আশরাফুল আলম আপন, বদরগঞ্জ
১৬ মেট্রিক টন চাল ডিলারসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের কাছে না দিয়ে বাইরের দুজন ব্যবসায়ীর কাছে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে রংপুরের বদরগঞ্জের ভারপ্রাপ্ত খাদ্য কর্মকর্তা (ওসিএলএসডি) আশরাফুল ইসলামের বিরুদ্ধে। দীর্ঘদিন ধরে ওজনে চাল কম দেওয়াসহ বিভিন্নভাবে অনিয়ম করে সেই চাল কৌশলে দুই ব্যবসায়ীর কাছে বিক্রি করেছেন তিনি।
খাদ্যগুদাম কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, গত সোমবার বিকেলে ৪টি ট্রলিতে করে বাপ্পী ও নিখিল নামের দুজন ব্যবসায়ীর গদিঘরে চালগুলো পাঠানো হয়।
ডিলার ও সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, উপজেলা খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির ৩৯ জন ডিলারকে ১৫০ থেকে ২৫০ কেজি করে চাল কম দিয়েছেন ওসিএলএসডি আশরাফুল ইসলাম। এ ছাড়া বিভিন্ন সময়ে ইউনিয়ন পরিষদগুলোতে সরকারি সহায়তার চাল গুদাম থেকে কম দিয়ে মজুত করেছিলেন তিনি। সেগুলোই পাচার করা হয়।
এদিকে উপজেলা খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির ডিলারদের চাল কম দেওয়ায় তাঁরা ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে অন্তত ১৫ জন ডিলার উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ে গিয়ে খাদ্য নিয়ন্ত্রক তরিকুল ইসলামের কাছে চাল কম দেওয়ার বিষয়ে অভিযোগ করেন।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে চালভর্তি দুটি ট্রলির পিছু নিয়েছিলেন পৌর যুবলীগের আহ্বায়ক আবু তালহা। ওই দুটি ট্রলি মধুপুর পাকেরমাথা এলাকার ধান-চাল ব্যবসায়ী বাপ্পীর গদিঘরে গিয়ে থামে। খবর পেয়ে সেখানে ছুটে যান স্থানীয় সাংবাদিকেরা। এ সময় ট্রলিচালক মন্টু মিয়া ও সোহাগ বলেন, এই চাল বদরগঞ্জের সরকারি গুদাম থেকে তোলা হয়েছে। ওসিএলএসডি আশরাফুল ইসলাম এই গদিঘরে চাল নামাতে নির্দেশ দিয়েছেন। তবে সেখানে গদিঘরের মালিক বাপ্পীকে পাওয়া যায়নি।
আবু তালহা অভিযোগ বলেন, ‘উপজেলা খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির ৩৯ জন ডিলারের প্রত্যেককে সরকারি গুদাম থেকে এবার ১৫০ থেকে ২৫০ কেজি চাল কম দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া ইউনিয়ন পরিষদগুলোতেও বিভিন্ন সময়ে সরকারি সহায়তার চাল কম দেওয়া হয়েছে।’
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, অপর দুই ট্রলির চাল নেওয়া হয়েছে পৌর শহরের বৈরাগীর মোড় রেলগুমটি এলাকার অশ্রু সাহার চালকলে। দীর্ঘদিন ধরে ওই চালকল ভাড়া নিয়ে ব্যবসা করছেন নিখিল চন্দ্র রায় নামের এক ব্যবসায়ী। গতকাল মঙ্গলবার সকালে সেখানে গিয়ে দেখা যায়, কয়েকজন শ্রমিক সরকারি খাদ্যগুদামের সিলমোহরযুক্ত চালের বস্তা মেঝেতে ঢেলে বিভিন্ন অটো রাইস মিলের খালি বস্তায় প্যাকেটজাত করছেন।
কোথা থেকে চাল কিনেছেন জানতে চাইলে নিখিল চন্দ্র দাবি করেন, এই চাল তিনি বাইরের অটো মিল থেকে কিনেছেন। বিভিন্ন কোম্পানির নামে চাল প্যাকেটজাতের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘ভুল হয়েছে, এটা আর করব না।’ তবে তড়িঘড়ি করে সেই চাল ট্রলিতে তুলে অন্যত্র সরিয়ে ফেলেন নিখিল চন্দ্র।
তৎক্ষণাৎ বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবু সাঈদকে মোবাইল ফোনে জানানো হলে তিনি বিষয়টি দেখবেন বলে এই প্রতিবেদককে জানান।
নাম না প্রকাশের শর্তে একজন ধান-চাল ব্যবসায়ী বলেন, ‘ওসিএলএসডি আশরাফুল ইসলাম চারটি ট্রলিচালককে খাদ্যগুদামের ভেতরে ডেকে নেন। সেখানকার শ্রমিকদের ওই ট্রলিগুলোতে ১৬ টন চাল তুলে দিতে বলেন। তাঁরা গুদামের বিভিন্ন খামাল থেকে চালের বস্তা তুলে দেন। এই চালের কোনো ডিও ছিল না।’
এদিকে গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ের সামনে ছিলেন ডিলাররা। খাদ্য নিয়ন্ত্রক তরিকুল ইসলামের কাছে চাল কম দেওয়ার বিষয়ে অভিযোগকারীদের একজন মধুপুর ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির ডিলার জাকির হোসেন। তিনি বলেন, ‘আমাকে ১৫০ কেজি চাল কম দেওয়া হয়েছে। পরে কার্ডধারীদের খোলাবাজার থেকে চাল কিনে দিয়েছি।’
রাধানগর ইউনিয়নের ডিলার মোবারক হোসেন অভিযোগ করে বলেন, ‘১৪-১৫ টন চালের মধ্যে গুদাম থেকে ১৫০ থেকে ২৫০ কেজি করে চাল কম দেওয়া হয়েছে। এবার চাল কম দেওয়ার কারণে কোনো ডিলারই লাভের মুখ দেখেননি।’
ওসিএলএসডি আশরাফুল ইসলাম অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘আমি কাউকে চাল কম দিইনি। গুদাম থেকে চাল পাচারের কোনো সুযোগ নেই। গুদামে স্টক ঠিক আছে। আমার বিরুদ্ধে চাল পাচারের অভিযোগ ওঠা ভিত্তিহীন।’ তিনি বলেন, ‘পূজামণ্ডপে ৫০০ কেজি করে চাল দেওয়া হচ্ছে। কেউ যদি চালের ডিও ব্যবসায়ীর কাছে বিক্রি করে দেন, তাহলে আমার করার কিছু নেই।’ ওই ট্রলিগুলোতে কয়টা পূজামণ্ডপের চাল দেওয়া হয়েছে জানতে চাইলে ওই কর্মকর্তা একটু থামকে গিয়ে বলেন, ‘এমন তথ্য এ মুহূর্তে জানা নেই।’
এ ব্যাপারে উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক তরিকুল ইসলাম বলেন, ‘গুদাম থেকে চাল কম দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই।’ এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘চাল পাচারের অভিযোগটি আমার জানা নেই। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।’
জানতে চাইলে রংপুর জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক রিয়াজুর রহমান রাজু বলেন, বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হবে।
ইউএনও আবু সাঈদ বলেন, যদি গুদামে কোনো অনিয়ম হয়ে থাকে, তাহলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
১৬ মেট্রিক টন চাল ডিলারসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের কাছে না দিয়ে বাইরের দুজন ব্যবসায়ীর কাছে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে রংপুরের বদরগঞ্জের ভারপ্রাপ্ত খাদ্য কর্মকর্তা (ওসিএলএসডি) আশরাফুল ইসলামের বিরুদ্ধে। দীর্ঘদিন ধরে ওজনে চাল কম দেওয়াসহ বিভিন্নভাবে অনিয়ম করে সেই চাল কৌশলে দুই ব্যবসায়ীর কাছে বিক্রি করেছেন তিনি।
খাদ্যগুদাম কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, গত সোমবার বিকেলে ৪টি ট্রলিতে করে বাপ্পী ও নিখিল নামের দুজন ব্যবসায়ীর গদিঘরে চালগুলো পাঠানো হয়।
ডিলার ও সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, উপজেলা খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির ৩৯ জন ডিলারকে ১৫০ থেকে ২৫০ কেজি করে চাল কম দিয়েছেন ওসিএলএসডি আশরাফুল ইসলাম। এ ছাড়া বিভিন্ন সময়ে ইউনিয়ন পরিষদগুলোতে সরকারি সহায়তার চাল গুদাম থেকে কম দিয়ে মজুত করেছিলেন তিনি। সেগুলোই পাচার করা হয়।
এদিকে উপজেলা খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির ডিলারদের চাল কম দেওয়ায় তাঁরা ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে অন্তত ১৫ জন ডিলার উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ে গিয়ে খাদ্য নিয়ন্ত্রক তরিকুল ইসলামের কাছে চাল কম দেওয়ার বিষয়ে অভিযোগ করেন।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে চালভর্তি দুটি ট্রলির পিছু নিয়েছিলেন পৌর যুবলীগের আহ্বায়ক আবু তালহা। ওই দুটি ট্রলি মধুপুর পাকেরমাথা এলাকার ধান-চাল ব্যবসায়ী বাপ্পীর গদিঘরে গিয়ে থামে। খবর পেয়ে সেখানে ছুটে যান স্থানীয় সাংবাদিকেরা। এ সময় ট্রলিচালক মন্টু মিয়া ও সোহাগ বলেন, এই চাল বদরগঞ্জের সরকারি গুদাম থেকে তোলা হয়েছে। ওসিএলএসডি আশরাফুল ইসলাম এই গদিঘরে চাল নামাতে নির্দেশ দিয়েছেন। তবে সেখানে গদিঘরের মালিক বাপ্পীকে পাওয়া যায়নি।
আবু তালহা অভিযোগ বলেন, ‘উপজেলা খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির ৩৯ জন ডিলারের প্রত্যেককে সরকারি গুদাম থেকে এবার ১৫০ থেকে ২৫০ কেজি চাল কম দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া ইউনিয়ন পরিষদগুলোতেও বিভিন্ন সময়ে সরকারি সহায়তার চাল কম দেওয়া হয়েছে।’
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, অপর দুই ট্রলির চাল নেওয়া হয়েছে পৌর শহরের বৈরাগীর মোড় রেলগুমটি এলাকার অশ্রু সাহার চালকলে। দীর্ঘদিন ধরে ওই চালকল ভাড়া নিয়ে ব্যবসা করছেন নিখিল চন্দ্র রায় নামের এক ব্যবসায়ী। গতকাল মঙ্গলবার সকালে সেখানে গিয়ে দেখা যায়, কয়েকজন শ্রমিক সরকারি খাদ্যগুদামের সিলমোহরযুক্ত চালের বস্তা মেঝেতে ঢেলে বিভিন্ন অটো রাইস মিলের খালি বস্তায় প্যাকেটজাত করছেন।
কোথা থেকে চাল কিনেছেন জানতে চাইলে নিখিল চন্দ্র দাবি করেন, এই চাল তিনি বাইরের অটো মিল থেকে কিনেছেন। বিভিন্ন কোম্পানির নামে চাল প্যাকেটজাতের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘ভুল হয়েছে, এটা আর করব না।’ তবে তড়িঘড়ি করে সেই চাল ট্রলিতে তুলে অন্যত্র সরিয়ে ফেলেন নিখিল চন্দ্র।
তৎক্ষণাৎ বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবু সাঈদকে মোবাইল ফোনে জানানো হলে তিনি বিষয়টি দেখবেন বলে এই প্রতিবেদককে জানান।
নাম না প্রকাশের শর্তে একজন ধান-চাল ব্যবসায়ী বলেন, ‘ওসিএলএসডি আশরাফুল ইসলাম চারটি ট্রলিচালককে খাদ্যগুদামের ভেতরে ডেকে নেন। সেখানকার শ্রমিকদের ওই ট্রলিগুলোতে ১৬ টন চাল তুলে দিতে বলেন। তাঁরা গুদামের বিভিন্ন খামাল থেকে চালের বস্তা তুলে দেন। এই চালের কোনো ডিও ছিল না।’
এদিকে গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ের সামনে ছিলেন ডিলাররা। খাদ্য নিয়ন্ত্রক তরিকুল ইসলামের কাছে চাল কম দেওয়ার বিষয়ে অভিযোগকারীদের একজন মধুপুর ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির ডিলার জাকির হোসেন। তিনি বলেন, ‘আমাকে ১৫০ কেজি চাল কম দেওয়া হয়েছে। পরে কার্ডধারীদের খোলাবাজার থেকে চাল কিনে দিয়েছি।’
রাধানগর ইউনিয়নের ডিলার মোবারক হোসেন অভিযোগ করে বলেন, ‘১৪-১৫ টন চালের মধ্যে গুদাম থেকে ১৫০ থেকে ২৫০ কেজি করে চাল কম দেওয়া হয়েছে। এবার চাল কম দেওয়ার কারণে কোনো ডিলারই লাভের মুখ দেখেননি।’
ওসিএলএসডি আশরাফুল ইসলাম অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘আমি কাউকে চাল কম দিইনি। গুদাম থেকে চাল পাচারের কোনো সুযোগ নেই। গুদামে স্টক ঠিক আছে। আমার বিরুদ্ধে চাল পাচারের অভিযোগ ওঠা ভিত্তিহীন।’ তিনি বলেন, ‘পূজামণ্ডপে ৫০০ কেজি করে চাল দেওয়া হচ্ছে। কেউ যদি চালের ডিও ব্যবসায়ীর কাছে বিক্রি করে দেন, তাহলে আমার করার কিছু নেই।’ ওই ট্রলিগুলোতে কয়টা পূজামণ্ডপের চাল দেওয়া হয়েছে জানতে চাইলে ওই কর্মকর্তা একটু থামকে গিয়ে বলেন, ‘এমন তথ্য এ মুহূর্তে জানা নেই।’
এ ব্যাপারে উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক তরিকুল ইসলাম বলেন, ‘গুদাম থেকে চাল কম দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই।’ এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘চাল পাচারের অভিযোগটি আমার জানা নেই। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।’
জানতে চাইলে রংপুর জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক রিয়াজুর রহমান রাজু বলেন, বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হবে।
ইউএনও আবু সাঈদ বলেন, যদি গুদামে কোনো অনিয়ম হয়ে থাকে, তাহলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে