তৌফিকুল ইসলাম, ঢাকা
বাংলাদেশ রেলওয়ে এবার ভারত থেকে ৪২০টি ব্রডগেজ মালবাহী ওয়াগন কিনতে যাচ্ছে। এসব ওয়াগন ভারতীয় কোম্পানি হিন্দুস্থান ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের কাছ থেকে কেনা হবে। এই ব্রডগেজ ওয়াগন কিনতে ভারতীয় কোম্পানির সঙ্গে আগামী রোববার চুক্তি স্বাক্ষর হবে বলে জানা গেছে। যদিও প্রকল্পের মেয়াদ প্রায় শেষের দিকে চলে এসেছে। তাই নতুন করে প্রকল্পের মেয়াদ ২০২৫ সালের জুন পর্যন্ত বাড়ানোর প্রস্তাবও করা হবে।
রেলওয়ে সূত্র জানায়, বাংলাদেশ রেলওয়ের রোলিং স্টক অপারেশনস ইমপ্রুভমেন্ট প্রজেক্ট (রোলিং স্টক প্রকিউরমেন্ট)-এর আওতায় এসব ব্রডগেজ মালবাহী ওয়াগন কেনা হচ্ছে। ৪২০টি ব্রডগেজ মালবাহী ওয়াগন কিনতে রেলের ব্যয় হবে আনুমানিক ২৩১ কোটি ১৯ লাখ টাকা। এর অর্থায়ন করছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) এবং বাংলাদেশ সরকার।
ব্রডগেজ ওয়াগন কেনার বিষয়ে জানতে চাইলে প্রকল্প পরিচালক মো. মিজানুর রহমান গত বুধবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘২০২৫ সালের জুন মাসের মধ্যে এসব ব্রডগেজ ওয়াগন ডেলিভারি দেওয়ার কথা রয়েছে। বাংলাদেশ রেলওয়েতে এসব ওয়াগন যুক্ত
হলে মালামাল পরিবহনের সক্ষমতা বাড়বে। একই সঙ্গে রেলপথে পণ্য পরিবহনের উন্নতি হলে ব্যবসায়ীরা সরাসরি উপকৃত হবেন। তা ছাড়া খাদ্যশস্য, সার, সিমেন্ট, পাথর ইত্যাদি পরিবহনের সুবিধার্থে সহায়তা করবে। বিশেষ করে ব্রডগেজ রেললাইনের জন্য এসব ওয়াগন সবচেয়ে উপযোগী হবে।’
এদিকে রেল সূত্র আরও জানায়, এসব ওয়াগন কিনতে ২০১৮ সালের ৩১ জুলাই এডিবি ও বাংলাদেশ সরকারের মধ্যে একটি ঋণচুক্তি সই হয়েছিল। এই চুক্তির আওতায় বাংলাদেশ রেলওয়ে ৪২০টি ওয়াগন কিনতে যাচ্ছে। ঋণচুক্তির এত দিন পরেও কেন ওয়াগন কেনার কাজ হয়নি—সে বিষয়ে রেল কর্তৃপক্ষ বলছে, ওয়াগন কেনার দরপত্র প্রক্রিয়া শেষ হতে অনেক সময় লেগেছে এবং করোনার কারণে ওয়াগন কেনার চুক্তি দেরিতে হচ্ছে।
এদিকে প্রকল্পের চুক্তিতে বলা হয়েছে, নতুন কিনতে যাওয়া ৪২০টি ব্রডগেজ ওয়াগনের মধ্যে ২৯০টি কভারড ওয়াগন, ১১৬টি খোলা ওয়াগন এবং ১৪টি বগি ব্রেক ভ্যান। এগুলো স্টেনলেস স্টিল বডির, সর্বোচ্চ ১০০ কিলোমিটার গতিতে চলতে পারবে ওয়াগনগুলো, সর্বোচ্চ সাড়ে ১৮ মেট্রিক টন পণ্য পরিবহন করা যাবে। ওয়াগনে থাকবে এয়ার ব্রেক সিস্টেম এবং পরিবেশবান্ধব হবে প্রতিটি মালবাহী ওয়াগন।
প্রকল্পের মেয়াদ শেষের আগমুহূর্তে এসে কেন চুক্তি করা হচ্ছে—জানতে চাইলে বুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক শামসুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দেশে এত উন্নয়ন প্রকল্প চলছে কোনটার গুরুত্ব আগে দেবে কর্তৃপক্ষ, সেটা বুঝে উঠতে পারে না। তার জন্য প্রকল্পের এই হাল। তা ছাড়া, কারও মধ্যে কোনো সমন্বয় নেই। এই জন্য ঠিক সময়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন হচ্ছে না। এতে করে যে উদ্দেশ্যে প্রকল্পগুলো নেওয়া হয়, তার সুবিধা জনগণ পাচ্ছে না।’
বাংলাদেশ রেলওয়ে এবার ভারত থেকে ৪২০টি ব্রডগেজ মালবাহী ওয়াগন কিনতে যাচ্ছে। এসব ওয়াগন ভারতীয় কোম্পানি হিন্দুস্থান ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের কাছ থেকে কেনা হবে। এই ব্রডগেজ ওয়াগন কিনতে ভারতীয় কোম্পানির সঙ্গে আগামী রোববার চুক্তি স্বাক্ষর হবে বলে জানা গেছে। যদিও প্রকল্পের মেয়াদ প্রায় শেষের দিকে চলে এসেছে। তাই নতুন করে প্রকল্পের মেয়াদ ২০২৫ সালের জুন পর্যন্ত বাড়ানোর প্রস্তাবও করা হবে।
রেলওয়ে সূত্র জানায়, বাংলাদেশ রেলওয়ের রোলিং স্টক অপারেশনস ইমপ্রুভমেন্ট প্রজেক্ট (রোলিং স্টক প্রকিউরমেন্ট)-এর আওতায় এসব ব্রডগেজ মালবাহী ওয়াগন কেনা হচ্ছে। ৪২০টি ব্রডগেজ মালবাহী ওয়াগন কিনতে রেলের ব্যয় হবে আনুমানিক ২৩১ কোটি ১৯ লাখ টাকা। এর অর্থায়ন করছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) এবং বাংলাদেশ সরকার।
ব্রডগেজ ওয়াগন কেনার বিষয়ে জানতে চাইলে প্রকল্প পরিচালক মো. মিজানুর রহমান গত বুধবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘২০২৫ সালের জুন মাসের মধ্যে এসব ব্রডগেজ ওয়াগন ডেলিভারি দেওয়ার কথা রয়েছে। বাংলাদেশ রেলওয়েতে এসব ওয়াগন যুক্ত
হলে মালামাল পরিবহনের সক্ষমতা বাড়বে। একই সঙ্গে রেলপথে পণ্য পরিবহনের উন্নতি হলে ব্যবসায়ীরা সরাসরি উপকৃত হবেন। তা ছাড়া খাদ্যশস্য, সার, সিমেন্ট, পাথর ইত্যাদি পরিবহনের সুবিধার্থে সহায়তা করবে। বিশেষ করে ব্রডগেজ রেললাইনের জন্য এসব ওয়াগন সবচেয়ে উপযোগী হবে।’
এদিকে রেল সূত্র আরও জানায়, এসব ওয়াগন কিনতে ২০১৮ সালের ৩১ জুলাই এডিবি ও বাংলাদেশ সরকারের মধ্যে একটি ঋণচুক্তি সই হয়েছিল। এই চুক্তির আওতায় বাংলাদেশ রেলওয়ে ৪২০টি ওয়াগন কিনতে যাচ্ছে। ঋণচুক্তির এত দিন পরেও কেন ওয়াগন কেনার কাজ হয়নি—সে বিষয়ে রেল কর্তৃপক্ষ বলছে, ওয়াগন কেনার দরপত্র প্রক্রিয়া শেষ হতে অনেক সময় লেগেছে এবং করোনার কারণে ওয়াগন কেনার চুক্তি দেরিতে হচ্ছে।
এদিকে প্রকল্পের চুক্তিতে বলা হয়েছে, নতুন কিনতে যাওয়া ৪২০টি ব্রডগেজ ওয়াগনের মধ্যে ২৯০টি কভারড ওয়াগন, ১১৬টি খোলা ওয়াগন এবং ১৪টি বগি ব্রেক ভ্যান। এগুলো স্টেনলেস স্টিল বডির, সর্বোচ্চ ১০০ কিলোমিটার গতিতে চলতে পারবে ওয়াগনগুলো, সর্বোচ্চ সাড়ে ১৮ মেট্রিক টন পণ্য পরিবহন করা যাবে। ওয়াগনে থাকবে এয়ার ব্রেক সিস্টেম এবং পরিবেশবান্ধব হবে প্রতিটি মালবাহী ওয়াগন।
প্রকল্পের মেয়াদ শেষের আগমুহূর্তে এসে কেন চুক্তি করা হচ্ছে—জানতে চাইলে বুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক শামসুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দেশে এত উন্নয়ন প্রকল্প চলছে কোনটার গুরুত্ব আগে দেবে কর্তৃপক্ষ, সেটা বুঝে উঠতে পারে না। তার জন্য প্রকল্পের এই হাল। তা ছাড়া, কারও মধ্যে কোনো সমন্বয় নেই। এই জন্য ঠিক সময়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন হচ্ছে না। এতে করে যে উদ্দেশ্যে প্রকল্পগুলো নেওয়া হয়, তার সুবিধা জনগণ পাচ্ছে না।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে