ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক হানিফ মুন্সির ছোট ভাই জামাল মুন্সি হত্যার এক বছর পার হলেও অভিযোগপত্র দেয়নি পুলিশ। বারবার পরিবর্তন হয়েছে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। নিহত জামাল মুন্সির পরিবারের দাবি, হত্যার শোক কাটতে না কাটতে বছরজুড়ে উল্টো ১৩টি মামলার আসামি হয়ে মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হয়েছে।
গত ২২ জানুয়ারি মধ্যরাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ উপজেলার চরচারতলা গ্রামে নিজ বাড়িতে প্রকাশ্যে জামাল মুন্সিকে হত্যা করা হয়। ঘটনার পরদিন নিহত জামাল মুন্সির ভাই জাহাঙ্গীর মুন্সি বাদী হয়ে ২৭ জনকে আসামি করে আশুগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। মামলায় চরচারতলা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান জিয়া উদ্দিন খন্দকার, ইউপি সদস্য আরিফুল ইসলাম ওরফে সাদ্দাম, তাঁর বাবা উপজেলা বিএনপি নেতা আবু শহীদ মিয়া, উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক সেলিম পারভেজসহ নাম উল্লেখ করে ২৭ জনকে আসামি করা হয়েছে। অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে আরও ২০ থেকে ২৫ জনকে। হত্যা মামলার ২৭ জন আসামির মধ্যে গত এক বছরে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছিল মাত্র ৭ জনকে। বাকিদের মধ্যে ৬ জন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আদালত ও অন্যরা হাইকোর্টে জামিন নিলেও এখন ১৪ জন আসামি প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করছে। নিহত জামাল মুন্সি পরিবারের সদস্যরা অভিযোগ করেন, মামলা তুলে নিতে প্রায়ই হুমকি দিচ্ছেন আসামিরা। তবে আসামি প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করায় তাঁরা ভয় আর আতঙ্কে রয়েছেন বলে জানান।
এদিকে গত এক বছরে মামলাটির তিনজন তদন্তকারী কর্মকর্তা পরিবর্তন হয়েছে। বর্তমানে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মামলাটি তদন্ত করছেন।
আশুগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও আশুগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. হানিফ মুন্সি বলেন, ‘ওরা আমাকে হত্যা করতে চেয়েছিলেন। আমাকে না পেয়ে আমার ভাইকে হত্যা করেছেন। আমি ভাই হারিয়েছি। আসামিরা বিচারের মুখোমুখি না হয়ে উল্টো এক বছরের ১৩টি মিথ্যা মামলা বহন করতে হচ্ছে আমাদের পরিবারকে। এর চেয়ে আর কষ্ট কি থাকতে পারে।’ এ সময় তিনি ভাই হত্যাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক বিচার দাবি করেন।
এই ব্যাপারে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলমগীর হোসেন শাহ বলেন, জামাল মুন্সি মামলাটি তদন্ত চলমান। দ্রুত চূড়ান্ত প্রতিবেদন আদালতে জমা দেওয়া হবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক হানিফ মুন্সির ছোট ভাই জামাল মুন্সি হত্যার এক বছর পার হলেও অভিযোগপত্র দেয়নি পুলিশ। বারবার পরিবর্তন হয়েছে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। নিহত জামাল মুন্সির পরিবারের দাবি, হত্যার শোক কাটতে না কাটতে বছরজুড়ে উল্টো ১৩টি মামলার আসামি হয়ে মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হয়েছে।
গত ২২ জানুয়ারি মধ্যরাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ উপজেলার চরচারতলা গ্রামে নিজ বাড়িতে প্রকাশ্যে জামাল মুন্সিকে হত্যা করা হয়। ঘটনার পরদিন নিহত জামাল মুন্সির ভাই জাহাঙ্গীর মুন্সি বাদী হয়ে ২৭ জনকে আসামি করে আশুগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। মামলায় চরচারতলা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান জিয়া উদ্দিন খন্দকার, ইউপি সদস্য আরিফুল ইসলাম ওরফে সাদ্দাম, তাঁর বাবা উপজেলা বিএনপি নেতা আবু শহীদ মিয়া, উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক সেলিম পারভেজসহ নাম উল্লেখ করে ২৭ জনকে আসামি করা হয়েছে। অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে আরও ২০ থেকে ২৫ জনকে। হত্যা মামলার ২৭ জন আসামির মধ্যে গত এক বছরে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছিল মাত্র ৭ জনকে। বাকিদের মধ্যে ৬ জন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আদালত ও অন্যরা হাইকোর্টে জামিন নিলেও এখন ১৪ জন আসামি প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করছে। নিহত জামাল মুন্সি পরিবারের সদস্যরা অভিযোগ করেন, মামলা তুলে নিতে প্রায়ই হুমকি দিচ্ছেন আসামিরা। তবে আসামি প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করায় তাঁরা ভয় আর আতঙ্কে রয়েছেন বলে জানান।
এদিকে গত এক বছরে মামলাটির তিনজন তদন্তকারী কর্মকর্তা পরিবর্তন হয়েছে। বর্তমানে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মামলাটি তদন্ত করছেন।
আশুগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও আশুগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. হানিফ মুন্সি বলেন, ‘ওরা আমাকে হত্যা করতে চেয়েছিলেন। আমাকে না পেয়ে আমার ভাইকে হত্যা করেছেন। আমি ভাই হারিয়েছি। আসামিরা বিচারের মুখোমুখি না হয়ে উল্টো এক বছরের ১৩টি মিথ্যা মামলা বহন করতে হচ্ছে আমাদের পরিবারকে। এর চেয়ে আর কষ্ট কি থাকতে পারে।’ এ সময় তিনি ভাই হত্যাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক বিচার দাবি করেন।
এই ব্যাপারে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলমগীর হোসেন শাহ বলেন, জামাল মুন্সি মামলাটি তদন্ত চলমান। দ্রুত চূড়ান্ত প্রতিবেদন আদালতে জমা দেওয়া হবে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১১ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে