নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
কেউ বসে আড্ডা দিচ্ছেন, খোশগল্প করছেন একে অন্যের সঙ্গে। দু-একজন ব্যস্ত গরু পরিচর্যায়। ক্রেতা না থাকায় এভাবে সময় কাটছে সাগরিকা বাজারে আসা গরু ব্যাপারীদের। গত রোববার দুপুরে নগরের সবচেয়ে বড় বাজার সগারিকা গরু বাজারে গিয়ে এমন দৃশ্যই চোখে পড়ে। ক্রেতা না থাকায় অলস সময় কাটছে বিক্রেতাদের। তাঁরা বলছেন, এখনো বাজার জমে ওঠেনি। বাজারে ক্রেতা নেই বললেই চলে।
কুষ্টিয়ার ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) থানার ঝাউদিয়া গ্রাম থেকে গরু নিয়ে আসেন মিলন হোসেন। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘১৪টা গরু নিয়ে গত বৃহস্পতিবার এসেছি। কিন্তু এখন পর্যন্ত একটাও বিক্রি করতে পারিনি। এখন ক্রেতা নেই বললেই চলে। কয়েকজন বাজারে আসছেন, তবে তাদের অনেকে দাম জিজ্ঞেস করে চলে যাচ্ছেন।’
পদ্মা সেতুর কারণে এবার গরু নিয়ে আসতে ভোগান্তি অনেক কমেছে জানিয়ে মিলন হোসেন বলেন, ‘আগে কুষ্টিয়া থেকে গরু নিয়ে আসতে আমাদের ১৫-১৬ ঘণ্টা সময় লাগত। এবার আমরা মাত্র ১০ ঘণ্টায় চলে এসেছি।’
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের ব্যবস্থাপনায় এবার নগরীতে স্থায়ী-অস্থায়ী মিলে মোট ৭টি কোরবানির পশুর বাজার বসছে। এই ৭টি বাজার থেকেই কোরবানির পশু কিনতে পারবেন নগরবাসী। তাই গত কয়েক দিন ধরেই উত্তরবঙ্গের কুষ্টিয়া, ঝিনাইদহ, মাগুরা, সাতক্ষীরা, রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে এসব বাজারে গরু নিয়ে আসছেন ব্যাপারীরা। বাজারে প্রচুর গরু আসলেও এখনো বেচাকেনা শুরু হয়নি। তবে এবার গতবারের তুলনায় গরুর দাম একটু বেশি। গতবারের তুলনায় এবার গরুর দাম দ্বিগুণ চাইছেন ব্যাপারীরা। গত বছর যেই গরু ২ লাখ টাকায় বিক্রি হয়েছে। ওই মাপের গরুর দাম এবার হাঁকা হচ্ছে ৫ লাখ টাকা। ব্যাপারীরা বলছেন, এই মানের গরু সাড়ে ৩ থেকে ৪ লাখ টাকার কমে বিক্রি করলে লোকসান হবে।
এ সম্পর্কে জানতে চাইলে ঝিনাইদহ জেলা থেকে আসা ওয়াসিম মণ্ডল আজকের পত্রিকাকে বলেন, এবার গো-খাদ্যের দাম অনেক বেশি ছিল। তাই গরুর দামও একটু বেশি। একটি গরুর পেছনে বছরে আগে যেখানে ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা খরচ হতো। এবার এক বছরে একটি গরুর পেছনে ৭০ থেকে ৮০ হাজার টাকার বেশি খরচ হচ্ছে। সেই হিসেবে ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা এমনিতেই দাম বেড়ে যাবে।
বাজার ঘুরে দেখা যায়, ছোট আকারের গরুর (২ থেকে ৩ মণ ওজনের) দাম হাঁকা হচ্ছে ৮০ হাজার থেকে ১ লাখ ২০ হাজার। মাঝারি মানের গরুর (৩ থেকে ৫ মণ ওজনের) দাম হাঁকা হচ্ছে দেড় থেকে ২ লাখ টাকা। ৫ মণের বেশি ওজনের গরুগুলোর দাম হাঁকা হচ্ছে ৪ থেকে ৫ লাখ টাকা।
সাগরিকা বাজারের বাগদাদ মাঠের মালিক মো. নাজিম উদ্দিন সোহেল বলেন, বেচাকেনা খুব একটা শুরু হয়নি। গতকাল দুইটা বিক্রি হয়েছে। আজও ২-৩টা বিক্রি হয়েছে। গতবারের তুলনায় এবার গরুর দাম একটু বেশি। প্রতি মণে গড়ে ৪-৫ হাজার টাকা করে দাম বাড়তি।
কেউ বসে আড্ডা দিচ্ছেন, খোশগল্প করছেন একে অন্যের সঙ্গে। দু-একজন ব্যস্ত গরু পরিচর্যায়। ক্রেতা না থাকায় এভাবে সময় কাটছে সাগরিকা বাজারে আসা গরু ব্যাপারীদের। গত রোববার দুপুরে নগরের সবচেয়ে বড় বাজার সগারিকা গরু বাজারে গিয়ে এমন দৃশ্যই চোখে পড়ে। ক্রেতা না থাকায় অলস সময় কাটছে বিক্রেতাদের। তাঁরা বলছেন, এখনো বাজার জমে ওঠেনি। বাজারে ক্রেতা নেই বললেই চলে।
কুষ্টিয়ার ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) থানার ঝাউদিয়া গ্রাম থেকে গরু নিয়ে আসেন মিলন হোসেন। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘১৪টা গরু নিয়ে গত বৃহস্পতিবার এসেছি। কিন্তু এখন পর্যন্ত একটাও বিক্রি করতে পারিনি। এখন ক্রেতা নেই বললেই চলে। কয়েকজন বাজারে আসছেন, তবে তাদের অনেকে দাম জিজ্ঞেস করে চলে যাচ্ছেন।’
পদ্মা সেতুর কারণে এবার গরু নিয়ে আসতে ভোগান্তি অনেক কমেছে জানিয়ে মিলন হোসেন বলেন, ‘আগে কুষ্টিয়া থেকে গরু নিয়ে আসতে আমাদের ১৫-১৬ ঘণ্টা সময় লাগত। এবার আমরা মাত্র ১০ ঘণ্টায় চলে এসেছি।’
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের ব্যবস্থাপনায় এবার নগরীতে স্থায়ী-অস্থায়ী মিলে মোট ৭টি কোরবানির পশুর বাজার বসছে। এই ৭টি বাজার থেকেই কোরবানির পশু কিনতে পারবেন নগরবাসী। তাই গত কয়েক দিন ধরেই উত্তরবঙ্গের কুষ্টিয়া, ঝিনাইদহ, মাগুরা, সাতক্ষীরা, রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে এসব বাজারে গরু নিয়ে আসছেন ব্যাপারীরা। বাজারে প্রচুর গরু আসলেও এখনো বেচাকেনা শুরু হয়নি। তবে এবার গতবারের তুলনায় গরুর দাম একটু বেশি। গতবারের তুলনায় এবার গরুর দাম দ্বিগুণ চাইছেন ব্যাপারীরা। গত বছর যেই গরু ২ লাখ টাকায় বিক্রি হয়েছে। ওই মাপের গরুর দাম এবার হাঁকা হচ্ছে ৫ লাখ টাকা। ব্যাপারীরা বলছেন, এই মানের গরু সাড়ে ৩ থেকে ৪ লাখ টাকার কমে বিক্রি করলে লোকসান হবে।
এ সম্পর্কে জানতে চাইলে ঝিনাইদহ জেলা থেকে আসা ওয়াসিম মণ্ডল আজকের পত্রিকাকে বলেন, এবার গো-খাদ্যের দাম অনেক বেশি ছিল। তাই গরুর দামও একটু বেশি। একটি গরুর পেছনে বছরে আগে যেখানে ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা খরচ হতো। এবার এক বছরে একটি গরুর পেছনে ৭০ থেকে ৮০ হাজার টাকার বেশি খরচ হচ্ছে। সেই হিসেবে ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা এমনিতেই দাম বেড়ে যাবে।
বাজার ঘুরে দেখা যায়, ছোট আকারের গরুর (২ থেকে ৩ মণ ওজনের) দাম হাঁকা হচ্ছে ৮০ হাজার থেকে ১ লাখ ২০ হাজার। মাঝারি মানের গরুর (৩ থেকে ৫ মণ ওজনের) দাম হাঁকা হচ্ছে দেড় থেকে ২ লাখ টাকা। ৫ মণের বেশি ওজনের গরুগুলোর দাম হাঁকা হচ্ছে ৪ থেকে ৫ লাখ টাকা।
সাগরিকা বাজারের বাগদাদ মাঠের মালিক মো. নাজিম উদ্দিন সোহেল বলেন, বেচাকেনা খুব একটা শুরু হয়নি। গতকাল দুইটা বিক্রি হয়েছে। আজও ২-৩টা বিক্রি হয়েছে। গতবারের তুলনায় এবার গরুর দাম একটু বেশি। প্রতি মণে গড়ে ৪-৫ হাজার টাকা করে দাম বাড়তি।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১৬ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে