত) প্রকল্প।
সংশ্লিষ্টরা জানান, রেলের বেশির ভাগ প্রকল্পই লম্বা সময়ের জন্য নেওয়া। এখানে মূল সমস্যা হচ্ছে ভূমি অধিগ্রহণ নিয়ে। একটা অসাধু চক্র কাজ করছে এসব জায়গায়। যার ফলে মূল প্রকল্প বাধাগ্রস্ত হচ্ছে, বাড়ছে অর্থ ব্যয় ও সময়।
রেল প্রকল্পের ধীরগতির বিষয়ে সম্প্রতি রেলপথমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন তাঁর কার্যালয়ে আজকের পত্রিকাকে বলেন, সব প্রকল্প চলমান আছে। করোনার কারণে অনেক প্রকল্পের কাজ বন্ধ ছিল। এখন সব পুরোদমে চলছে। কিছু প্রকল্পে যথাসময়ে অর্থ পাওয়া যায়নি। সেগুলোর কাজ শুরু হতে দেরি হয়েছে।
চলতি বছরে আংশিক উদ্বোধন যে প্রকল্পগুলোর পুরোপুরি কাজ শেষ না হলেও সরকারের অগ্রাধিকারে থাকা কয়েকটি প্রকল্প জাতীয় নির্বাচনের আগেই তড়িঘড়ি উদ্বোধন করছে রেলওয়ে। এই প্রকল্পগুলোর একটি হলো—পদ্মা সেতু রেলসংযোগ প্রকল্প। ২০১৬ সালের মার্চে অনুমোদন পাওয়া এই প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে ৮৩ শতাংশ। ১০ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই প্রকল্পের ঢাকা থেকে ভাঙ্গা অংশ উদ্বোধন করেছেন।
প্রকল্প পরিচালক আফজাল হোসেন জানান, ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা অংশের কাজের অগ্রগতি ৯৭ শতাংশ। যশোর পর্যন্ত কাজের সার্বিক অগ্রগতি হয়েছে ৮৩ শতাংশ। তবে ডিফেক্ট লায়াবিলিটি পিরিয়ডসহ প্রকল্পের মেয়াদ আরও দেড় বছর বাড়ানোর পরিকল্পনা নিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে।
খুলনা-মোংলা প্রকল্পের কাজ হাতে নেওয়া হয় ২০১০ সালে। চার বার সময় বাড়িয়ে এটির বর্তমান সময় অক্টোবর ২০২৪ সাল। এটি চলতি বছর ৯ নভেম্বর উদ্বোধনের কথা রয়েছে। কাজ শেষ হয়েছে ৯৭ দশমিক ৫০ শতাংশ।
২০১০ সালে হাতে নেওয়া কক্সবাজার-দোহাজারী প্রকল্প উদ্বোধন করা হবে আগামী ১২ নভেম্বর। উদ্বোধনের তারিখ ঘোষণা হলেও এই প্রকল্পের কাজের অগ্রগতি এখনো ৮৯ শতাংশ। উদ্বোধন হলেও বাণিজ্যিকভাবে ট্রেন চালাতে লাগবে আরও সময়। শেষ হয়নি ৫টি স্টেশনসহ কক্সবাজারে রেলস্টেশনের কাজ।
আখাউড়া-আগরতলা রেললাইন প্রকল্প চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে উদ্বোধনের কথা ছিল। তবে সেটি পিছিয়েছে। এখনো তারিখ ঘোষণা হয়নি। ১০ কিলোমিটার এই রেলপথ নির্মাণ প্রকল্পের কাজ ১৮ মাসে শেষ হওয়ার কথা থাকলেও এটি চলছে প্রায় ৮ বছর ধরে। কাজের অগ্রগতি ৯৫ শতাংশ।
আখাউড়া-লাকসাম রেল প্রকল্পের অগ্রগতি ৯৬ দশমিক ৫০ শতাংশ। ২০১৪ সালে এই প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়। ৯ বছরেও প্রকল্প শেষ হয়নি। চলতি বছর ২০ জুলাই প্রধানমন্ত্রী ১৫ কিলোমিটার আংশিক উদ্বোধন করেন। এর আগে এই লাইনের লাকসাম থেকে কুমিল্লা পর্যন্ত ২৩ কিলোমিটার ডাবল লাইন অংশটি গত বছরের সেপ্টেম্বরে ট্রেন চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়।
ধীরগতিতে চলছে গতির প্রকল্প ২৮টি প্রকল্পের মধ্যে সবচেয়ে ধীরগতির প্রকল্প হচ্ছে ঢাকা-টঙ্গী ডুয়েলগেজ ডাবল লাইন। ২০১২ সালে এই প্রকল্প হাতে নিলেও এটির কাজ শেষ হয়েছে মাত্র ৩০ দশমিক ৫০ শতাংশ। তিন বছরের এই প্রকল্পের সময় দাঁড়িয়েছে প্রায় ১৫ বছরে। ব্যয় বেড়েছে প্রায় চার গুণ।
প্রকল্প পরিচালক নাজনীন আরা কেয়া বলেন, রেললাইনের কিছু পরিবর্তনের জন্য প্রকল্প ব্যয় বেড়েছে। রেললাইনের কাজের একটা বড় অংশ চলমান আছে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাজ। এখন বনানী থেকে টঙ্গী অংশ পর্যন্ত কাজ চলছে।
যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. এম শামসুল হক বলেন, ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতা রেলের প্রকল্পের একটা বড় সমস্যা। স্থানীয় প্রশাসন এখানে কিছু সুযোগসন্ধানী কাজ করে যার ফলে দীর্ঘসূত্রতা তৈরি হয়। এতে দেখা যায়, মূল প্রকল্প শুরু হতে পারে না।
রেলপথে যোগাযোগব্যবস্থার উন্নয়নে এক যুগে অনেক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। ৯টি অগ্রাধিকার প্রকল্পসহ বর্তমানে বাংলাদেশ রেলওয়ের চলমান প্রকল্পের সংখ্যা ২৮টি। এসব প্রকল্পের বেশির ভাগই দুই-তিন বছরের মধ্যে সম্পন্ন করার কথা থাকলেও একটিও নির্ধারিত সময়ে শেষ হয়নি। কোনো কোনো প্রকল্পের কাজ ১২ যুগ ধরে ঢিমেতালে চলছে। কিছু প্রকল্পের তিন-চার বার মেয়াদ বাড়িয়েও কাজ শেষ করা যায়নি। আবার পাঁচটি প্রকল্প আছে, যেগুলোর কাজ শুরুই হয়নি এখনো।
বাংলাদেশ রেলওয়ের চলমান প্রকল্পের ‘সেপ্টেম্বর মাসের অগ্রগতি’ প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, দুই-তিন বছরের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা এমন প্রকল্পের সময় বাড়ানো হয়েছে অন্তত তিন-চার বার। ২০২১ ও ২০২২ সালের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা ছিল এমন প্রকল্পগুলোর মেয়াদ বাড়িয়ে ২০২৪ থেকে ২০২৭ পর্যন্ত করা হয়েছে। বাড়তি সময়ের শেষে এসেও প্রায় ২০ শতাংশ বাকি আটটি প্রকল্পের কাজ।
অগ্রগতি প্রতিবেদন ঘেঁটে দেখা যায়, ৩০ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে তিনটি প্রকল্পের। ৭০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে দুটি প্রকল্পের। ১০ শতাংশের নিচে কাজ শেষ হয়েছে চারটি প্রকল্পের। তবে দুটি প্রকল্প পুরোপুরি শেষ হয়েছে। একটি হলো ২০১৫ সালের জুলাইয়ে নেওয়া পূর্বাঞ্চলের লেভেল ক্রসিং গেটগুলোর পুনর্বাসন ও মানোন্নয়ন (দ্বিতীয় সংশোধিত) প্রকল্প। অন্যটি পশ্চিমাঞ্চলের লেভেল ক্রসিং গেটগুলোর পুনর্বাসন ও মানোন্নয়ন (দ্বিতীয় সংশোধিত) প্রকল্প।
সংশ্লিষ্টরা জানান, রেলের বেশির ভাগ প্রকল্পই লম্বা সময়ের জন্য নেওয়া। এখানে মূল সমস্যা হচ্ছে ভূমি অধিগ্রহণ নিয়ে। একটা অসাধু চক্র কাজ করছে এসব জায়গায়। যার ফলে মূল প্রকল্প বাধাগ্রস্ত হচ্ছে, বাড়ছে অর্থ ব্যয় ও সময়।
রেল প্রকল্পের ধীরগতির বিষয়ে সম্প্রতি রেলপথমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন তাঁর কার্যালয়ে আজকের পত্রিকাকে বলেন, সব প্রকল্প চলমান আছে। করোনার কারণে অনেক প্রকল্পের কাজ বন্ধ ছিল। এখন সব পুরোদমে চলছে। কিছু প্রকল্পে যথাসময়ে অর্থ পাওয়া যায়নি। সেগুলোর কাজ শুরু হতে দেরি হয়েছে।
চলতি বছরে আংশিক উদ্বোধন যে প্রকল্পগুলোর পুরোপুরি কাজ শেষ না হলেও সরকারের অগ্রাধিকারে থাকা কয়েকটি প্রকল্প জাতীয় নির্বাচনের আগেই তড়িঘড়ি উদ্বোধন করছে রেলওয়ে। এই প্রকল্পগুলোর একটি হলো—পদ্মা সেতু রেলসংযোগ প্রকল্প। ২০১৬ সালের মার্চে অনুমোদন পাওয়া এই প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে ৮৩ শতাংশ। ১০ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই প্রকল্পের ঢাকা থেকে ভাঙ্গা অংশ উদ্বোধন করেছেন।
প্রকল্প পরিচালক আফজাল হোসেন জানান, ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা অংশের কাজের অগ্রগতি ৯৭ শতাংশ। যশোর পর্যন্ত কাজের সার্বিক অগ্রগতি হয়েছে ৮৩ শতাংশ। তবে ডিফেক্ট লায়াবিলিটি পিরিয়ডসহ প্রকল্পের মেয়াদ আরও দেড় বছর বাড়ানোর পরিকল্পনা নিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে।
খুলনা-মোংলা প্রকল্পের কাজ হাতে নেওয়া হয় ২০১০ সালে। চার বার সময় বাড়িয়ে এটির বর্তমান সময় অক্টোবর ২০২৪ সাল। এটি চলতি বছর ৯ নভেম্বর উদ্বোধনের কথা রয়েছে। কাজ শেষ হয়েছে ৯৭ দশমিক ৫০ শতাংশ।
২০১০ সালে হাতে নেওয়া কক্সবাজার-দোহাজারী প্রকল্প উদ্বোধন করা হবে আগামী ১২ নভেম্বর। উদ্বোধনের তারিখ ঘোষণা হলেও এই প্রকল্পের কাজের অগ্রগতি এখনো ৮৯ শতাংশ। উদ্বোধন হলেও বাণিজ্যিকভাবে ট্রেন চালাতে লাগবে আরও সময়। শেষ হয়নি ৫টি স্টেশনসহ কক্সবাজারে রেলস্টেশনের কাজ।
আখাউড়া-আগরতলা রেললাইন প্রকল্প চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে উদ্বোধনের কথা ছিল। তবে সেটি পিছিয়েছে। এখনো তারিখ ঘোষণা হয়নি। ১০ কিলোমিটার এই রেলপথ নির্মাণ প্রকল্পের কাজ ১৮ মাসে শেষ হওয়ার কথা থাকলেও এটি চলছে প্রায় ৮ বছর ধরে। কাজের অগ্রগতি ৯৫ শতাংশ।
আখাউড়া-লাকসাম রেল প্রকল্পের অগ্রগতি ৯৬ দশমিক ৫০ শতাংশ। ২০১৪ সালে এই প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়। ৯ বছরেও প্রকল্প শেষ হয়নি। চলতি বছর ২০ জুলাই প্রধানমন্ত্রী ১৫ কিলোমিটার আংশিক উদ্বোধন করেন। এর আগে এই লাইনের লাকসাম থেকে কুমিল্লা পর্যন্ত ২৩ কিলোমিটার ডাবল লাইন অংশটি গত বছরের সেপ্টেম্বরে ট্রেন চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়।
ধীরগতিতে চলছে গতির প্রকল্প ২৮টি প্রকল্পের মধ্যে সবচেয়ে ধীরগতির প্রকল্প হচ্ছে ঢাকা-টঙ্গী ডুয়েলগেজ ডাবল লাইন। ২০১২ সালে এই প্রকল্প হাতে নিলেও এটির কাজ শেষ হয়েছে মাত্র ৩০ দশমিক ৫০ শতাংশ। তিন বছরের এই প্রকল্পের সময় দাঁড়িয়েছে প্রায় ১৫ বছরে। ব্যয় বেড়েছে প্রায় চার গুণ।
প্রকল্প পরিচালক নাজনীন আরা কেয়া বলেন, রেললাইনের কিছু পরিবর্তনের জন্য প্রকল্প ব্যয় বেড়েছে। রেললাইনের কাজের একটা বড় অংশ চলমান আছে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাজ। এখন বনানী থেকে টঙ্গী অংশ পর্যন্ত কাজ চলছে।
যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. এম শামসুল হক বলেন, ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতা রেলের প্রকল্পের একটা বড় সমস্যা। স্থানীয় প্রশাসন এখানে কিছু সুযোগসন্ধানী কাজ করে যার ফলে দীর্ঘসূত্রতা তৈরি হয়। এতে দেখা যায়, মূল প্রকল্প শুরু হতে পারে না।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে